শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত

‘হারাম’ শব্দের প্রচলিত অর্থ নিষিদ্ধ। তবে আরবি ভাষায় শব্দটি সম্মান অর্থেও ব্যবহৃত হয়। ইসলাম কিছু স্থান ও সময়ের বিশেষণ হিসেবে ‘হারাম’ শব্দটি ব্যবহার করেছে, যেগুলো একই সঙ্গে এসব স্থান ও সময়ের মর্যাদা বোঝায় এবং তাতে বিভিন্ন কাজের সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে। সেগুলো হচ্ছে—ক. বায়তুল হারাম, খ. মসজিদুল হারাম, গ. বালাদুল হারাম, ঘ. মাশআরুল হারাম, ঙ. আশহুরুল হারাম।

এখানে সেগুলোর বিধান তুলে ধরা হলো।
 
হারাম ঘোষণার দুই দিক

ইসলাম কর্তৃক কিছু স্থান ও সময়কে হারাম ঘোষণা করার দুটি দিক আছে। তা হলো—

১. আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি : এসব স্থান ও সময়ের বিশেষ মর্যাদা, যার কারণে বান্দার আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি পায়। যেমন—মসজিদুল হারামের ব্যাপারে মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমার মসজিদে আদায়কৃত এক রাকাত নামাজ অন্যত্র আদায় করা এক হাজার রাকাত নামাজের চেয়ে উত্তম। তবে মসজিদুল হারাম এর ব্যতিক্রম। আর মসজিদুল হারামে আদায়কৃত এক রাকাত নামাজ অন্যত্র আদায় করা এক লাখ রাকাত নামাজের চেয়ে উত্তম।’

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৪০৬)

২. পাপের ভয়াবহতা বৃদ্ধি : এসব স্থানে বান্দার কার্যক্রমের ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ এবং এখানে পাপ করলে তার ভয়াবহতা বৃদ্ধি পাওয়া। আল্লাহ যেসব স্থানকে সম্মানিত করেছেন, সেগুলোতে বান্দার কিছু কাজ নিষিদ্ধ করেছেন। 

যেমন—হেরেমের সীমানার মধ্যে শিকার করা, ঘাস, লতা-পাতা ছেঁড়া নিষিদ্ধ। আবার এসব স্থানে পাপ করা গুরুতর অপরাধও বটে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুফরি করে এবং মানুষকে নিবৃত্ত করে আল্লাহর পথ থেকে ও মসজিদুল হারাম থেকে, যা আমি করেছি স্থানীয় ও বহিরাগত সবার জন্য সমান। আর যে ইচ্ছা করে সীমা লঙ্ঘন করে তাতে পাপকাজের, তাকে আমি আস্বাদন করাব মর্মন্তুদ শাস্তি।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ২৫)

হারাম বা সম্মানিত স্থান-সময়

পবিত্র কোরআনে পাঁচটি স্থান ও সময়ের ব্যাপারে ‘হারাম’ বিশেষণ ব্যবহার করা হয়েছে। তা হলো—

১. বায়তুল হারাম : ‘বায়ত’ অর্থ ঘর আর ‘বায়তুল হারাম’ অর্থ সম্মানিত ঘর। এর দ্বারা উদ্দেশ্য পবিত্র কাবাঘর। ‘পবিত্র কাবাঘর, পবিত্র মাস, কোরবানির জন্য কাবায় প্রেরিত পশু ও গলায় মালা পরিহিত পশুকে আল্লাহ মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত করেছেন। এটা এই কারণে যে তোমরা যেন জানতে পারো, যা কিছু আসমান ও জমিনে আছে, আল্লাহ তা জানেন এবং আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৯৭)

২. মসজিদুল হারাম : ‘মসজিদুল হারাম’ অর্থ সম্মানিত মসজিদ। এর দ্বারা দুটি জিনিস উদ্দেশ্য হতে পারে—ক. কাবাঘর এবং খ. কাবাঘরসহ সমগ্র হেরেম এলাকা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা কুফরি করে এবং মানুষকে নিবৃত্ত করে আল্লাহর পথ থেকে ও মসজিদুল হারাম থেকে, যা আমি করেছি স্থানীয় ও বহিরাগত সবার জন্য সমান। আর যে ইচ্ছা করে সীমা লঙ্ঘন করে তাতে পাপকাজের, তাকে আমি আস্বাদন করাব মর্মন্তুদ শাস্তি।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ২৫)

৩. বালাদুল হারাম : ‘বালাদুল হারাম’ অর্থ সম্মানিত শহর। এর দ্বারা পবিত্র মক্কা নগরী উদ্দেশ্য। শব্দদ্বয় হুবহু হাদিসে পাওয়া যায়। কোরআনে মক্কা নগরী সম্মানিত হওয়ার সপক্ষে একাধিক আয়াত আছে। আল্লাহ বলেন, ‘তারা কি দেখে না আমি হারামকে নিরাপদ স্থান করেছি। অথচ এর চারপাশে যেসব মানুষ আছে তাদের ওপর হামলা করা হয়, তবে কি তারা অসত্যেই বিশ্বাস করবে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করবে?’

(সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৭)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা বিজয়ের দিন বলেন, ‘এই নগরীকে আল্লাহ তাআলা আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকে সম্মানিত করেছেন। কাজেই তা আল্লাহর দেওয়া সম্মানের দ্বারা কিয়ামত পর্যন্ত সম্মানিত থাকবে। আমার আগে এখানে যুদ্ধ করা কারো জন্য হালাল ছিল না। আমার জন্যও তা দিনের কেবল কিছু সময়ের জন্য হালাল করা হয়েছিল। অতএব, আল্লাহর দেওয়া সম্মানের দ্বারা কিয়ামত পর্যন্ত তা সম্মানিত থাকবে। এখানকার কাঁটা কর্তন করা যাবে না, শিকার তাড়ানো যাবে না আর পথে পড়ে থাকা জিনিস কেউ ওঠাবে না। তবে সেই ব্যক্তি ওঠাতে পারবে, যে তা ঘোষণা করবে। এখানকার ঘাস কাটা যাবে না। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩১৮৯)

৪. মাশআরুল হারাম : ‘মাশআরুল হারাম’ অর্থ পবিত্র নিদর্শন। এর দ্বারা উদ্দেশ্য মুজদালিফা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তোমরা আরাফাত থেকে প্রত্যাবর্তন করবে, তখন মাশআরুল হারামের নিকট পৌঁছে আল্লাহকে স্মরণ করবে এবং তিনি যেভাবে নির্দেশ দিয়েছেন, ঠিক সেভাবে তাঁকে স্মরণ করবে। যদিও ইতিপূর্বে তোমরা বিভ্রান্তদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৮)

৫. আশহুরুল হারাম : ‘আশহুরুল হারাম’ অর্থ হারাম মাসগুলো। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হিজরি বর্ষের বিশেষ চারটি মাস—জিলকদ, জিলহজ, মহররম ও রজব। ইসলামের প্রাথমিক যুগে এসব মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ছিল। বেশির ভাগ আলেমের মতে, জিহাদের আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার পর এই বিধান রহিত হয়ে যায়। পবিত্র মাসগুলো সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর বিধানে আল্লাহর কাছে মাস গণনায় মাস ১২টি। এর মধ্যে চারটি সম্মানিত মাস, এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩৬)

অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘লোকে তোমাকে পবিত্র মাসে যুদ্ধ করা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে; বলো, তাতে যুদ্ধ করা ভীষণ অন্যায়। কিন্তু আল্লাহর পথে বাধা দান করা, আল্লাহকে অস্বীকার করা, মসজিদুল হারামে বাধা দেওয়া এবং তার বাসিন্দাকে তা থেকে বহিষ্কার করা আল্লাহর কাছে তদপেক্ষা অধিক অন্যায়। ফিতনা হত্যা অপেক্ষা গুরুতর অন্যায়।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৭)

৬. মদিনা নগরী : এ ছাড়া মদিনা নগরীকে মহানবী (সা.) হারাম ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘মদিনার আইর ও সওর পর্বতের মাঝখানের স্থানটুকু হারাম।’

(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৩৩৯৩)

হারাম ঘোষণার উদ্দেশ্য

মহান আল্লাহ কিছু স্থান ও সময়কে হারাম ঘোষণা করেছেন, যেন মানুষ তাদের অহংকার, অহমিকা, আভিজাত্যের বড়াই, আজন্মলালিত ঘৃণা, বিদ্বেষ ও শত্রুতা ভুলে শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে সমবেত হতে পারে। আর এককাতারে দাঁড়িয়ে এসব মানসিক সংকট ও সংকীর্ণতা কাটিয়ে উঠতে পারে এবং পরস্পরকে ভাই মনে করতে পারে। আর তা এভাবে যে, ব্যক্তি নিজের ব্যক্তিগত, গোষ্ঠীগত ও আঞ্চলিক চিন্তা-চেতনা ও জীবনের ওপর আল্লাহর বিধানকে প্রাধান্য দিল। সবাই প্রতিপক্ষের প্রতি অন্যায় করা, এমনকি প্রতিশোধ গ্রহণ থেকেও বিরত থাকল। তার মুখ ও হাত থেকে মানুষসহ সব সৃষ্টজীব নিরাপত্তা লাভ করল। (তাফসিরে শারভি, পৃষ্ঠা-৯৭৬৬)

আল্লাহ সবাইকে দ্বিনের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক
কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী
বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট
ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন
যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ
১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার
বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন
সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম