শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

কোরআনের অসংখ্য মুজিজার মধ্যে অন্যতম একটি বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে দুটি শব্দের শিল্পসম্মত ব্যবহারে : ‘নাসাবা’ (স্থাপন করা) ও ‘আলক্বা’ (নিক্ষেপ করা)। যদিও এ দুটি শব্দ একসূত্রে গাঁথা, তবে তাদের অর্থ ও প্রয়োগের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য এক অনন্য সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে। এই শব্দ দুটি বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়েছে পাহাড়ের সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনের জন্য।

কোরআনে বলা হয়েছে : ‘আর পাহাড়ের দিকে তাকাও, কিভাবে সেগুলো স্থাপন করা হয়েছে।’ (সুরা : আল-গাশিয়া, আয়াত : ১৯)।

অন্য আরেক জায়গায় এসেছে : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

কোরআনের শব্দগুলোর গভীরতা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে তার তুলনা করলে বোঝা যায়, প্রতিটি শব্দ কতটা পরিপূর্ণ অর্থবোধক ও প্রাসঙ্গিক। ভূতত্ত্বের আলোকে, পাহাড়সমূহ গঠন প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত-ভাঁজযুক্ত পাহাড়, বৃহৎ পাথুরে পাহাড় এবং আগ্নেয়গিরি পাহাড়।

এখানে বিশেষভাবে লক্ষণীয়, ভাঁজযুক্ত ও বৃহৎ পাথুরে পাহাড়ের সৃষ্টি ঘটে নাসাবা অর্থাৎ স্থাপন করা বা গেঁথে দেওয়ার মাধ্যমে। আর আগ্নেয়গিরি পাহাড়ের গঠন ঘটে আলক্বা অর্থাৎ নিক্ষেপ বা উদগিরণের মাধ্যমে।

উঁচু উঁচু পাহাড় সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, ‘তারা কি উটের দিকে লক্ষ্য করে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে? এবং আকাশের দিকে, কিভাবে তা ঊর্ধ্বে স্থাপন করা হয়েছে? আর পাহাড়সমূহের দিকে, কিভাবে সেগুলো দৃঢ়ভাবে স্থাপন করা হয়েছে?’ (সুরা : আল-গাশিয়াহ, আয়াত : ১৭-১৯)।

এই আয়াতে সেই পর্বতমালার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যেগুলো টেকটোনিক প্লেটের (Plate tectonics) সংঘর্ষ কিংবা ফল্ট ব্লকগুলোর (Fault blocks)  চলাচলের কারণে ক্রমেই উঁচু হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর অভ্যন্তরে চলমান এই সংঘর্ষ যত দিন চলতে থাকবে, পাহাড় ততই উঁচু হতে থাকবে। অন্যদিকে আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যখন কোনো আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত করে, তখন ভূগর্ভ থেকে উদগিরণ হওয়া লাভা, ছাই ও অন্যান্য উপাদান ভূপৃষ্ঠে জমা হতে থাকে।

এই জমাট বাঁধা উপাদানগুলো ক্রমে এক বিশাল পর্বতের রূপ নেয়। আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে কোরআনে বলেছেন : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

উইলিয়াম ক্যাম্পবেল তাঁর গবেষণায় আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতমালা সম্পর্কে লিখেছেন : আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের আরেকটি ধরন হলো এমন-যেখানে ভূগর্ভ থেকে লাভা ও ছাই নির্গত হয় এবং এগুলো ভূপৃষ্ঠে জমা হতে হতে এক বিশাল পাহাড়ে পরিণত হয়। (The Quran and the Bible: In the Light of History and Science, p. 172)।

কোরআনের পরিভাষাগুলো এমন সূক্ষ্ম গভীরতা ও নিখুঁতভাবে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব প্রকাশ করে, যা মানুষের কল্পনার গণ্ডিকেও ছাড়িয়ে যায়। কোরআন অবতীর্ণের সময় এই জ্ঞান ছিল সম্পূর্ণ অজানা। এ জ্ঞান মানুষ লাভ করেছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা গবেষণা ও বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির মাধ্যমে। কোরআনের এই বহুমাত্রিক প্রকাশ শুধু তার অলৌকিকত্বের নিদর্শন নয়, বরং এটি ভাষার গভীরতা ও প্রকৃতির সঙ্গে তার সম্পর্কের অতুলনীয় সামঞ্জস্যের অনন্য প্রমাণ, যা মানব চেতনার সীমাকে ছাড়িয়ে গেছে।

আরেকটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা কোরআন বহু আগেই প্রকাশ করেছে, তাহলো পাহাড়গুলোকে কখনো আওতাদ বা কীলকরূপে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়কে (ভূমিতে প্রোথিত) কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

কোরআনের আরেক স্থানে পাহাড়গুলোকে রাসিয়াহ বা সুদৃঢ়ভাবে স্থাপিত বলে বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আর আমি এতে সুউচ্চ ও দৃঢ় পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তোমাদের জন্য তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি দিয়েছি।’ (সুরা : আল-মুরসালাত, আয়াত : ২৭)।

আল্লাহ তাআলা আরো বলেন : ‘তিনিই পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে দৃঢ়ভাবে পাহাড় ও নদী সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আর-রাদ, আয়াত : ৩)

এই বর্ণনাগুলো পাহাড়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের দিকে ইঙ্গিত করে। উদাহরণস্বরূপ একটি জাহাজ যখন পানির ওপর ভাসে, তার ভারসাম্য রক্ষার জন্য নিচের অংশটি পানির গভীরে প্রোথিত থাকে। তদ্রূপ পাহাড়গুলোরও এমন ভিত্তি রয়েছে, যা মাটির গভীরে প্রোথিত হয়ে পৃথিবীকে ভারসাম্য ও স্থিতিশীলতা প্রদান করে।

আধুনিক বিজ্ঞান আজ এমন এক অভাবনীয় তত্ত্ব উদঘাটন করেছে, যা কোরআনের বিস্ময়কর বর্ণনার সঙ্গে অভূতপূর্বভাবে মিলে যায়। পাহাড় শুধু ভূমির ভূদৃশ্যকে নান্দনিক করে তোলে না, বরং তা পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। পাহাড়গুলো মাটির গভীরে এমনভাবে প্রোথিত, যেন সেগুলো শক্ত খুঁটির মতো পৃথিবীকে দৃঢ়ভাবে ধরে রেখেছে।

খ্যাতনামা ভূতত্ত্ববিদ সাইমন ল্যাম্ব তাঁর গবেষণায় লিখেছেন : এটি এমন এক বিস্ময়কর আবিষ্কার যে পাহাড়গুলো মাটির গভীরে শিকড়ের মতো প্রোথিত, ঊনবিংশ শতাব্দীর ভূতত্ত্বের অন্যতম বড় মাইলফলক ছিল।
(Violent Earth, p. 46)। 

পাহাড়ের শিকড় সম্পর্কে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ঊনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী জর্জ এরি আবিষ্কার করেন। তিনি লিখেছেন : পাহাড়ের শিকড় পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। এর শিকড়গুলো ভূত্বকের গভীরে ম্যান্টলের (Mantle) স্তরে প্রবেশ করে এবং এর উচ্চতার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। এই প্রক্রিয়াকে ভূবিজ্ঞানীরা ‘আইসোস্ট্যাসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

কোরআনে এই তত্ত্ব বা হাকিকত বহু শতাব্দী আগেই সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়গুলোকে কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

এই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো কোরআনের অলৌকিকতার উজ্জ্বল প্রমাণ, যা মানব মনে বিস্ময় জাগায় এবং আল্লাহর সৃষ্টির গভীরতার প্রতি এক অনন্য শ্রদ্ধার জন্ম দেয়। উল্লিখিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে কোরআন সম্পর্কে আলী (রা.)-এর উক্তি কতটা সত্য ও গভীর। তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা তাঁর পথকে তোমাদের জন্য মনোনীত করেছেন এবং তাঁর সুস্পষ্ট বিধান এবং লুক্কায়িত প্রজ্ঞার মাধ্যমে তাঁর উপদেশগুলোকে সুস্পষ্ট করেছেন। তাঁর বিস্ময়কর বিষয় কখনো শেষ হবে না এবং তাঁর আশ্চর্যতাগুলো কখনো নিঃশেষ হবে না।’ (নাহজুল বালাগা, পৃষ্ঠা-২১২)।

এই বাণীর মর্মার্থ আজ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোতে আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি উপমা এবং প্রতিটি ধারণা এক অপার রহস্য ও জ্ঞানের ভাণ্ডার, যা যুগে যুগে মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং করবে। এর অভ্যন্তরীণ প্রজ্ঞা ও বাহ্যিক নির্দেশনা এমনভাবে একে অপরের সঙ্গে সংমিশ্রিত যে তা আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের এক মহিমাময় প্রকাশ হয়ে মানুষের হৃদয়ে অনুপ্রেরণা জাগায়। মোটকথা, এই অসাধারণ তত্ত্ব, যা আজকের বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে, তা কোরআনে বহু শতাব্দী আগে থেকেই সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে।

 বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ