শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

ইলিয়াস মশহুদ
অনলাইন ভার্সন
বাংলা ভাষায় সিরাতচর্চায় অমুসলিমদের অবদান

মহানবী (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি দিক সাহাবায়ে কিরাম (রা.) ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে সংরক্ষণ করেছেন। সোনালি যুগে খলিফারা সিরাত সংকলনের গুরুত্ব অনুধাবন করেন। তাঁর চলাফেরা, কথাবার্তা, দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড, এমনকি হাসিকান্নাও তাঁরা লিপিবদ্ধ করেছেন। এভাবেই গড়ে উঠেছে হাদিসশাস্ত্রের বিশাল ভাণ্ডার।

আর সেই ভাণ্ডার থেকে আলাদা হয়ে গড়ে ওঠে সিরাতশাস্ত্র, যেখানে নবীজির পূর্ণাঙ্গ জীবনচিত্র প্রতিফলিত হয়েছে। প্রথম দিকে যুদ্ধবিগ্রহ ও অভিযানের বিবরণ বেশি গুরুত্ব পায়। কিন্তু ধীরে ধীরে নবীজি (সা.)-এর জীবনচিত্র বিস্তৃত হয়ে মুসলিম উম্মাহর জন্য আদর্শ ও পথপ্রদর্শক হয়ে ওঠে।

বাংলায় অমুসলিমদের সিরাত রচনার ইতিবৃত্ত

বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য মূলত মুসলিম লেখকদের কলমেই প্রসার লাভ করেছে।

তবে ইতিহাসের এক বিশেষ সময়ে অমুসলিম পণ্ডিত ও সাহিত্যিকরাও নবীজীবনী রচনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের কেউ কৌতূহল, কেউ সাহিত্যচর্চার অংশ হিসেবে, আবার কেউ মানবতাবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে সিরাত রচনায় মনোযোগ দিয়েছেন। বিশেষত উনিশ শতকের বাংলায় ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলন, পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তার এবং মিশনারি কার্যক্রম সাহিত্যচর্চায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। এ সময়ে বহু হিন্দু, ব্রাহ্মণ ও অমুসলিম পণ্ডিত ইসলামের ইতিহাস, আল-কোরআনের অনুবাদ ও নবীজির (সা.)-এর জীবনচরিত রচনা করেন।
তাঁদের কাজ নিয়ে প্রশ্ন ও বিতর্ক থাকলেও তা সিরাত সাহিত্যের বিকাশে অবদান রেখেছে।
উনিশ শতকে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের মিশনারিরা মহানবী (সা.)-এর জীবনী প্রকাশ করেছিল খ্রিস্টধর্মের প্রচারপত্রে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলায় ইসলামবিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়া। তারা মহানবী (সা.)-এর জীবনী রচনায় প্রতারণার আশ্রয় নেয়। তবে এই সময় কয়েকজন হিন্দু লেখক, বিশেষত ব্রাহ্মসমাজের লেখকরা হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে সদ্ভাব তৈরি ও ইসলাম সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা প্রচারের উদ্দেশ্যে কলম ধরেন।

তাঁদের মধ্যে গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, অতুলকৃষ্ণ মিত্র এবং রামপ্রাণ গুপ্ত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ব্রাহ্মধর্মের প্রবর্তক রামমোহন নিজেও মহানবীর জীবনী লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। রাজনারায়ণ বসু তো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবেন বলে ঘোষণাও দিয়েছিলেন। এ সময় শশিভূষণ মুখোপাধ্যায় ‘মুসলমান পত্রিকা’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন। রামপ্রাণ গুপ্তের ‘হজরত মোহাম্মদ’ গ্রন্থটিও ধারাবাহিক প্রকাশ করে কেদারনাথ মজুমদারের ‘আরতি’ পত্রিকা। তখন তা বাংলা প্রেসিডেন্সি ও আসাম প্রদেশের ডিরেক্টর বাহাদুর কর্তৃক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পুরস্কার হিসেবে বিতরণ করা হয়।
বাংলায় অমুসলিমদের রচিত সিরাত গ্রন্থ

অমুসলিম লেখকদের রচিত কয়েকটি সিরাত গ্রন্থের বর্ণনা দেওয়া হলো—

১. রামাই পণ্ডিত : একাদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বৌদ্ধ কবি রামাই পণ্ডিত তাঁর ‘শূন্যপুরাণ’ গ্রন্থের ‘কলিমা জাল্লাল’ শীর্ষক কবিতায় মহানবী (সা.)-এর প্রশংসা করেছেন। তাঁর কবিতায় নবীজির নাম ও মাহাত্ম্য সপ্রশংসভাবে উঠে আসে। সেই কবিতার শুরুর দিকের কয়েকটি পঙক্তি এমন—

ওলন্তের মাল পড়িছে বিহান/ কাটিছেন খনকার তির কামান/ সুরৎ ঘোড়াকা পিষ্ঠে জিন পালান/ বার দিয়া বসিলেন খোদায় পরমান/ উচ্চালন্তি কাগজ বিচারন্তি পোথা/ আদি জনম খনকার হইল কোথা/ মারিয়া দুশমন কা সির/ বাদশা দিলেন মাহমূদ বির/ কে হিদূ কে মছলমান।

তাঁর এই কবিতা প্রমাণ করে, প্রাচীন বাংলার সাহিত্যেও অমুসলিম কবিদের কলমে মহানবী (সা.)-এর স্মৃতি স্থান পেয়েছিল।

২. শ্রীরামপুর মিশন : শ্রীরামপুর মিশন প্রেস থেকে এরপর ১৮০২ সালে এক খ্রিস্টান লেখকের রচিত ‘মহম্মদের বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যদিও এর ভেতর ছিল ইসলামবিদ্বেষ ও অপপ্রচারের ছাপ, তবু বাংলা ভাষায় নবীজি (সা.)-এর জীবনকথা প্রথমবারের মতো মুদ্রিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছিল এই বই দিয়েই।

বিকৃতরূপে হলেও এর দ্বারাই সূচিত হয় সিরাতচর্চার এক নতুন অধ্যায়।

৩. গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৪-১৯১০) : ব্রাহ্মসমাজভুক্ত গিরিশচন্দ্র সেন বাংলা ভাষায় প্রথম কোরআনের অনুবাদ করেন (১৮৮৬ খ্রি.)। পাশাপাশি ‘মহাপুরুষ মুহাম্মদের জীবনচরিত’ নামে নবীজি (সা.)-এর জীবনীও রচনা করেন। তাঁর এই গ্রন্থ সিরাত-সাহিত্যের এক বৈপ্লবিক ধাপ। তাতে শুধু মহানবী (সা.)-এর দাওয়াতি জীবন নয়, বরং তাঁর সর্বজনীন আদর্শও চমৎকারভাবে তুলে ধরেন। নবীজি (সা.)-এর জীবনী ছাড়াও তিনি ‘মহাপুরুষ দাউদের জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ মুসার জীবনচরিত’, ‘মহাপুরুষ এব্রাহিমের জীবনচরিত’ নামে আরো তিনজন নবীর জীবনী লিখেছেন। এ ছাড়া বাংলা ভাষায় ইসলামের চার খলিফা, নবীজি (সা.)-এর নাতি হাসান-হুসাইন (রা.) এবং উম্মুল মুমিনিন খাদিজা, আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) নবীকন্যা ফাতিমা (রা.)-এর প্রথম জীবনী রচনা করেন তিনি। সব মিলিয়ে তিনি ৪২টি গ্রন্থ রচনা করেছেন।

৪. কৃষ্ণকুমার মিত্র (১৮৫২-১৯৩৬) : ব্রাহ্মসমাজের প্রভাবশালী চিন্তক কৃষ্ণকুমার মিত্র ১৮৮৩ সালে ‘মহম্মদচরিত ও মুসলমান ধর্মের সংক্ষিপ্ত বিবরণ’ নামের একটি গ্রন্থ রচনা করেন। এটি অমুসলিম কর্তৃক রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ সিরাতগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত। এখানে তিনি নবীজি (সা.)-এর চরিত্র, নেতৃত্ব ও সামাজিক সংস্কারের দিকগুলো বিশদভাবে আলোচনায় এনেছেন। যদিও তাঁর লেখনীতে পাশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব স্পষ্ট, তবু এই গ্রন্থ বাংলা সিরাত সাহিত্যের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।

৫. শ্রী রামপ্রাণ গুপ্ত (১৮৬৯-১৯২৭) : রামপ্রাণ গুপ্ত একজন বাঙালি লেখক, সমাজসেবী ও ইতিহাসবিদ। ১৯০৪ সালে তিনি ‘হজরত মুহাম্মদ’ নামে মহানবীর একটি জীবনীগ্রন্থ রচনা করেন। এতে তিনি ধর্মীয় সংকীর্ণতা অতিক্রম করে মহানবীকে একজন সংস্কারক, নেতা ও মানবতার প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর লেখার ভঙ্গি ছিল তুলনামূলকভাবে নিরপেক্ষ এবং মুসলিমসমাজেও তা গ্রহণযোগ্যতা পায়।

রামপ্রাণ গুপ্ত নবীজীবনী রচনার উদ্দেশ্য হিসেবে লিখেছিলেন, হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সৃষ্টি এবং মুহাম্মদ (সা.)-কে সবার জন্য অনুকরণীয় করে তোলা। বইয়ের উৎসর্গপত্রে তিনি লেখেন, ‘বঙ্গীয় মোসলেম ভ্রাতৃবৃন্দকে এই গ্রন্থ সদ্ভাবের নিদর্শনস্বরূপ উপহার প্রদান করিলাম।’

৬. অতুলকৃষ্ণ মিত্র (১৮৫৭-১৯১২) : অতুলকৃষ্ণ মিত্র ছিলেন লেখক, সম্পাদক ও নাট্যকার। ১৮৯২ সালে তিনি ‘ধর্মবীর মুহাম্মদ’ নামের একটি নাটক রচনা করেন। যদিও মঞ্চে তা উপস্থাপিত হয়নি, তবে সাহিত্যরূপে এটি নবীজীবনের একটি অভিনব উপস্থাপনা।

নাট্যরূপে সিরাতচর্চা বাংলা সাহিত্যে অনন্য অবদান হিসেবে বিবেচিত হয়।

৭. গুরুদত্ত সিং : ‘তোমাকে ভালোবাসি হে নবী’ প্রেম, বিস্ময়, শ্রদ্ধা ও আলোর ছোঁয়ায় ভরা একটি অসাধারণ সাহিত্যকর্ম। ভারতীয় শিখ লেখক গুরুদত্ত সিং নবীজি (সা.)-কে এমন হৃদয়ছোঁয়া ভাষায় উপস্থাপন করেছেন, যা ধর্ম ও সংস্কৃতির সীমা অতিক্রম করে পাঠকের অন্তর স্পর্শ করে। বইটি উর্দু ভাষায় ‘রাসুলে আরাবি’ নামে রচিত হলেও বাংলাদেশে এটি বেশ জনপ্রিয়। সুসাহিত্যিক ও আরবিবিদ মাওলানা আবু তাহের মেছবাহ এটি অনুবাদ করেছেন। গ্রন্থটিতে শুধু নবীজীবনী নয়, বরং একজন অমুসলিমের হৃদয়ে নবীপ্রেমের অনুপম প্রকাশ ঘটেছে।

সারকথা, বাংলা ভাষায় সিরাত সাহিত্য অমুসলিম লেখকদের প্রয়াস ছাড়া সমৃদ্ধ হতে পারত না। গিরিশচন্দ্র সেন, কৃষ্ণকুমার মিত্র, রামপ্রাণ গুপ্ত, অতুলকৃষ্ণ মিত্রের মতো পণ্ডিতরা তাঁদের রচনায় নবীজিকে (সা.) শুধু ধর্মীয় ব্যক্তি হিসেবে নয়; বরং মানবতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সম্প্রীতির প্রতিমূর্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।

তাঁদের এই প্রয়াস আমাদের শিক্ষা দেয় যে সত্য, সৌন্দর্য এবং মানবিক মূল্যবোধ কখনোই কোনো ধর্ম বা বিশ্বাসের একচেটিয়া সম্পত্তি নয়। ভাষা ও ভালোবাসা হতে পারে এমন এক শক্তিশালী সেতুবন্ধ, যা বিভেদ ও সীমারেখাকে অতিক্রম করে মানবতার ঐক্য প্রতিষ্ঠা করে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা