শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আশা ও ভয় নিয়ে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
আশা ও ভয় নিয়ে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ

পরকালে মুমিনের জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার হবে মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ। মহান আল্লাহ জান্নাতিদের তাঁর সাক্ষাৎ দান করবেন। এর আগে বিচার দিবসে সব মানুষ আল্লাহর সামনে সমবেত হবে। তবে সবার জন্য আল্লাহর সামনে উপস্থিত হওয়া সম্মানের হবে না, বরং কারো কারো জন্য তা হবে ভয়ংকর এক অভিজ্ঞতা।

তাই মুমিন পরকালে আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভের আশা যেমন করবে, তেমন সামনে লজ্জিত হওয়ার ভয়ও করবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন কোনো কোনো মুখমণ্ডল উজ্জ্বল হবে, তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে। কোনো কোনো মুখমণ্ডল হবে বিবর্ণ, আশঙ্কা করবে যে এক ধ্বংসকারী বিপর্যয় তাদের ওপর আপতিত হবে।’
(সুরা : কিয়ামা, আয়াত : ২২-২৫) 

রবের প্রতি চাই সুধারণা

পরকালে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে তিনি ক্ষমা ও দয়ার আচরণ করবেন বলেই বিশ্বাস পোষণ করবে মুমিন।

আল্লাহর প্রতি তারা কখনো মন্দ ধারণা পোষণ করবে না। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আমার বান্দা আমার ব্যাপারে যেমন ধারণা করে, আমি তেমনই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৪০৫)

হাইয়ান আবুন-নদর (রহ.) বলেন, আমি ওয়াসিলা ইবনুল আসকা (রহ.)-এর সঙ্গে  আবুল আসওয়াদ জুরাশি (রা.)-এর কাছে যাই। তিনি তখন মৃত্যুশয্যায় ছিলেন। ওয়াসিলা তাকে সালাম দিয়ে বসলেন এবং আবুল আসওয়াদ (রা.)-এর ডান হাত ধরে তার দুই চোখে ও চেহারায় মুছলেন। কেননা এই হাত রাসুল (সা.)-এর কাছে বাইয়াত নিয়েছিল। ওয়াসিলা (রহ.) তাঁকে বললেন, আপনার রবের ব্যাপারে আপনার ধারণা কেমন? আবু আসওয়াদ (রা.) মাথা নাড়িয়ে ইঙ্গিত দিলেন তিনি উত্তম ধারণা পোষণ করেন। ওয়াসিলা (রহ.) বললেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন। কেননা আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমার ব্যাপারে আমার বান্দা যেমন ধারণা করে, আমি তেমনই। সুতরাং সে আমার ব্যাপারে যেমন খুশি ধারণা পোষণ করুক।’

আল্লাহর প্রতি সুধারণার অর্থ

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ‘আলেমরা বলেন, আল্লাহ তাআলার প্রতি সুধারণার অর্থ হলো এই বিশ্বাস করা যে তিনি বান্দার প্রতি দয়া করবেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেবেন। তারা আরো বলেন, সুস্থ অবস্থায় বান্দা ভীত ও আশান্বিত থাকবে; উভয়টি সমান অবস্থায় থাকবে। কারো মতে ভয়ের মাত্রা বেশি থাকবে। তারপর যখন মৃত্যুর আলামত প্রকাশ পেতে থাকবে, তখন আশার মাত্রা বাড়িয়ে দেবে অথবা কেবল আশাই করবে। কেননা ভয়ের উদ্দেশ্য হলো পাপ ও মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকা এবং বেশি বেশি আল্লাহর আনুগত্য করা। সে পরিস্থিতিতে এগুলো করা অসম্ভব হয়ে যায়। সুতরাং তখন আল্লাহর প্রতি সুধারণা রাখা মুস্তাহাব, যে সুধারণায় অন্তর্ভুক্ত হয় আল্লাহর প্রতি মুখাপেক্ষিতা ও তাঁর প্রতি আত্মসমর্পণ।’ (শরহুন নববী আলা মুসলিম : ১৭/২১০)

মুমিন হৃদয়ে আল্লাহর প্রগাঢ় ভয়

মুমিন বান্দা তাঁর হৃদয়ে সর্বদা আল্লাহর ভয় লালন করে। আল্লাহর প্রতি সুধারণা কখনো তাকে তাঁর ভয় থেকে মুক্ত করে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করেছিল? বস্তুত ক্ষতিগ্রস্ত লোকেরা ছাড়া কেউ আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করে না।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৯৯)

আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) লেখেন, ‘এ কারণে হাসান বসরি (রহ.) বলেছেন, মুমিন আল্লাহর আনুগত্য করে ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায়। আর পাপী ব্যক্তি পাপকাজ করে নিজেকে নিরাপদ ভেবে।’

(তাফসিরে ইবনে কাসির : ৩/৪৫১)

শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে বাজ (রহ.) বলেন, ‘এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো পাপে অবিচল থাকা এবং আল্লাহর অধিকারে অবহেলা করার পরও তার পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করার ব্যাপারে বান্দাকে সতর্ক করা। আল্লাহর সাধারণ রীতি হলো, বান্দা পাপে লিপ্ত হলে এবং আল্লাহর নির্দেশের বিপরীত কাজ করার পরও আল্লাহ তাদের ছাড় দেন ও তাদের নিয়ামত বাড়িয়ে দেন। ফলে তারা উদাসীন অবস্থায় হঠাৎ করে শাস্তির মুখোমুখি হওয়ার উপযুক্ত হবে। কেননা তারা পাপে অটল ছিল ও আল্লাহর শাস্তি থেকে নিজেকে নিরাপদ ভাবত।’

(মাজমুউ ফাতাওয়া ইবনে বাজ : ২৪/২৩২)

আশা ও ভয়ের মাঝে ঈমান

শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে বাজ (রহ.) বলেন, ‘মুসলিমের করণীয় হলো নিরাশ না হওয়া এবং নিজেকে নিরাপদও মনে না করা। সে যেন আশা ও ভয়ের মাঝামাঝি থাকে। কেননা আল্লাহ তাআলা নিরাপদ ভাবা ব্যক্তিদের নিন্দা করেছেন এবং নিরাশ ব্যক্তিদেরও নিন্দা করেছেন। একদিকে আল্লাহ বলেছেন, ‘তারা কি আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করেছিল? বস্তুত ক্ষতিগ্রস্ত লোকেরা ছাড়া কেউ আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করে না।’ অন্যদিকে বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।’ সুতরাং মুমিন নারী ও পুরুষ আশা ও ভয়ের মাঝামাঝি থাকবে। মুমিন আল্লাহকে ভয় করবে, পাপ কাজের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে, পাপ হয়ে গেলে দ্রুত তাওবা করবে, তাওবা কবুলের ব্যাপারে আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহের আশা করবে। তবে কখনো নিজের অপরাধ ও পাপের ব্যাপারে নিশ্চিন্ত বোধ করবে না, বরং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাপের অনুশোচনা করে যাবে। বারবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে।

(ফাতাওয়া নুরুন আলাদ-দারব : ৪/৩৮)

মুমিনের প্রশান্তি শুধু জান্নাতে

মুমিনের প্রশান্তি শুধু জান্নাতেই অর্জিত হতে পারে। জান্নাতে প্রবেশের আগে মুমিন কখনো নিজেকে নিরাপদ মনে করবে না, সে নিজেকে আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ মনে করবে না। শুধু জান্নাতে প্রবেশের পরই সে নিরাপদ বোধ করবে। ইমাম আহমদ (রহ.)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, বান্দা কখন প্রশান্তির স্বাদ পাবে? তিনি বলেন, ‘জান্নাতে প্রথমবার পা রাখার পর।’ (তাবাকাতুল হানাবিলা : ১/২৯৩)

আল্লাহ সবাইকে যথাযথভাবে আল্লাহকে ভয় করার তাওফিক দিন। আমিন।
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম দফাতেই শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, বাধা হয়ে দাঁড়ায় কোভিড
প্রথম দফাতেই শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, বাধা হয়ে দাঁড়ায় কোভিড

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুরে পাইকপাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার
মাদারীপুরে পাইকপাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
আজ সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি অর্জনের অধিকার রয়েছে : শাহবাজ
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি অর্জনের অধিকার রয়েছে : শাহবাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার ব্যবস্থায় মধ্যস্থতার ব্যবহার বাড়াতে আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ
বিচার ব্যবস্থায় মধ্যস্থতার ব্যবহার বাড়াতে আইনজীবীদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৬২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় লরিচাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩
আশুলিয়ায় লরিচাপায় নারী-শিশুসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকাসহ যেসব জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ যেসব জেলায় দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬২ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪
ইয়েমেন উপকূলে নৌকাডুবিতে ৬২ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৭৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম