শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শরিক দলে অসন্তোষ, বেড়েছে দূরত্ব

জোটের রাজনীতি ভোটের রাজনীতি - খুলনা
সামছুজ্জামান শাহীন, খুলনা
প্রিন্ট ভার্সন
শরিক দলে অসন্তোষ, বেড়েছে দূরত্ব

২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ভোটের মাঠে অকল্পনীয় সাফল্য দেখিয়ে খুলনার ৬টি আসনের ৫টিতে জয়লাভ করে। এমনকি খুলনা-৫ আসনটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত হওয়া সত্ত্বেও সেখানে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট মনোনীত জামায়াতের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছিলেন। আর ভরাডুবি হয়েছিল আওয়ামী লীগ প্রার্থীর। সেই সংকট কাটিয়ে আওয়ামী লীগ ১৪-দলীয় জোটের ব্যানারে ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৬টির মধ্যে ৫টি এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনে সব কটি আসনে বিজয় ছিনিয়ে নেয়। অবশ্য ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট অংশ নেয়নি। খুলনার মাটিকে একসময় বিএনপির ঘাঁটি বলা হলেও দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকায় সে অবস্থান নড়বড়ে হয়ে গেছে। তবে সমন্বয়হীনতা ও শরিক দলের নেতাদের মূল্যায়ন না করায় ক্ষমতাসীন ১৪-দলীয় জোটেও বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। একই সঙ্গে জোটের রাজনীতির পাশাপাশি বদলেছে ভোটের মাঠের পুরনো সব হিসাব-নিকাশও।

তবে এ কথা মানতে নারাজ ১৪-দলীয় জোটের খুলনার সমন্বয়ক মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মিজানুর রহমান মিজান এমপি। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জোট আগের মতোই সক্রিয়। সাংগঠনিক অবস্থাও ভালো। আগামী নির্বাচনে ভোটের মাঠে জোট তার সাবেক ভূমিকা পালন করবে। তিনি বলেন, জোটের বাইরেও দক্ষিণাঞ্চলে বর্তমান যে বৃহৎ উন্নয়নযজ্ঞ চলছে তা অকল্পনীয়-অভাবিত; যা এ অঞ্চলের মানুষের মুখে মুখে আলোচিত হচ্ছে। এর প্রভাব আগামী ভোটে ১৪-দলীয় জোটের অনুকূলেই যাবে। ১৪-দলীয় জোটের প্রধান দল আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে চলাফেরা জাসদের। অন্য শরিকদের  সঙ্গে তাদের তেমন বোঝাপড়া নেই। নানা কারণে দূরত্ব বেড়েছে জোটের শরিক দলগুলোয়। ফলে জোটের রাজনীতিতে ঐক্যের বদলে ‘একলা চলো নীতি’ প্রাধান্য পাচ্ছে। সর্বশেষ জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জোটগতভাবে প্রার্থী দিতে পারেনি ১৪ দল। জোটের শরিক দল জাতীয় পার্টির (জেপি) কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা বিভাগে দলের দায়িত্বে থাকা শরীফ শফিকুল হামিদ চন্দন বলেন, খুলনায় মাঠপর্যায়ে জোটের তেমন কার্যক্রমই নেই। শুধু ‘ক্রাইসিসে’র সময় জোটের শরিকদের ডাকা হয়। কিন্তু ক্ষমতার সব সুবিধা নেয় আওয়ামী লীগ। শরিকরা বঞ্চিতই থাকছে। তিনি বলেন, বিগত জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে খুলনায় জোটগত কোনো প্রার্থী ছিল না। সদ্য সমাপ্ত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তেরখাদা উপজেলার মধুপুরে চেয়ারম্যান পদে জেপি প্রার্থী দিয়েছিল, কিন্তু একই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগও পাল্টা প্রার্থী দেয়। ভোটের রাজনীতিতে শরিকদের কোনোভাবে ছাড় দেয়নি আওয়ামী লীগ। কাগজে-কলমে কমিটি থাকলেও দীর্ঘদিনেও এক টেবিলে বসতে পারেননি জোটের নেতারা। মন্ত্রী থাকার সুবাদে ১৪-দলীয় জোটের শরিক জাসদ খুলনায় তাদের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড জোরদার করতে পেরেছে। দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক খালিদ হোসেন দলকে সংগঠিত করতে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন অকার্যকর থাকলেও দেশব্যাপী সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলার পর তার প্রতিবাদে কিছুটা চাঙ্গা হয় ১৪ দল। খুলনায় জঙ্গিবিরোধী কমিটিতে মহানগর জাসদের সাধারণ সম্পাদক খালিদ হোসেনকে সদস্যসচিব করে কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু দু-একটি সভা করার পর আবার হিমঘরে চলে যায় তাদের কর্মসূচি। জেলা পর্যায়ে জোটের কার্যক্রম না থাকায় হতাশা রয়েছে জাসদ নেতাদের মধ্যেও। জাসদ নেতা খালিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জেলায় আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে জোটের কার্যক্রম শুরু করা যায়নি। জোটে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য দলগুলোর সাংগঠনিক অবস্থা সন্তোষজনক নয়। ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয় মহানগরীর ধর্মসভার সামনে একটি ছোট্ট পরিসরে। জাতীয় পার্টি (জেপি), জাসদ (ইনু), সাম্যবাদী দল, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাপ (ভাসানী), ন্যাপ (মোজাফ্ফর), নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফতে রব্বানী, গণতন্ত্রী পার্টি, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), পিএনপির কোনো দলীয় কার্যালয়ই নেই। নেতা-কর্মীদেরও নেই তেমন পরিচিতি। খুলনায় প্রায় একই অবস্থা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটে। দীর্ঘদিন জোটের বৈঠক হয়নি। জামায়াত জোটে আছে কিন্তু বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে তাদের উপস্থিতি নেই। মহানগরীর তারের পুকুর এলাকায় জামায়াতে ইসলামীর কার্যালয় দীর্ঘদিন তালাবদ্ধ। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পর স্থানীয় পর্যায়ে প্রকাশ্যে জামায়াতের কার্যক্রম নেই। জোটের অন্য দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডও দৃশ্যমান নয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জামায়াতের একাধিক নেতা বলেন, ২০ দলের শরিক হিসেবে জামায়াত এখনো বিএনপির সঙ্গেই আছে। কৌশলগত কারণে এখন জামায়াত বিএনপি থেকে কিছুটা দূরে আছে। তবে জামায়াতের সাংগঠনিক শক্তি আগের চেয়ে বেড়েছে দাবি নেতাদের। খুলনায় ২০-দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০-দলীয় জোট আগের মতোই ঐক্যবদ্ধ। আগামীতে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে খুলনার সব কটি আসনেই ২০-দলীয় জোটের প্রার্থীরা জয়লাভ করবেন। তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার কারণে জোটগতভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। তার মানে এই নয় যে জোটের রাজনৈতিক শক্তি-সামর্থ্য নেই। বরং আগের চেয়ে জোটের সাংগঠনিক শক্তি ও সামর্থ্য অনেক গুণ বেড়েছে। বেড়েছে কর্মীর সংখ্যাও। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ২০০৮ সালের ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন সরকারের টার্গেটই ছিল আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসানো। ওই সময় নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ফল উল্টো হতো। ২০-দলীয় জোট ক্ষমতায় বসত। জানা যায়, ছোটখাটো কিছু কর্মসূচি পালন ছাড়া খুলনায় বাম দলগুলোর কার্যক্রম রয়েছে মূলত কাগজে-কলমে। ন্যাপ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটে। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও বাসদ আলাদা জোট করে খুলনায় তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। গণতান্ত্রিক বাম মোর্চা নামে বাম দলের আরও একটি জোটের কার্যক্রম রয়েছে খুলনায়। তবে ভোটের রাজনীতিতে বাম দলগুলোর প্রভাব নেই বললেই চলে। দিবস পালন ও মাঝেমধ্যে মিছিল-স্লোগানের মধ্যে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমাবদ্ধ। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোয় দু-একটি জায়গায় বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হলেও তারা তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। ফলে জোটের ভিতরে যারা আছে তাদের ভরসা বড় দলগুলো। আর জোটের বাইরে যারা আছে তাদের ভরসা কর্মসূচি।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা