শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৯, রবিবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

আইয়্যামে জাহেলিয়াতের কিছু চিহ্ন

অধ্যক্ষ মো. ইয়াছিন মজুমদার
অনলাইন ভার্সন
আইয়্যামে জাহেলিয়াতের কিছু চিহ্ন

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবের পূর্ববর্তী বর্বর ও অসভ্য সমাজকে জাহেলি যুগ বলা হয়। সচেতনতার জন্য কিছু চিহ্ন নিয়ে এখানে আলোকপাত করা হলো—

১. মদপান ও মাদকাসক্তি : জাহেলি যুগে মানুষ মাদকাসক্ত ছিল। সমাজে মদপানের ব্যাপক প্রচলন ছিল। বর্তমান যুগেও অনেক স্থানে মদ বৈধ। ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশেও আইন করে মদ আমদানি, বিক্রি বৈধ করা আছে। বার, ক্যাবার, ফাইভ স্টার হোটেলসহ সরকার অনুমোদিত অনেক মদের দোকান আছে।

২. জিনা-ব্যভিচার : জাহেলি যুগে জিনা-ব্যভিচার বেশি ছিল। বর্তমানেও বিশ্বব্যাপী জিনা-ব্যভিচার বেড়ে চলছে। এমনকি ৯০ শতাংশ মুসলিমের দেশ বাংলাদেশে পতিতাবৃত্তির সুযোগ আছে।

৩. সুদি কারবার : জাহেলি যুগে সুদের প্রচলন ছিল। বর্তমানেও বিশ্বব্যাপী লেনদেন হয় সুদে। ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশেও সুদভিত্তিক ব্যাংক, বীমা, ইনস্যুরেন্স সরকারি আইনে বৈধভাবে চলছে।

৪. উলঙ্গপনা ও বেহায়াপনা : জাহেলি যুগে উলঙ্গপনা ও বেহায়াপনা ছিল। কাবাঘর নারী-পুরুষ উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করত। বর্তমান যুগে বিশ্বব্যাপী উলঙ্গপনা আধুনিক হয়ে দেখা দিয়েছে। একেবারে উলঙ্গ হয়ে চললে দেখতে কিছুটা বিশ্রী লাগে, তাই উলঙ্গপনা আধুনিকভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের সি বিচ তথা সমুদ্র উপকূলে উলঙ্গ নারীদের শুয়ে থাকার দৃশ্য দূষণীয় মনে করা হয় না।

মোবাইলের উলঙ্গপনা এখন পকেটে নিয়ে ঘুরতে হয়। পত্রিকা, ম্যাগাজিন অর্ধনগ্ন নারীদের ছবি ছাড়া নেই বললেই চলে। যে নায়িকা যত উলঙ্গ হতে পারে বর্তমানে সে তত হিট নায়িকা।

৫. যুদ্ধ-বিগ্রহ : জাহেলি যুগে সামান্য কারণে যুদ্ধ বাধত। যুদ্ধে অসংখ্য মানুষ নিহত হতো। বর্তমান যুগেও সামান্য কারণে যুদ্ধ বাধে। মিথ্যা অজুহাতে যুদ্ধ বাধে। ইরাকের কাছে মারণাস্ত্র আছে বলে সমৃদ্ধ ইরাককে ধ্বংস করা হলো। কিন্তু মারণাস্ত্র বলতে কিছুই পাওয়া গেল না। ফিলিস্তিনে নিরীহ নারী-শিশুসহ গণহত্যা হচ্ছে।

৬. মারামারি-হানাহানি : জাহেলি যুগে সামান্য স্বার্থে গোত্রে গোত্রে মারামারি ছিল। বর্তমানে বিশ্বের কোথাও শান্তি নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পরস্পর হানাহানি, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নসাৎ করে ক্ষমতা স্থায়ী করতে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর হামলা-মামলা বর্তমানে স্বাভাবিক বিষয়।

৭. আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা : জাহেলি যুগে মুশরিকরা আল্লাহকে স্বীকার করার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন দেব-দেবীর আরাধনা করত। কোনো দেবী ধন-সম্পদের দায়িত্বশীল ক্ষমতাপ্রাপ্ত, কোনো দেবী বিদ্যার ক্ষমতাপ্রাপ্ত বলে বিশ্বাস করা হতো। কোনো দেবী বিপদ দূর করার দুর্গতিনাশ করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত, এভাবে মনে করা হতো।

বর্তমান যুগেও তাই আছে মুসলমান হয়েও কোনো মাজারের গাছের মধ্যে সুতা বাঁধলে সে গাছের সন্তান দেওয়ার ক্ষমতা আছে মনে করা। এভাবে মাজারের কাছে কিছু চাওয়া, মাজারের উদ্দেশ্যে পশু জবাই, শিরক-বিদআত সবই আছে।

৮. মানুষের রচিত আইনকানুন : জাহেলি যুগে আল্লাহর দেওয়া আইন ও বিধান অমান্য করে গোত্র শাসকরা তাদের সুবিধামতো মনগড়া নিজেদের আইনে গোত্র শাসন করত। আহলে কিতাব ও তাওরাত-ইনজিলের বিধান সুবিধামতো পরিবর্তন করে বিকৃত করেছিল।

বর্তমান যুগে আল্লাহর দেওয়া আইন ও রাসুলের সুন্নাহ বাদ দিয়ে মনগড়া আইন করে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হয়। ইংরেজ প্রণীত আইন অনেকাংশে এখনো আছে। দৃষ্টান্ত দিতে গেলে দেখা যাবে জাহেলি যুগের অনেক কিছু বর্তমানে আছে, বরং বর্তমান যুগে তা আরো বিস্তৃত ও আধুনিক হয়ে বিরাজ করছে।

৯. নিরাপত্তাহীনতা : জাহেলি যুগে যেমন সারা বিশ্বে শান্তি-নিরাপত্তা ছিল না, এখনো সে কারণেই শান্তি-নিরাপত্তা নেই।

১০. জাহেলি যুগে ছিল দুর্বলের প্রতি সবলের আধিপত্য। ধনী-গরিব বৈষম্য। সম্মান ও মর্যাদার মানদণ্ড ছিল অর্থ ও ক্ষমতা।  ক্ষমতাবান ও ধনীরাই হতো সমাজের নেতৃত্বদানকারী। দুর্বল ও অসচ্ছলরা ছিল নির্যাতিত ও অবহেলিত। বর্তমান সমাজেও জোর যার মুলুক তার নীতি বিদ্যমান। অযোগ্য ও অপরাধী হলেও অর্থ ও ক্ষমতার কারণে তারাই হয় নেতৃত্বদানকারী। ফলে রক্ষক হয় ভক্ষক।

পরিশেষে আমাদের জানা থাকা দরকার, জাহেলি সমাজে মহানবী (সা.) কী করেছিলেন? নবীর উম্মত হিসেবে আমাদের কী দায়িত্ব? ওহি আসার আগে যুবক বয়সে যুবকদের সংঘটিত করে ‘হিলফুল ফুজুল’ সংগঠন করে এই অবস্থা পরিবর্তনের প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। পরে নিরিবিলি হেরা গুহায় বসে চিন্তা শুরু করেন কিভাবে এ অবস্থার পরিবর্তন করা যায়। এ অবস্থায় আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহি আসে। পৃথিবীতে শান্তি কিভাবে আসবে তা আল্লাহ বলে দেন। মক্কায় আল্লাহর বিধান পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন সম্ভব না হওয়ায় মদিনায় গিয়ে সংগঠিত হয়ে আল্লাহর আইনে রাষ্ট্র পরিচালনার মাধ্যমে শান্তি ফিরিয়ে আনেন। পরে খলিফাদের আমলেও সে ধারা অব্যাহত থাকে। মানুষ সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে থাকে।

আজও যদি ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্র—সব ক্ষেত্রে আল্লাহর বিধান মেনে চলা হয়, আশা করা যায়, আবার ফিরে আসবে শান্তির ফল্গুধারা।

লেখক : অধ্যক্ষ, ফুলগাঁও ফাজিল ডিগ্রি মাদরাসা, লাকসাম, কুমিল্লা

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন
নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ
জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১
সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস
কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি
আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি

খবর