শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৯, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শরিয়াহ বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সমাধান কি গ্রহণযোগ্য

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
শরিয়াহ বিষয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সমাধান কি গ্রহণযোগ্য

বর্তমানে বিশ্বব্যাপী আলোচিত একটি বিষয় হলো, (Artificial Intelligence) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। স্বয়ংক্রিয়তা, দক্ষতা বৃদ্ধি ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে জোরালো ভূমিকা রেখে সব খাতেই শক্ত অবস্থান তৈরি করছে এই প্রযুক্তি। স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, ব্যবসা ও অর্থনীতি, কৃষি ও খাদ্য উৎপাদন, শিল্প ও উৎপাদন, আইন ও নিরাপত্তা, যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি খাতেই এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। মানুষ অল্প খরচ ও সময়ে অধিক ফলাফল পেতে দিন দিন এই প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে।

প্রশ্ন হলো, ধর্ম শেখার ক্ষেত্রেও কি এই প্রযুক্তির ওপর আস্থা রাখা যাবে?
এর উত্তর হলো, ইসলামী জ্ঞান শুধু তথ্যগত বিষয় নয়, বরং এর সঙ্গে আধ্যাত্মিকতা, তাকওয়া (আল্লাহভীতি), হিকমাহ (প্রজ্ঞা) ও দীর্ঘ অভিজ্ঞতার সমন্বয় রয়েছে। যেহেতু এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কোনো আত্মা বা আধ্যাত্মিক উপলব্ধি নেই, তাই ইসলামী বিধান বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র এটিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তদাতা বা নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে গ্রহণ করা বিপজ্জনক হতে পারে। স্রেফ আক্ষরিক জ্ঞান হিদায়াত পর্যন্ত পৌঁছতে পারে না। এ জন্য আল্লাহর রাসুল (সা.) এমন আক্ষরিক জ্ঞান থেকে আশ্রয় চেয়েছেন, যা উপকারে আসে না।

তিনি দোয়া করতেন—‘হে আল্লাহ! আমি সেই জ্ঞান থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই, যা কোনো উপকারে আসে না; এমন দোয়া থেকে, যা শোনা হয় না; সেই অন্তর থেকে, যা ভীত হয় না এবং সেই দেহ থেকে, যা তৃপ্ত হয় না।’
(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৫০)

সমাধান কী হতে পারে?

১. এআইয়ের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করে মানব স্কলারদের তত্ত্বাবধান রাখা

এআইকে ইসলামী গবেষণার সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে চূড়ান্ত ফায়সালা ও ব্যাখ্যা অবশ্যই অভিজ্ঞ ও যোগ্য আলেমদের মাধ্যমেই হতে হবে।

এআইভিত্তিক ইসলামিক ফতোয়া বা মাসআলা নির্ধারণে ‘হিউম্যান-ইন-দ্য-লুপ’ ব্যবস্থা রাখা যেতে পারে, যেখানে এআই শুধু তথ্য সরবরাহ করবে, কিন্তু আলেমরা যাচাই ও অনুমোদন করবেন।

কারণ এআই ইন্টারনেটে থাকা তথ্য-উপাত্তকে বিশ্লেষণ করে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে একটি সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করে, যা ধর্মীয় ক্ষেত্রে বিপজ্জনক।

বাজার থেকে বই কিনে এনে কোনো মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি না হয়ে নিজে নিজে বই পড়ে যেমন ডাক্তার হওয়া যায় না, তেমনি কোনো মুত্তাকি আহলে ইলমের তত্ত্বাবধানে না থেকে শুধু বই পড়ে ধর্মীয় বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছা যায় না। এ জন্যই নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অন্তর থেকে ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) উঠিয়ে নেন না, কিন্তু দ্বিনের আলেমদের উঠিয়ে নেওয়ার ভয় করি। যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট থাকবে না তখন লোকেরা মূর্খদেরই নেতা বানিয়ে নেবে। তাদের জিজ্ঞাসা করা হলে না জানলেও ফতোয়া প্রদান করবে। ফলে তারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট হবে এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে।’
(বুখারি, হাদিস : ১০০)

ইবেনে সিরিন (রহ.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই এই ইলম হচ্ছে দ্বিন। অতএব, তোমরা লক্ষ রাখবে যে তোমাদের দ্বিন কার কাছ থেকে গ্রহণ করছ?’

(মিশকাত, হাদিস : ২৭৩, মুকাদ্দামায়ে মুসলিম)

এগুলো প্রমাণ করে যে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জনে কোনো মুত্তাকি, বিজ্ঞ আলেমের তত্ত্বাবধানে না থেকে স্রেফ এআইয়ের ওপর নির্ভরশীল হওয়া মানুষের বিভ্রান্তির কারণ হবে।

২. নির্ভরযোগ্য ও সত্যায়িত উৎস ব্যবহারের নিশ্চয়তা

এআই কেবলমাত্র বিশুদ্ধ, নির্ভরযোগ্য উৎস (যেমন—কোরআন, সহিহ হাদিস, নির্ভরযোগ্য তাফসির ও ফিকহ গ্রন্থ) থেকে উদ্ধৃতি একত্র করে দিতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোনো একটি হাদিসের ভাবার্থ মনে আছে, কিন্তু হাদিসের ‘মতন’ বা উৎস মনে নেই। সে ক্ষেত্রে এআই ভাবার্থটি বিশ্লেষণ করে নির্ভরযোগ্য কিতাব থেকে তার কাছাকাছি অর্থের হাদিসগুলো (নিজে থেকে তৈরি না করে) হুবহু খুঁজে দিতে সহায়তা করতে পারে।

অনলাইনে বিভিন্ন ভুল ব্যাখ্যা ও ভিত্তিহীন মতামত থাকা স্বাভাবিক, তাই এআইভিত্তিক ইসলামিক টুলগুলোতে ‘সত্যায়িত ইসলামিক উৎস’ ফিল্টার থাকা উচিত, যা প্রয়োজনে সব মাজহাবের আলেমদের তত্তাবধানে আলাদা মাজহাব উল্লেখ করেও হতে পারে।

৩. এআইয়ের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত না দিয়ে, বরং গবেষণা সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহার করা

ইসলামের বিষয়ে এআই নিজে সিদ্ধান্ত দেবে না, তাই ‘ডিজিটাল মুফতি’ বা ‘ফতোয়া ইঞ্জিন’ তৈরি না করে এটিকে গবেষণার সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

যেমন—ইসলামিক স্কলারদের জন্য এআই ব্যবহার করে কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে কোরআন, হাদিস ও ফিকহ গ্রন্থ থেকে রেফারেন্স খুঁজে দেওয়া যেতে পারে। সাধারণ মানুষ সেখান থেকে কোনো তথ্য নেওয়ার আগে অবশ্যই কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে তা যাচাই করে নিতে হবে। ইমাম শাফেয়ি (রহ.) বলেন, যে ব্যক্তি (শুধু) বইপত্র থেকে ফিকহ অর্জন করে, সে (শরিয়তের) বিধি-বিধান ধ্বংস করে। (আলমাজমু শরহুল মুহায্যাব : ১/৩৮)

৪. এআইতে ভুল ধরা ও শুদ্ধকরণের ব্যবস্থা রাখা

এআই মডেলকে আপডেট করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক ইসলামিক বোর্ড বা স্কলার কমিটি থাকা প্রয়োজন, যারা ভুল তথ্য শনাক্ত করে সংশোধন করবে।

এআই যদি ভুল তথ্য দেয়, তাহলে স্কলাররা তা সংশোধন করতে পারবেন, এমন ফিডব্যাক সিস্টেম থাকা উচিত।

৫. আধ্যাত্মিকতা ও তাকওয়াকে গুরুত্ব দেওয়া

এআই কখনোই মানুষের ঈমান, তাকওয়া ও আধ্যাত্মিক উপলব্ধির বিকল্প হতে পারে না। তাই সত্যিকারের আত্মশুদ্ধি ও ইসলামী জ্ঞান অর্জনের জন্য অবশ্যই যোগ্য মুত্তাকি আলেমের দারস্থ হওয়া অপরিহার্য। কারণ হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, একজন ফকিহ (শরিয়তের বিধানে অভিজ্ঞ ব্যক্তি) শয়তানের জন্য এক হাজার ইবাদতকারীর চেয়ে অধিক শক্ত। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২২)

তাই আধ্যাত্মিকতা ও তাকওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত বিষয়ে এআইকে মানুষের বিকল্প ভাবার সুযোগ নেই। তবে বিজ্ঞ আলেমদের মধ্যে যারা এআই ‘প্রমোট’ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখে, তাদের গবেষণা গতিশীল করতে এআই চমৎকার সহযোগী টুল হতে পারে; কিন্তু যারা বিজ্ঞ আলেম, তবে এআইকে তার ভাষায় প্রমোট লিখে বোঝাতে সক্ষম নয়, কিংবা এআই প্রমোট লিখতে পটু হলেও বিজ্ঞ আলেম নয়, এমন লোকদের জন্য এআই ব্যবহার করে ইসলাম গবেষণা বিপজ্জনক হতে পারে। কারণ জাগতিক বিষয়েও এআইকে সঠিকভাবে প্রমোট লিখে বোঝাতে ব্যর্থ হলে ভুল তথ্য দিয়ে বসে।

উপসংহার

মূল কথা হলো, এআইকে ইসলামের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তদাতা বা ব্যাখ্যাকারী বানানোর সুযোগ নেই, শরিয়াহ বিষয়ে এআইয়ের সমাধান গ্রহণযোগ্য নয়, বরং এটিকে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান রাখে এমন ব্যক্তিদের ইসলামী গবেষণার সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। ধর্মীয় জ্ঞানের সঙ্গে ঈমান-আমলের সম্পর্ক, তাই এখানে উদাসীনতার কোনো সুযোগ নেই। আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান আহরণ ও সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
জটিল রোগাক্রান্তদের হজ পালনে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী
হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন
তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে
রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি
ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী
অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী
গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা
কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা
‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা