শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

সাহিত্য হলো সমাজগুলোর ভিত্তির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। মানবজাতি প্রাচীনকাল থেকে বিজয়ের কাহিনি বর্ণনা করছে, গর্বের গল্প বলছে এবং এর মাধ্যমে তার মনোবলকে শক্তিশালী করছে। এটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে উদ্দীপ্ত করে, তাদের সাহস বাড়ায় এবং গৌরবের পথে এগিয়ে চলতে প্রেরণা দেয়।

বস্তুত সাহিত্য মানুষকে শুধু বিনোদন প্রদান করে না, এটি তাদের চিন্তা-ভাবনাকে গভীর করে, নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে এবং তাদের নৈতিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

একজন লেখক বা কবি, তার কাজের মাধ্যমে শুধু একটি গল্প বা কবিতা লেখে না; বরং সে একটি সামাজিক বার্তা, মূল্যবোধ এবং কখনো কখনো প্রতিবাদী কণ্ঠও তুলে ধরতে পারে।
এ ছাড়া সাহিত্য জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতির রক্ষক হিসেবে কাজ করে, একটি জাতির অতীতকে সুরক্ষিত করে এবং তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়। সাহিত্য কখনো একে অপরের কাছে বিভিন্ন জাতির নৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সঞ্চয় ও শিক্ষা দেয়, কখনো তা সামাজিক অস্থিরতার প্রতিকার হিসেবে কাজ করে।

সাহিত্য কোনো জাতির একক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং প্রতিটি জাতির নিজস্ব সাহিত্য রয়েছে, যা তাদের নিজস্ব পরিচয়, মূল্যবোধ ও বিশ্বাসকে তুলে ধরে। বিশেষত ইসলামে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে, কারণ ইসলামিক সমাজের প্রাথমিক সূচনা ছিল আরবদের মধ্যে, যারা সাহিত্য এবং শৈল্পিক ভাষার প্রতি গভীর আগ্রহী ছিল। তারা কথার সুর ও অর্থে মুগ্ধ হতো এবং তাদের জীবনে শুদ্ধ ভাষার প্রচলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেমনটি ইবন খালদুন উল্লেখ করেছেন। 

ইসলামী সাহিত্য

ইসলামের আগের যুগে সাহিত্য ছিল মূলত গোষ্ঠী বা জাতিসংক্রান্ত, যা একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা এবং জাতিগত বা গোষ্ঠীগত শ্রেষ্ঠত্বের চেতনা তুলে ধরত। কিন্তু ইসলামের প্রবর্তনের পর সাহিত্য একটি নতুন কাজ গ্রহণ করে, যা সমস্ত মানবজাতির মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠা করে এবং মানবতার সর্বোচ্চ আদর্শকে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে।

ইসলামী সাহিত্য মানবজাতির একতা, সত্য, নৈতিকতা এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতীক হয়ে ওঠে।
ইসলামী সাহিত্য হলো সেই সাহিত্য, যা ইসলামের নৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের প্রতিফলন করে। এটি শুধু ধর্মীয় শিক্ষা বা আধ্যাত্মিক বার্তা প্রচার করার জন্য নয়, বরং সমাজের মানবিক মূল্যবোধ, ন্যায্যতা, সমতা এবং মানবিক কল্যাণের ওপরও গুরুত্ব দেয়। ইসলামী সাহিত্য একটি ঐতিহ্যগত ও আধ্যাত্মিক মাধ্যম, যা ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, সমাজের চিন্তা-ভাবনা এবং তার অভ্যন্তরীণ নৈতিক কাঠামোকে বহন করে।

ইসলামী সাহিত্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—

১. ইসলামের মূল্যবোধ ও নৈতিকতা

ইসলামী সাহিত্য সব সময় ইসলামী নৈতিকতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

২. আধ্যাত্মিকতা ও ধর্মীয় শিক্ষা

ইসলামী সাহিত্য প্রাথমিকভাবে ইসলামের আধ্যাত্মিক দিককে গুরুত্ব দেয়। কোরআন, হাদিস এবং ইসলামী চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে সম্পর্কিত নানা ধর্মীয় গ্রন্থ, উপদেশ এবং বাণী সাহিত্যিক রচনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। ইসলামী কবিতা, গল্প এবং নাটক প্রাথমিকভাবে মানবতার ভালোর জন্য ইসলামের পথ অনুসরণের আহবান জানায়।

এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

৩. মানবিক বিষয় ও সামাজিক দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য মানবতার সেবা এবং সমাজের কল্যাণে নিবেদিত। এটি মানুষের অধিকার, দরিদ্রদের সাহায্য এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগী। সাহিত্যিকরা ইসলামী সমাজের শৃঙ্খলা, ন্যায্যতা এবং পবিত্রতাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের রচনা ব্যবহার করেন।

৪. শরিয়া ও সাংস্কৃতিক পরিচিতি

ইসলামী সাহিত্য মূলত শরিয়াভিত্তিক এবং ইসলামী বিধান অনুযায়ী লেখা হয়। এতে অশ্লীলতা, অসামাজিক আচরণ বা ইসলামের বিধির বিরুদ্ধে কিছু প্রকাশ পেলে তা নিষিদ্ধ হিসেবে গণ্য হয়। এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিম সমাজের রীতি-নীতি, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যকেও প্রকাশ করে, যা মুসলিমদের সম্মান, আত্মমর্যাদা, এবং একত্ববোধ তৈরিতে সহায়ক।

৫. বিভিন্ন সাহিত্যধারা

ইসলামী সাহিত্যের মধ্যে অনেক শাখা রয়েছে-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, নৃত্যনাট্য ও আধ্যাত্মিক রচনা। সুফি কবিতা ইসলামী সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা মানুষের আধ্যাত্মিক যাত্রা এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার প্রতিফলন। সুফি কবিরা তাদের লেখার মাধ্যমে ভক্তি, প্রেম এবং আত্মানুসন্ধানবিষয়ক গূঢ় দর্শন তুলে ধরেছেন।

৬. ইসলামী সাহিত্য ও সমাজের দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য শুধু পাঠকদের বিনোদনই দেয় না, বরং সমাজের নৈতিক এবং সামাজিক দায়িত্বের প্রতি তাদের সচেতনও করে। ইসলামিক সাহিত্যে প্রাচীন মুসলিম সমাজের সমতা, শিক্ষা, ন্যায্যতা এবং মানবিকতার মূলনীতি পৃষ্ঠপোষণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এটি সমাজের দুর্নীতি, অবিচার ও অশান্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।

৭. ইসলামী সাহিত্যের ঐতিহাসিক ভূমিকা

ইসলামী সাহিত্য মুসলিম সভ্যতার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর মাধ্যমে মুসলিম সমাজের উত্থান, অবদান, সংগ্রাম ও বিজয়ের কাহিনি আমাদের সামনে আসে। সাহিত্যের মাধ্যমে ইসলামী সভ্যতার বৃহত্তম অর্জন এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলির রূপরেখা জানা যায়, যেমন ইসলামী সাম্রাজ্য, ইসলামী বিজ্ঞান এবং ইসলামী সংস্কৃতির বিকাশ।

আজকের ইসলামী সাহিত্য

আজকের ইসলামী সাহিত্য আধুনিক বিশ্বে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হলেও তার ঐতিহ্যগত দিকগুলো এখনো সমাজের জন্য মূল্যবান। ইসলামিক সাহিত্য আজও সমাজের নৈতিক পাথেয় হিসেবে কাজ করছে এবং মানুষের চিন্তা-ভাবনা ও আচরণ পরিবর্তন করতে সাহায্য করছে। ইসলামিক সাহিত্য যদিও আধুনিকতার সঙ্গে মিলিয়ে নতুন রূপে প্রকাশিত হচ্ছে, তবু তার মূলনীতি ও উদ্দেশ্য অবিকৃত থাকে, যা মানুষের কল্যাণ ও নৈতিক উন্নতি।

ইসলামী সাহিত্য এক ধরনের সেতু, যা একটি জাতির ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বজায় রাখে। এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম, যা শুধু কাব্য কিংবা গল্পের মাধ্যমে নয়, বরং মুসলিম সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার উপলব্ধি করিয়ে সমাজে শান্তি, ন্যায্যতা এবং মানবিক মূল্যবোধ প্রচার করে।

সাহিত্যে সতর্কতা

বর্তমানে সাহিত্য একটি শক্তিশালী অস্ত্র হয়ে উঠেছে, যা সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে সাহিত্যের প্রতি এই গুরুত্বপূর্ণ মনোভাব গ্রহণ করতে হলে আমাদের উচিত সাহিত্যকে শুধু একটি শিল্প হিসেবে দেখার পরিবর্তে এটি মানবতার ও জাতির আত্মাকে নির্ধারণকারী একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে দেখা। সাহিত্য যদি ভালোভাবে ব্যবহৃত হয়, এটি একটি জাতিকে তার প্রকৃত সত্তায় ফিরিয়ে আনতে পারে এবং তার সংকটগুলোর সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু যদি এটি খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি সমাজের ভিত্তি ও নৈতিকতা ধ্বংস করতে পারে, যা আমরা আজকাল অনেক সমাজে দেখতে পাচ্ছি।

সুতরাং সাহিত্যের বাস্তব প্রভাব ও গুরুত্ব অনুধাবন করতে হলে আমাদের প্রতিটি জাতি ও সমাজের পক্ষে ইতিবাচক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে যেন এটি সত্য, ন্যায্যতা ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এক শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। (লেখক : শিক্ষার্থী)

এই বিভাগের আরও খবর
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা