শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:২৫, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় ঋণের ভূমিকা

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় ঋণের ভূমিকা

মানুষের জীবনে অর্থ-সম্পদ একটি অপরিহার্য অনুষঙ্গ। প্রতিদিনের জীবন পরিচালনায় অর্থের প্রয়োজন হয়। সমাজে সব মানুষের আর্থিক অবস্থা সব সময় তার অনুকূলে থাকে না। কখনো কখনো সমস্যা বা সংকটে পড়ে মানুষকে অন্যের কাছ থেকে আর্থিক সহযোগিতা নিতে হয়।

এটাকে ঋণ বলা হয়। ঋণের আরবি প্রতিশব্দ কর্জ। এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো ধার, দেনা বা হাওলাত। ইসলামী পরিভাষায় ঋণ হলো কেবল সহযোগিতার জন্য অন্যকে অর্থ-সম্পদ দেওয়া, যেন গ্রহীতা এর মাধ্যমে উপকৃত হয় এবং সে তার প্রয়োজন পূরণ করতে পারে এবং পরে নির্দিষ্ট সময়ে দাতাকে সেই অর্থ-সম্পদ কিংবা তার অনুরূপ ফেরত দেওয়া।

ইসলাম এ ধরনের ধার বা কর্জকে অনুমোদন দিয়েছে এবং এই ধরনের কাজকে অতি ফজিলত বা সওয়াবের বলে ঘোষণা করেছে। ইসলামে এই ঋণকে ‘করজে হাসান’ বা উত্তম ঋণ বলা হয়েছে। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায়, সওয়াবের নিয়তে বিনা শর্তে কাউকে কিছু দিলে তাকে ‘করজে হাসানা’ বলা হয়।  
 

কর্জ বা ধারের ফজিলত

মহানবী (সা.) নিজেই তাঁর প্রয়োজনের সময় ঋণ গ্রহণ করেছিলেন।

এমনকি তিনি অমুসলিম লোকের কাছ থেকেও ধার নিয়েছেন। তাই ইসলামী আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় কর্জে হাসানার অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে। এ ধরনের কর্জকে ইসলাম শুধু উৎসাহিতই করেনি, বরং কর্জ বা ধারকে অনেক ফজিলতের কাজ বলে ঘোষণা করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই দানশীল নর-নারী, যারা আল্লাহকে উত্তমরূপে ধার দেয়, তাদের দেওয়া হবে বহুগুণ। তাদের জন্য আছে সম্মানজনক পুরস্কার।’ (সুরা : হাদিদ, আয়াত : ১৮)
অন্যত্র আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নামাজ প্রতিষ্ঠা করো, জাকাত দাও এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ (কর্জ বা ধার) দাও।’ (সুরা : মুজাম্মিল, আয়াত : ২০)

আল্লাহ আরো বলেন, ‘আমি তোমাদের সঙ্গে আছি। যদি তোমরা নামাজ প্রতিষ্ঠা করো, জাকাত দিতে থাক, আমার পয়গম্বরদের প্রতি বিশ্বাস রাখ, তাদের সাহায্য করো এবং আল্লাহকে উত্তম পন্থায় কর্জে হাসানা দিতে থাক, তবে আমি অবশ্যই তোমাদের গুনাহ দূর করে দেব এবং অবশ্যই তোমাদের জান্নাতে প্রবিষ্ট করব, যেগুলোর তলদেশ দিয়ে নির্ঝরণীসমূহ প্রবাহিত হয়।’(সুরা : আল-মায়িদা, আয়াত : ১২)

কর্জ বা ধার অনেক ফজিলত ও উপকারিতার কাজ। তাই আল্লাহর রাসুল (সা.) তাঁর সঙ্গী সাহাবিদের প্রায়ই কর্জ বা ধার দিতে উৎসাহ দান করতেন। ধারের উপকারিতা সম্পর্কে মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার বিপদগুলো দূর করে দেবেন।’(সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪২)

আল্লাহর রাসুল (সা.) আরো বলেন, ‘প্রত্যেক ঋণই সদকাস্বরূপ।’ (বায়হাকি, হাদিস : ৩২৮৫)

ঋণ গ্রহণে সতর্কতা

ঋণ গ্রহণ ইসলামে বৈধ হলেও এটা যাতে পারতপক্ষে না নেওয়া হয়, সে ব্যাপারেও সতর্ক থাকতে হবে। কারণ ঋণ গ্রহণ করলে কথামতো সেটা যথাসময়ে পরিশোধ করা অপরিহার্য। তা না হলে অঙ্গীকার ভঙ্গ হবে। এর ফলে ঋণদাতা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কোনো কারণে ঋণ পরিশোধ করা না গেলে ঋণগ্রহীতা ভয়ানক ক্ষতির মধ্যে পড়বেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে শহীদ হওয়া ব্যক্তিও তার ঋণের কারণে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২২৪৯৩)

অন্যদিকে কেউ যদি সময়মতো তার ঋণ পরিশোধ করে তাহলে তাকে জান্নাত দেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তির মৃত্যু হবে অহংকার, খিয়ানত এবং ঋণ থেকে মুক্ত হয়ে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৫৭২)

 

সময়মতো ঋণ পরিশোধ না করার পরিণতি

ঋণগ্রহীতার জন্য এটা অন্যতম শর্ত যে সে অবশ্যই সময়মতো ঋণের অর্থ-সম্পদ পরিশোধ করে দেবে এবং সে তার ওয়াদা পূর্ণ করবে। কর্জে হাসানা বা উত্তম ঋণের ব্যাপারে আল্লাহ এবং রাসুল (সা.) অনেক ফজিলতের কথা বললেও, তা যদি সঠিকভাবে সঠিক সময়ে পরিশোধ করা না হয়, সে সম্পর্কেও কঠিন সতর্ক বার্তা রয়েছে। আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই উত্তম যে তার (ঋণের) হককে উত্তমরূপে পরিশোধ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৬০৬)

 

অক্ষম ব্যক্তিকে ঋণ পরিশোধে অবকাশ দেওয়া

সমাজে এমন অনেক লোক আছে, যারা নানা সমস্যার কারণে ঋণ গ্রহণ করে। তবে নানা পারিবারিক সমস্যা বা অক্ষমতার কারণে ঋণ সময়মতো কিংবা কোনোভাবেই পরিশোধ করতে পারে না। তাদের ঋণ পরিশোধ করতে অবকাশ দেওয়া, এমনকি সম্ভব হলে ঋণ মাফ করে দিতে ইসলাম ঋণদাতাকে উৎসাহিত করেছে। অক্ষম ব্যক্তির ঋণ পরিশোধে অবকাশ দেওয়া এবং সম্ভব হলে মাফ করে দেওয়াকে অফুরন্ত সওয়াবের কাজ বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে স্বয়ং আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি যদি অভাবী হয়, তাহলে তাকে সচ্ছল হওয়া পর্যন্ত অবকাশ দাও। আর যদি ঋণ মাফ করে দাও, তাহলে সেটা তোমাদের জন্য আরো উত্তম, যদি তোমরা জানতে।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৮০)

আল্লাহর রাসুল (সা.) আরো বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী ঋণগ্রস্তকে সুযোগ দেবে অথবা ঋণ মাফ করে দেবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে তাঁর আরশের ছায়ায় আশ্রয় প্রদান করবেন। যেদিন তাঁর আরশের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না।’

(তিরমিজি, হাদিস : ১৩০৬)

 

ঋণগ্রহীতার দোয়া

ঋণগ্রহীতা তার ঋণ পরিশোধ করতে তার মধ্যে যেমন আকাঙ্ক্ষা ও উদ্যোগ থাকতে হবে, তেমনি তা পরিশোধে সামর্থ্য দেওয়ার জন্যও আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করতে হবে। আল্লাহর রাসুল (সা.) দেনা পরিশোধে তাওফিক কামনা করার শিক্ষা দিয়েছেন। দেনা বা ঋণ পরিশোধ করার চাপ থেকে যখন পেরেশানি বেড়ে যাবে, তখন আল্লাহর সাহায্য চাইতে হবে। এমন একটি দোয়া রাসুল (সা.) নিজে করতেন এবং তা করার তাগিদ দিয়েছেন। তিনি দোয়ায় বলেন, ‘হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে আশ্রয় চাই, অপারগতা ও অলসতা থেকে আশ্রয় চাই, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে আশ্রয় চাই এবং ঋণের ভার ও মানুষের দমন-পীড়ন থেকে আশ্রয় চাই।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৩৬৯)

 

পরিশেষে

জীবন পরিচালনার কোনো না কোনো পর্যায়ে বিপদে পড়ে আমাদের ঋণ করা লাগতে পারে। ঋণ নিতে ইসলামে কোনো বাধা নেই। তবে ঋণের অর্থ-সম্পদ সময়মতো পরিশোধ করা মুমিনের অপরিহার্য দায়িত্ব। যে বা যারা ঋণ পরিশোধে গড়িমসি করবে, তার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। আবার ঋণগ্রহীতা যদি তার ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে অপারগ হয়, তাকে অবকাশ দেওয়া মানে ঋণ পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দেওয়া, এমনকি সম্ভব হলে তাকে মাফ করে দেওয়াকে আখিরাতে মুক্তির উপায় হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

আল্লাহ তাআলা ঋণের ব্যাপারে আমাদের সতর্ক হওয়ার তৌফিক দান করুন।

লেখক : প্রাবন্ধিক, শিশুসাহিত্যিক, সাবেক অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি.


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ