শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আর্থিক লেনদেন ও মুমিনের দায়িত্ব

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
আর্থিক লেনদেন ও মুমিনের দায়িত্ব

হিসাববিজ্ঞানের ভাষায়, আর্থিক লেনদেন বলতে এমন একটি ব্যাবসায়িক ঘটনাকে বোঝায়, যেটিকে অবশ্যই অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপ করা সম্ভব। এই লেনদেন কর্মকাণ্ড ব্যবসা বা কারবারের কর্মকাণ্ড ও আর্থিক অবস্থার ওপর প্রভাব ফেলে। মূলত অর্থের সঙ্গে সম্পর্ক আছে—এমন লেনদেনকেই আর্থিক লেনদেন বলা হয়। 

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আর্থিক লেনদেন একটি অপরিহার্য বিষয়।

সারা দিন আমরা কোনো না কোনোভাবে আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে জড়িত আছি। জীবন পরিচালনার জন্য নানা জিনিস ও পণ্য আমাদের সংগ্রহ করতে হয় অথবা কোনো না কোনো সেবা আমাদের গ্রহণ করতে হয়। আর এসবের সঙ্গে অর্থের সম্পর্ক রয়েছে। অর্থের বিনিময়ে আমরা কোনো না কোনো জিনিস ক্রয় করি।

যেমন—খাবারদাবার, পোশাক, ওষুধ ইত্যাদি। আবার অনেক সময় নানা রকম সেবাও গ্রহণ করি। যেমন ঘরের লাইট নষ্ট হয়েছে বা পানির কল খারাপ হয়েছে তা ঠিক করার জন্য মিস্ত্রির সহায়তা নেই। তাকে পারিশ্রমিক দিই।

এখানে সেবার বিনিময়ে অর্থের লেনদেন হয়। আর এসবই আর্থিক লেনদেনের অন্তর্ভুক্ত।
আর্থিক লেনদেন ও মুমিনের পরিচয় : সামাজিক জীব হিসেবে আমাদের একে অন্যের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়েই বেঁচে থাকতে হয়। ফলে মানুষের সঙ্গে আমাদের প্রায়ই অনেক ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়ে থাকে। সাধারণভাবে এই লেনদেনের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, আমানতদারিতা ও সততা হলো অন্যতম একটি মাপকাঠি।

যার লেনদেন স্বচ্ছ তিনিই সমাজে সৎ ও সততার অধিকারী। ইসলামেও লেনদেনকে ধার্মিকতা মাপকাঠি ধরা হয়েছে। একজন মুমিনকে অবশ্যই লেনদেনে সৎ ও স্বচ্ছ থাকতে হবে। সময়মতো লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ওয়াদা ঠিক রাখতে হবে। একজন মুমিনের সত্যবাদিতার পরিচয় হচ্ছে তার লেনদেন। একবার এক ব্যক্তি উমর (রা)-এর কাছে একজনের প্রশংসা করে বলল, ‘ওই ব্যক্তি খুব সত্যবাদী।’ তখন উমর (রা.) বললেন, ‘আচ্ছা তুমি কী তার সঙ্গে সফর করেছ? লোকটি জবাবে না বলল। উমর (রা.) আবার বললেন, তুমি কী তার সঙ্গে কোনো লেনদেন করেছ? এবারও লোকটি বলল,  না। এরপর উমর (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী তার কাছে কোনো আমানত রেখেছ? সে এবারও বলল, না।’ তখন উমর (রা.) বললেন, ‘তাহলে ওই লোকটির ব্যাপারে তোমার কোনো ধারণা নেই। মনে হয়, তুমি তাকে মসজিদে রুকু-সিজদা করতে দেখেছ অর্থাৎ শুধু মসজিদের গণ্ডিতে দেখেই যে তাকে ধার্মিক ও সত্যবাদী মনে করেছ এবং তার গুণের প্রশংসা করেছ, এটা ঠিক নয়। প্রকৃত পরিচয় তো জানবে লেনদেনের পর।’ (কানজুল উম্মাল, হাদিস : ২৫৫৭০)

আমরা জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে লেনদেন বা মুয়ামালাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত। লেনদেনের মাধ্যমে জীবন যাপন করা কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। আর লেনদেন ছাড়া কারো পক্ষে সঠিকভাবে ইবাদত-বন্দেগি করাও অসম্ভব। দ্বিনের ইবাদত-বন্দেগি আমাদের জন্য সীমিত। কিন্তু মুয়ামালাত বা লেনদেনের পরিধি বা সীমা ব্যাপক বিস্তৃত। তাই ইসলামে মুয়ামালাত বা লেনদেনের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমরা যেসব ইবাদত করি বা অধিকার বা দায়দায়িত্ব বিষয়ের মোকাবেলা করি, তা দুই ধরনের। এক. আল্লাহর হক, দুই. বান্দার হক। আল্লাহর হক সঠিকভাবে পালনে ব্যর্থ হলে তাঁর কাছে মার্জনা চেয়ে ক্ষমা পেতে পারি। কিন্তু বান্দার  হক বা বান্দার সঙ্গে লেনদেনে ব্যর্থ হলে এই ত্রুটি বা গুনাহ আল্লাহ মাফ করবেন না। তাই বান্দার হক সঠিকভাবে আদায় করা বা লেনদেন ও কায়কারবারে স্বচ্ছ থাকার ব্যাপারে আল্লাহর রাসুল (সা.) সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার কোনো ভাইয়ের সম্মানহানির মাধ্যমে বা অন্য কোনো প্রকারে তার ওপর জুলুম করেছে, সে যেন আজই তার সঙ্গে লেনাদেনা সাফ করে নেয়। ওই দিন আসার পূর্বেই, যেদিন তার কাছে কোনো দিনার-দিরহাম (মানে টাকা-পয়সা) থাকবে না। সেদিন যদি তার কাছে কোনো নেক আমল থাকে তবে তার জুলুম পরিমাণ সেখান থেকে নিয়ে নেওয়া হবে এবং পাওনাদারকে আদায় করে দেওয়া হবে।  আর যদি কোনো নেক আমল না থাকে তাহলে যার ওপর জুলুম করা হয়েছে তার পাপের বোঝা জুলুম অনুযায়ী তার ঘাড়ে চাপানো হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪৯)

আর্থিক লেনদেনে মুমিনের দায়িত্ব : আর্থিক লেনদেনের বেলায় একজন মুমিনের দায়িত্ব হচ্ছে সে সময়মতো আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করবে। লেনদেনের সময় ঠিক রাখবে, মানে ওয়াদা রক্ষা করবে, ব্যবসায় করলে ওজনে কম দেবে না, বিক্রির সময় মিথ্যা শপথ কাটবে না, পণ্যের সঠিক গুণ প্রকাশ করবে, প্রতারণা ও ধোঁকাবাজি করবে না, মজুদদারি করবে না ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে সততা, স্বচ্ছতা ও আমানতদারিতা রক্ষা করে চলবে। যে ব্যবসায়ী ওজনে কম দেয় তার সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘দুর্ভোগ তাদের জন্য যারা ওজনে কম দেয়।’

(সুরা : মুতাফফিফিন, আয়াত : ১)

যারা অন্যায়ভাবে বা প্রতারণামূলকভাবে মানুষের সম্পদ গ্রাস করে তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা একে অন্যের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করবে না।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ২৯)

লেনদেন সঠিকভাবে না হলে বা তাতে অস্বচ্ছতা থাকলে মানুষের ইবাদতও কবুল হয় না। আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ইবাদত-বন্দেগি করি, নামাজ পড়ি, রোজা রাখি এবং অন্যান্য ভালো আমল করি। তবে যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে বা অবৈধ পথে সম্পদ উপার্জন করে বা অস্বচ্ছ আর্থিক লেনদেন করে, আল্লাহ তার ইবাদত-বন্দেগি ও দোয়া কবুল করেন না। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘হে আমার রব, হে আমার রব! অথচ তার খাদ্য-পানীয় হারাম, পোশাক-পরিচ্ছদ হারাম, তাহলে কিভাবে তার দোয়া কবুল হবে?’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৯৮৯)

আর্থিক লেনদেন বা ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করার

পরিণাম : আর্থিক লেনদেন বা ঋণের বেলায় আমাদের অনেকে ঋণ না দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ করি। অনেক সময় তা পরিশোধে গড়িমসি করতে দেখা যায়। অনেকের মধ্যে আর্থিক সংগতি থাকা সত্ত্বেও তার মধ্যে গড়িমসি বা টালবাহানার দোষ পরিলক্ষিত হয়। এই গড়িমসি বা টালবাহানা সম্পর্কে ইসলাম সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সচ্ছল ব্যক্তির ঋণ পরিশোধে টালবাহানা বা গড়িমসি করা অন্যায় বা জুলুম।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪০০)

তিনি অন্যত্র বলেন, ‘যে সচ্ছল ব্যক্তি ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করে, তাকে অপমান ও শাস্তি উভয়টিই দেওয়া আমার কাছে হালাল।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৬২৮)

মহানবী (সা.) আরো বলেন, ‘কোনো ব্যক্তি তার হাত দিয়ে যা গ্রহণ করেছে, তা পরিশোধ না করা পর্যন্ত সে দায়ী থাকবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১২৬৬)

সঠিক সময়ে ঋণ পরিশোধের বিষয়টি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে তার বিলম্বে ঋণগ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং কিয়ামতের দিন সে ক্ষতির সম্মুখীন হয়। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির আত্মা লটকে থাকে, যতক্ষণ না তার পক্ষ থেকে কেউ সেই ঋণ পরিশোধ করে দেয়।’

(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৪১৩)

রাসুল (সা.) অন্যত্র বলেন, ‘যে ব্যক্তি একটি দিনার অথবা দিরহাম ঋণ রেখে মারা যাবে, কিয়ামতের দিন তাকে তার নেকি থেকে সেই ঋণ পরিশোধ করতে হবে। কারণ সেখানে কোনো দিনার বা দিরহাম নেই।’

(ইবসে মাজাহ, হাদিস : ৫৫১৯)

শহীদের বেলায়ও ঋণের ব্যাপারে কোনো মাফ নেই। যেখানে বলা হয়েছে শহীদের সব গুনাহ মাফ করা হবে এবং তারা বিনা বিচারে জান্নাত লাভ করবেন। তার পরও শুধু ঋণের বিষয়টির মাফ নেই। তাই রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘ঋণ পরিশোধের পাপ ছাড়া শহীদদের সব পাপ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৯১২)

ঋণের অর্থ পরিশোধ করার সময় খুশি হয়ে বেশি ফেরত দেওয়ার বিধানও ইসলামে রয়েছে। সাহাবি জাবের (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) আমার কাছ থেকে কিছু ঋণ নিয়েছিলেন। পরে যখন তা আমাকে ফেরত দেন, তখন আমার পাওনার চেয়েও বাড়িয়ে দিলেন।’

(আবু দাউদ, হাদিস : ৩৩৪৯)

আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে লেনদেনের গুরুত্ব এবং তার সঠিক বিধান সম্পর্কে অবহিত হওয়ার তৌফিক দান করুন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে