শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
কোরআন ও বিজ্ঞানের বয়ানে পাহাড়ের গঠনশৈলী

কোরআনের অসংখ্য মুজিজার মধ্যে অন্যতম একটি বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে দুটি শব্দের শিল্পসম্মত ব্যবহারে : ‘নাসাবা’ (স্থাপন করা) ও ‘আলক্বা’ (নিক্ষেপ করা)। যদিও এ দুটি শব্দ একসূত্রে গাঁথা, তবে তাদের অর্থ ও প্রয়োগের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য এক অনন্য সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে। এই শব্দ দুটি বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়েছে পাহাড়ের সৃষ্টির রহস্য উন্মোচনের জন্য।

কোরআনে বলা হয়েছে : ‘আর পাহাড়ের দিকে তাকাও, কিভাবে সেগুলো স্থাপন করা হয়েছে।’ (সুরা : আল-গাশিয়া, আয়াত : ১৯)।

অন্য আরেক জায়গায় এসেছে : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

কোরআনের শব্দগুলোর গভীরতা ও আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে তার তুলনা করলে বোঝা যায়, প্রতিটি শব্দ কতটা পরিপূর্ণ অর্থবোধক ও প্রাসঙ্গিক। ভূতত্ত্বের আলোকে, পাহাড়সমূহ গঠন প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত-ভাঁজযুক্ত পাহাড়, বৃহৎ পাথুরে পাহাড় এবং আগ্নেয়গিরি পাহাড়।

এখানে বিশেষভাবে লক্ষণীয়, ভাঁজযুক্ত ও বৃহৎ পাথুরে পাহাড়ের সৃষ্টি ঘটে নাসাবা অর্থাৎ স্থাপন করা বা গেঁথে দেওয়ার মাধ্যমে। আর আগ্নেয়গিরি পাহাড়ের গঠন ঘটে আলক্বা অর্থাৎ নিক্ষেপ বা উদগিরণের মাধ্যমে।

উঁচু উঁচু পাহাড় সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলেন, ‘তারা কি উটের দিকে লক্ষ্য করে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে? এবং আকাশের দিকে, কিভাবে তা ঊর্ধ্বে স্থাপন করা হয়েছে? আর পাহাড়সমূহের দিকে, কিভাবে সেগুলো দৃঢ়ভাবে স্থাপন করা হয়েছে?’ (সুরা : আল-গাশিয়াহ, আয়াত : ১৭-১৯)।

এই আয়াতে সেই পর্বতমালার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে, যেগুলো টেকটোনিক প্লেটের (Plate tectonics) সংঘর্ষ কিংবা ফল্ট ব্লকগুলোর (Fault blocks)  চলাচলের কারণে ক্রমেই উঁচু হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর অভ্যন্তরে চলমান এই সংঘর্ষ যত দিন চলতে থাকবে, পাহাড় ততই উঁচু হতে থাকবে। অন্যদিকে আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের ক্ষেত্রে দেখা যায়, যখন কোনো আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত করে, তখন ভূগর্ভ থেকে উদগিরণ হওয়া লাভা, ছাই ও অন্যান্য উপাদান ভূপৃষ্ঠে জমা হতে থাকে।

এই জমাট বাঁধা উপাদানগুলো ক্রমে এক বিশাল পর্বতের রূপ নেয়। আল্লাহ তাআলা এ সম্পর্কে কোরআনে বলেছেন : ‘তিনি পৃথিবীতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থাপন করেছেন, যাতে পৃথিবী তোমাদের নিয়ে নড়ে না যায়।’ (সুরা : আন-নাহল, আয়াত : ১৫)।

উইলিয়াম ক্যাম্পবেল তাঁর গবেষণায় আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতমালা সম্পর্কে লিখেছেন : আগ্নেয়গিরি থেকে সৃষ্ট পর্বতের আরেকটি ধরন হলো এমন-যেখানে ভূগর্ভ থেকে লাভা ও ছাই নির্গত হয় এবং এগুলো ভূপৃষ্ঠে জমা হতে হতে এক বিশাল পাহাড়ে পরিণত হয়। (The Quran and the Bible: In the Light of History and Science, p. 172)।

কোরআনের পরিভাষাগুলো এমন সূক্ষ্ম গভীরতা ও নিখুঁতভাবে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব প্রকাশ করে, যা মানুষের কল্পনার গণ্ডিকেও ছাড়িয়ে যায়। কোরআন অবতীর্ণের সময় এই জ্ঞান ছিল সম্পূর্ণ অজানা। এ জ্ঞান মানুষ লাভ করেছে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা গবেষণা ও বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির মাধ্যমে। কোরআনের এই বহুমাত্রিক প্রকাশ শুধু তার অলৌকিকত্বের নিদর্শন নয়, বরং এটি ভাষার গভীরতা ও প্রকৃতির সঙ্গে তার সম্পর্কের অতুলনীয় সামঞ্জস্যের অনন্য প্রমাণ, যা মানব চেতনার সীমাকে ছাড়িয়ে গেছে।

আরেকটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, যা কোরআন বহু আগেই প্রকাশ করেছে, তাহলো পাহাড়গুলোকে কখনো আওতাদ বা কীলকরূপে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়কে (ভূমিতে প্রোথিত) কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

কোরআনের আরেক স্থানে পাহাড়গুলোকে রাসিয়াহ বা সুদৃঢ়ভাবে স্থাপিত বলে বর্ণনা করা হয়েছে। যেমন আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আর আমি এতে সুউচ্চ ও দৃঢ় পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তোমাদের জন্য তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি দিয়েছি।’ (সুরা : আল-মুরসালাত, আয়াত : ২৭)।

আল্লাহ তাআলা আরো বলেন : ‘তিনিই পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে দৃঢ়ভাবে পাহাড় ও নদী সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আর-রাদ, আয়াত : ৩)

এই বর্ণনাগুলো পাহাড়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের দিকে ইঙ্গিত করে। উদাহরণস্বরূপ একটি জাহাজ যখন পানির ওপর ভাসে, তার ভারসাম্য রক্ষার জন্য নিচের অংশটি পানির গভীরে প্রোথিত থাকে। তদ্রূপ পাহাড়গুলোরও এমন ভিত্তি রয়েছে, যা মাটির গভীরে প্রোথিত হয়ে পৃথিবীকে ভারসাম্য ও স্থিতিশীলতা প্রদান করে।

আধুনিক বিজ্ঞান আজ এমন এক অভাবনীয় তত্ত্ব উদঘাটন করেছে, যা কোরআনের বিস্ময়কর বর্ণনার সঙ্গে অভূতপূর্বভাবে মিলে যায়। পাহাড় শুধু ভূমির ভূদৃশ্যকে নান্দনিক করে তোলে না, বরং তা পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। পাহাড়গুলো মাটির গভীরে এমনভাবে প্রোথিত, যেন সেগুলো শক্ত খুঁটির মতো পৃথিবীকে দৃঢ়ভাবে ধরে রেখেছে।

খ্যাতনামা ভূতত্ত্ববিদ সাইমন ল্যাম্ব তাঁর গবেষণায় লিখেছেন : এটি এমন এক বিস্ময়কর আবিষ্কার যে পাহাড়গুলো মাটির গভীরে শিকড়ের মতো প্রোথিত, ঊনবিংশ শতাব্দীর ভূতত্ত্বের অন্যতম বড় মাইলফলক ছিল।
(Violent Earth, p. 46)। 

পাহাড়ের শিকড় সম্পর্কে আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ঊনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী জর্জ এরি আবিষ্কার করেন। তিনি লিখেছেন : পাহাড়ের শিকড় পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠে ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে। এর শিকড়গুলো ভূত্বকের গভীরে ম্যান্টলের (Mantle) স্তরে প্রবেশ করে এবং এর উচ্চতার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। এই প্রক্রিয়াকে ভূবিজ্ঞানীরা ‘আইসোস্ট্যাসি’ বলে অভিহিত করেছেন।

কোরআনে এই তত্ত্ব বা হাকিকত বহু শতাব্দী আগেই সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘আমি কি পৃথিবীকে শয্যারূপে তৈরি করিনি? এবং পাহাড়গুলোকে কীলকরূপে স্থাপন করিনি?’ (সুরা : আন-নাবা, আয়াত : ৬-৭)।

এই বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো কোরআনের অলৌকিকতার উজ্জ্বল প্রমাণ, যা মানব মনে বিস্ময় জাগায় এবং আল্লাহর সৃষ্টির গভীরতার প্রতি এক অনন্য শ্রদ্ধার জন্ম দেয়। উল্লিখিত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলো সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে কোরআন সম্পর্কে আলী (রা.)-এর উক্তি কতটা সত্য ও গভীর। তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা তাঁর পথকে তোমাদের জন্য মনোনীত করেছেন এবং তাঁর সুস্পষ্ট বিধান এবং লুক্কায়িত প্রজ্ঞার মাধ্যমে তাঁর উপদেশগুলোকে সুস্পষ্ট করেছেন। তাঁর বিস্ময়কর বিষয় কখনো শেষ হবে না এবং তাঁর আশ্চর্যতাগুলো কখনো নিঃশেষ হবে না।’ (নাহজুল বালাগা, পৃষ্ঠা-২১২)।

এই বাণীর মর্মার্থ আজ বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আলোতে আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি উপমা এবং প্রতিটি ধারণা এক অপার রহস্য ও জ্ঞানের ভাণ্ডার, যা যুগে যুগে মানুষকে বিস্মিত করেছে এবং করবে। এর অভ্যন্তরীণ প্রজ্ঞা ও বাহ্যিক নির্দেশনা এমনভাবে একে অপরের সঙ্গে সংমিশ্রিত যে তা আল্লাহর ঐশী জ্ঞানের এক মহিমাময় প্রকাশ হয়ে মানুষের হৃদয়ে অনুপ্রেরণা জাগায়। মোটকথা, এই অসাধারণ তত্ত্ব, যা আজকের বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে, তা কোরআনে বহু শতাব্দী আগে থেকেই সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে।

 বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার
৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প
পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২
গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের
পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা
‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার
মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ
আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম