শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নবীযুগে নারী চিকিৎসকদের কার্যক্রম

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে নারী চিকিৎসকদের কার্যক্রম

প্রাচীনকাল থেকেই নারীরা জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা শাখায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে এবং এই ক্ষেত্রে তাদের ব্যাপক সেবা ও অবদান অনস্বীকার্য। সে জন্য জ্ঞান-বিজ্ঞানে বিজ্ঞ ইতিহাসবিদরা নারীদের অবিস্মরণীয় বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ও অবদানের কথা স্বর্ণাক্ষরে লিখে রেখেছেন। তেমনি নববী যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রে নারীদের অবদান সম্পর্কে নিম্নে তুলে ধরা হলো—
 
যুদ্ধের ময়দানে নারীদের চিকিৎসাসেবা

নারী সাহাবায়ে কিরাম যুদ্ধে অংশ নিতে পারতেন না, তবে জিহাদের চেতনায় উজ্জীবিত এসব নারী সাহাবি পিছিয়ে ছিলেন না, বরং পুরুষ সাহাবায়ে কিরামদের পাশে ছিলেন। যুদ্ধের ময়দানে নারী সাহাবায়ে কিরামের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কাজ ছিল আহতদের চিকিৎসা করা এবং মুজাহিদদের আরাম ও বিলাসদ্রব্য সরবরাহ করা।

নারী সাহাবায়ে কিরামদের মধ্যে চিকিৎসক হিসেবে সাইয়েদা উম্মে আতিয়া, সাইয়েদা আয়েশা, সাইয়েদা উম্মে সালিম, সাইয়েদা রুবাইয়ি বিনতে মুআববিজ (রা.)-এর নাম উল্লেখযোগ্য। সাইয়েদা রুবাইয়ি বিনতে মুআববিজ (রা.) বলেন, আমরা (যুদ্ধের ময়দানে) নবী (সা.)-এর সঙ্গে থেকে লোকদের পানি পান করাতাম, আহতদের পরিচর্যা করতাম এবং নিহতদের মদিনায় পাঠাতাম।
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৮৮২)

নববী যুগে নারী চিকিৎসক

নবীজি (সা.)-এর যুগে আরব দেশে চিকিৎসাবিদ্যা শাস্ত্রীয় কোনো বিদ্যা ছিল না। অন্য জাতির সঙ্গে আরবদের যোগাযোগ ন্যূনতম ছিল, তাই আরবরা সাধারণত জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শাস্ত্রীয় অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত ছিল।


এ যুগে চিকিৎসা ক্ষেত্রে দুটি কেন্দ্রের অনেক খ্যাতি ছিল। একটি ইরানের জুন্দি শাপুরে এবং অন্যটি মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ায় অবস্থিত। উভয় স্থানে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়ে চিকিৎসাবিদ্যার তাত্ত্বিক ও ব্যাবহারিক উভয় দিকই নিয়মিত শিক্ষা দেওয়া হতো।
নবীজি (সা.)-এর যুগে হারিস বিন কালাদাহ নামের এক চিকিৎসকের কথা উল্লেখ রয়েছে, যিনি জুন্দি শাপুর (ইরান) মেডিক্যাল কলেজে পড়াশোনা করেছেন।

তিনি তায়েফে থাকতেন এবং সাকিফ গোত্রের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। আধুনিক পরিভাষায় তিনি ছিলেন একজন ‘গ্র্যাজুয়েট’ চিকিৎসক। এ কারণে তাঁর সুখ্যাতি দূর-দূরান্তে প্রসিদ্ধ ছিল। সুনানে আবি দাউদের একটি বর্ণনা অনুযায়ী সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) একবার অসুস্থ হয়ে পড়লে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে দেখতে গেলেন এবং বলেন, ‘তুমি হৃদরোগী, তুমি সাকিফ গোত্রের হারিস ইবনু কালাদাহর কাছে যাও; কারণ সে এসব রোগের চিকিৎসা করে।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৮৭৫)
নববী যুগে ইসলামী শিক্ষার পাশাপাশি অন্যান্য জ্ঞান-বিজ্ঞানেও নারীদের বিশেষ ভূমিকা ও অবদান রয়েছে।

অতএব, চিকিৎসাশাস্ত্রসহ বিভিন্ন শাখায় নারীদের অনেকের কৃতিত্বের কথা উল্লেখ আছে। তন্মধ্যে নারী সাহাবি রুফাইদাহ আসলামিয়া (রা.) ছিলেন মেডিসিন ও সার্জারি বিশেষজ্ঞ। তিনি আহতদের চিকিৎসা ও ব্যান্ডেজ করার জন্য যুদ্ধে অংশ নিতেন। তিনি অনেক নারীকে এই চিকিৎসাবিদ্যা শিখিয়েছিলেন এবং তাঁর চিকিৎসালয় খুবই বিখ্যাত ছিল। খন্দকের যুদ্ধে সাদ বিন মুআজ (রা.) আহত হলে তিনি নবীজি (সা.)-এর নির্দেশে তাঁর বিশেষ চিকিৎসা করেন এবং তাঁর চিকিৎসার সুবিধার জন্য মসজিদে নববীতে রুফাইদাহ আসলামিয়া (রা.)-এর চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১২৬২)
নববী যুগে আরব ভূখণ্ডের চিকিৎসাকে আমরা গোত্রীয় চিকিৎসা বলতে পারি। অন্যান্য উপজাতির সঙ্গে অভিজ্ঞতা এবং মিথস্ক্রিয়া দ্বারা তারা কিছু রোগের চিকিৎসার পদ্ধতি এবং কিছু ওষুধের গুণাগুণ শিখেছিল। সুতরাং নববী যুগে নারীদের চিকিৎসা প্রদান তিন ভাগে বিভক্ত করা যায়। যেমন—
 
যুদ্ধ ক্ষেত্রে আহতদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা

জাহেলিয়াতের যুগে যুদ্ধ সাধারণত তরবারি ও বর্শা ইত্যাদি দিয়ে সংঘটিত হতো। সে সময় সৈন্যদের যুদ্ধে অনুপ্রাণিত করতে এবং বীরত্ব ও পুরুষত্বের সারমর্ম দেখানোর জন্য নারীদের ব্যবহার করা হতো। প্রেমের কবিতা গাইতে ও আবৃত্তি করতে করতে তারা সৈন্যদের অনুসরণ করত। তবে মুসলিম সেনাবাহিনীতে নারীদের এই উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হতো না, বরং তৃষ্ণার্ত সৈন্যদের পানি করানো, আহতদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া এবং চিকিৎসা, ব্যান্ডেজ ইত্যাদির জন্য তাদের ব্যবহার করা হতো। আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসার কাজে বিশেষ পারদর্শী অনেক নারীর নাম ও জীবনী সিরাত ও ইতিহাস গ্রন্থে লিপিবদ্ধ আছে। আর নারীরা এসব কাজ স্বতঃস্ফূর্তভাবে করতেন।

রুবাইয়ি বিনতে মুআববিজ (রা.) বলেন, ‘আমরা নবী (সা.)-এর সঙ্গে যুদ্ধে শরিক হয়ে লোকদের পানি পান করাতাম, তাদের পরিচর্যা করতাম এবং আহত ও নিহত লোকদের মদিনায় ফেরত পাঠাতাম।’ (বুখারি, হাদিস : ২৮৮৩)

ইতিহাসবেত্তারা উম্মে আতিয়্যা আল আনসারিয়্যাহ (রা.) সম্পর্কে লিখেছেন যে তিনি জাহিলি যুগে এবং ইসলামী যুগে চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচারের একজন বিখ্যাত বিশেষজ্ঞ ছিলেন। (তারিখুত তিব, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩১০)

উম্মে আতিয়্যা আল আনসারিয়্যাহ (রা.) নিজে বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে সাতটি যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছি। আমি তাঁদের শিবিরের পশ্চাতে অবস্থান করতাম, তাঁদের খাবার তৈরি করতাম, আহতদের চিকিৎসা করতাম, এবং রোগীদের সেবা-শুশ্রূষা করতাম। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৫৮৪)

এ ছাড়া বিভিন্ন যুদ্ধের ব্যাপারে কিছু নারীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে যে তাঁরা সেসব যুদ্ধে আহতদের ব্যান্ডেজ ও চিকিৎসার দায়িত্ব পালন করেছেন। উদাহরণস্বরূপ—

নুসাইবা বিনতে কাব আল মাজনিয়া (রা.), যিনি উম্মে উমারা নামেও পরিচিত, তিনি বদর যুদ্ধে আহত মুসলমানদের চিকিৎসা প্রদান করেছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৩০৭২, আত-তীব ইনদাল আরব, পৃষ্ঠা-৬৫)

তিনি ছাড়াও রাসুল (সা.)-এর ধাত্রী উম্মে আয়মান এবং আনাস বিন মালিকের মাতা উম্মে সালিম (রা.)-ও উহুদ যুদ্ধে অংশ নিয়ে ছিলেন এবং তাঁরা তাঁদের বিশেষ দক্ষতার সঙ্গে বিপুলসংখ্যক আহত মুসলমানের চিকিৎসা করেছিলেন। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, পৃষ্ঠা-১৪, সুবুলুল হুদা ওয়া আল রাশাদ, পৃষ্ঠা-২০১)

চিকিৎসা পেশা

গাজওয়াত ছাড়াও কয়েকজন নারী জব হিসেবে রোগীদের চিকিৎসা করতেন। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন রুফাইদাহ (রা.)। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৮৫)

আরেকজন হলেন কায়িবা বিন সাদ আল আসলামিয়া (রা.), তাঁর সম্পর্কেও ইতিহাসবেত্তারা লিখেছেন যে তিনি শুধু গাজওয়াত উপলক্ষেই নয়, সাধারণ পরিস্থিতিতেও চিকিৎসাসেবা দিতেন। (আল মারআতুল আরাবিয়্যা ফি জাহিলিয়্যাতিহা ওয়া ইসলামিহা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৯৩, কিতাবুস সিকাত, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৩৫৮)

গাজওয়ায়ে আহজাবের পর মসজিদে নববীতে তাঁর জন্যও একটি তাঁবু স্থাপন করা হয় এবং আহতদের চিকিৎসার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি সাদ বিন মুয়াজ (রা.)-এর চিকিৎসাও করেছেন। (তাবাকাতে ইবনে সাদ, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-২১২; আল ইসাবাহ আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১২৬২)

চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়ন ও দক্ষতা

সে যুগে নারীদের প্রচুর চিকিৎসা জ্ঞান ছিল এবং এর মাধ্যমে তাঁরা ছোটখাটো রোগের চিকিৎসা করতেন। কিন্তু সেই সময়ে যখন এটি শাস্ত্র হিসেবে উদ্ভাবন হয়, তখন তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) যেসব জ্ঞানে পারদর্শী ছিলেন, তন্মধ্যে চিকিৎসাশাস্ত্র অন্যতম। উরওয়া বিন জুবায়ের (রা.) বলেন, ‘আয়েশা (রা.)-এর চেয়ে আইনশাস্ত্র, চিকিৎসাশাস্ত্র ও কবিতায় অধিক জ্ঞানসম্পন্ন অন্য কাউকে আমি দেখিনি।’ (আল ইসতিয়াব ফি মারিফাতিল আসহাব : ৪/১৮৮৩)

আবিসিনিয়ায় হিজরতকারীদের মধ্যে উম্মুল মুমিনিন উম্মে সালমা (রা.)-ও ছিলেন। সেখানে তিনি প্রচুর চিকিৎসা জ্ঞান অর্জন করেছিলেন, যা তিনি পরবর্তী সময়ে ব্যবহার করেছেন এবং বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে লোকদের বলেছিলেন। এমনকি তিনি রাসুল (সা.)-এর ইন্তেকালের সময় কিছু ওষুধ দিয়ে তাঁর চিকিৎসা করার চেষ্টা করেছিলেন। (জাদুল মাআদ, পৃষ্ঠা-৪)

শিফা বিনতে আবদুল্লাহ (রা.)-ও মানুষদের বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতির কথা বলতেন। তিনি কোঁচদাদ (Shingles) রোগ ঝাড়ফুঁকের মাধ্যমে চিকিৎসা করতেন। একবার তিনি উম্মুল মুমিনিন হাফসা (রা.)-এর সঙ্গে দেখা করতে গেলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে দেখে বলেন : তুমি তাঁকে [হাফসা (রা.)] যেভাবে লেখা শিখিয়েছ, সেভাবে কোঁচদাদের ঝাড়ফুঁক শিক্ষা দাও না কেন! (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৮৮৭)

উপরোক্ত আলোচনা থেকে স্পষ্ট হয় যে ইসলামের ছায়াতলে নারীরা শুরু থেকেই শিক্ষার স্বাধীনতা ভোগ করে আসছে এবং এ ব্যাপারে তারা কোনো বৈষম্যের শিকার হয়নি। তাদের চিকিৎসায় জ্ঞানার্জন ও চিকিৎসাসেবার স্বাধীনতা ছিল।

আল্লাহ তাআলা আমাদের সঠিক জ্ঞান অর্জন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
সর্বশেষ খবর
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ
শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস
এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে
সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি
জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ডাকাতির অভিযোগে পাঁচজন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে ডাকাতির অভিযোগে পাঁচজন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় এসওএস শিশু পল্লীতে ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
খুলনায় এসওএস শিশু পল্লীতে ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্বার্থে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : তারেক রহমান
জাতীয় স্বার্থে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুব শিগগিরই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে: মির্জা ফখরুল
খুব শিগগিরই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে যৌতুকবিরোধী সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা
মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে যৌতুকবিরোধী সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ
অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মপ্রকাশ করল নতুন রাজনৈতিক দল ইউএলপি
আত্মপ্রকাশ করল নতুন রাজনৈতিক দল ইউএলপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএসসিসির বাজেট সফলভাবে বাস্তবায়নে সহায়তা চাইলেন প্রশাসক
ডিএসসিসির বাজেট সফলভাবে বাস্তবায়নে সহায়তা চাইলেন প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্টারনেট সেন্সরশিপ নিয়ে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা
ইন্টারনেট সেন্সরশিপ নিয়ে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে লটারির মাধ্যমে এসপি-ওসিদের বদলি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে লটারির মাধ্যমে এসপি-ওসিদের বদলি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোয় পুতিন-উইটকফ বৈঠক
মস্কোয় পুতিন-উইটকফ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ইয়াশ-নীহার 'উইশ কার্ড'
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ইয়াশ-নীহার 'উইশ কার্ড'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-লাওস সমঝোতা স্মারক সই
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-লাওস সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মুহুরী নদীর বাঁধ মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তে দুদক
ফেনীতে মুহুরী নদীর বাঁধ মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করবে : সালাহউদ্দিন
নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?
মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

সম্পাদকীয়

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম