শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

শাব্বির আহমদ
অনলাইন ভার্সন
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

নবীযুগে মদিনায় নবী (সা.) অর্থের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিলেন—অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার, মুসলিম সমাজের কল্যাণ ও সেবা। মুসলমানদের নির্দেশ দিয়েছিলেন—অর্থ অর্জন ও ব্যয় হোক বৈধ ও ন্যায্য উপায়ে এবং অন্যায়, জবরদস্তি, সুদ ও মুনাফাখোরি থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন।

তাঁর অর্থনৈতিক কর্মসূচি সম্পর্কে নিম্নে বর্ণনা করা হলো—

মদিনার বাজার প্রতিষ্ঠা ও নিয়ন্ত্রণ

নবী (সা.) মদিনায় নতুন বাজার তৈরি ও নিয়ন্ত্রণে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছিলেন। বাজারের স্থান নির্বাচন, পণ্য ও কাফেলার চলাচলের সুবিধা, বিক্রয়-ক্রয়ের ন্যায্য নিয়ম (না ফাঁকি, না প্রতারণা, না মনোপলি) নিশ্চিত করা হতো।


তিনি নিজে বাজার পরিদর্শন করতেন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতেন। মানুষ জানত—এটা মুসলমানের বাজার। এখানে প্রতারণা হয় না, জুলুম হয় না।
পণ্যের প্রকৃত অবস্থা প্রদর্শন, মাপ ও ওজন সঠিক রাখা, বিক্রেতাদের সততা ও ন্যায় নিশ্চিত করা হয়েছিল।


লেনদেনের মূলনীতি ছিল—‘না কোনো ক্ষতি, না কোনো প্রতারণা।’ 
ঋণ রেকর্ড ও শৃঙ্খলাবদ্ধতা

নবী (সা.) মদিনার ব্যবসা ও অর্থনীতিকে সুসংগঠিত করতে ঋণ লিখিতভাবে রেকর্ড করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যাতে অধিকার সুরক্ষিত থাকে এবং প্রতারণা বা অনিয়ম প্রতিরোধ হয়। তিনি ঋণের ন্যায্যতা ও দ্রুত পরিশোধকে উৎসাহিত করেছিলেন এবং ঋণগ্রস্তের প্রতি সদয় আচরণের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

প্রাচীন আরবের অনৈতিক প্রথা ভেঙে ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণগ্রস্ত ব্যক্তির সন্তান বা দাসকে শাস্তি দেওয়ার বদলে নবী (সা.) কার্যকর ব্যবস্থা নিয়েছিলেন।

সুদবিরোধিতা ও আরব যুগের অন্যায় প্রথার অবসান

নবী (সা.) সব রকম সুদ হারাম ঘোষণা করে আরব যুগের অন্যায় আর্থিক প্রথার অবসান ঘটিয়েছিলেন। হজের বিদায়ি ভাষণে তিনি বলেছেন, ‘জাহেলি যুগের সব ধরনের সুদ বাতিল ঘোষণা করা হলো। তবে হ্যাঁ, মূলধন ফেরত দেওয়া হবে।’

কোরআন-হাদিসের  নির্দেশ অনুযায়ী সুদ হারাম ও ব্যবসা বৈধ। নবী (সা.) বাজারে প্রতারণা, মাপে কম দেওয়া, চুরি ও অন্যায় কৌশল দূর করে লেনদেনকে স্বচ্ছ, নিরাপদ ও ন্যায়পরায়ণ করেছিলেন।


ইসলামী অর্থনীতিতে নৈতিকতা

মদিনার অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় নৈতিকতার গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। কোরআন ও হাদিসের অসংখ্য বাণীতে সততা,  ন্যায়পরায়ণতা, আস্থা, উদারতা ও সহমর্মিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। নবী (সা.) বলেছেন : ‘আল্লাহ রহমত করুন সেই ব্যক্তির ওপর, যে বিক্রি, ক্রয় ও ঋণ আদায়ে উদার থাকে।’ (বুখারি, হাদিস : ২০৭৬)

ইবনে বাত্তাল উল্লেখ করেছেন, সততা ও উদার আচরণ বরকতের অন্যতম কারণ।

কর্মপ্রবণতা ও পরিশ্রমের গুরুত্ব

ইসলাম মুসলমানদের পরিশ্রম ও উৎপাদনশীলতার প্রতি উৎসাহিত করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ‘তিনিই তো তোমাদের জন্য জমিনকে সুগম করে দিয়েছেন; অতএব, তোমরা এর দিগদিগন্তে বিচরণ করো এবং তাঁর দেওয়া রিজিক থেকে আহার করো।’ (সুরা : মুলক, আয়াত : ১৫)

অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘যখন নামাজ শেষ হবে, পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো।’ (সুরা : জুমুয়া, আয়াত : ১০)।

নবী (সা.) বলেন, ‘কেউ নিজের হাতে অর্জিত খাবার খাওয়ার চেয়ে উত্তম আর কিছু নেই।’

(বুখারি, হাদিস : ২০৭২)

অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যদি কেউ জোড়া কাঠ বহন করে, তা ভিক্ষার চেয়ে উত্তম।’ (বুখারি, হাদিস : ২০৭৪)

এসব আয়াত ও হাদিস মুসলমানদের শিক্ষা দেয়— পরিশ্রম ও কাজই জীবনের মূল চাবিকাঠি এবং অর্থনীতির শক্তিশালী চালিকা।

মদিনায় জমি চাষ ও দখলনীতি

মুহাজির ও আনসাররা মদিনায় এসে পরিশ্রম ও উৎপাদনে সক্রিয় হন। আসহাবে সুফফা হাদিস শিক্ষায় নিয়োজিত থাকতেন আর আনসাররা তাঁদের কৃষিজমিতে কাজ করতেন। নবী (সা.) ঘোষণা করেছিলেন—‘যে ব্যক্তি শূন্য বা মরুভূমির জমি চাষ করে জীবিত করে, তা তার হয়ে যায়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৫৫০)

খাইবার বিজয়ের পর নবী (সা.) জমি বিতরণ করে তার আয় দিয়ে মুসলিমদের ব্যয় ও শহরের উন্নয়ন করতেন। সে সময় গুরুত্বপূর্ণ উপত্যকা ও খামার যেমন—ওয়াদি আল-আকিক ও তায়েফে কৃষি প্রসারিত হয়। এভাবে নবী (সা.)-এর সময়ে জমি চাষ, উৎপাদন ও সম্পদ বিতরণ ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মূল অংশ হিসেবে কার্যকর ছিল।

মদিনায় সেচ ও জল বণ্টন ব্যবস্থাপনা

মুহাজির ও আনসারের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও জমি বরাদ্দের পর নবী (সা.) জল ও সেচ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার নিয়ম স্থাপন করলেন। তিনি বৃক্ষ সংরক্ষণের নির্দেশ দেন—‘যে ব্যক্তি একটি গাছ কাটবে, সে তার স্থানে নতুন গাছ লাগাবে।’

ওয়াদিয়ে মুহজুরে নবী (সা.) নির্ধারণ করলেন যে পানি জমিতে দুই কনুই পর্যন্ত আটকে রাখা হবে, পরে অন্য অংশে পাঠানো হবে, যাতে ওপরের জমি নিচের জমিকে বাধা না দেয়। এই সুশৃঙ্খল জল, জমি ও বাজার ব্যবস্থা কৃষি, পেশা ও কারুশিল্পকে উৎসাহ দিত এবং মদিনার অর্থনীতিকে শক্তিশালী করত।

মদিনার বাণিজ্য উন্নয়ন

নবী (সা.) মুসলমানদের বাণিজ্যে সততা, ন্যায়পরায়ণতা ও প্রচেষ্টার প্রতি উৎসাহিত করতেন। মুসলিমরা ব্যাবসায়িক লেনদেনে নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করত এবং অমুসলিমদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করত। তিনি প্রতিনিধি পাঠানোর সময় ইসলামের অর্থনৈতিক নীতি প্রচার করতেন। অর্থনীতির বিকাশে নবী (সা.) দান, ত্রাণ ও জনসংখ্যা হিসাবের ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। ইসলামী অর্থনীতির মূল কেন্দ্র ছিল কৃষি ও বাণিজ্য। চাষাবাদ, বৃক্ষরোপণ ও উদ্যানায়নকে সাদাকা হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়েছিল। পশু পালন ও শিল্পকর্মও অর্থনৈতিক কাঠামোর অংশ ছিল। লোহা, অস্ত্র ও অন্যান্য শিল্প, যেমন—গহনা, বোনা, দর্জি, কাঠ ও তামার কারিগরি তখনকার সমাজে গুরুত্বপূর্ণ পেশা ছিল।

তিনি ঘোষণা করেছিলেন, ‘সবচেয়ে উত্তম উপার্জন হলো শ্রমিকের সততার সঙ্গে উপার্জন।’

(বুখারি, হাদিস : ২০৭২)

এটি দক্ষ কারিগরদের উৎসাহ দেওয়া ও শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের উদ্যোগ ইসলামী অর্থনীতিকে শক্তিশালী করেছিল।

সমতা ও সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা

সমতা ও সামাজিক ন্যায়ের লক্ষ্যে ইসলামে করের বোঝা সীমিত করা হয়েছে—মুসলিমদের ওপর জাকাত আর অবিশ্বাসীদের ওপর জিজিয়া ধার্য করা হয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমে সম্পদের ন্যায্য বণ্টন ও ধনী-গরিবের ব্যবধান হ্রাস পায়। নবী (সা.) মুনাফার অবৈধ শোষণ (মকস) নিষিদ্ধ করেছিলেন এবং সবাইকে সৎকর্ম, দান ও সহায়তার প্রতি উৎসাহিত করেছিলেন।

আর্থিক তদারকি

নবী (সা.)-এর সময়ে আর্থিক নীতি ও তদারকি ছিল সুসংগঠিত এবং সততার ভিত্তিতে পরিচালিত। হিজরতের পর তিনি ইসলামী রাষ্ট্রের শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করলে আয়ের উৎস, ব্যয় ও তদারকি নির্ধারণ করলেন। তিনি জাকাত ও সাদাকাহ সংগ্রহের দায়িত্বে সাহাবাদের সতর্ক করতেন এবং দুর্নীতি ও অসৎ ব্যবহার থেকে কঠোরভাবে বিরত রাখতেন।

রাষ্ট্রীয় ব্যয় দ্রুত ও প্রয়োজনমতো বিতরণ হতো; গরিব ও অসহায়দের জন্য দান বা জিহাদে ব্যবহার হতো। রাষ্ট্রীয় কোষাধ্যক্ষদের মাধ্যমে অর্থ সংরক্ষণ ও তদারকি করা হতো। আয়ের উৎস ও ব্যয়ের নিয়ম নির্দেশ করে কোরআনে এসেছে—‘মানুষের অধিকার হ্রাস কোরো না এবং পৃথিবীতে ফ্যাসাদ কোরো না।’

(সুরা : আশ-শুআরা, আয়াত : ১৮৩)

ইসলামী রাষ্ট্রের আয়ের উৎস

ইসলামী রাষ্ট্রের প্রধান আয়ের উৎস ছিল ছয়টি—

১. জাকাত :  এটি মুসলিমদের ওপর ফরজ এবং রাষ্ট্রের প্রধান আয়ের উৎস। দরিদ্র, ঋণগ্রস্ত, পথিক ও অন্যান্য ব্যয় নিশ্চিত করার জন্য তা ব্যবহৃত হতো।

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ৬০)

২. গনিমত/যুদ্ধলব্ধ সম্পদ : যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ, যেখানে ভাগ্য নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিতভাবে বিতরণ হতো। (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪১)

৩. ফায়/শত্রুর সম্পদ : শত্রুর সম্পদ—যা যুদ্ধ ছাড়াই অধিগৃহীত হয়। এগুলো রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য ব্যয় করা হতো। (সুরা : হাশর, আয়াত : ৬-৭)

৪. জিজিয়া : অমুসলিমদের ওপর নির্ধারিত কর, যারা শান্তিপূর্ণভাবে রাজ্যে থাকার অধিকার নিশ্চিত করে।

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ২৯)

৫. দান ও ওয়াক্ফ : মসজিদ নির্মাণ, কূপ খনন ও সাধারণ কাজের জন্য ব্যক্তিগত ত্যাগ ও দান।

৬. ঋণ : রাষ্ট্রের জরুরি প্রয়োজনে গ্রহণ করা ঋণ, পরে ফেরত প্রদান নিশ্চিত করা হতো।

ড. লাইলা হামদান রচিত ‘কাইফা কানা ইকতিসাদুল মাদিনাতি তাহতা জিল্লি রাসুল (সা.)’ অবলম্বনে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
বিশ্বাসী অন্তরের ১০ আমল
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
সর্বশেষ খবর
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১
বাগেরহাটে বাসচাপায় নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন
প্রায় এক যুগ ধরে শেকলবন্দি মামুন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু
সেচপাম্প চালু করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বাবা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা
শনিবার মধ্যরাত থেকে উঠছে নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ শিকারে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর
রিজওয়ানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন অস্ট্রিয়ার করণবীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
শেরপুরে ‌খান বাহাদুর ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে আহত গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন
কলাপাড়া নদী রক্ষা ও প্লাস্টিক দূষণ বন্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির
কিছু উপদেষ্টার আচরণ মানুষকে আশ্বস্ত করছে না: হুমায়ূন কবির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১
শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে পাহাড়ে জিম্মি করে রাখা ৪৪ জনকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ
কাঁকড়ার দাপটে যে দ্বীপে কোণঠাসা মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
বাগেরহাটে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে স্পিন শক্তি বাড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে