শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১১, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫

ইউরোপীয় স্থাপত্যশিল্পে মুসলিম প্রভাব

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইউরোপীয় স্থাপত্যশিল্পে মুসলিম প্রভাব

খ্রিস্টীয় দ্বাদশ শতক। ইংল্যান্ডের ওয়েলসের একজন নাইট ক্রুসেড থেকে দেশে ফিরেছেন। তিনি সঙ্গে নিয়ে এসেছেন একজন ফিলিস্তিনি রাজমিস্ত্রি। স্থানীয়রা তাঁকে লেলিস নামে ডাকে, যা মূলত আরবি আল আজিজের ভুল উচ্চারণ।

রাজমিস্ত্রি আজিজ বেশ কয়েকটি আশ্রম, দুর্গ ও গির্জা নির্মাণ করেন। যার মধ্যে দক্ষিণ ওয়েলসের নেথ অ্যাবে অন্যতম, যা বর্তমান ইংল্যান্ডের সবচেয়ে আকর্ষণীয় প্রাচীন ধ্বংসপ্রাপ্ত আশ্রম। একাদশ খ্রিস্টাব্দে অপর একজন ফিলিস্তিনি রাজমিস্ত্রি আল ওমর দক্ষিণ ইংল্যান্ডের নরফোকে দৃষ্টিনন্দন ক্যাসেল একর প্রাইরি নির্মাণে সাহায্য করেছিলেন।

গবেষক ডায়ানা ডার্ক মনে করেন, ব্রিটিশ স্থাপত্যের ঐতিহ্য হয়ে ওঠা স্থাপনাগুলো নির্মাণে লেভ্যান্ট (শাম ও লেবানন) অঞ্চলের স্থপতি ও নির্মাণ প্রকৌশলীদের এই সহযোগিতা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়।

মধ্য যুগে ইউরোপের নির্মাণ ও আলংকারিক কারুশিল্পের জগৎ মুসলিমদের দ্বারা প্রভাবিত ছিল। তিনি তাঁর সম্প্রতি প্রকাশিত বই ‘ইসলামিস্কো’তে এমনটিই দাবি করেছেন। তিনি তাঁর আগের বই ‘স্টিলিং ফ্রম দ্য সারাসেনস’-এ দাবি করেছিলেন ইউরোপের বহু সেরা স্থাপনা ইসলামী স্থাপত্যরীতি দ্বারা প্রভাবিত।

ডার্ক তাঁর বইয়ে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের প্রমাণ করেছেন যে মধ্য যুগে গড়ে ওঠা ‘রোমানেস্কো’ নামক স্থাপত্যরীতি ইসলামী রীতি দ্বারা উজ্জীবিত ছিল।

এখানেই শেষ নয়, বরং ইউরোপজুড়ে রোমানেস্কো রীতিতে নির্মিত সেরা স্থাপত্যকর্মের অনেকগুলোই আরব ও মুসলিমরা নির্মাণ করেছে। স্থাপত্যশিল্পের এসব নথিপত্র মধ্য যুগে সমগ্র ইউরোপে মুসলমানদের অস্তিত্বের জানান দেয়। আর এটাও প্রমাণিত হয় যে তখন ইউরোপে মুসলিমরা বসবাস করত একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে। যারা ছিল সুদক্ষ, উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন, উচ্চ বেতনভোগী এবং সমাজের সম্মানিত সদস্য। কোনো সন্দেহ নেই ইউরোপীয় সভ্যতা (মুসলিম) অভিবাসীদের উচ্চতর দক্ষতার ওপর নির্মিত হয়েছিল।

ডার্ক যুক্তির সঙ্গে বলেছেন, রোমানেস্কো খ্রিস্টীয় দশম থেকে ত্রয়োদশ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্যরীতি। রোমানেস্কোই গোথিক স্থাপত্যরীতির পথ প্রশস্ত করেছিল। রোমানেস্কো যার অর্থ রোমানদের রীতিতে তাকে ইসলামিস্কো (ইসলামী রীতিতে) বললেই সহজে সত্য উপলব্ধি করা যাবে।

লেখকের মতে, খ্রিস্টান ইউরোপ যখন সম্পদশালী হয়ে উঠেছিল এবং চার্চ ও সমাজপতিরা নির্মাণ খাতে তাদের বরাদ্দ বাড়াচ্ছিল তখন ইউরোপে উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন আরব কারিগর, শিল্পী, স্থপতি ও নির্মাণ প্রকৌশলীদের আগমন বৃদ্ধি পেয়েছিল। এসব নির্মাণশিল্পী ও কারিগররা ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির বাইরে থেকে কাজ করতে পছন্দ করত। তাদের ইউরোপে আগমনের পথ ছিল মুসলিম শাসিত সিসিলি। সিসিলিতেও এমন বহুসংখ্যক মুসলিম স্থাপত্য আছে, যা নিয়ে গর্ব করা যায়। আগ বাড়িয়ে এটাও বলা চলে, ইতালির সর্বত্র ইসলামী স্থাপত্যরীতির বহু নিদর্শন আছে। ইতালির বিখ্যাত পিসার হেলানো টাওয়ারের কথাই ধরা যাক। যার অভ্যন্তরীণ জ্যামিতিক নকশা, কলাম ও অলংকরণ সব কিছুই ইসলামী স্থাপত্যরীতি ও নান্দনিকতার বৈশিষ্ট্য ধারণ করে আছে। এটাকে আরব প্রভাবের উজ্জ্বল নিদর্শনও বলা যায়। ইতালির মতো স্পেনও মুসলিম স্থাপত্যরীতি দ্বারা দারুণভাবে প্রভাবিত ছিল। স্পেনে বিদ্যমান মুসলিম স্থাপত্যগুলোর সঙ্গে মুসলিম শাসন অবসানের পরবর্তী স্থাপত্যগুলোর তুলনা করলেই বৈশিষ্ট্যগত মিল চোখে পড়বে এবং মুসলিম প্রভাবও স্পষ্ট হবে।

পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলো যেমন—জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ, যেখানে মূলত কখনো ইসলামী শাসন ছিল না, সেখানেও ইসলামী স্থাপত্যরীতির প্রভাব দৃশ্যমান। যেমন—ইউরোপে টিকে থাকা মধ্য যুগের চারটি অলংকৃত কাঠের সিলিংয়ের একটি সেন্ট মাইকেল গির্জায় বিদ্যমান। গির্জাটি উত্তর জার্মানির হিল্ডেসেইমে অবস্থিত। একাধিক বৈশিষ্ট্য থেকে বোঝা যায় সিলিংটি ইসলামী স্থাপত্যরীতি দ্বারা প্রভাবিত। ইংল্যান্ডের রাজা রিচার্ড দ্য লায়নহার্ট ফ্রান্সের সাইন নদীর তীরে লেজ আন্দেলেইজ শহর নির্মাণে মুসলিম নির্মাতাদের নিয়োগ দিয়েছিলেন। যেখানে এখনো ইসলামী স্থাপত্যরীতির প্রতিধ্বনি শোনা যায়। যার মধ্যে আছে একাধিক খিলানযুক্ত ঘর, ছায়াযুক্ত পথ এবং গোপনীয়তার রক্ষার উপায়।

ফ্রান্সে ইসলামী স্থাপত্যরীতি দ্বারা প্রভাবিত আরেকটি স্থাপত্য নিদর্শন হলো লে পুই ক্যাথেড্রাল। ফরাসিরাও স্বীকার করে এটা দারুণভাবে ইসলামী রীতি দ্বারা প্রভাবিত, বিশেষ করে এর সাদা-কালো খিলান, সম্মুখ ভাগের গঠন এবং দরজায় লেখা ‘আল মুলকু লিল্লাহ’ (সার্বভৌমত্ব কেবল আল্লাহর) বাক্য অস্বীকারের সব পথ বন্ধ করে দেয়।

ইউরোপে মুসলিম স্থাপত্যরীতির প্রভাব বিস্তারে নরম্যানরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা সিসিলি, ইতালি ও স্পেন থেকে ইসলামী রীতি রপ্ত করেছিল। তারা ব্যাপক হারে মুসলিম স্থপতিদের মতো ছেদকারী খিলান, তোরণ, জ্যামিতিক প্যাটার্ন ও জিগজাগ ব্যবহার করেছিল, যা পূর্বে ইউরোপীয় স্থাপত্যরীতিতে অজানায় ছিল। ডায়ানা ডার্কের দাবি, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের প্রতিটি নরম্যান গির্জা ও ক্যাথেড্রাল এবং অন্যান্য ভবন ও স্থাপত্য ইসলামী প্রভাবের প্রমাণ। একইভাবে নরফোকের ক্যাসল রাইজিং ইসলামী বিশ্বের অবকাশ ও শিকার কেন্দ্রের আদলে নির্মিত, উইলিয়াম দ্য কনকারর কর্তৃক নির্মিত লন্ডন টাওয়ারের খিলানগুলো ইসলামী রীতি দ্বারা প্রভাবিত, অ্যাংলো-স্যাক্সন বণিক দ্বারা নির্মিত ব্রিস্টল ক্যাথেড্রালের অভ্যন্তর ভাগে ইসলামী রীতির জিগজাগ ব্যবহার করা হয়েছে। 

ডায়ান ডার্কের গবেষণা কর্মটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ, যা মধ্য যুগে ইউরোপের মুসলমানদের ভুলে যাওয়া ইতিহাস, তাদের অর্জন ও অবদানকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে; যা উগ্র ডানপন্থী ইউরোপীয় নেতাদের মুখে একটি দারুণ চপেটাঘাতও বটে। কেননা তারা ইউরোপে মুসলমানের যেকোনো উপস্থিতিকে নিন্দার দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করে এবং মুসলিম ইতিহাস, ঐতিহ্য ও অবদানকে বরাবর অস্বীকার করে। ডার্ক মনে করেন, কয়েক দশক আগেও ইউরোপে মুসলিম স্থপতি, কারিগর ও প্রকৌশলীদের পরিচয় আড়াল করার প্রচেষ্টাটা এত প্রবল ছিল না, যেমনটি বর্তমানে দেখা যায়। বর্তমানে ইউরোপকে মুসলিম ঐতিহ্য থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়ার একটি প্রচারণা চলছে, যা ইতিহাস বিকৃতিরই অংশবিশেষ।

মিডল ইস্ট আই অবলম্বনে


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার
৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প
পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২
গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের
পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা
‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার
মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ
আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম