শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪২, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই, ২০২৪

নেক কাজে ‘সেলফি’ ভয়ংকর ফেতনা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
নেক কাজে ‘সেলফি’ ভয়ংকর ফেতনা

একটা সময় ছিল, আমাদের আকাবিরগণ আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের বিষয়ে অতিরিক্ত কঠোরতার নীতি অবলম্বন করেছিলেন। ফতোয়া দিয়েছিলেন টিভি দেখা যাবে না, মাইক ব্যবহার নিষেধ, অকারণে মোবাইল চালানো ঠিক নয় ইত্যাদি। তখন আমাদের কেউ কেউ এসবের বিরোধিতা করেন। কেউ কেউ হুংকার দিয়ে ওঠেন, আরে! আর কত মুসলমানদের পিছিয়ে রাখবে এই মোল্লারা, আধুনিক এই যুগে প্রযুক্তি ছাড়া কি চলা যায়? আধুনিকতার স্রোতে গা ভাসাতে শুরু করলাম আমরা। ভাসতে ভাসতে এমন এক ভয়ংকর দ্বীপে এসে পৌঁছেছি, যেখানে সেলফি ছাড়া আর কিছুরই কদর হয় না। দাওয়াতের মেহনতে বের হলে সেলফি, কিতাবের পাতায় ডুবে থাকার সেলফি, নামাজের মুসল্লা, ইফতারের দস্তরখানা, মসজিদের মিম্বর, কোরবানির গরু, দান-খয়রাত থেকে শুরু করে হেন কোনো কাজ নেই যেখানে আমাদের সেলফি ছাড়া চলে না। সেলফির বাড়াবাড়ির কারণে তো হজে সেলফি তোলার ব্যাপারে হুঁশিয়ারি পর্যন্ত আরোপ করেছে সৌদি সরকার।

আগে আলেমরা ফতোয়া দিয়েছেন, এখন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, মেন্টর সবাই বলা শুরু করেছেন অতিরিক্ত ডিভাইস চালানো ভয়ংকর অসুস্থতা। কথায় কথায় সেলফি তোলা ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া মানসিক অসুস্থতার লক্ষণ। এমনকি এর প্রভাব পড়ছে শারীরিক ও অর্থনৈতিক অঙ্গনেও। আসলে এখনই সময় এসেছে সেলফি নামক ভয়ংকর ফেতনা থেকে জাতিকে সচেতন করার। সবচেয়ে বড় কথা হলো, একজন নেককার মুসলমান কখনো সেলফির নেশায় পড়তে পারেন না। বিশেষ করে ইবাদত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তো নয়ই। কেননা, ভালো কাজে সেলফি তুলে তা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রবণতা বহু আগে থেকেই ইসলামে নিষিদ্ধ। হাদিসে এটাকে রিয়া বা লোকদেখানো আমল বলা হয়েছে। আমার নেক কাজ মানুষ দেখবে এতে আমার ভিতর ভালো লাগা কাজ করবে এটাই রিয়া। একটা ভালো কাজ করলাম, কেউ দেখল না, আলোচনা করল না, অমুক খুব ভালো মানুষ, ভালো কাজ করেছে এমন কোনো মন্তব্য কানে এলো না; তাহলে ভালো কাজ করে কী লাভ-এ মানসিকতাই রিয়া।

রিয়া বা লোকদেখানো আমলের ব্যাপারে রসুল (সা.) বলেন, হে সাহাবিরা! আমার উম্মত বড় শিরকে জড়িয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে এ ভয় আমার নেই। আমার ভয় হলো তারা ছোট শিরকে ডুবে দুনিয়া-আখেরাত দুটোই ধ্বংস করে ফেলবে। সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ! ছোট শিরক কী? রসুল (সা.) বললেন, ছোট শিরক হলো রিয়া। লোকদেখানো আমল। কেয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালা বান্দাকে ডেকে বলবেন, ‘হে বান্দা! দুনিয়ায় যাদের খুশি করার জন্য বা যাদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য আমল করেছে আজ তাদের কাছে যাও, দেখো তারা কোনো প্রতিদান দিতে পারে কি না!’ (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বর ২৩৬২৯)

এ হাদিসের ব্যাখ্যায় একজন গবেষক বলেন, রসুল (সা.) ছোট শিরক বা রিয়াকে কেন দাজ্জাল থেকে ভয়ংকর মনে করলেন? দাজ্জাল বিশেষ একটি সৃষ্টি, নির্দিষ্ট সময় আসবে। সে পৃথিবীতে দেড় বছরও থাকবে না। এ সময় যারা পৃথিবীতে থাকবে, তারাই শুধু তার ফেতনার মুখোমুখি হবে। তাও আবার সে সময়ের সব মানুষ নয়। কিন্তু ছোট শিরক তথা রিয়া ও প্রসিদ্ধি কামনা তো যে কোনো সময়, যে কোনো স্থানে, যে কোনো মুমিনের অন্তরে ঢুকে তাকে ধ্বংস করে দিতে পারে। এজন্য রসুল (সা.) একে দাজ্জাল থেকেও বেশি ভয়ংকর বলেছেন। সাহাবি মাহমুদ ইবনে লাবিদ থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেন, ‘তামরা ছোট শিরক থেকে খুব বেঁচে থাকো। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রসুলুল্লাহ! ছোট শিরক কী? নবীজি বলেন, সেটি হলো, তোমাদের কেউ সুন্দর করে নামাজ পড়ে, আর চায় মানুষ যেন তা দেখে।’ (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস নম্বর ৮৪৮৯; সহিহ ইবনে খুজাইমা, হাদিস নম্বর ৯৩৭।)

অন্য এক হাদিসে এসেছে, এক দিন রসুলের মজলিশে কয়েকজন সাহাবি ফিসফিস করে কথা বলছিলেন। রসুল (সা.) বললেন, আমি তোমাদের নিষেধ করেছি মজলিশে পরস্পর কানাঘুষা করবে না। ওই সাহাবিরা বললেন, হে আল্লাহর রসুল! আমরা তওবা করছি, আর কখনো এমনটি করব না। আসলে আমরা দাজ্জালের ফেতনার বিষয়ে কথা বলছিলাম। রসুল (সা.) বললেন, আমি কি তোমাদের দাজ্জালের চেয়েও ভয়ংকর ফেতনার কথা বলব না? সেটা হলো নিজেকে দেখিয়ে বেড়ানোর ফেতনা। নিজের আমল, সৌন্দর্য অন্যকে দেখানো এবং এর ফলে নিজের মনে আনন্দ পাওয়ার ফেতনা থেকে তোমরা বেঁচে থাক। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বর ১১২৫২)

নবীজি (সা.) অন্য একটি হাদিসে বলেন, ‘সম্পদের লোভ আর মানুষের চোখে ভালো হওয়া অর্থাৎ মর্যাদা পাওয়ার লোভ, একজন মুমিনের দীনকে যেভাবে ধ্বংস করে, দুটি ক্ষুধার্ত নেকড়েও একটি বকরির পালকে তত ধ্বংস করতে পারে না। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বর ১৫৭৮৪)। দুটি ক্ষুধার্ত নেকড়েকে যদি একটি বকরির পালে ছেড়ে দেওয়া হয়, তাহলে পুরো পাল যে শেষ করে দেবে, জানা কথা। নবীজি বলেন, সম্পদের লোভ ও মর্যাদার লোভ মানুষের দীনকে এর চেয়েও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ও ধ্বংস করে। হায়! নেকড়ে থেকে পালানোর জন্য মানুষ প্রাণপণ চেষ্টা করে, কিন্তু আমরা সেলফি নামক নেকড়ে কোলে তুলে নিচ্ছি এবং মনের ভিতর পুষছি। তাই যা হওয়ার হচ্ছে; আমাদের আমল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি, পীরসাহেব, আউলিয়ানগর

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
সর্বশেষ খবর
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন
বারিধারা পার্কে ‘পল্লী কবি জসীমউদ্দীন পাঠাগার' উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা
গার্দিওলার দলে আবারও ইনজুরি ধাক্কা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬
যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ গ্রুপের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৪৬৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার
রাজধানীতে ৩৯০ বোতল বিদেশি মদসহ দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের
গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে প্রাণ গেল আরও ১১ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ সকাল ১০টায়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশের গণমাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া সীমান্ত থেকে লাউড স্পিকার সরিয়ে নিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’
‘বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে
নাগরিক পার্টি কি পারবে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্ব দিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত
আমরা মুক্তির পথ দেখাতে না পারায় আজকের কিশোররা বেশি বিভ্রান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম