শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

সাহিত্য হলো সমাজগুলোর ভিত্তির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। মানবজাতি প্রাচীনকাল থেকে বিজয়ের কাহিনি বর্ণনা করছে, গর্বের গল্প বলছে এবং এর মাধ্যমে তার মনোবলকে শক্তিশালী করছে। এটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে উদ্দীপ্ত করে, তাদের সাহস বাড়ায় এবং গৌরবের পথে এগিয়ে চলতে প্রেরণা দেয়।

বস্তুত সাহিত্য মানুষকে শুধু বিনোদন প্রদান করে না, এটি তাদের চিন্তা-ভাবনাকে গভীর করে, নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে এবং তাদের নৈতিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

একজন লেখক বা কবি, তার কাজের মাধ্যমে শুধু একটি গল্প বা কবিতা লেখে না; বরং সে একটি সামাজিক বার্তা, মূল্যবোধ এবং কখনো কখনো প্রতিবাদী কণ্ঠও তুলে ধরতে পারে।
এ ছাড়া সাহিত্য জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতির রক্ষক হিসেবে কাজ করে, একটি জাতির অতীতকে সুরক্ষিত করে এবং তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়। সাহিত্য কখনো একে অপরের কাছে বিভিন্ন জাতির নৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সঞ্চয় ও শিক্ষা দেয়, কখনো তা সামাজিক অস্থিরতার প্রতিকার হিসেবে কাজ করে।

সাহিত্য কোনো জাতির একক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং প্রতিটি জাতির নিজস্ব সাহিত্য রয়েছে, যা তাদের নিজস্ব পরিচয়, মূল্যবোধ ও বিশ্বাসকে তুলে ধরে। বিশেষত ইসলামে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে, কারণ ইসলামিক সমাজের প্রাথমিক সূচনা ছিল আরবদের মধ্যে, যারা সাহিত্য এবং শৈল্পিক ভাষার প্রতি গভীর আগ্রহী ছিল। তারা কথার সুর ও অর্থে মুগ্ধ হতো এবং তাদের জীবনে শুদ্ধ ভাষার প্রচলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেমনটি ইবন খালদুন উল্লেখ করেছেন। 

ইসলামী সাহিত্য

ইসলামের আগের যুগে সাহিত্য ছিল মূলত গোষ্ঠী বা জাতিসংক্রান্ত, যা একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা এবং জাতিগত বা গোষ্ঠীগত শ্রেষ্ঠত্বের চেতনা তুলে ধরত। কিন্তু ইসলামের প্রবর্তনের পর সাহিত্য একটি নতুন কাজ গ্রহণ করে, যা সমস্ত মানবজাতির মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠা করে এবং মানবতার সর্বোচ্চ আদর্শকে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে।

ইসলামী সাহিত্য মানবজাতির একতা, সত্য, নৈতিকতা এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতীক হয়ে ওঠে।
ইসলামী সাহিত্য হলো সেই সাহিত্য, যা ইসলামের নৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের প্রতিফলন করে। এটি শুধু ধর্মীয় শিক্ষা বা আধ্যাত্মিক বার্তা প্রচার করার জন্য নয়, বরং সমাজের মানবিক মূল্যবোধ, ন্যায্যতা, সমতা এবং মানবিক কল্যাণের ওপরও গুরুত্ব দেয়। ইসলামী সাহিত্য একটি ঐতিহ্যগত ও আধ্যাত্মিক মাধ্যম, যা ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, সমাজের চিন্তা-ভাবনা এবং তার অভ্যন্তরীণ নৈতিক কাঠামোকে বহন করে।

ইসলামী সাহিত্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—

১. ইসলামের মূল্যবোধ ও নৈতিকতা

ইসলামী সাহিত্য সব সময় ইসলামী নৈতিকতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

২. আধ্যাত্মিকতা ও ধর্মীয় শিক্ষা

ইসলামী সাহিত্য প্রাথমিকভাবে ইসলামের আধ্যাত্মিক দিককে গুরুত্ব দেয়। কোরআন, হাদিস এবং ইসলামী চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে সম্পর্কিত নানা ধর্মীয় গ্রন্থ, উপদেশ এবং বাণী সাহিত্যিক রচনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। ইসলামী কবিতা, গল্প এবং নাটক প্রাথমিকভাবে মানবতার ভালোর জন্য ইসলামের পথ অনুসরণের আহবান জানায়।

এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

৩. মানবিক বিষয় ও সামাজিক দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য মানবতার সেবা এবং সমাজের কল্যাণে নিবেদিত। এটি মানুষের অধিকার, দরিদ্রদের সাহায্য এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগী। সাহিত্যিকরা ইসলামী সমাজের শৃঙ্খলা, ন্যায্যতা এবং পবিত্রতাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের রচনা ব্যবহার করেন।

৪. শরিয়া ও সাংস্কৃতিক পরিচিতি

ইসলামী সাহিত্য মূলত শরিয়াভিত্তিক এবং ইসলামী বিধান অনুযায়ী লেখা হয়। এতে অশ্লীলতা, অসামাজিক আচরণ বা ইসলামের বিধির বিরুদ্ধে কিছু প্রকাশ পেলে তা নিষিদ্ধ হিসেবে গণ্য হয়। এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিম সমাজের রীতি-নীতি, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যকেও প্রকাশ করে, যা মুসলিমদের সম্মান, আত্মমর্যাদা, এবং একত্ববোধ তৈরিতে সহায়ক।

৫. বিভিন্ন সাহিত্যধারা

ইসলামী সাহিত্যের মধ্যে অনেক শাখা রয়েছে-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, নৃত্যনাট্য ও আধ্যাত্মিক রচনা। সুফি কবিতা ইসলামী সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা মানুষের আধ্যাত্মিক যাত্রা এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার প্রতিফলন। সুফি কবিরা তাদের লেখার মাধ্যমে ভক্তি, প্রেম এবং আত্মানুসন্ধানবিষয়ক গূঢ় দর্শন তুলে ধরেছেন।

৬. ইসলামী সাহিত্য ও সমাজের দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য শুধু পাঠকদের বিনোদনই দেয় না, বরং সমাজের নৈতিক এবং সামাজিক দায়িত্বের প্রতি তাদের সচেতনও করে। ইসলামিক সাহিত্যে প্রাচীন মুসলিম সমাজের সমতা, শিক্ষা, ন্যায্যতা এবং মানবিকতার মূলনীতি পৃষ্ঠপোষণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এটি সমাজের দুর্নীতি, অবিচার ও অশান্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।

৭. ইসলামী সাহিত্যের ঐতিহাসিক ভূমিকা

ইসলামী সাহিত্য মুসলিম সভ্যতার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর মাধ্যমে মুসলিম সমাজের উত্থান, অবদান, সংগ্রাম ও বিজয়ের কাহিনি আমাদের সামনে আসে। সাহিত্যের মাধ্যমে ইসলামী সভ্যতার বৃহত্তম অর্জন এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলির রূপরেখা জানা যায়, যেমন ইসলামী সাম্রাজ্য, ইসলামী বিজ্ঞান এবং ইসলামী সংস্কৃতির বিকাশ।

আজকের ইসলামী সাহিত্য

আজকের ইসলামী সাহিত্য আধুনিক বিশ্বে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হলেও তার ঐতিহ্যগত দিকগুলো এখনো সমাজের জন্য মূল্যবান। ইসলামিক সাহিত্য আজও সমাজের নৈতিক পাথেয় হিসেবে কাজ করছে এবং মানুষের চিন্তা-ভাবনা ও আচরণ পরিবর্তন করতে সাহায্য করছে। ইসলামিক সাহিত্য যদিও আধুনিকতার সঙ্গে মিলিয়ে নতুন রূপে প্রকাশিত হচ্ছে, তবু তার মূলনীতি ও উদ্দেশ্য অবিকৃত থাকে, যা মানুষের কল্যাণ ও নৈতিক উন্নতি।

ইসলামী সাহিত্য এক ধরনের সেতু, যা একটি জাতির ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বজায় রাখে। এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম, যা শুধু কাব্য কিংবা গল্পের মাধ্যমে নয়, বরং মুসলিম সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার উপলব্ধি করিয়ে সমাজে শান্তি, ন্যায্যতা এবং মানবিক মূল্যবোধ প্রচার করে।

সাহিত্যে সতর্কতা

বর্তমানে সাহিত্য একটি শক্তিশালী অস্ত্র হয়ে উঠেছে, যা সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে সাহিত্যের প্রতি এই গুরুত্বপূর্ণ মনোভাব গ্রহণ করতে হলে আমাদের উচিত সাহিত্যকে শুধু একটি শিল্প হিসেবে দেখার পরিবর্তে এটি মানবতার ও জাতির আত্মাকে নির্ধারণকারী একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে দেখা। সাহিত্য যদি ভালোভাবে ব্যবহৃত হয়, এটি একটি জাতিকে তার প্রকৃত সত্তায় ফিরিয়ে আনতে পারে এবং তার সংকটগুলোর সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু যদি এটি খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি সমাজের ভিত্তি ও নৈতিকতা ধ্বংস করতে পারে, যা আমরা আজকাল অনেক সমাজে দেখতে পাচ্ছি।

সুতরাং সাহিত্যের বাস্তব প্রভাব ও গুরুত্ব অনুধাবন করতে হলে আমাদের প্রতিটি জাতি ও সমাজের পক্ষে ইতিবাচক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে যেন এটি সত্য, ন্যায্যতা ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এক শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। (লেখক : শিক্ষার্থী)

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

খবর

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়