শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

মুসলিম সমাজ আলেমদের দ্বারা নানাভাবে উপকৃত হয়। তাঁদের দ্বারা সমাজের চারিত্রিক, আত্মিক, ধর্মীয় ও জ্ঞানগত চাহিদা পূর্ণ হয়। তাঁদের দ্বারা ইসলামী বিশ্বাস ও সামাজিক মূল্যবোধ, ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ও সামাজিক বন্ধন, ইসলামী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য টিকে থাকে। এ জন্য যে মুসলিম সমাজে আলেম ও ইমামদের সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়, সে সমাজের মানুষ আত্মিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিতে, ভালো কাজের উদ্দীপনায়, সুপথ অনুসরণে এগিয়ে যায়।


আলেমদের কাছে আছে কোরআন-সুন্নাহর জ্ঞান। তাঁদের সংস্পর্শে মানুষ খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। শিখতে পারে আল্লাহর বিধি-বিধান। জানতে পারে হালাল-হারাম।


তাঁদের সংস্পর্শে এসেই অন্ধকারজগতের মানুষ সন্ধান পায় আলোকিত জীবনের। মৃত হৃদয়গুলো হয় পুনরুজ্জীবিত। দুনিয়ার ভোগ-বিলাসে উন্মত্ত মানুষ আখিরাতমুখী জীবন ধারণ করে। তাঁরা পৃথিবীর জন্য রহমত।
তাঁরা উম্মতের জন্য বরকত। পরমহিতৈষী ও মঙ্গলকামী। তাঁদের কাছে ইসলাম সবার আগে।
আলেম ও জাহেলের মধ্যে পার্থক্য : ইলম আল্লাহ প্রদত্ত এক অফুরন্ত নিয়ামত, যা জ্ঞানী ও মূর্খদের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বলুন! যারা জানে এবং যারা জানে না তারা কি সমান?’
(সুরা : জুমার, আয়াত : ৯)

তিনি অন্যত্র বলেন, ‘বলুন! অন্ধ ও চক্ষুষ্মান কি সমান হতে পারে? আলো ও অন্ধকার কি এক হতে পারে?’ (সুরা : রাদ, আয়াত : ১৬)

আলেমরা আল্লাহর একত্ববাদের রাজসাক্ষী : আল্লাহ তাআলা আলেমদের বানিয়েছেন নিজ একত্ববাদের অন্যতম সাক্ষী হিসেবে।


ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই। ফেরেশতারা এবং ন্যায়নিষ্ঠ আলেমরাও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই।’
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৮)

আলেমরাই কোরআনের সঠিক ব্যাখ্যা বুঝতে সক্ষম : মহান আল্লাহ মানবতার হেদায়েতের জন্য কোরআন নাজিল করেছেন। কিন্তু এই কোরআন সবাই অনুধাবন করতে পারে না। শুধু আলেমরাই সঠিকভাবে কোরআন অনুধাবন করতে সক্ষম। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই তোমার প্রতি এই কিতাব নাজিল করেছেন। যার মধ্যে কিছু আয়াত আছে মুহকাম বা সুস্পষ্ট অর্থবোধক। আর এগুলো হলো কিতাবের মূল। আর কিছু আয়াত রয়েছে মুতাশাবিহ বা অস্পষ্ট অর্থবোধক। অতঃপর যাদের অন্তরে বক্রতা আছে, তারা অস্পষ্ট আয়াতগুলোর পেছনে পড়ে ফিতনা সৃষ্টির জন্য এবং তাদের মনমতো ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য। অথচ এগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। আর গভীর জ্ঞানীরা বলে, আমরা এগুলোতে বিশ্বাস স্থাপন করলাম। সব কিছু আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে এসেছে। প্রকৃতপক্ষে জ্ঞানীরা ছাড়া কেউ উপদেশ গ্রহণ করে না।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ৭)

দ্বিন শেখানো আলেমের দায়িত্ব : মানুষকে দ্বিন শেখানো আলেমদের দায়িত্ব। এই দায়িত্ব আল্লাহ আলেমদের ওপরই ন্যস্ত করেছেন। সাধারণ মানুষ আলেমদের কাছ থেকে দ্বিন শিখে তা মানুষের মধ্যে প্রচার করবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মুমিনদের সবাই একসঙ্গে অভিযানে বের হওয়া সংগত নয়, তাদের প্রত্যেক দলের এক অংশ বের হয় না কেন, যাতে তারা দ্বিন সম্পর্কে জ্ঞানানুশীলন করতে পারে এবং তাদের সম্প্রদায়কে সতর্ক করতে পারে, যখন তারা তাদের কাছে ফিরে আসবে যাতে তারা সতর্ক হয়।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১২২)

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের অনুসরণ করতে হবে : কোরআনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্যের সঙ্গেই আলেমদের আনুগত্য করার  নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা আল্লাহর নির্দেশ মান্য করো, অনুসরণ করো রাসুলের এবং তোমাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বসম্পন্ন (ন্যায়পরায়ণ শাসক ও আলেম) তাদের।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৯)

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে : পৃথিবীর মানুষকে কখনো না কখনো আলেমের মুখাপেক্ষী হতে হয়। আমল বাস্তবায়নের জন্য আলেমদের থেকে জ্ঞান লাভ করা জরুরি। যেকোনো শরয়ি সমস্যা নিরসনে তাঁদের দ্বারস্থ হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা নিজেই। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘অতএব, জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস করো, যদি তোমাদের জানা না থাকে।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৪৩)

আলেমরা নবীদের উত্তরাধিকারী : আলেমদের অস্তিত্ব ছাড়া কোনো মুসলিম সমাজের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। প্রতিটি মুসলিম সমাজে দ্বিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ও আলেমরা কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। তাদের সংগ্রাম ও সান্নিধ্যে বদলে যায় জীবন। যেমন বদলে যেত নবী-রাসুলদের সান্নিধ্যে। এ জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আলেমরা নবীদের উত্তরাধিকারী। তাঁরা কোনো স্বর্ণমুদ্রা বা রৌপ্যমুদ্রার উত্তরাধিকার রেখে যান না, তাঁরা রেখে যান জ্ঞানের উত্তরাধিকার।’

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৬৪১)

আলেম ব্যক্তিই সালাতের ইমাম হবেন : সালাতে ইমাম হওয়া একটি সম্মানের বিষয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)সহ সাহাবিদের যোগ্য ব্যক্তিরা ইমামতি করেছেন। আর ইমাম হওয়ার জন্য দ্বিনি জ্ঞানে পারদর্শীরাই বেশি হকদার। আবু মাসউদ আনসারি (রা.)-কে বলতে শুনেছি, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোরআন তিলাওয়াতে বেশি পারদর্শী সে লোকদের ইমামতি করবে। যদি কোরআন পাঠে সবাই সমান হয়, তাহলে যে ব্যক্তি বেশি হাদিস জানে।’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৮২; তিরমিজি, হাদিস : ২৩৫)

আলেমরাই বিবেকসম্পন্ন হয়ে থাকেন : আল্লাহ বলেন, ‘এসব দৃষ্টান্ত আমরা বর্ণনা করি মানুষের জন্য। অথচ তা কেউ অনুধাবন করে না, জ্ঞানীরা ছাড়া।’

(সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৩)

আল্লাহ তাআলা এই আয়াতে তাদের আলেম বলেছেন, যারা আল্লাহ ও রাসুল বর্ণিত দৃষ্টান্ত বোঝে। আমর ইবনে মুররা বলেন, আমি যখন এমন কোনো আয়াতে পৌঁছি, যা আমার বোধগম্য নয়, তখন মনে খুব দুঃখ পাই। কেননা আল্লাহ বলেন, ‘এসব উদাহরণ আমি মানুষের জন্য দিই, শুধু জ্ঞানীরাই তা বোঝে।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
কোরআনি চরিত্রের এক জীবন্ত প্রতিচ্ছবি
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
নৃশংসতা আল্লাহর অভিশাপ ডেকে আনে
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
সত্যের পথে ধৈর্য ও দৃঢ়তা অত্যাবশ্যক
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
অন্যায় ঠেকানোই প্রকৃত সহায়তা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা
জলাবদ্ধতার মূলে যত্রতত্র ময়লা ফেলা

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি

শিশুর মুখের হাসি
শিশুর মুখের হাসি

ডাংগুলি

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

দাদাবাবুর গান
দাদাবাবুর গান

ডাংগুলি