শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গণপরিবহনে নৈরাজ্য

চালকদের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ১৯ শতাংশের, ৪১ শতাংশ ঘুমের ঘোরে গাড়ি চালান
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণপরিবহনে নৈরাজ্য

বরেণ্য সাংবাদিক জগ্লুল আহমেদ চৌধূরী ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর কাওরানবাজারে এক ভয়ঙ্কর ড্রাইভিং রেসের সময় বাস থেকে নামতে গিয়ে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান। দুই বছরেও সেই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের প্রতিকার পাওয়া যায়নি। চিহ্নিত করা যায়নি ঘাতক বাসের চালককেও। এরকম বেপরোয়া বাসের তাণ্ডবে রাজপথে মৃত্যুর বিভীষিকা এখন স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

রাজধানীতে গণপরিবহন চালকদের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হাতে নিয়ে চলাচল করতে হয় যাত্রীদের। অতিরিক্ত যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতায় চলন্ত রাস্তায় রেসের তাণ্ডব চালান তারা। যানজটের এই নগরীতে একটু ফাঁকা রাস্তা পেলেই অন্য গাড়িকে পেছনে ফেলতে প্রতিযোগিতায় নামেন চালকরা। এতে কোথায় কোন যাত্রীর জীবন বিপন্ন হলো তা দেখার কোনো অবকাশ নেই তাদের। তারা মাঝ রাস্তায় বাস থামিয়ে যাত্রী তোলেন, যাত্রী নামান। পরিবহন কর্মীরা বলেছেন, অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার প্রবণতা থেকে এটা তাদের করতেই হয়।

মহাসড়কের মৃত্যুর মিছিলের পাশাপাশি রাজধানীতেও গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনার হার বেড়ে গেছে। রাজধানীতে গড়ে ৩৫ জন মারা যাচ্ছে প্রতি মাসে। দুর্ঘটনায় আহতের সংখ্যাও কম নয়। যানজটের এই নগরীতে বাসচালকদের বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ের কারণেই যাত্রীদের প্রাণ যাচ্ছে। রাজধানীর মিরপুর রোড, বাড্ডা-রামপুরা সড়ক, বিমানবন্দর সড়ক, যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদসহ বিভিন্ন সড়কে বাস-মিনিবাসের চালকরা অতিরিক্ত যাত্রী নিতে প্রাণঘাতী প্রতিযোগিতায় নামেন। তারা নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়াও যে কোনো জায়গায় গাড়ি থামিয়ে যাত্রী তোলেন। এমনকি পেছনের গাড়িকে সামনে যেতে বাধা দিতে মাঝ রাস্তায় আড়াআড়িভাবে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানামা করান। নগর ঘুরে দেখা গেছে, বাস-মিনিবাস চালকদের সীমাহীন দৌরাত্ম্যের নেপথ্যে পুলিশের বাড়াবাড়িও ভূমিকা রাখছে। বিভিন্ন বাসের চালকরা ট্রাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, বাস স্টপেজে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হয়রানি-চাঁদাবাজির কারণে নির্ধারিত স্টপেজের বাইরে গিয়ে চালকরা যাত্রী ওঠানামা করতে বাধ্য হচ্ছেন। বাস চালকরা বলেন, বিভিন্ন অজুহাতে ট্রাফিক পুলিশ কাগজপত্র পরীক্ষার নামে গাড়ি আটকে চাঁদা দাবি করে। এর ফলে রাস্তায় গাড়ি নিয়ে আতঙ্কে থাকেন তারা। সূত্র জানায়, রাজধানীতে চলাচলকারী অধিকাংশ মিনিবাস পরিচালনার জন্য মালিকরা শ্রমিকদের কাছে চুক্তিভিত্তিক ইজারা দিয়ে রেখেছেন। এর ফলে চাঁদাবাজি, রাস্তার সব ঝামেলা শ্রমিকরাই সামলান। তারা মালিকের জমার টাকা, জ্বালানি খরচ সব দিয়ে বেশি মুনাফা লাভের প্রতিযোগিতার কারণেই রাস্তায় রেসের তাণ্ডব চালান। উত্তরা থেকে বারিধারায় নিয়মিত যাতায়াতকারী ইব্রাহিম মণ্ডল বলেন, রাজধানীতে যানজট সৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা বাস চালকদের। তারা যেখানে-সেখানে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী তোলা ও নামানোতে ব্যস্ত থাকেন। সড়কজুড়ে বাস আড়াআড়ি করে রেখে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করা-এসবই যানজট সৃষ্টির কারণ। এ ছাড়া বাস ছেড়ে আসার প্রতিটি স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ করে স্থানীয় মাস্তানরা। যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে তাদের হাতেই থাকে নিয়ন্ত্রণ। বাস ছাড়ার সময় এলোমেলো করে রাখে বাস, বাস ছাড়ার নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও বাস না ভরা পর্যন্ত রাস্তায় বাঁকা করে দাঁড় করিয়ে রাখে বাসগুলো, যাতে পেছনেরটি এসে স্থান দখল না করে। এভাবে যানজটের সৃষ্টি হলেও কিছু বলার সাহস থাকে না ট্রাফিক পুলিশের।

পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্স সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক পরিচালিত সড়ক দুর্ঘটনা সম্পর্কিত এক গবেষণায় বলা হয়, যানবাহন চালকদের মধ্যে মাত্র ১৯ শতাংশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা রয়েছে। ৮১ ভাগ চালক ড্রাইভিং শিখেছেন অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায়। চলন্ত গাড়িতে ৪১ শতাংশ চালক ঘুমের ঘোরে গাড়ি চালান। ২০ শতাংশের বেশি চালক অতিরিক্ত শ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তারা সপ্তাহের ছয় থেকে সাত দিন দৈনিক ১৩ থেকে ১৬ ঘণ্টা গাড়ি চালানোর মধ্যে থাকেন। এই ভয়াবহ চিত্র মনে রাখলে কারও আর গাড়িতে চড়ে গন্তব্যে যাওয়ার সাহস হবে না। গবেষণায় দেখা গেছে, চালকদের আট শতাংশ পুরোপুরি নিরক্ষর, ৪৮ শতাংশের মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষা রয়েছে, ৭০ শতাংশ চালক পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি। দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ৪১ শতাংশ পথচারী। ৪২ শতাংশ দুর্ঘটনার ধরন ধাক্কা মেরে চালকদের পালিয়ে যাওয়া। দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে বেপরোয়া গাড়ি চালানো, চালকদের প্রশিক্ষণের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, একই সঙ্গে মিশ্রগতির যানের চলাচল, রাস্তার ধারে ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাণ্ড, ট্রাফিক আইনের দুর্বল প্রয়োগ ও সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতার অভাব এবং পথচারীর ঝুঁকিপূর্ণ আচরণকে অন্যতম কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, গণপরিবহনের নৈরাজ্য এখনো অব্যাহত রয়েছে। যেখানে-সেখানে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করা হচ্ছে। কোনো নিয়মকানুন মানছেন না চালক-হেলপাররা। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন, লোকাল গাড়িগুলোর অধিকাংশের মালিকরা বাসগুলোকে শ্রমিকদের কাছে ‘কন্ট্রাক্ট’ দিয়ে রেখেছেন। মালিকদের ব্যবসা যদি শ্রমিকদের হাতে তুলে দেওয়ার ‘কন্ট্রাক্ট’ প্রথা বন্ধ করা যায় তাহলে রাস্তার অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা