শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

জীবনের প্রয়োজন মেটানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় উভয় পক্ষের লাভের উদ্দেশ্য থাকে। তাই যখন কোনো পক্ষের কাছে কিছু দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তখন তারা সেই লেনদেন থেকে বিরত থাকে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা এই বিষয়টি প্রায় প্রতিদিন ব্যবসায় দেখে থাকি।
কিন্তু যখন এই অস্বীকৃতি জাতীয় বা সামাজিক পর্যায়ে ঘটে, তখন সেটি বয়কট নামে পরিচিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে এর অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়।
ইসলামের আগেও আরব সমাজে অর্থনৈতিক বয়কট প্রচলিত ছিল। কুরাইশ ও কিনানা গোত্রের লোকেরা বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের ওপর অর্থনৈতিক বয়কট আরোপ করেছিল।

এ বিষয়ে তারা একটি দলিল লিখে কাবাঘরে ঝুলিয়ে রাখে। আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ‘কুরাইশ ও কিনানা গোত্র বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের বিরুদ্ধে শপথ করেছিল যে তারা তাদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না এবং তাদের সঙ্গে কোনো ব্যাবসায়িক লেনদেন করবে না, যতক্ষণ না তারা মহানবী (সা.)-কে তাদের হাতে সমর্পণ করে।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯০)

প্রাচীন যুদ্ধনীতির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ছিল শত্রুর দুর্গ অবরোধ করে তাদের জীবনের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া। এর ফলে শত্রুরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হতো।


১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে, যার উদ্দেশ্য ইরানের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত এই অস্ত্রটি মুসলমানরাও তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন এবং মদিনার অধিবাসীরা তাঁদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল। এই সময়েই সাদ ইবনে মুআজ (রা.) উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি কাবাঘর তাওয়াফ করছিলেন, তখন আবু জাহেলের নজরে পড়ে যান।

আবু জাহেল বলল, ‘তুমি কাবাঘরের তাওয়াফ শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে করছ, অথচ তোমরাই মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীদের—আমাদের শত্রুদের আশ্রয় দিয়েছ?’ সে সাদ (রা.)-কে বাধা দিতে চাইলে তিনি জবাবে
বলেন : ‘আল্লাহর কসম! যদি তুমি আমাকে কাবাঘরের তাওয়াফ থেকে বাধা দাও, তবে আমি তোমাদের সিরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সব পথ বন্ধ করে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৩২)

সুমামাহ ইবনে উসাল (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন এবং উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি মক্কার অধিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আল্লাহর কসম! ইয়ামামা থেকে তোমাদের কাছে গমের একটি দানাও আসবে না, যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ (সা.) তার অনুমতি দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৭২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ইহুদি গোত্র বনু নজিরকে ঘেরাও করেছিলেন। তাদের দুর্গের চারপাশে ছিল খেজুরগাছের বাগান, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের গাছ কাটার এবং পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেন, যার ফলে তাদের মনোবল ভেঙে যায় এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা যে খেজুরগাছ কেটেছ বা যেগুলো তাদের শিকড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ, তা আল্লাহর অনুমতিক্রমেই হয়েছে এবং এই কারণে যে আল্লাহ অবাধ্যদের লাঞ্ছিত করবেন।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৫)

এভাবেই রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ অভিযানে তায়েফবাসীদের দুর্গ ১৫ দিন ধরে ঘেরাও করেছিলেন। পরে তিনি ঘেরাও তুলে নিলেন এবং পরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

বর্তমান সময়ে, যখন যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তিত হয়েছে এবং যুদ্ধের ময়দান বাজারে স্থানান্তরিত হয়েছে, তখন অর্থনৈতিক বয়কট একটি প্রভাবশালী অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব। ইমাম আহমাদ (রহ.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যে শত্রুর কাছ থেকে কোনো কিছু কিনতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের শক্তিশালী করে তোলে, তাদের থেকে কিছু কেনাবেচা করা উচিত নয়।’ (মাসায়েলে ইবনে হানি : ১৬১৪)

যখন কাফিরদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে অর্থনৈতিক বয়কট করা হয়, যেমন—কাফিরদের অর্থনীতি দুর্বল করা এবং তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়া, তখন এটি আল্লাহর পথে জিহাদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ব্যবসা মানুষের প্রয়োজন পূরণ এবং মুনাফা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এই মাধ্যম কখনো কল্যাণের পথ তৈরি করে, আবার কখনো বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে মাধ্যমকে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় :

১. যে মাধ্যম সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় ডেকে আনে, যেমন—মদপান। এটি নেশার কারণ এবং ইসলাম এটিকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছে।

২. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে ভুল উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে হারামে রূপান্তরিত হয়; যেমন—বিয়ে, যা ইসলামে বৈধ। কিন্তু যদি এটি হালালা (হিল্লা) করার উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা অভিশাপের কারণ হয় এবং শাস্তিযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ইসলাম এটিকেও হারাম ঘোষণা করেছে।

৩. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে সাধারণত এর ফলাফল ক্ষতিকর; অর্থাৎ এর ক্ষতি এর উপকারের তুলনায় বেশি। যেমন—কাফিরদের সামনে তাদের মূর্তিকে গালি দেওয়া। ইসলামে এটি হারাম ও নাজায়েজ, কারণ এর ফলে প্রতিক্রিয়ায় তারা আল্লাহকে গালি দিতে পারে। কোরআন এ বিষয়ে বলেছে, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এতে বড় গুনাহ রয়েছে এবং মানুষের জন্য কিছু উপকারও রয়েছে, কিন্তু এর গুনাহ এর উপকারের চেয়ে বেশি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৯)

৪. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হতে পারে; যেমন—কোনো অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা। এটি সাধারণত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। এ ধরনের কাজ কখনো বৈধ, কখনো সুন্নত এবং কখনো ফরজও হয়ে দাঁড়ায়। (ইলামুল মুওয়াককিয়ীন আন রাব্বিল আলামিন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫)

মুসলমানদের লেনদেনের ক্ষেত্রে কাফির ও মুশরিকদের অবস্থান চার ভাগে বিভক্ত—

১. হারবি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো শান্তিচুক্তি বা সমঝোতা নেই। এ ধরনের দেশকে দারুল হারব বলা হয়।

২. মুআহিদ কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের মধ্যে চুক্তি বা সমঝোতা রয়েছে। এ ধরনের দেশকে দারুল আহদ বলা হয়। বর্তমান যুগে মুআহিদ কাফিরের দেশও দুই ধরনের

ক. একদিকে নিরপেক্ষ দেশ, খ. অন্যদিকে পক্ষপাতিত্বকারী দেশ।

৩. মুস্তামিন কাফির : এরা সেই কাফির, যারা সাধারণত দারুল কুফরের বাসিন্দা, কিন্তু অস্থায়ীভাবে মুসলিম রাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি বা ভিসা নিয়ে এসেছে।

৪. জিম্মি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা মুসলিম রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে এবং মুসলমানদের নির্ধারিত কর (জিজিয়া) পরিশোধ করে। তারা ইসলামী রাষ্ট্রের আইন মেনে চলে।

এই চার শ্রেণির কাফিরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও চার ধরনের :

১. হারাম কাজের কারণে অবৈধ

লেনদেন : কাফিরদের সঙ্গে এমন বাণিজ্য, যার মাধ্যমে হারাম কাজে সম্পৃক্ত হওয়া অনিবার্য, তা ইসলামে সুস্পষ্টভাবে হারাম। এটি আর্থিক লেনদেনের প্রথম প্রকারভুক্ত।

২. কাফিরদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন বাণিজ্যিক লেনদেন হয়, যা নিজে বৈধ, কিন্তু এর উদ্দেশ্য কাফিরদের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন এবং তাদের শক্তি বৃদ্ধি করা, তবে তা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম। এটি কাফিরদের প্রতি মুওয়ালাত (বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ) এবং মুসলমানদের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সহায়তা করে, যা শরিয়তে হারাম।

৩. মুসলমানদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন লেনদেন হয়, যা নিজের জন্য লাভজনক এবং তা বৈধ, কিন্তু এর মাধ্যমে কাফিররা মুসলমানদের কোনো ক্ষতি করতে পারে; যেমন—তাদের হত্যা, দেশচ্যুতি, ধর্মীয় বিশ্বাস নষ্ট করা বা তাদের অর্থনীতি দুর্বল করা, তবে তা হারাম। বিশেষত যদি কাফিরদের কাছ থেকে আনা পণ্য মুসলমানদের মধ্যেও সহজলভ্য হয় বা তা নিরীহ কাফিরদের কাছ থেকেও পাওয়া যায়, তবে এ ধরনের লেনদেন শরিয়তসম্মত নয়।

৪. বৈধ ও কল্যাণকর উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি কোনো চুক্তি বৈধ হয় এবং তার উদ্দেশ্যও ন্যায়সংগত হয়, তবে তা অনুমোদনযোগ্য। এমন লেনদেন অনেক সময় শরিয়তসম্মত দৃষ্টিতে পছন্দনীয় বা আবশ্যকও হতে পারে। এটি আর্থিক লেনদেনের চতুর্থ প্রকারভুক্ত।

(আদ দুররুল মুখতার, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৩৪)

অতএব, প্রথম ধরনের লেনদেন সরাসরি হারাম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধরনের লেনদেনও হারাম, কারণ এতে হারাম বিষয়গুলোর সহায়তা করা হয়। তাই এ তিন প্রকার লেনদেন থেকে বিরত থাকা বাধ্যতামূলক। কারণ কোনো কাজ হারাম হলে তার বিপরীত কাজ শরিয়তের দৃষ্টিতে আবশ্যক হয়ে যায়।

এই নীতিগুলো বোঝার পর কাফির ও বিধর্মীদের পণ্য বর্জনের শরয়ি বিধান খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায়।

কাফির বা বিধর্মীদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করা এবং তাদের পণ্য ব্যবহার করা মূলত বৈধ। তবে এই বৈধতার ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নীতিকে মাথায় রাখতে হবে—কোনো কাজ যদি বৈধ (মুবাহ) হয়, তবে তা করা-না করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ মুবাহ কাজের অনুমতি যেমন আছে, তেমনি তা এড়িয়ে চলারও অনুমতি আছে। তবে মুবাহ কাজের বিধান পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি কখনো হারাম, কখনো ওয়াজিব, আবার কখনো মুস্তাহাব বা পছন্দনীয়ও হতে পারে। তাই অর্থনৈতিক বয়কটকে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা কেবল দুটি অবস্থায় সম্ভব—

১. যখন এর মাধ্যমে কোনো কল্যাণ বা উপকার (মাসালিহ) অর্জিত হয়।

২. যখন এর মাধ্যমে কোনো ক্ষতি বা অকল্যাণ (মাফাসিদ) দূর করা সম্ভব হয়।

তাহলে আমাদের দেখতে হবে, এই দুটি উদ্দেশ্য কি অর্জিত হচ্ছে? অথবা দুটিই কি অর্জিত হচ্ছে, নাকি এদের মধ্যে একটি অর্জিত হচ্ছে এবং অন্যটি নয়?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা