শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৬, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৭, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২৫

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

মাওলানা হাফেজ আল আমিন সরকার
অনলাইন ভার্সন
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

এক পরিপূর্ণ জীবন বিধানের নাম ইসলাম। ইসলাম শান্তি, স্বস্তি ও মানবতার কল্যাণ সুনিশ্চিত করার অনন্য আদর্শ। উগ্রতা, মারামারি, কাটাকাটি, সন্ত্রাস, রাহাজানি কিংবা উচ্ছৃৃঙ্খল আচরণ ইসলাম সমর্থন করে না। অহমিকা, ক্রোধ, হিংসা, কলহ থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয় ইসলাম। ইসলামের সঙ্গে উগ্রবাদের কোনো সম্পর্ক নেই। ইসলাম সীমা লঙ্ঘনকারীদের কখনোই সমর্থন করে না। 

অথচ আমাদের সমাজে উগ্রতা আজ এক আতঙ্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। হাটে-মাঠে-ঘাটে যেখানেই যাই সব জায়গায় আজ উগ্রতা আর উচ্ছৃঙ্খলতার ছড়াছড়ি। মাহফিলের নামে উগ্রতা, রাজনীতির নামে উগ্রতা, রাষ্ট্র পরিচালনার নামে উগ্রতা, বিরোধিতার নামে উগ্রতা, প্রতিদ্বন্দ্বিতার নামে উগ্রতা, প্রতিশোধের নামে উগ্রতা, মতাদর্শ প্রচারের নামে উগ্রতা- এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে উগ্রতার বিষবৃক্ষ মাথাচাড়া দেয়নি। কিন্তু কেন এ ধ্বংসাত্মক প্রচেষ্টা? কেন এ আত্মঘাতী পদক্ষেপ? এ জাতি কি জীবনভর এমন চক্রেই আবদ্ধ থাকবে? কী ধর্মীয়, কী জাগতিক- সব বিষয়ে আমরা যেন অসহিষ্ণু এক জাতিতে পরিণত হয়েছি। ইতিহাস কী বলে? আমাদের ধর্মীয় তাকিদ কী বলে? বাড়াবাড়ি করে কার কতটুকু লাভ হয়েছে হিসাব করে দেখেছেন কখনো? হিসাব তো দূরের কথা, বরং একজন আরেকজনকে অভিযুক্ত করে সময় পার করছি। হ্যাঁ, বিশ্বাস করি, অতীতেও উগ্রবাদ ছিল; তাতে দাঙ্গাহাঙ্গামা কম হয়নি; বিপর্যয়ও কম আসেনি। কিন্তু এ কথাও তো সত্য- অতীতেও সহিষ্ণুতা, সহনশীলতা ছিল, সমঝোতাও ছিল এবং তা থেকে দাঙ্গাহাঙ্গামা আর বিপর্যয়ও রোধ করা গেছে। মানুষ স্বস্তি পেয়েছে, শান্তি পেয়েছে।

আল্লাহতায়ালা বান্দাকে উগ্রতা নয়, নম্রতা গ্রহণ করার আদেশ করে বলেন, ‘রহমানের বান্দা তারাই যারা পৃথিবীতে বিনম্রভাবে চলাফেরা করে এবং অজ্ঞ লোকেরা যখন তাদের সম্বোধন করে তখন তারা বিতর্ক এড়িয়ে বলে ‘সালাম’।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত ৬৩)। রহমানের বান্দাদের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে এখানে আল্লাহ ‘হাওনানা’ শব্দ ব্যবহার করেছেন। অভিধানে এর অর্থ স্থির, গাম্ভীর্য, বিনয় ইত্যাদি উল্লেখ করা আছে। রহমানের বান্দারা যখন রাস্তায় চলে তখন তারা গর্বভরে চলে না। অহংকারীর মতো জমিনে পা ফেলে না। অহংকারীর মতো বুকও ফুলিয়ে চলে না। তারা আত্মগর্বে বিভোর, স্বৈরাচারী ও বিপর্যয়কারীর মতো নিজের চলার মাধ্যমে শক্তি দেখানোর চেষ্টা করে না। বরং তাদের চালচলন হয় ভদ্র, মার্জিত ও সৎ স্বভাবসম্পন্ন ব্যক্তির মতো। নম্রতার তাৎপর্য বোঝার জন্য একটি উদাহরণ দিচ্ছি। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর আল্লাহর অনুগ্রহগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, কোমলতা ও নম্রতা। কেননা আর দীন প্রচারের জন্য নম্রতাই বেশি প্রয়োজন। রসুল (সা.) যদি কোমল না হয়ে কঠিন হৃদয়ের অধিকারী হতেন, তাহলে মানুষ হজরতের কাছে না এসে আরও দূরে সরে যেত। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশেষ রহমত এই যে আপনি তাদের প্রতি নম্রতা দেখাচ্ছেন। যদি আপনি কঠোর স্বভাবের হতেন, তবে তারা আপনার আশপাশ থেকে সরে পড়ত। সুতরাং তাদের ক্ষমা করুন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। আর কাজকর্মে তাদের সঙ্গে পরার্মশ করুন। অতঃপর যখন সংকল্প করবেন তখন আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওয়াক্কুলকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৫৯)।

রুক্ষ ও কর্কশ ভাষা এবং উগ্র আচরণ সব সময় ঘৃণিত। মুসলমানের অন্যতম কাজ হলো তারা শুধু নিজেই ইসলাম মানে না বরং অন্যদেরও ইসলামের প্রতি আহ্বান করা তার দায়িত্ব। আর আল্লাহর পথে আহ্বানকারীদের প্রথম গুণ হতে হবে নরম ভাষায় কথা বলা। আল্লাহ যখন নবী মুসা (আ.)কে ফেরাউনের কাছে পাঠান তখন আল্লাহ বলে দিয়েছেন, অবশ্যই তার সঙ্গে যেন নরম ভাষায় কথা বলা হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তার সঙ্গে নরম কথা বল, হয়তো সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভয় করবে।’ (সুরা তহা, আয়াত ৪৪)। অর্থাৎ হে মুসা! তোমার দাওয়াত হবে নরম ভাষায়, যাতে তা তার অন্তরে প্রতিক্রিয়া করে এবং দাওয়াত সফল হয়। এ আয়াতে দাওয়াত প্রদানকারীদের জন্য বিরাট শিক্ষা রয়েছে। সেটা হচ্ছে, ফেরাউন হলো সবচেয়ে বড় দাম্ভিক ও অহংকারী আর মুসা (আ.) হচ্ছেন আল্লাহর পছন্দনীয় নবী। তারপরও ফেরাউনকে নরম ভাষায় সম্বোধন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আপনি মানুষকে দাওয়াত দিন আপনার রবের পথে হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা এবং তাদের সঙ্গে তর্ক করবেন উত্তম পন্থায়।’ (সুরা নাহল, ১২৫)।

হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহতায়াালা নিজে কোমল, তিনি কোমলতাকে ভালোবাসেন। আর তিনি কোমলতার প্রতি যত অনুগ্রহ করেন, কঠোরতা এবং অন্য কোনো আচরণের প্রতি তত অনুগ্রহ করেন না।’ (মুসলিম শরিফ, হাদিস নম্বর ২৫৯৩)। মুসলিম শরিফের অন্য বর্ণনায় এসেছে- একদিন রসুলুল্লাহ (সা.) হজরত আয়েশা (রা.)-কে বললেন, ‘হে আয়শা! কোমলতাকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও এবং কঠোরতা ও নির্লজ্জতা থেকে নিজেকে রক্ষা কর। কেননা যে জিনিসের মধ্যে কোমলতা থাকে, তা সুন্দর হয়। আর যে জিনিসে কোমলতা থাকে না, তা অসুন্দর হয়ে পড়ে।’ (মেশকাত, হাদিস নম্বর ৫০৬৮)।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
শিবগঞ্জ পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত
শিবগঞ্জ পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক
কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী
বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট
ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন
যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ
১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার
বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন
সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম