শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

গণপরিবহনে নৈরাজ্য

চালকদের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ১৯ শতাংশের, ৪১ শতাংশ ঘুমের ঘোরে গাড়ি চালান
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণপরিবহনে নৈরাজ্য

বরেণ্য সাংবাদিক জগ্লুল আহমেদ চৌধূরী ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর কাওরানবাজারে এক ভয়ঙ্কর ড্রাইভিং রেসের সময় বাস থেকে নামতে গিয়ে পেছনের বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান। দুই বছরেও সেই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের প্রতিকার পাওয়া যায়নি। চিহ্নিত করা যায়নি ঘাতক বাসের চালককেও। এরকম বেপরোয়া বাসের তাণ্ডবে রাজপথে মৃত্যুর বিভীষিকা এখন স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

রাজধানীতে গণপরিবহন চালকদের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হাতে নিয়ে চলাচল করতে হয় যাত্রীদের। অতিরিক্ত যাত্রী তোলার প্রতিযোগিতায় চলন্ত রাস্তায় রেসের তাণ্ডব চালান তারা। যানজটের এই নগরীতে একটু ফাঁকা রাস্তা পেলেই অন্য গাড়িকে পেছনে ফেলতে প্রতিযোগিতায় নামেন চালকরা। এতে কোথায় কোন যাত্রীর জীবন বিপন্ন হলো তা দেখার কোনো অবকাশ নেই তাদের। তারা মাঝ রাস্তায় বাস থামিয়ে যাত্রী তোলেন, যাত্রী নামান। পরিবহন কর্মীরা বলেছেন, অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার প্রবণতা থেকে এটা তাদের করতেই হয়।

মহাসড়কের মৃত্যুর মিছিলের পাশাপাশি রাজধানীতেও গত কয়েক বছরে দুর্ঘটনার হার বেড়ে গেছে। রাজধানীতে গড়ে ৩৫ জন মারা যাচ্ছে প্রতি মাসে। দুর্ঘটনায় আহতের সংখ্যাও কম নয়। যানজটের এই নগরীতে বাসচালকদের বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ের কারণেই যাত্রীদের প্রাণ যাচ্ছে। রাজধানীর মিরপুর রোড, বাড্ডা-রামপুরা সড়ক, বিমানবন্দর সড়ক, যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদসহ বিভিন্ন সড়কে বাস-মিনিবাসের চালকরা অতিরিক্ত যাত্রী নিতে প্রাণঘাতী প্রতিযোগিতায় নামেন। তারা নির্ধারিত স্টপেজ ছাড়াও যে কোনো জায়গায় গাড়ি থামিয়ে যাত্রী তোলেন। এমনকি পেছনের গাড়িকে সামনে যেতে বাধা দিতে মাঝ রাস্তায় আড়াআড়িভাবে গাড়ি রেখে যাত্রী ওঠানামা করান। নগর ঘুরে দেখা গেছে, বাস-মিনিবাস চালকদের সীমাহীন দৌরাত্ম্যের নেপথ্যে পুলিশের বাড়াবাড়িও ভূমিকা রাখছে। বিভিন্ন বাসের চালকরা ট্রাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেছেন, বাস স্টপেজে ট্রাফিক সার্জেন্টদের হয়রানি-চাঁদাবাজির কারণে নির্ধারিত স্টপেজের বাইরে গিয়ে চালকরা যাত্রী ওঠানামা করতে বাধ্য হচ্ছেন। বাস চালকরা বলেন, বিভিন্ন অজুহাতে ট্রাফিক পুলিশ কাগজপত্র পরীক্ষার নামে গাড়ি আটকে চাঁদা দাবি করে। এর ফলে রাস্তায় গাড়ি নিয়ে আতঙ্কে থাকেন তারা। সূত্র জানায়, রাজধানীতে চলাচলকারী অধিকাংশ মিনিবাস পরিচালনার জন্য মালিকরা শ্রমিকদের কাছে চুক্তিভিত্তিক ইজারা দিয়ে রেখেছেন। এর ফলে চাঁদাবাজি, রাস্তার সব ঝামেলা শ্রমিকরাই সামলান। তারা মালিকের জমার টাকা, জ্বালানি খরচ সব দিয়ে বেশি মুনাফা লাভের প্রতিযোগিতার কারণেই রাস্তায় রেসের তাণ্ডব চালান। উত্তরা থেকে বারিধারায় নিয়মিত যাতায়াতকারী ইব্রাহিম মণ্ডল বলেন, রাজধানীতে যানজট সৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা বাস চালকদের। তারা যেখানে-সেখানে বাস দাঁড় করিয়ে যাত্রী তোলা ও নামানোতে ব্যস্ত থাকেন। সড়কজুড়ে বাস আড়াআড়ি করে রেখে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করা-এসবই যানজট সৃষ্টির কারণ। এ ছাড়া বাস ছেড়ে আসার প্রতিটি স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ করে স্থানীয় মাস্তানরা। যখন যে দল ক্ষমতায় থাকে তাদের হাতেই থাকে নিয়ন্ত্রণ। বাস ছাড়ার সময় এলোমেলো করে রাখে বাস, বাস ছাড়ার নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও বাস না ভরা পর্যন্ত রাস্তায় বাঁকা করে দাঁড় করিয়ে রাখে বাসগুলো, যাতে পেছনেরটি এসে স্থান দখল না করে। এভাবে যানজটের সৃষ্টি হলেও কিছু বলার সাহস থাকে না ট্রাফিক পুলিশের।

পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্স সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক পরিচালিত সড়ক দুর্ঘটনা সম্পর্কিত এক গবেষণায় বলা হয়, যানবাহন চালকদের মধ্যে মাত্র ১৯ শতাংশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা রয়েছে। ৮১ ভাগ চালক ড্রাইভিং শিখেছেন অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায়। চলন্ত গাড়িতে ৪১ শতাংশ চালক ঘুমের ঘোরে গাড়ি চালান। ২০ শতাংশের বেশি চালক অতিরিক্ত শ্রমে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তারা সপ্তাহের ছয় থেকে সাত দিন দৈনিক ১৩ থেকে ১৬ ঘণ্টা গাড়ি চালানোর মধ্যে থাকেন। এই ভয়াবহ চিত্র মনে রাখলে কারও আর গাড়িতে চড়ে গন্তব্যে যাওয়ার সাহস হবে না। গবেষণায় দেখা গেছে, চালকদের আট শতাংশ পুরোপুরি নিরক্ষর, ৪৮ শতাংশের মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষা রয়েছে, ৭০ শতাংশ চালক পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি। দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ৪১ শতাংশ পথচারী। ৪২ শতাংশ দুর্ঘটনার ধরন ধাক্কা মেরে চালকদের পালিয়ে যাওয়া। দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে বেপরোয়া গাড়ি চালানো, চালকদের প্রশিক্ষণের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, একই সঙ্গে মিশ্রগতির যানের চলাচল, রাস্তার ধারে ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাণ্ড, ট্রাফিক আইনের দুর্বল প্রয়োগ ও সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতার অভাব এবং পথচারীর ঝুঁকিপূর্ণ আচরণকে অন্যতম কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, গণপরিবহনের নৈরাজ্য এখনো অব্যাহত রয়েছে। যেখানে-সেখানে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করা হচ্ছে। কোনো নিয়মকানুন মানছেন না চালক-হেলপাররা। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন, লোকাল গাড়িগুলোর অধিকাংশের মালিকরা বাসগুলোকে শ্রমিকদের কাছে ‘কন্ট্রাক্ট’ দিয়ে রেখেছেন। মালিকদের ব্যবসা যদি শ্রমিকদের হাতে তুলে দেওয়ার ‘কন্ট্রাক্ট’ প্রথা বন্ধ করা যায় তাহলে রাস্তার অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল–বাইসাইকেল সংঘর্ষে তরুণ নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
একাডেমিক লেখায় দক্ষতা অর্জন নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পথচারী নারীকে বাঁচাতে গিয়ে দুই তরুণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম