শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

জীবনের প্রয়োজন মেটানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় উভয় পক্ষের লাভের উদ্দেশ্য থাকে। তাই যখন কোনো পক্ষের কাছে কিছু দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তখন তারা সেই লেনদেন থেকে বিরত থাকে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা এই বিষয়টি প্রায় প্রতিদিন ব্যবসায় দেখে থাকি।
কিন্তু যখন এই অস্বীকৃতি জাতীয় বা সামাজিক পর্যায়ে ঘটে, তখন সেটি বয়কট নামে পরিচিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে এর অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়।
ইসলামের আগেও আরব সমাজে অর্থনৈতিক বয়কট প্রচলিত ছিল। কুরাইশ ও কিনানা গোত্রের লোকেরা বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের ওপর অর্থনৈতিক বয়কট আরোপ করেছিল।

এ বিষয়ে তারা একটি দলিল লিখে কাবাঘরে ঝুলিয়ে রাখে। আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ‘কুরাইশ ও কিনানা গোত্র বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের বিরুদ্ধে শপথ করেছিল যে তারা তাদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না এবং তাদের সঙ্গে কোনো ব্যাবসায়িক লেনদেন করবে না, যতক্ষণ না তারা মহানবী (সা.)-কে তাদের হাতে সমর্পণ করে।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯০)

প্রাচীন যুদ্ধনীতির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ছিল শত্রুর দুর্গ অবরোধ করে তাদের জীবনের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া। এর ফলে শত্রুরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হতো।


১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে, যার উদ্দেশ্য ইরানের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত এই অস্ত্রটি মুসলমানরাও তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন এবং মদিনার অধিবাসীরা তাঁদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল। এই সময়েই সাদ ইবনে মুআজ (রা.) উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি কাবাঘর তাওয়াফ করছিলেন, তখন আবু জাহেলের নজরে পড়ে যান।

আবু জাহেল বলল, ‘তুমি কাবাঘরের তাওয়াফ শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে করছ, অথচ তোমরাই মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীদের—আমাদের শত্রুদের আশ্রয় দিয়েছ?’ সে সাদ (রা.)-কে বাধা দিতে চাইলে তিনি জবাবে
বলেন : ‘আল্লাহর কসম! যদি তুমি আমাকে কাবাঘরের তাওয়াফ থেকে বাধা দাও, তবে আমি তোমাদের সিরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সব পথ বন্ধ করে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৩২)

সুমামাহ ইবনে উসাল (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন এবং উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি মক্কার অধিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আল্লাহর কসম! ইয়ামামা থেকে তোমাদের কাছে গমের একটি দানাও আসবে না, যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ (সা.) তার অনুমতি দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৭২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ইহুদি গোত্র বনু নজিরকে ঘেরাও করেছিলেন। তাদের দুর্গের চারপাশে ছিল খেজুরগাছের বাগান, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের গাছ কাটার এবং পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেন, যার ফলে তাদের মনোবল ভেঙে যায় এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা যে খেজুরগাছ কেটেছ বা যেগুলো তাদের শিকড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ, তা আল্লাহর অনুমতিক্রমেই হয়েছে এবং এই কারণে যে আল্লাহ অবাধ্যদের লাঞ্ছিত করবেন।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৫)

এভাবেই রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ অভিযানে তায়েফবাসীদের দুর্গ ১৫ দিন ধরে ঘেরাও করেছিলেন। পরে তিনি ঘেরাও তুলে নিলেন এবং পরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

বর্তমান সময়ে, যখন যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তিত হয়েছে এবং যুদ্ধের ময়দান বাজারে স্থানান্তরিত হয়েছে, তখন অর্থনৈতিক বয়কট একটি প্রভাবশালী অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব। ইমাম আহমাদ (রহ.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যে শত্রুর কাছ থেকে কোনো কিছু কিনতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের শক্তিশালী করে তোলে, তাদের থেকে কিছু কেনাবেচা করা উচিত নয়।’ (মাসায়েলে ইবনে হানি : ১৬১৪)

যখন কাফিরদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে অর্থনৈতিক বয়কট করা হয়, যেমন—কাফিরদের অর্থনীতি দুর্বল করা এবং তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়া, তখন এটি আল্লাহর পথে জিহাদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ব্যবসা মানুষের প্রয়োজন পূরণ এবং মুনাফা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এই মাধ্যম কখনো কল্যাণের পথ তৈরি করে, আবার কখনো বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে মাধ্যমকে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় :

১. যে মাধ্যম সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় ডেকে আনে, যেমন—মদপান। এটি নেশার কারণ এবং ইসলাম এটিকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছে।

২. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে ভুল উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে হারামে রূপান্তরিত হয়; যেমন—বিয়ে, যা ইসলামে বৈধ। কিন্তু যদি এটি হালালা (হিল্লা) করার উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা অভিশাপের কারণ হয় এবং শাস্তিযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ইসলাম এটিকেও হারাম ঘোষণা করেছে।

৩. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে সাধারণত এর ফলাফল ক্ষতিকর; অর্থাৎ এর ক্ষতি এর উপকারের তুলনায় বেশি। যেমন—কাফিরদের সামনে তাদের মূর্তিকে গালি দেওয়া। ইসলামে এটি হারাম ও নাজায়েজ, কারণ এর ফলে প্রতিক্রিয়ায় তারা আল্লাহকে গালি দিতে পারে। কোরআন এ বিষয়ে বলেছে, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এতে বড় গুনাহ রয়েছে এবং মানুষের জন্য কিছু উপকারও রয়েছে, কিন্তু এর গুনাহ এর উপকারের চেয়ে বেশি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৯)

৪. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হতে পারে; যেমন—কোনো অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা। এটি সাধারণত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। এ ধরনের কাজ কখনো বৈধ, কখনো সুন্নত এবং কখনো ফরজও হয়ে দাঁড়ায়। (ইলামুল মুওয়াককিয়ীন আন রাব্বিল আলামিন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫)

মুসলমানদের লেনদেনের ক্ষেত্রে কাফির ও মুশরিকদের অবস্থান চার ভাগে বিভক্ত—

১. হারবি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো শান্তিচুক্তি বা সমঝোতা নেই। এ ধরনের দেশকে দারুল হারব বলা হয়।

২. মুআহিদ কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের মধ্যে চুক্তি বা সমঝোতা রয়েছে। এ ধরনের দেশকে দারুল আহদ বলা হয়। বর্তমান যুগে মুআহিদ কাফিরের দেশও দুই ধরনের

ক. একদিকে নিরপেক্ষ দেশ, খ. অন্যদিকে পক্ষপাতিত্বকারী দেশ।

৩. মুস্তামিন কাফির : এরা সেই কাফির, যারা সাধারণত দারুল কুফরের বাসিন্দা, কিন্তু অস্থায়ীভাবে মুসলিম রাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি বা ভিসা নিয়ে এসেছে।

৪. জিম্মি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা মুসলিম রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে এবং মুসলমানদের নির্ধারিত কর (জিজিয়া) পরিশোধ করে। তারা ইসলামী রাষ্ট্রের আইন মেনে চলে।

এই চার শ্রেণির কাফিরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও চার ধরনের :

১. হারাম কাজের কারণে অবৈধ

লেনদেন : কাফিরদের সঙ্গে এমন বাণিজ্য, যার মাধ্যমে হারাম কাজে সম্পৃক্ত হওয়া অনিবার্য, তা ইসলামে সুস্পষ্টভাবে হারাম। এটি আর্থিক লেনদেনের প্রথম প্রকারভুক্ত।

২. কাফিরদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন বাণিজ্যিক লেনদেন হয়, যা নিজে বৈধ, কিন্তু এর উদ্দেশ্য কাফিরদের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন এবং তাদের শক্তি বৃদ্ধি করা, তবে তা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম। এটি কাফিরদের প্রতি মুওয়ালাত (বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ) এবং মুসলমানদের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সহায়তা করে, যা শরিয়তে হারাম।

৩. মুসলমানদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন লেনদেন হয়, যা নিজের জন্য লাভজনক এবং তা বৈধ, কিন্তু এর মাধ্যমে কাফিররা মুসলমানদের কোনো ক্ষতি করতে পারে; যেমন—তাদের হত্যা, দেশচ্যুতি, ধর্মীয় বিশ্বাস নষ্ট করা বা তাদের অর্থনীতি দুর্বল করা, তবে তা হারাম। বিশেষত যদি কাফিরদের কাছ থেকে আনা পণ্য মুসলমানদের মধ্যেও সহজলভ্য হয় বা তা নিরীহ কাফিরদের কাছ থেকেও পাওয়া যায়, তবে এ ধরনের লেনদেন শরিয়তসম্মত নয়।

৪. বৈধ ও কল্যাণকর উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি কোনো চুক্তি বৈধ হয় এবং তার উদ্দেশ্যও ন্যায়সংগত হয়, তবে তা অনুমোদনযোগ্য। এমন লেনদেন অনেক সময় শরিয়তসম্মত দৃষ্টিতে পছন্দনীয় বা আবশ্যকও হতে পারে। এটি আর্থিক লেনদেনের চতুর্থ প্রকারভুক্ত।

(আদ দুররুল মুখতার, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৩৪)

অতএব, প্রথম ধরনের লেনদেন সরাসরি হারাম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধরনের লেনদেনও হারাম, কারণ এতে হারাম বিষয়গুলোর সহায়তা করা হয়। তাই এ তিন প্রকার লেনদেন থেকে বিরত থাকা বাধ্যতামূলক। কারণ কোনো কাজ হারাম হলে তার বিপরীত কাজ শরিয়তের দৃষ্টিতে আবশ্যক হয়ে যায়।

এই নীতিগুলো বোঝার পর কাফির ও বিধর্মীদের পণ্য বর্জনের শরয়ি বিধান খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায়।

কাফির বা বিধর্মীদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করা এবং তাদের পণ্য ব্যবহার করা মূলত বৈধ। তবে এই বৈধতার ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নীতিকে মাথায় রাখতে হবে—কোনো কাজ যদি বৈধ (মুবাহ) হয়, তবে তা করা-না করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ মুবাহ কাজের অনুমতি যেমন আছে, তেমনি তা এড়িয়ে চলারও অনুমতি আছে। তবে মুবাহ কাজের বিধান পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি কখনো হারাম, কখনো ওয়াজিব, আবার কখনো মুস্তাহাব বা পছন্দনীয়ও হতে পারে। তাই অর্থনৈতিক বয়কটকে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা কেবল দুটি অবস্থায় সম্ভব—

১. যখন এর মাধ্যমে কোনো কল্যাণ বা উপকার (মাসালিহ) অর্জিত হয়।

২. যখন এর মাধ্যমে কোনো ক্ষতি বা অকল্যাণ (মাফাসিদ) দূর করা সম্ভব হয়।

তাহলে আমাদের দেখতে হবে, এই দুটি উদ্দেশ্য কি অর্জিত হচ্ছে? অথবা দুটিই কি অর্জিত হচ্ছে, নাকি এদের মধ্যে একটি অর্জিত হচ্ছে এবং অন্যটি নয়?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

এই মাত্র | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫
দুই মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৫

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ
কুতুবদিয়ায় শেষ পর্যায়ে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি জেটি ঘাট নির্মাণের কাজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে চালকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি
চাঁদপুরে বিএনপির ঘরে ঘরে সালাম পৌঁছানোর কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স
চোটে ছিটকে গেলেন স্মিথ, সুযোগ পেলেন ফক্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
পটুয়াখালীতে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা
কুষ্টিয়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি  উদযাপিত
রাজবাড়ীতে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
কুড়িগ্রামে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন
ভিলিয়ার্স এখনো আইপিএলের অনেকের চেয়ে ভালো : স্টেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল
রাজধানীতে জাগপার মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ই-ভিসা চালু করলো যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক
না ফেরার দেশে মিশরীয় গোলরক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী
বারিতে জুলাই পুনর্জাগরণ বিষয়ক আলোকচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের
জবি শিক্ষককে হেনস্তার অভিযোগে রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ দাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা