শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, শনিবার, ০১ মে, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

আগামীকাল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য নির্বাচনের ফল, যা যা বদলাতে পারে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আগামীকাল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য নির্বাচনের ফল, যা যা বদলাতে পারে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আট পর্বের ম্যারাথন ভোটগ্রহণ শেষে বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হতে যাচ্ছে আগামীকাল রবিবার। গত দশ বছর ধরে রাজ্যে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যটি দখলে রাখতে পারবে, না কি তাদের হঠিয়ে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসবে, সে দিকেই এখন সারা দেশের নজর।

বস্তুত পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গেই ভোট গোনা হবে দেশের আরও চারটি রাজ্যে-তামিলনাডু, কেরাল, পন্ডিচেরি ও আসামেও। কিন্তু সর্বভারতীয় স্তরেও মিডিয়ার যাবতীয় মনোযোগ যেন শুধু পশ্চিমবঙ্গেই কেন্দ্রীভূত।

গত দেড়-দুমাস ধরে হুইলচেয়ারে ঘুরে প্রচার চালিয়ে যাওয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বনাম দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জুটির মেগা-জনসভা আর রোড শো-গুলো যেভাবে জাতীয় চ্যানেলগুলোতে কভারেজ পেয়েছে, তার তুলনাও বিরল।

কিন্তু ভারতের গণতন্ত্রে যে কোনও রাজ্যেই প্রতি পাঁচ বছর পর পর বিধানসভা নির্বাচন হয়ে থাকে, পশ্চিমবঙ্গেও সেরকমই একটা রুটিন ভোটপর্ব হচ্ছে। তা সত্ত্বেও কেন এত গুরুত্ব পাচ্ছে এই নির্বাচন? কী নির্ভর করছে এই ভোটের ওপর? ইংরেজিতে বললে 'হোয়াট ইস অ্যাট স্টেক'?

ভারতের সুপরিচিত টিভি ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার সাগরিকা ঘোষ তো এবারের এই ভোটকে পলাশীর যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করতেও দ্বিধা করছেন না।

১৭৫৭ সালে রবার্ট ক্লাইভের সেনা যেভাবে নবাব সিরাজউদ্দোল্লার বাহিনীকে পরাস্ত করে বাংলার ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল, সেভাবেই এই নির্বাচন অন্তত পশ্চিমবঙ্গের আগামী দিনের গতিপথ নির্ধারণ করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে বলেই তার অভিমত।

আসলে প্রায় ৯ কোটি জনসংখ্যার রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে এই ভোট শুধু যে ২৯৪ জন বিধায়ক বা জনপ্রতিনিধিকে নির্বাচন করবে তাই নয়। পর্যবেক্ষকরা প্রায় সবাই এক বাক্যে বলছেন রাজ্যের সাম্প্রদায়িক, সাংস্কৃতিক বা রাজনৈতিক চরিত্রেও সম্ভবত একটা বড়সড় পরিবর্তনের দিশা দেখাতে পারে এই ভোট।

অটুট থাকবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি?

ভারতের জনসংখ্যায় মুসলিমদের যে শতকরা হার, তার তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে সেই অনুপাত প্রায় দ্বিগুণ-তিরিশ শতাংশের কাছাকাছি। তবে রাজ্যের মুসলিমরা গোটা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে সমানভাবে ছড়িয়ে আছেন তা নয়, মূলত মালদা, মুর্শিদাবাদ, নদীয়া বা দক্ষিণ ২৪ পরগণার মতো চার-পাঁচটি জেলাতেই তাদের ঘনত্ব বেশি।

দেশভাগ ও স্বাধীনতার পরবর্তী সাত দশকে পশ্চিমবঙ্গে বিচ্ছিন্নভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা যে হয়নি তা নয়। কিন্তু মোটের ওপর এই রাজ্যটি ভারতে হিন্দু-মুসলিমের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্যই পরিচিত।

কিন্তু দক্ষিণপন্থী ও হিন্দুত্ববাদী শক্তি বিজেপির উত্থান পশ্চিমবঙ্গের সেই সামাজিক চালচিত্রকে বদলে দেবে কি না, এই আশঙ্কা কিন্তু অনেকের মধ্যেই আছে।

বিপন্ন হবে বাংলার নিজস্ব সংস্কৃতি?

ভারতের যে কোনও রাজ্যের ভোটে সাধারণত বেশি গুরুত্ব পায় উন্নয়ন, চাকরি-বাকরি, গরিবি হঠাও-এর নানা প্রতিশ্রুতি এবং অবশ্যই ধর্ম। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের ভোটে এবারে একটি ব্যতিক্রমী ইস্যু নিয়ে তুমুল চর্চা হয়েছে, আর সেটা হল সংস্কৃতি।

ভারতের নানা হিন্দি-ভাষাভাষী অঞ্চলের মতো পশ্চিমবঙ্গেও 'জয় শ্রীরাম' বলে সম্ভাষণ করাটা বাঙালিদের মানায় কি না, তর্কবিতর্ক হয়েছে তা নিয়েও।

মূলত উত্তর ও মধ্য ভারতের গোবলয়ের দল বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে একটি বিজাতীয় সংস্কৃতি আমদানি করতে চাইছে, রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের বাংলায় এখানকার নিজস্ব ভাষা-শিল্প-মননের সঙ্গে যার কোনও মিল নেই-এ কথা তৃণমূল বলে আসছে অনেকদিন ধরেই।

বিজেপির জাতীয় স্তরের শীর্ষ নেতাদের তারা 'বহিরাগত' বলে আক্রমণ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি পর্যন্ত বাংলা বলার চেষ্টায় কীভাবে বিকৃত উচ্চারণে 'সুনার বাংলা' বলেছেন তা নিয়েও ব্যঙ্গবিদ্রূপ হয়েছে।

শিল্পের হাল কি আদৌ ফিরবে?

লন্ডন স্কুল অক ইকোনমিকসের অধ্যাপক মৈত্রীশ ঘটক তার এক সাম্প্রতিক নিবন্ধে দেখিয়েছেন, স্বাধীনতার পর থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মাথাপিছু উপার্জন সারা দেশের জাতীয় গড়ের তুলনায় কীভাবে ক্রমশ কমেছে।

১৯৬০র দশকেও পশ্চিমবঙ্গ ছিল দেশের সবচেয়ে ধনী তিনটি রাজ্যের অন্যতম-বাকি দুটো ছিল মহারাষ্ট্র ও গুজরাট। কিন্তু আশির দশক থেকেই বাকি দেশের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গবাসীর রোজগারপাতি হু হু করে কমতে শুরু করে।

''টপ থ্রি' থেকে নামতে নামতে এই শতাব্দীর গোড়ায় পশ্চিমবঙ্গ এসে ঠেকেছিল দশ নম্বরে, আর দশ বছর আগে রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় আসে তখন র‍্যাঙ্কিং ছিল ১১। আজ আরও কমে পশ্চিমবঙ্গ ১৪তে এসে নেমেছে।

পশ্চিমবঙ্গে বড় কলকারখানা নেই, বৃহৎ শিল্প সংস্থাগুলো এ রাজ্যে লগ্নি করতে ভরসা পায় না-প্রধানত এই কারণগুলোকেই এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী করা হয়ে থাকে।

বস্তুত চৌত্রিশ বছরের বাম জমানায় পশ্চিমবঙ্গর কখনওই 'শিল্পবান্ধব' বলে বিশেষ সুনাম ছিল না। কমিউনিস্ট শাসিত রাজ্যে শিল্পপতিরাও ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে বড় একটা সাহস পেতেন না।

কিন্তু এক যুগ আগে নন্দীগ্রাম ও সিঙ্গুরে কৃষিজমি রক্ষার আন্দোলন করে ক্ষমতায় আসা মমতা ব্যানার্জি সেই অনাস্থাকেই অন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গে চপ-তেলেভাজা ছাড়া অন্য কোনও শিল্প নেই, এ কথা আজকাল লোকের মুখে মুখে ফেরে।

ঠিক এই জায়গাটাতেই একটা ঢালাও পরিবর্তন আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। প্রধানমন্ত্রী মোদি যেমন তার প্রচারে বারবার বলেছেন, বিজেপি ক্ষমতায় এলেই পশ্চিমবঙ্গে 'আসল পরিবর্তন' আসবে, রাজ্য 'সোনার বাংলা' হবে।

'ডাবল ইঞ্জিন থিওরি' কি বাংলায় চলবে?

বিগত প্রায় পাঁচ দশকে কোনও 'সর্বভারতীয় দল' পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতা দখল করতে পারেনি। ১৯৭৭ সালে জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে বামপন্থীরা রাজ্যে সরকার গঠন করার পর থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় পুরো সময়টাই বরং এমন দলই পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় ছিল-যাদের বিরোধীরা তখন দিল্লির মসনদে।

'কেন্দ্রের বঞ্চনা' পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য রাজনীতিতে হয়ে উঠেছিল একটি জনপ্রিয় ন্যারেটিভ। কেন্দ্রীয় সরকার কীভাবে পশ্চিমবঙ্গকে বঞ্চিত করে চলেছে সেটা প্রথম বলতে শুরু করেন বামপন্থীরা, পরে মমতা ব্যানার্জিও কমবেশি সেই একই হাতিয়ার রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করেছেন।

অথচ কেন্দ্রে আর রাজ্যে একই দলের সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশের সেই বিশেষ রাজ্যটার কতই না উন্নতি হতে পারে, গুজরাট-সহ বিভিন্ন রাজ্যের দৃষ্টান্ত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গকে ঠিক সেটাই দেখাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছে বিজেপি। তাদের ভাষায় যার নাম 'ডাবল ইঞ্জিন' তত্ত্ব।

প্রধানমন্ত্রী মোদি থেকে শুরু করে বিজেপির সব নেতা বারে বারে বলেছেন, কেন্দ্রে আর রাজ্যে একই দলের ইঞ্জিন থাকলে সে রাজ্যের রেলগাড়ি চলবে দ্বিগুণ গতিতে, উন্নয়ন হবে শনৈ শনৈ। কিন্তু প্রশ্ন হল, পশ্চিমবঙ্গ এই কথা কতটা বিশ্বাস করছে?

তৃণমূলের প্রবীণ নেতা ও এমপি সৌগত রায়ের সাফ জবাব, ''একদমই করছে না। যে দলের নীতিই হল এয়ার ইন্ডিয়া থেকে শুরু করে ভারত পেট্রোলিয়াম-রাষ্ট্রের সব সম্পদ পারলেই বেচে দাও, তারা যে এ রাজ্যে ঢুকলে পশ্চিমবঙ্গের সর্বস্ব আম্বানি-আদানিদের হাতে তুলে দেবে এটা মানুষ ভাল করেই জানে।''

অবিকল বামপন্থীদের সুরে তৃণমূলও এখন তাই বলছে, পশ্চিমবঙ্গ কখনওই 'দিল্লি'কে বিশ্বাস করতে পারেনি-কারণ তাদের বিশ্বাস করা যায় না!

বিজেপির তাত্ত্বিক নেতা ও এবারের ভোটে প্রার্থী হওয়া স্বপন দাশগুপ্তরও স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, এ রাজ্যের বাঙালিদের মধ্যে একটা 'বিদ্রোহী সত্ত্বা' চিরকালই কাজ করেছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!
বদলে যাচ্ছে ফুটবলে কোচিং স্টাফ!

মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা