শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২০, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসরা ও মেরাজ

আবদুর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
ইসরা ও মেরাজ

মেরাজ শব্দের অর্থ সিঁড়ি, সোপান। রসুল (সা.)-এর হিজরত-পূর্ব মক্কা জীবনে পঞ্চম-ষষ্ঠ অথবা সপ্তম হিজরি সনের রজব মাসের ২৬ তারিখ দিবাগত রাতে কাবাঘর থেকে প্রথম পর্বে বায়তুল মাকদিস মসজিদ পর্যন্ত সফর, দ্বিতীয় পর্বে জেরুজালেমস্থ বায়তুল মাকদিস থেকে ‘আরশে আজিম’ পর্যন্ত সফর ইসলামি শরিয়াতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে প্রথম পর্বকে ‘ইসরা’ আর দ্বিতীয় পর্বকে ‘মেরাজ’ বলা হয়। যেমন পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন- পবিত্র ও মহিমাময় তিনি, যিনি তাঁর বান্দাকে রজনীতে ভ্রমণ করাইয়াছিলেন। আল-মাসজিদুল হারাম থেকে আল-মাসজিদুল আক্সা পর্যন্ত, যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাঁকে আমার নিদর্শন দেখাইবার জন্য; তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা (১৭/১)।

উক্ত আয়াতে এই সফরের প্রথম পর্ব যাকে ‘ইসরা’ বলা হয় উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ রাতের বেলা প্রিয় নবী (সা.)-কে মক্কা নগরী থেকে জেরুজালেমস্থ মসজিদে আক্সা পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তারপর ‘ইসরা’ পর্ব শেষে মহাকাশে গমন করেন। বায়তুল মাকদিসে প্রিয় নবী (সা.)-এর ইমামতিতে সব নবী দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। ধরাধামে আগমনকারী নবীকুলের শিরোমণি মুলসালিন (সা.) পৃথিবী থেকে মহাকাশে গমনকারী হিসেবে মহান আল্লাহর দর্শন লাভকারী হিসেবে বিদায় অভিনন্দন জ্ঞাপন করতে সব আম্বিয়ায়ে কেরাম এখানে সববেত হয়েছিলেন।

মক্কার মুশরিকরা এই সফরের প্রথম পর্ব (অর্থাৎ মক্কা থেকে জেরুজালেম) তখনকার দিনের যোগাযোগব্যবস্থার কারণে অবাস্তব মনে করেছিল। কারণ যে ক্ষেত্রে এক সপ্তাহ সময় লাগার কথা, সেখানে এক রাতে কীভাবে সম্ভব! তাই তারা এদিক সেদিক কথা বলা আরম্ভ করে দেয়। হজরত আবু বকর (রা.)-কে ডেকে বিভ্রান্তিমূলক কথা বলতে থাকে। তিনি অকপটে বলে দিলেন যে আমার নবী (সা.) বলে থাকলে এ কথা অবশ্যই সত্য। এতে কোনো সন্দেহ নেই। তাই তাঁকে সিদ্দিকী উপাধিতে ভূষিত করা হয়। বায়তুল মাকদিস থেকে আরম্ভ হওয়া সফরের দ্বিতীয় পর্বে জেরুজালেম থেকে আরশ পর্যন্ত মহাকাশ, ঊর্ধ্বাকাশ সফরের যে বিবরণ খোদ নবী (সা.)-এর জবানিতে বা সাহাবাদের বর্ণনায় বিবৃত হয়েছে সেসব ঘটনা ও দীক্ষা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। যেমন ধরুন ‘বুরাক’ নামক বাহনে চড়া, আকাশসমূহ পরিভ্রমণ করা, প্রত্যেক আকাশে ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা, কোন্ নবীকে দেখতে কেমন লেগেছে সে বিবরণ, তাঁদের বক্তব্য শ্রবণ, বিভিন্ন আজাবে গ্রেপ্তার হওয়া লোকের দর্শন, জান্নাত, জাহান্নাম দেখা, লওহ-কলম, সিদরাতুল মুনতাহা, সেথায় ফেরেশতাদের সাজসজ্জা, আচার-আচরণ, সম্ভাষণ, আরশ-কুরসি দর্শন, মহান আল্লাহর দিদার লাভ করা, কথোপকথন করা, হাদিয়া পেশ করা, নামাজ-রোজার বিধান লাভ করা, হজরত মূসা (আ.)-এর সঙ্গে বারবার দেখাসাক্ষাৎ করা, তাঁর অনুরোধে বারবার ফিরে ফিরে আল্লাহর দরবারে গমন করা ইত্যাদি ঘটনাবলি অকাট্য প্রমাণে প্রমাণিত। এ ক্ষেত্রে খোঁড়া যুক্তির আশ্রয় নেওয়ার কোনো সুযোগ আছে বলে মনে হয় না। এসব বিষয় বিশ্বাস করতে যদি আমরা ইলমে ওয়াহির ওপর নির্ভর করি তাহলেই তৃপ্তি পাব, প্রশান্তি পাব। হজরত আবু বকর (রা.)-এর মতো চোখ বন্ধ করে বলে দেব এসবই সত্য, সবই বাস্তব, সবই সঠিক। যারা তৎকালীন যোগাযোগমাধ্যমের ওপর ভর করে ‘ইসরা’র সফরকে হাস্যকর বলে উড়িয়ে দিতে চেয়েছিল। তারা রাতের ওই সফরকে মিথ্যা বলে প্রচার করেছিল। বর্তমানে যারা হাদিস ও কোরআন তথা ইলমে ওয়াহিতে অকপট বিশ্বাসী হতে পারেনি তাদের জন্য এ ঘটনাকে বিশ্বাস করার মতো যথেষ্ট পরিমাণ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ও মহাকাশযাত্রা সম্পন্ন হয়েছে। যার ওপর ভর করে মেরাজের ঊর্ধ্বযাত্রা অনুমান করা যায়। সেদিনের মক্কাবাসী মানুষ যেমন যোগাযোগ বাহনের গতির ওপর অনুমান করে বলে দিয়েছিল মক্কা থেকে জেরুজালেম মাত্র এক রাতে গমন ও প্রস্থান করা অসম্ভব। যদিও বর্তমানের বাহন গতি এটাকে অসম্ভব মনে করে না। তদ্রƒপ ধরাধাম থেকে ঊর্ধ্বজগতের সফরপর্ব এক রাতে সম্পন্ন হওয়া বর্তমানের বাহনগতি অসম্ভব মনে করতে পারে। কিন্তু একদিন হয়তো এমন বাহন আবিষ্কার হবে, যাতে আরোহণ করে ঊর্ধ্বাকাশ নিমেষেই পাড়ি দেওয়া যাবে। তাই মুমিন হিসেবে এ বিশ্বাস স্থাপন করা অবশ্য কর্তব্য। তবে বিজ্ঞান যদি উন্নতি করতে পারে তাতেও একজন মুমিনের অবশ্যই মেরাজের প্রতি বিশ্বাস করা উচিত। কারণ এই বিশ্বজগতসমূহের মহান স্রষ্টা এই ঘটনার অনুঘটক। তিনিই মানুষের মেধায় এই বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের থিম সৃষ্টি করে দিয়েছেন। আসলে পৃথিবীর অন্তিমশায়ানে বিজ্ঞানের বহুমাত্রিক আবিষ্কার সংঘটিত হবে বলেই পৃথিবীতে শুভাগমনকারী আম্বিয়াগণের সুমহান ধারার সবশেষ সত্তা শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে ঊর্ধ্বাকাশ ভ্রমণ করে, সব নিদর্শনাবলি দর্শন করে মানবসম্মুখে উšে§াচন করা হয়েছে। যাতে বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তাধারী মানুষ ইসলামকে এবং ইসলামের নবীকে সেকেলে বলে উড়িয়ে দিতে না পারে। লক্ষ করুন ওই দিন প্রিয় নবী (সা.)-এর বাহন ছিল ‘বুরাক’। ‘বুরাক’ শব্দ বারকুন থেকে উদগত। যার অর্থ বিদ্যুৎ। বিজ্ঞান বিদ্যুৎ আবিষ্কারের বহু আগেই এই বিদ্যুৎ আবিষ্কারের খবর কোরআন হাদিস পরিবেশন করেছে। প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘পানিতে আগুন রয়েছে’ তখন মানুষ বুঝতেও পারেনি পানিতে আবার আগুন কীভাবে বিদ্যমান থাকে। ‘বিদ্যুৎ আবিষ্কার’ সেই তথ্য বাস্তবানুগতভাবে প্রকাশ করে দিয়েছে।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার
৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প
পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২
গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের
পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা
‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার
মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ
আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম