শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৭, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সত্য সন্ধানে রজব মাস ও শবে মেরাজ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
সত্য সন্ধানে রজব মাস ও শবে মেরাজ

রজব মাস ইসলাম আবির্ভাবের আগে থেকেই একটি সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ মাস হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ স্থগিত হয়ে যেত এবং শান্তি বিরাজ করত। রজব ইসলামী বর্ষপঞ্জির সপ্তম মাস, যার পূর্ণ নাম ‘রজবুল মুরাজ্জব’। এই নামকরণের কারণ হলো, রজব শব্দটি ‘তারজিব’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ সম্মান প্রদর্শন করা।

এটি এমন একটি মাস, যা সম্মানিত ও পবিত্র হিসেবে স্বীকৃত; এই মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ছিল। তাই একে ‘আল আসম রজব’ বলা হয়, যার অর্থ নীরব রজব, কারণ এই মাসে অস্ত্রের কোনো শব্দ শোনা যেত না। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা-২২৫)
এ ছাড়া এই মাসকে ‘আল আসাব’ বলা হয়, কারণ এই মাসে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের ওপর রহমত ও ক্ষমার বিশেষ ধারা বর্ষণ করেন। এই মাসে ইবাদত ও দোয়া বিশেষভাবে কবুল হয়।

রজব সেই চারটি পবিত্র মাসের একটি, যেগুলোর কথা কোরআনে বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা ১২টি, যা আল্লাহর কিতাব (অর্থাৎ লাওহে মাহফুজ) অনুযায়ী সেই দিন থেকেই নির্ধারিত, যেদিন আল্লাহ আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছিলেন। এই ১২ মাসের মধ্যে চারটি মাস পবিত্র ও সম্মানিত।’ (সুরা : আত-তাওবা, আয়াত : ৩৬)
আবু বাকরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ যেদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, সেদিন থেকে সময় যেভাবে আবর্তিত হচ্ছিল আজও তা সেভাবে আবর্তিত হচ্ছে।

১২ মাসে এক বছর। এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। জুলকাদাহ, জুলহিজ্জাহ ও মুহাররাম। তিনটি মাস পরস্পর রয়েছে। আর একটি মাস হলো রজব-ই-মুযার, যা জুমাদা ও শাবান মাসের মধ্যে অবস্থিত।
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩১৯৭)

উল্লেখ্য যে মুজার একটি সম্প্রদায়ের নাম। আরবের অন্যান্য সম্প্রদায় থেকে এ সম্প্রদায় রজব মাসের সম্মান প্রদর্শনে অতি কঠোর ছিল। তাই এ মাসটিকে তাদের দিকে সম্বন্ধ করে হাদিসে ‘রজব-ই-মুজার’ বলা হয়েছে।

শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.) বলেছেন, ‘ইব্রাহিম (আ.)-এর ধর্মে এই চার মাস ছিল সম্মান ও মর্যাদার। আল্লাহ তাআলা এই মাসগুলোর পবিত্রতা ও সম্মানকে বহাল রেখেছেন এবং আরবের মুশরিকরা যে এতে বিকৃতি ঘটিয়েছিল, তা খণ্ডন করে দিয়েছেন।’ (মাআরিফুল কুরআন লিল কান্ধলভী, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৪৩১)

২৭ রজব ও শবে মেরাজ

রজবের ২৭তম রজনীতে (২৬ তারিখ দিবাগত রাতে) প্রিয় নবী (সা.)-কে মেরাজের সফর করানো হয়েছিল বলে জনশ্রুতি আছে। যদিও মেরাজের সময়, তারিখ, মাস, এমনকি বছর সম্পর্কেও ঐতিহাসিকদের মধ্যে প্রচুর মতবিরোধ আছে। মনে রাখতে হবে যে মেরাজের রাত যে তারিখ বা মাসেই হোক না কেন, সেই রাতের জন্য শরিয়তে কোনো নির্দিষ্ট ইবাদত বর্ণিত নেই। অবশ্যই এই রাত ছিল সেই পবিত্র রাত, যখন আল্লাহ তাআলা আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-কে বিশেষ মর্যাদা ও সম্মান প্রদান করেন এবং তাঁকে আসমানসমূহে ডেকে নিয়ে বিশেষ বিশেষ উপহার দান করেন। কিন্তু এই বিষয়ে উম্মতের জন্য কোনো অতিরিক্ত ফজিলত বা বিশেষ ইবাদত নির্ধারিত নেই।

শবে মেরাজ উত্তম, নাকি শবেকদর?

শাইখুল ইসলাম আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর কাছে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে এই দুই রাতের (শবে কদর ও শবে মেরাজ) মধ্যে কোন রাতটি অধিক ফজিলতপূর্ণ? তিনি জবাব দিয়েছিলেন যে নবী করিম (সা.)-এর মর্যাদার দিক থেকে লাইলাতুল মেরাজ অধিক ফজিলতপূর্ণ, আর উম্মতের জন্য লাইলাতুল কদর। কারণ, লাইলাতুল মেরাজে যেসব বিশেষ পুরস্কার ও মর্যাদা প্রিয় নবী (সা.)-কে প্রদান করা হয়েছিল, তা লাইলাতুল কদরের তুলনায় অনেক বেশি। আর উম্মতের জন্য লাইলাতুল কদরে যেসব পুরস্কার নির্ধারিত হয়েছে, তা লাইলাতুল মেরাজে প্রাপ্ত পুরস্কারের চেয়েও পূর্ণতর।

যদিও উম্মতের জন্য লাইলাতুল মেরাজও একটি বড় সম্মানিত রাত, কিন্তু মূল ফজিলত ও মর্যাদা সেই মহান ব্যক্তিত্বের জন্য নির্ধারিত, যাঁকে এই মেরাজের সৌভাগ্যে ভূষিত করা হয়েছিল অর্থাৎ আমাদের প্রিয় নবী করিম (সা.)। (মাজমাউল ফতওয়া, হাদিস নম্বর-৭২৩, খণ্ড-২৫, পৃষ্ঠা-১৩০)

শবেমেরাজের সময় সম্পর্কিত বিষয়ে জুমহুর ওলামাদের (গবেষকদের) অভিমত নিম্নে উপস্থাপন করা হলো—

শবে মেরাজ কবে সংঘটিত হয়েছিল?

সিরাতবিদ ওলামায়ে কিরামদের মধ্যে এ নিয়ে মতভেদ রয়েছে যে প্রিয় নবী (সা.)-কে মেরাজ কখন করানো হয়েছিল? এ বিষয়ে (অর্থাৎ মেরাজ যে বছরে ঘটেছিল) সাধারণত ১০টি মত পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ওলামায়ে কিরামের মতে, এই ঘটনা নবুয়তপ্রাপ্তির পরে ঘটেছিল; তবে নবুয়তের ঠিক কত বছর পর এটি ঘটেছিল তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে।

১. ইবনে সাদ (রহ.)-এর মতে, মেরাজ হিজরতের এক বছর আগে করানো হয়েছিল।

২. ইবনে জাওজি (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের অষ্টম মাস আগে ঘটেছিল।

৩. আবু রাবি ইবনে সালিম (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের ছয় মাস আগে হয়েছিল।

৪. ইবরাহিম হারবি (রহ.)-এর মতে, মেরাজ হিজরতের ১১ মাস আগে ঘটেছিল।

৫. ইবনে আবদুল বার (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর দুই মাস আগে হয়েছিল।

৬. ইবনে ফারিস (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর তিন মাস আগে হয়েছিল।

৭. সাদ্দি (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের এক বছর পাঁচ মাস আগে ঘটেছিল।

৮. ইবনুল আসির (রহ.)-এর মতে, এটি হিজরতের তিন বছর আগে ঘটেছিল।

৯. ইমাম জুহরি (রহ.)-এর মতে, মেরাজের ঘটনা হিজরতের পাঁচ বছর আগে ঘটে।

১০. এমন একটি মতও রয়েছে যে মেরাজ নবুয়তের আগেই হয়েছিল; তবে এই মতটি অত্যন্ত দুর্বল এবং অগ্রহণযোগ্য।

এই মতগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ও প্রাধান্যপ্রাপ্ত মত হলো, মেরাজ হিজরতের এক বছর আগে ঘটেছিল। (ফাতহুল বারী, খণ্ড-৭, পৃষ্ঠা-২৫৪, সুবুলুল হুদা ওয়াল রাশাদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৬৫)

মেরাজ কোন মাসে সংঘটিত হয়েছিল?

যেমনিভাবে মেরাজের ঘটনার বছর নিয়ে মতভেদ রয়েছে, তেমনি কোন মাসে এই মহিমান্বিত ঘটনা সংঘটিত হয়েছে তা নিয়েও ভিন্নমত রয়েছে। বিভিন্ন বর্ণনায় পাঁচ মাস অথবা ছয় মাসের উল্লেখ পাওয়া যায়।

১. বহু আলেমের মতে, মেরাজের ঘটনা রবিউল আউয়াল মাসে সংঘটিত হয়েছিল।

২. ইবরাহিম ইবনে ইসহাক আল হারবি (রহ.) বলেছেন যে মেরাজের ঘটনা রবিউস সানি মাসে ঘটেছিল।

৩. আবদুল গণি ইবনে সারওয়ার আল মাকদিসি (রহ.) রজব মাসকে এই ঘটনার সময় হিসেবে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। এই মতটিই সবচেয়ে প্রসিদ্ধ।

৪. সাদ্দি (রহ.) বলেছেন যে মেরাজ শাওয়াল মাসে ঘটেছিল।

৫. ইবনে ফারিস (রহ.) বলেছেন যে মেরাজের ঘটনা জিলহজ মাসে সংঘটিত হয়েছিল। (শারহুল মাওয়াহিব লিল জুরকানি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭০, উমদাতুল কারী, খণ্ড-১৭, পৃষ্ঠা-২৭)


মেরাজ কোন রাতে সংঘটিত হয়েছিল?

আল্লামা জুরকানি (রহ.) লিখেছেন যে মেরাজের রাত সম্পর্কে তিনটি মতামত প্রসিদ্ধ। প্রথম মত হলো, এই ঘটনা শুক্রবারের রাতে সংঘটিত হয়েছিল। দ্বিতীয় মত অনুযায়ী, এটি শনিবারের রাতে ঘটেছিল এবং তৃতীয় মত হলো, মেরাজের ঘটনা সোমবারের রাতে সংঘটিত হয়েছিল। যেহেতু মেরাজের তারিখ নিয়ে বহু মতভেদ রয়েছে, তাই নির্দিষ্ট কোনো রাতের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সহজ নয়।

(সুবুলুল হুদা ওয়াল রাশাদ, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৬৫)

এই বিশদ আলোচনা থেকে যে বিষয়টি গভীরভাবে ভাবার দাবি রাখে, তাহলো মেরাজের ঘটনার বিশদ বিবরণ এত বিপুলসংখ্যক সাহাবি বর্ণনা করেছেন, কিন্তু এত বড় ঘটনার নির্দিষ্ট রাতের তারিখ কেউ উল্লেখ করেননি, কেন?

এই প্রশ্নের জবাবে মুফতি রশিদ আহমদ লুধিয়ানভি (রহ.) বলেন, ওই রাতে বিদআত ও কুসংস্কার প্রসারের আশঙ্কা প্রবল ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) সেই বিপদ প্রতিরোধ করার উদ্দেশ্যে এই রাতের তারিখকে অস্পষ্ট রাখাকেই প্রয়োজনীয় মনে করেছেন। (সাত মাসায়েল, পৃষ্ঠা-১৬)

 বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
শিবগঞ্জ পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত
শিবগঞ্জ পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা
নেত্রকোনায় অপরিকল্পিত ড্রেনেজে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক
কোদালের আঘাতে আহত কৃষকের মৃত্যু, যুবক আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী
বগুড়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে চিত্র ও ভিডিও প্রদর্শনী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে গরু চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট
ইসির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ১০ আগস্ট

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন
যাতায়াত ভোগান্তি কমাতে শাবিতে তিনটি দ্বিতল বাসের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ
১৪ ভারতীয় জেলেকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
ঠাকুরগাঁওয়ে ‘আমার চোখে জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার
বগুড়ায় ব্যাংক কর্মকর্তাদের সুইফট সচেতনতা সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনায় তুরস্কের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন
সিডনিতে এ-বি স্ট্রিট লাইব্রেরির ১৭তম শাখার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩
পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১,৫৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম