শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শরিক দলে অসন্তোষ, বেড়েছে দূরত্ব

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - খুলনা
সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা
প্রিন্ট ভার্সন
শরিক দলে অসন্তোষ, বেড়েছে দূরত্ব

২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ভোটের মাঠে অকল্পনীয় সাফল্য দেখিয়ে খুলনার ৬টি আসনের ৫টিতে জয়লাভ করে। এমনকি খুলনা-৫ আসনটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত হওয়া সত্ত্বেও সেখানে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট মনোনীত জামায়াতের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছিলেন। আর ভরাডুবি হয়েছিল আওয়ামী লীগ প্রার্থীর। সেই সংকট কাটিয়ে আওয়ামী লীগ ১৪-দলীয় জোটের ব্যানারে ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৬টির মধ্যে ৫টি এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব কটি আসনে বিজয় ছিনিয়ে নেয়। অবশ্য ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। খুলনার মাটিকে একসময় বিএনপির ঘাঁটি বলা হলেও দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকায় সে অবস্থান নড়বড়ে হয়ে গেছে। তবে সমন্বয়হীনতা ও শরিক দলের নেতাদের মূল্যায়ন না করায় ক্ষমতাসীন ১৪-দলীয় জোটেও বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। একই সঙ্গে জোটের রাজনীতির পাশাপাশি বদলেছে ভোটের মাঠের পুরনো সব হিসাব-নিকাশও।

তবে এ কথা মানতে নারাজ ১৪-দলীয় জোটের খুলনার সমন্বয়ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মিজানুর রহমান মিজান এমপি। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জোট আগের মতোই সক্রিয়। সাংগঠনিক অবস্থাও ভালো। আগামী নির্বাচনে ভোটের মাঠে জোট তার সাবেক ভূমিকা পালন করবে। তিনি বলেন, জোটের বাইরেও দক্ষিণাঞ্চলে বর্তমান যে বৃহৎ উন্নয়নযজ্ঞ চলছে তা অকল্পনীয়-অভাবিত; যা এ অঞ্চলের মানুষের মুখে মুখে আলোচিত হচ্ছে। এর প্রভাব আগামী ভোটে ১৪-দলীয় জোটের অনুকূলেই যাবে। ১৪-দলীয় জোটের প্রধান দল আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে চলাফেরা জাসদের। অন্য শরিকদের  সঙ্গে তাদের তেমন বোঝাপড়া নেই। নানা কারণে দূরত্ব বেড়েছে জোটের শরিক দলগুলোয়। ফলে জোটের রাজনীতিতে ঐক্যের বদলে ‘একলা চলো নীতি’ প্রাধান্য পাচ্ছে। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জোটগতভাবে প্রার্থী দিতে পারেনি ১৪ দল। জোটের শরিক দল জাতীয় পার্টির (জেপি) কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা বিভাগে দলের দায়িত্বে থাকা শরীফ শফিকুল হামিদ চন্দন বলেন, খুলনায় মাঠপর্যায়ে জোটের তেমন কার্যক্রমই নেই। শুধু ‘ক্রাইসিসে’র সময় জোটের শরিকদের ডাকা হয়। কিন্তু ক্ষমতার সব সুবিধা নেয় আওয়ামী লীগ। শরিকরা বঞ্চিতই থাকছে। তিনি বলেন, বিগত জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে খুলনায় জোটগত কোনো প্রার্থী ছিল না। সদ্য সমাপ্ত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তেরখাদা উপজেলার মধুপুরে চেয়ারম্যান পদে জেপি প্রার্থী দিয়েছিল, কিন্তু একই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগও পাল্টা প্রার্থী দেয়। ভোটের রাজনীতিতে শরিকদের কোনোভাবে ছাড় দেয়নি আওয়ামী লীগ। কাগজে-কলমে কমিটি থাকলেও দীর্ঘদিনেও এক টেবিলে বসতে পারেননি জোটের নেতারা। মন্ত্রী থাকার সুবাদে ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাসদ খুলনায় তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড জোরদার করতে পেরেছে। দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক খালিদ হোসেন দলকে সংগঠিত করতে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন অকার্যকর থাকলেও দেশব্যাপী সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলার পর তার প্রতিবাদে কিছুটা চাঙ্গা হয় ১৪ দল। খুলনায় জঙ্গিবিরোধী কমিটিতে মহানগর জাসদের সাধারণ সম্পাদক খালিদ হোসেনকে সদস্যসচিব করে কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু দু-একটি সভা করার পর আবার হিমঘরে চলে যায় তাদের কর্মসূচি। জেলা পর্যায়ে জোটের কার্যক্রম না থাকায় হতাশা রয়েছে জাসদ নেতাদের মধ্যেও। জাসদ নেতা খালিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জেলায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে জোটের কার্যক্রম শুরু করা যায়নি। জোটে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য দলগুলোর সাংগঠনিক অবস্থা সন্তোষজনক নয়। ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয় মহানগরীর ধর্মসভার সামনে একটি ছোট্ট পরিসরে। জাতীয় পার্টি (জেপি), জাসদ (ইনু), সাম্যবাদী দল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ (ভাসানী), ন্যাপ (মোজাফ্ফর), নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফতে রব্বানী, গণতন্ত্রী পার্টি, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), পিএনপির কোনো দলীয় কার্যালয়ই নেই। নেতা-কর্মীদেরও নেই তেমন পরিচিতি। খুলনায় প্রায় একই অবস্থা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটে। দীর্ঘদিন জোটের বৈঠক হয়নি। জামায়াত জোটে আছে কিন্তু বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে তাদের উপস্থিতি নেই। মহানগরীর তারের পুকুর এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর কার্যালয় দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পর স্থানীয় পর্যায়ে প্রকাশ্যে জামায়াতের কার্যক্রম নেই। জোটের অন্য দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডও দৃশ্যমান নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামায়াতের একাধিক নেতা বলেন, ২০ দলের শরিক হিসেবে জামায়াত এখনো বিএনপির সঙ্গেই আছে। কৌশলগত কারণে এখন জামায়াত বিএনপি থেকে কিছুটা দূরে আছে। তবে জামায়াতের সাংগঠনিক শক্তি আগের চেয়ে বেড়েছে দাবি নেতাদের। খুলনায় ২০-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০-দলীয় জোট আগের মতোই ঐক্যবদ্ধ। আগামীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে খুলনার সব কটি আসনেই ২০-দলীয় জোটের প্রার্থীরা জয়লাভ করবেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার কারণে জোটগতভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। তার মানে এই নয় যে জোটের রাজনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য নেই। বরং আগের চেয়ে জোটের সাংগঠনিক শক্তি ও সামর্থ্য অনেক গুণ বেড়েছে। বেড়েছে কর্মীর সংখ্যাও। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ২০০৮ সালের ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন সরকারের টার্গেটই ছিল আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো। ওই সময় নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ফল উল্টো হতো। ২০-দলীয় জোট ক্ষমতায় বসত। জানা যায়, ছোটখাটো কিছু কর্মসূচি পালন ছাড়া খুলনায় বাম দলগুলোর কার্যক্রম রয়েছে মূলত কাগজে-কলমে। ন্যাপ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটে। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাসদ আলাদা জোট করে খুলনায় তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা নামে বাম দলের আরও একটি জোটের কার্যক্রম রয়েছে খুলনায়। তবে ভোটের রাজনীতিতে বাম দলগুলোর প্রভাব নেই বললেই চলে। দিবস পালন ও মাঝেমধ্যে মিছিল-স্লোগানের মধ্যে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমাবদ্ধ। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোয় দু-একটি জায়গায় বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হলেও তারা তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। ফলে জোটের ভিতরে যারা আছে তাদের ভরসা বড় দলগুলো। আর জোটের বাইরে যারা আছে তাদের ভরসা কর্মসূচি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম