শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৭, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সত্য সন্ধানে রজব মাস ও শবে মেরাজ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
সত্য সন্ধানে রজব মাস ও শবে মেরাজ

রজব মাস ইসলাম আবির্ভাবের আগে থেকেই একটি সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ মাস হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ স্থগিত হয়ে যেত এবং শান্তি বিরাজ করত। রজব ইসলামী বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস, যার পূর্ণ নাম ‘রজবুল মুরাজ্জব’। এই নামকরণের কারণ হলো, রজব শব্দটি ‘তারজিব’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ সম্মান প্রদর্শন করা।

এটি এমন একটি মাস, যা সম্মানিত ও পবিত্র হিসেবে স্বীকৃত; এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ছিল। তাই একে ‘আল আসম রজব’ বলা হয়, যার অর্থ নীরব রজব, কারণ এই মাসে অস্ত্রের কোনো শব্দ শোনা যেত না। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২২৫)
এ ছাড়া এই মাসকে ‘আল আসাব’ বলা হয়, কারণ এই মাসে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের ওপর রহমত ও ক্ষমার বিশেষ ধারা বর্ষণ করেন। এই মাসে ইবাদত ও দোয়া বিশেষভাবে কবুল হয়।

রজব সেই চারটি পবিত্র মাসের একটি, যেগুলোর কথা কোরআনে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা ১২টি, যা আল্লাহর কিতাব (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজ) অনুযায়ী সেই দিন থেকেই নির্ধারিত, যেদিন আল্লাহ আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছিলেন। এই ১২ মাসের মধ্যে চারটি মাস পবিত্র ও সম্মানিত।’ (সুরা : আত-তাওবা, আয়াত : ৩৬)
আবু বাকরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ যেদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, সেদিন থেকে সময় যেভাবে আবর্তিত হচ্ছিল আজও তা সেভাবে আবর্তিত হচ্ছে।

১২ মাসে এক বছর। এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। জুলকাদাহ, জুলহিজ্জাহ ও মুহাররাম। তিনটি মাস পরস্পর রয়েছে। আর একটি মাস হলো রজব-ই-মুযার, যা জুমাদা ও শাবান মাসের মধ্যে অবস্থিত।
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩১৯৭)

উল্লেখ্য যে মুজার একটি সম্প্রদায়ের নাম। আরবের অন্যান্য সম্প্রদায় থেকে এ সম্প্রদায় রজব মাসের সম্মান প্রদর্শনে অতি কঠোর ছিল। তাই এ মাসটিকে তাদের দিকে সম্বন্ধ করে হাদিসে ‘রজব-ই-মুজার’ বলা হয়েছে।

শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) বলেছেন, ‘ইব্রাহিম (আ.)-এর ধর্মে এই চার মাস ছিল সম্মান ও মর্যাদার। আল্লাহ তাআলা এই মাসগুলোর পবিত্রতা ও সম্মানকে বহাল রেখেছেন এবং আরবের মুশরিকরা যে এতে বিকৃতি ঘটিয়েছিল, তা খণ্ডন করে দিয়েছেন।’ (মাআরিফুল কুরআন লিল কান্ধলভী, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৪৩১)

২৭ রজব ও শবে মেরাজ

রজবের ২৭তম রজনীতে (২৬ তারিখ দিবাগত রাতে) প্রিয় নবী (সা.)-কে মেরাজের সফর করানো হয়েছিল বলে জনশ্রুতি আছে। যদিও মেরাজের সময়, তারিখ, মাস, এমনকি বছর সম্পর্কেও ঐতিহাসিকদের মধ্যে প্রচুর মতবিরোধ আছে। মনে রাখতে হবে যে মেরাজের রাত যে তারিখ বা মাসেই হোক না কেন, সেই রাতের জন্য শরিয়তে কোনো নির্দিষ্ট ইবাদত বর্ণিত নেই। অবশ্যই এই রাত ছিল সেই পবিত্র রাত, যখন আল্লাহ তাআলা আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-কে বিশেষ মর্যাদা ও সম্মান প্রদান করেন এবং তাঁকে আসমানসমূহে ডেকে নিয়ে বিশেষ বিশেষ উপহার দান করেন। কিন্তু এই বিষয়ে উম্মতের জন্য কোনো অতিরিক্ত ফজিলত বা বিশেষ ইবাদত নির্ধারিত নেই।

শবে মেরাজ উত্তম, নাকি শবেকদর?

শাইখুল ইসলাম আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর কাছে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে এই দুই রাতের (শবে কদর ও শবে মেরাজ) মধ্যে কোন রাতটি অধিক ফজিলতপূর্ণ? তিনি জবাব দিয়েছিলেন যে নবী করিম (সা.)-এর মর্যাদার দিক থেকে লাইলাতুল মেরাজ অধিক ফজিলতপূর্ণ, আর উম্মতের জন্য লাইলাতুল কদর। কারণ, লাইলাতুল মেরাজে যেসব বিশেষ পুরস্কার ও মর্যাদা প্রিয় নবী (সা.)-কে প্রদান করা হয়েছিল, তা লাইলাতুল কদরের তুলনায় অনেক বেশি। আর উম্মতের জন্য লাইলাতুল কদরে যেসব পুরস্কার নির্ধারিত হয়েছে, তা লাইলাতুল মেরাজে প্রাপ্ত পুরস্কারের চেয়েও পূর্ণতর।

যদিও উম্মতের জন্য লাইলাতুল মেরাজও একটি বড় সম্মানিত রাত, কিন্তু মূল ফজিলত ও মর্যাদা সেই মহান ব্যক্তিত্বের জন্য নির্ধারিত, যাঁকে এই মেরাজের সৌভাগ্যে ভূষিত করা হয়েছিল অর্থাৎ আমাদের প্রিয় নবী করিম (সা.)। (মাজমাউল ফতওয়া, হাদিস নম্বর-৭২৩, খণ্ড-২৫, পৃষ্ঠা-১৩০)

শবেমেরাজের সময় সম্পর্কিত বিষয়ে জুমহুর ওলামাদের (গবেষকদের) অভিমত নিম্নে উপস্থাপন করা হলো—

শবে মেরাজ কবে সংঘটিত হয়েছিল?

সিরাতবিদ ওলামায়ে কিরামদের মধ্যে এ নিয়ে মতভেদ রয়েছে যে প্রিয় নবী (সা.)-কে মেরাজ কখন করানো হয়েছিল? এ বিষয়ে (অর্থাৎ মেরাজ যে বছরে ঘটেছিল) সাধারণত ১০টি মত পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ওলামায়ে কিরামের মতে, এই ঘটনা নবুয়তপ্রাপ্তির পরে ঘটেছিল; তবে নবুয়তের ঠিক কত বছর পর এটি ঘটেছিল তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে।

১. ইবনে সাদ (রহ.)-এর মতে, মেরাজ হিজরতের এক বছর আগে করানো হয়েছিল।

২. ইবনে জাওজি (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের অষ্টম মাস আগে ঘটেছিল।

৩. আবু রাবি ইবনে সালিম (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের ছয় মাস আগে হয়েছিল।

৪. ইবরাহিম হারবি (রহ.)-এর মতে, মেরাজ হিজরতের ১১ মাস আগে ঘটেছিল।

৫. ইবনে আবদুল বার (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর দুই মাস আগে হয়েছিল।

৬. ইবনে ফারিস (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর তিন মাস আগে হয়েছিল।

৭. সাদ্দি (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর পাঁচ মাস আগে ঘটেছিল।

৮. ইবনুল আসির (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের তিন বছর আগে ঘটেছিল।

৯. ইমাম জুহরি (রহ.)-এর মতে, মেরাজের ঘটনা হিজরতের পাঁচ বছর আগে ঘটে।

১০. এমন একটি মতও রয়েছে যে মেরাজ নবুয়তের আগেই হয়েছিল; তবে এই মতটি অত্যন্ত দুর্বল এবং অগ্রহণযোগ্য।

এই মতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ও প্রাধান্যপ্রাপ্ত মত হলো, মেরাজ হিজরতের এক বছর আগে ঘটেছিল। (ফাতহুল বারী, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৫৪, সুবুলুল হুদা ওয়াল রাশাদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৬৫)

মেরাজ কোন মাসে সংঘটিত হয়েছিল?

যেমনিভাবে মেরাজের ঘটনার বছর নিয়ে মতভেদ রয়েছে, তেমনি কোন মাসে এই মহিমান্বিত ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা নিয়েও ভিন্নমত রয়েছে। বিভিন্ন বর্ণনায় পাঁচ মাস অথবা ছয় মাসের উল্লেখ পাওয়া যায়।

১. বহু আলেমের মতে, মেরাজের ঘটনা রবিউল আউয়াল মাসে সংঘটিত হয়েছিল।

২. ইবরাহিম ইবনে ইসহাক আল হারবি (রহ.) বলেছেন যে মেরাজের ঘটনা রবিউস সানি মাসে ঘটেছিল।

৩. আবদুল গণি ইবনে সারওয়ার আল মাকদিসি (রহ.) রজব মাসকে এই ঘটনার সময় হিসেবে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। এই মতটিই সবচেয়ে প্রসিদ্ধ।

৪. সাদ্দি (রহ.) বলেছেন যে মেরাজ শাওয়াল মাসে ঘটেছিল।

৫. ইবনে ফারিস (রহ.) বলেছেন যে মেরাজের ঘটনা জিলহজ মাসে সংঘটিত হয়েছিল। (শারহুল মাওয়াহিব লিল জুরকানি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭০, উমদাতুল কারী, খণ্ড-১৭, পৃষ্ঠা-২৭)


মেরাজ কোন রাতে সংঘটিত হয়েছিল?

আল্লামা জুরকানি (রহ.) লিখেছেন যে মেরাজের রাত সম্পর্কে তিনটি মতামত প্রসিদ্ধ। প্রথম মত হলো, এই ঘটনা শুক্রবারের রাতে সংঘটিত হয়েছিল। দ্বিতীয় মত অনুযায়ী, এটি শনিবারের রাতে ঘটেছিল এবং তৃতীয় মত হলো, মেরাজের ঘটনা সোমবারের রাতে সংঘটিত হয়েছিল। যেহেতু মেরাজের তারিখ নিয়ে বহু মতভেদ রয়েছে, তাই নির্দিষ্ট কোনো রাতের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সহজ নয়।

(সুবুলুল হুদা ওয়াল রাশাদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৬৫)

এই বিশদ আলোচনা থেকে যে বিষয়টি গভীরভাবে ভাবার দাবি রাখে, তাহলো মেরাজের ঘটনার বিশদ বিবরণ এত বিপুলসংখ্যক সাহাবি বর্ণনা করেছেন, কিন্তু এত বড় ঘটনার নির্দিষ্ট রাতের তারিখ কেউ উল্লেখ করেননি, কেন?

এই প্রশ্নের জবাবে মুফতি রশিদ আহমদ লুধিয়ানভি (রহ.) বলেন, ওই রাতে বিদআত ও কুসংস্কার প্রসারের আশঙ্কা প্রবল ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) সেই বিপদ প্রতিরোধ করার উদ্দেশ্যে এই রাতের তারিখকে অস্পষ্ট রাখাকেই প্রয়োজনীয় মনে করেছেন। (সাত মাসায়েল, পৃষ্ঠা-১৬)

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা