শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য, লক্ষ্য ও প্রভাব

সাহিত্য হলো সমাজগুলোর ভিত্তির এক গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। মানবজাতি প্রাচীনকাল থেকে বিজয়ের কাহিনি বর্ণনা করছে, গর্বের গল্প বলছে এবং এর মাধ্যমে তার মনোবলকে শক্তিশালী করছে। এটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে উদ্দীপ্ত করে, তাদের সাহস বাড়ায় এবং গৌরবের পথে এগিয়ে চলতে প্রেরণা দেয়।

বস্তুত সাহিত্য মানুষকে শুধু বিনোদন প্রদান করে না, এটি তাদের চিন্তা-ভাবনাকে গভীর করে, নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে এবং তাদের নৈতিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

একজন লেখক বা কবি, তার কাজের মাধ্যমে শুধু একটি গল্প বা কবিতা লেখে না; বরং সে একটি সামাজিক বার্তা, মূল্যবোধ এবং কখনো কখনো প্রতিবাদী কণ্ঠও তুলে ধরতে পারে।
এ ছাড়া সাহিত্য জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতির রক্ষক হিসেবে কাজ করে, একটি জাতির অতীতকে সুরক্ষিত করে এবং তা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়। সাহিত্য কখনো একে অপরের কাছে বিভিন্ন জাতির নৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সঞ্চয় ও শিক্ষা দেয়, কখনো তা সামাজিক অস্থিরতার প্রতিকার হিসেবে কাজ করে।

সাহিত্য কোনো জাতির একক বৈশিষ্ট্য নয়, বরং প্রতিটি জাতির নিজস্ব সাহিত্য রয়েছে, যা তাদের নিজস্ব পরিচয়, মূল্যবোধ ও বিশ্বাসকে তুলে ধরে। বিশেষত ইসলামে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে, কারণ ইসলামিক সমাজের প্রাথমিক সূচনা ছিল আরবদের মধ্যে, যারা সাহিত্য এবং শৈল্পিক ভাষার প্রতি গভীর আগ্রহী ছিল। তারা কথার সুর ও অর্থে মুগ্ধ হতো এবং তাদের জীবনে শুদ্ধ ভাষার প্রচলন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেমনটি ইবন খালদুন উল্লেখ করেছেন। 

ইসলামী সাহিত্য

ইসলামের আগের যুগে সাহিত্য ছিল মূলত গোষ্ঠী বা জাতিসংক্রান্ত, যা একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা এবং জাতিগত বা গোষ্ঠীগত শ্রেষ্ঠত্বের চেতনা তুলে ধরত। কিন্তু ইসলামের প্রবর্তনের পর সাহিত্য একটি নতুন কাজ গ্রহণ করে, যা সমস্ত মানবজাতির মধ্যে সমতা প্রতিষ্ঠা করে এবং মানবতার সর্বোচ্চ আদর্শকে প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করে।

ইসলামী সাহিত্য মানবজাতির একতা, সত্য, নৈতিকতা এবং মানবিক মূল্যবোধের প্রতীক হয়ে ওঠে।
ইসলামী সাহিত্য হলো সেই সাহিত্য, যা ইসলামের নৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক মূল্যবোধের প্রতিফলন করে। এটি শুধু ধর্মীয় শিক্ষা বা আধ্যাত্মিক বার্তা প্রচার করার জন্য নয়, বরং সমাজের মানবিক মূল্যবোধ, ন্যায্যতা, সমতা এবং মানবিক কল্যাণের ওপরও গুরুত্ব দেয়। ইসলামী সাহিত্য একটি ঐতিহ্যগত ও আধ্যাত্মিক মাধ্যম, যা ইসলামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, সমাজের চিন্তা-ভাবনা এবং তার অভ্যন্তরীণ নৈতিক কাঠামোকে বহন করে।

ইসলামী সাহিত্যের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো—

১. ইসলামের মূল্যবোধ ও নৈতিকতা

ইসলামী সাহিত্য সব সময় ইসলামী নৈতিকতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

২. আধ্যাত্মিকতা ও ধর্মীয় শিক্ষা

ইসলামী সাহিত্য প্রাথমিকভাবে ইসলামের আধ্যাত্মিক দিককে গুরুত্ব দেয়। কোরআন, হাদিস এবং ইসলামী চিন্তা-ভাবনার সঙ্গে সম্পর্কিত নানা ধর্মীয় গ্রন্থ, উপদেশ এবং বাণী সাহিত্যিক রচনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। ইসলামী কবিতা, গল্প এবং নাটক প্রাথমিকভাবে মানবতার ভালোর জন্য ইসলামের পথ অনুসরণের আহবান জানায়।

এতে সত্য, ন্যায্যতা, সহানুভূতি, পরোপকারিতা এবং মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হয়। সাহিত্যিকরা, যেমন—কবি, লেখক এবং সাহিত্যিকরা তাদের কাজের মাধ্যমে সমাজকে ইসলামী আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে এবং সৎ পথে চলতে প্রেরণা দেয়।

৩. মানবিক বিষয় ও সামাজিক দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য মানবতার সেবা এবং সমাজের কল্যাণে নিবেদিত। এটি মানুষের অধিকার, দরিদ্রদের সাহায্য এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গভীরভাবে মনোযোগী। সাহিত্যিকরা ইসলামী সমাজের শৃঙ্খলা, ন্যায্যতা এবং পবিত্রতাকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের রচনা ব্যবহার করেন।

৪. শরিয়া ও সাংস্কৃতিক পরিচিতি

ইসলামী সাহিত্য মূলত শরিয়াভিত্তিক এবং ইসলামী বিধান অনুযায়ী লেখা হয়। এতে অশ্লীলতা, অসামাজিক আচরণ বা ইসলামের বিধির বিরুদ্ধে কিছু প্রকাশ পেলে তা নিষিদ্ধ হিসেবে গণ্য হয়। এটি ঐতিহাসিকভাবে মুসলিম সমাজের রীতি-নীতি, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যকেও প্রকাশ করে, যা মুসলিমদের সম্মান, আত্মমর্যাদা, এবং একত্ববোধ তৈরিতে সহায়ক।

৫. বিভিন্ন সাহিত্যধারা

ইসলামী সাহিত্যের মধ্যে অনেক শাখা রয়েছে-কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, নৃত্যনাট্য ও আধ্যাত্মিক রচনা। সুফি কবিতা ইসলামী সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা মানুষের আধ্যাত্মিক যাত্রা এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার প্রতিফলন। সুফি কবিরা তাদের লেখার মাধ্যমে ভক্তি, প্রেম এবং আত্মানুসন্ধানবিষয়ক গূঢ় দর্শন তুলে ধরেছেন।

৬. ইসলামী সাহিত্য ও সমাজের দায়িত্ব

ইসলামী সাহিত্য শুধু পাঠকদের বিনোদনই দেয় না, বরং সমাজের নৈতিক এবং সামাজিক দায়িত্বের প্রতি তাদের সচেতনও করে। ইসলামিক সাহিত্যে প্রাচীন মুসলিম সমাজের সমতা, শিক্ষা, ন্যায্যতা এবং মানবিকতার মূলনীতি পৃষ্ঠপোষণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এটি সমাজের দুর্নীতি, অবিচার ও অশান্তির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।

৭. ইসলামী সাহিত্যের ঐতিহাসিক ভূমিকা

ইসলামী সাহিত্য মুসলিম সভ্যতার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এর মাধ্যমে মুসলিম সমাজের উত্থান, অবদান, সংগ্রাম ও বিজয়ের কাহিনি আমাদের সামনে আসে। সাহিত্যের মাধ্যমে ইসলামী সভ্যতার বৃহত্তম অর্জন এবং ঐতিহাসিক ঘটনাবলির রূপরেখা জানা যায়, যেমন ইসলামী সাম্রাজ্য, ইসলামী বিজ্ঞান এবং ইসলামী সংস্কৃতির বিকাশ।

আজকের ইসলামী সাহিত্য

আজকের ইসলামী সাহিত্য আধুনিক বিশ্বে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হলেও তার ঐতিহ্যগত দিকগুলো এখনো সমাজের জন্য মূল্যবান। ইসলামিক সাহিত্য আজও সমাজের নৈতিক পাথেয় হিসেবে কাজ করছে এবং মানুষের চিন্তা-ভাবনা ও আচরণ পরিবর্তন করতে সাহায্য করছে। ইসলামিক সাহিত্য যদিও আধুনিকতার সঙ্গে মিলিয়ে নতুন রূপে প্রকাশিত হচ্ছে, তবু তার মূলনীতি ও উদ্দেশ্য অবিকৃত থাকে, যা মানুষের কল্যাণ ও নৈতিক উন্নতি।

ইসলামী সাহিত্য এক ধরনের সেতু, যা একটি জাতির ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বজায় রাখে। এটি একটি শক্তিশালী মাধ্যম, যা শুধু কাব্য কিংবা গল্পের মাধ্যমে নয়, বরং মুসলিম সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার উপলব্ধি করিয়ে সমাজে শান্তি, ন্যায্যতা এবং মানবিক মূল্যবোধ প্রচার করে।

সাহিত্যে সতর্কতা

বর্তমানে সাহিত্য একটি শক্তিশালী অস্ত্র হয়ে উঠেছে, যা সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। তবে সাহিত্যের প্রতি এই গুরুত্বপূর্ণ মনোভাব গ্রহণ করতে হলে আমাদের উচিত সাহিত্যকে শুধু একটি শিল্প হিসেবে দেখার পরিবর্তে এটি মানবতার ও জাতির আত্মাকে নির্ধারণকারী একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে দেখা। সাহিত্য যদি ভালোভাবে ব্যবহৃত হয়, এটি একটি জাতিকে তার প্রকৃত সত্তায় ফিরিয়ে আনতে পারে এবং তার সংকটগুলোর সমাধান করতে সাহায্য করতে পারে। কিন্তু যদি এটি খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, তবে এটি সমাজের ভিত্তি ও নৈতিকতা ধ্বংস করতে পারে, যা আমরা আজকাল অনেক সমাজে দেখতে পাচ্ছি।

সুতরাং সাহিত্যের বাস্তব প্রভাব ও গুরুত্ব অনুধাবন করতে হলে আমাদের প্রতিটি জাতি ও সমাজের পক্ষে ইতিবাচক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে যেন এটি সত্য, ন্যায্যতা ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার এক শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতে পারে। (লেখক : শিক্ষার্থী)

এই বিভাগের আরও খবর
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনা বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের হানা
নেত্রকোনা বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের হানা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুর বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
মেহেরপুর বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মশালা থেকে সরিয়ে নেওয়া হল পাঞ্জাব বনাম মুম্বাই ম্যাচ
ধর্মশালা থেকে সরিয়ে নেওয়া হল পাঞ্জাব বনাম মুম্বাই ম্যাচ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাবনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
পাবনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লে-অফ স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে আজ চেন্নাইয়ের মুখোমুখি কলকাতা
প্লে-অফ স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে আজ চেন্নাইয়ের মুখোমুখি কলকাতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোড়া খুন মামলার আসামি ৫ দিনের রিমান্ডে
জোড়া খুন মামলার আসামি ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে থাকা বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
ভারতে থাকা বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ
ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
আশুলিয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের ব্যবস্থা করলে রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : দুদু
ভোটের ব্যবস্থা করলে রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ