শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

সন্তানের প্রতিপালন মা-বাবার দায়িত্ব। তারাই সন্তানকে আগামী দিনের জন্য গড়ে তোলে। শিশুর প্রতিপালনের দুটি দিক : এক. বাহ্যিক প্রতিপালন। যেমন—শিশুর খাবার ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, দুই. তার মনস্তত্ত্ব গঠন।


ইসলাম শিশুর বাহ্যিক ও মানসিক উভয় প্রকার গঠন নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে। মা-বাবা যেমন শিশুর খাবার, পোশাক, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার মতো বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবে, তেমনি তারা ঈমান, আখলাক ও চিন্তা-ভাবনাগুলোর প্রতিও লক্ষ্য রাখবে। সৃষ্টিগতভাবেই সন্তানের প্রতি মা-বাবা অত্যন্ত স্নেহশীল। আল্লাহ মা-বাবার ভেতর এমন মমত্ব ও ভালোবাসা তৈরি করে দেন যে তারা শিশুর সব ধরনের ভালো-মন্দের খেয়াল রাখে।
নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে সব প্রয়োজন পূরণ করে। তবে মা-বাবাকে তখনই দায়িত্বশীল বলা যাবে, যখন তারা সন্তানের দৈহিক গঠনের মতো, মানসিক গঠনকেও গুরুত্ব দেবে এবং তারা সর্বাত্মক চেষ্টা করবে, যেন শিশুটি সুস্থ দেহের মতো সুস্থ চিন্তা-ভাবনা ও বিশ্বাস নিয়ে গড়ে ওঠে।
ইসলাম সন্তানের মানসিক গঠনে বিশুদ্ধ বোধ ও বিশ্বাসকে গুরুত্ব দেয়। অর্থাৎ মা-বাবা শিশুকে ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসগুলো শেখানের মাধ্যমে একটি ভারসাম্যপূর্ণ বিশ্বাস ও চেতনা নিয়ে বেড়ে উঠতে সাহায্য করবে।

কেননা বিশুদ্ধ বিশ্বাসই শিশুর নীতি-নৈতিকতার রক্ষাকবচ। যে শিশু এই বিশ্বাস নিয়ে বেড়ে উঠবে যে একজন আল্লাহ আছেন এবং তিনি আমাকে দেখছেন। আল্লাহ পরকালে ভালো ও মন্দ কাজের উপযুক্ত প্রতিদান দেবেন, তখন সে অন্যায় ও অপরাধে লিপ্ত হতে দ্বিধা করবে। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, তোমরা শিশুকে তিনটি বিষয় শেখাও। তাহলো নবীজি (সা.)-এর ভালোবাসা, নবীপরিবারের ভালোবাসা এবং কোরআনের তিলাওয়াত।

(তাবারানি)
এখানে এমন তিনটি বিষয় শেখাতে বলা হয়েছে, যার সঙ্গে শিশুর মনস্তত্ত্ব ও বিশ্বাস সম্পর্কিত। নবীজি (সা.)-এর ভালোবাসা শিশুকে ধর্মপ্রাণ ও আল্লাহমুখী করবে, নবীপরিবার ও সাহাবিদের ভালোবাসা তাকে সত্যান্বেষী ও সত্য প্রতিষ্ঠায় আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করবে এবং কোরআনের জ্ঞান তাকে দুনিয়া ও আখিরাতে সুপথ প্রদর্শন করবে।

সন্তানের মানসিক গঠনের সর্বোত্তম সময় শৈশব। কেননা শিশু নিষ্কলুষ পরিচ্ছন্ন হৃদয় নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে, যা বিশুদ্ধ বোধ ও বিশ্বাস ধারণের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত। আবু হুরায়রা বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘প্রত্যেক নবজাতকই ফিতরাতের ওপর জন্ম লাভ করে। অতঃপর তার পিতামাতা তাকে ইহুদি, খ্রিস্টান বা অগ্নিপূজারি রূপে গড়ে তোলে। যেমন—চতুষ্পদ পশু একটি পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা জন্ম দেয়। তোমরা কি তাকে কোনো (জন্মগত) কানকাটা দেখতে পাও?’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৫১৮)

উল্লিখিত হাদিস থেকে সন্তানের মানসিক গঠনে মা-বাবার ভূমিকা ও পরিবার-প্রতিবেশের প্রভাব সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়। অর্থাৎ মা-বাবা যদি দায়িত্বশীল ও সচেতন হন এবং সন্তানের জন্য আদর্শ পরিবেশ তৈরি করতে পারেন, তবে সন্তান সুষ্ঠু মনমানসিকতা নিয়ে বড় হবে। নতুবা তার মানসিক অবস্থা হবে অসুস্থ।

মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, শৈশবে শিশুর মানসিক গঠন ঠিক করা ঠিক ততটাই সহজ একটি চারা গাছকে বিশেষ অবয়ব দেওয়া যতটা সহজ। শৈশবে খুব সহজেই শিশুর চিন্তা-ভাবনা ও মনমানসিকতা সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়। তার জীবনের গতিধারা সুপথে পরিচালিত করা যায়। একটি সুনির্দিষ্ট মনোভাব নিয়ে বড় হওয়ার পর তার চিন্তার পরিবর্তন কঠিন হয়ে যায়।

রাসুলুল্লাহ (সা.) শিশুর মানসিক গঠনের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান ছিলেন। হাদিস ও সিরাত গ্রন্থগুলোতে তার অসংখ্য প্রমাণ বিদ্যমান। আমর ইবনে আবি সালামা (রা.) বলেন, আমি শৈশবে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে খাবার খাচ্ছিলাম। আমার হাত এদিক-সেদিক করছিলাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে বললেন, ‘বৎস! আল্লাহর নাম স্মরণ করো, ডান হাতে খাও এবং নিজের সামনে থেকে খাও।’

(সহিহ মুসলিম)

একইভাবে আবদুল্লাহ বিন আমের (রা.) বলেন, এক দিন মহানবী (সা.) আমাদের বাড়ি আগমন করলেন। আমার মা আমাকে ডাকলেন, এসো তোমাকে একটি জিনিস দেব। নবীজি (সা.) আমার মাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি তাকে কি দিতে চাও? মা বললেন, খেজুর দিতে চাই। তিনি বললেন, যদি তুমি তাকে কিছু না দিতে তবে তোমার নামে একটি মিথ্যা বলার পাপ লিপিবদ্ধ হতো। (সুনানে আবু দাউদ)

নবীজি (সা.) উল্লিখিত হাদিসে শিশুর সঙ্গে প্রতারণামূলক আচরণ করতে নিষেধ করেছেন। কেননা তা শিশুর মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং তাকে মিথ্যা বলায় অভ্যস্ত করে। এ ছাড়া শিশুরা মূলত তার মা-বাবা ও পরিবারের বড়দের অনুসরণ করতে ভালোবাসে। শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার সুন্দর আচরণ ও জীবনযাপনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আল্লাহ সবাইকে শিশুর মানসিক গঠনে যত্নশীল হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

এই মাত্র | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫
দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ
কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি
চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স
চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা
কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি  উদযাপিত
রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন
ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল
রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক
না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের
জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা