শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

‘আমরা আমাদের মতো চলি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। আমাদের এলাকায় কেউ যদি প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে তা কি মেনে নেওয়া যায়? হ্যাঁ, আমাদের গ্রুপে কিছু বস্তির ছেলেও আছে। ওদের আমরা টাকাপয়সা দিয়ে হেল্প করি। ওদের সেভাবেই ট্রিট করা হয়। মাঝেমধ্যেই ওরা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে।’ কথাগুলো রাজধানীর উত্তরার ক্যাসল ভয়েস গ্রুপের সদস্য তানহা রহমানের (ছদ্মনাম)। পড়াশোনা করছেন একটি নামকরা কলেজে প্রথম বর্ষে। তার বাবা উত্তরার বড় ব্যবসায়ী। পরিচয় গোপন রাখার শর্তেই এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন ওই কিশোর।

ওই কিশোর আরও বলেন, ‘ভয়ঙ্কর রূপ আমরা সব সময় ধারণ করি না। বিশেষ করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা এলাকায় আমাদের ওপর কেউ অন্যায় হস্তক্ষেপ করলে, প্রেমঘটিত কারণে কোনো গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে কেবল সে ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই আমরা চ্যালেঞ্জ-পাল্টা চ্যালেঞ্জ দিয়ে থাকি। সময়ভেদে খুন-খারাবি করতেও আমরা প্রস্তুত।’ তিনি জানালেন, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপে ২৫ জনের মতো সদস্য আছেন। এর বেশির ভাগই উত্তরার বিভিন্ন নামিদামি কলেজ কিংবা ইলিংশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।

এ তো মাত্র একটি গ্যাংয়ের একজন সদস্যের আংশিক জবানবন্দি। তবে প্রকৃত চিত্র আরও ভয়ঙ্কর। কেবল রাজধানী ঢাকাই নয়, গ্যাংসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন মহানগরসহ মফস্বলেও। সর্বশেষ রাজধানী ঢাকায় অন্তত ১৫টি ও চট্টগ্রামে মিলেছে ৫টি গ্যাংয়ের খবর। সম্প্রতি শেষ হওয়া পুলিশ সপ্তাহেও গ্যাংসংস্কৃতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের সব কটি ইউনিটকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। এরই মধ্যে বিভাগীয় শহরগুলোয় কিশোর অপরাধীদের কিছু কিছু গ্যাং থাকার তথ্যও পেয়েছে পুলিশ সদর দফতর। গ্যাংয়ের অধিকাংশ সদস্যেরই বড় ধরনের কোনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ার রেকর্ড নেই। তবে জড়িয়ে পড়া বিচিত্র নয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) দিদার আহম্মদ বলেন, উত্তরায় আদনান হত্যার পরই এ বিষয়টি আলোচনায় আসে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মহানগর পুলিশ এ বিষয়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছে। কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে থানা পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিটি (কাউন্টার টেররিজম) বিভাগকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি উঠে এলেও দীর্ঘদিন ধরেই বখাটে কিশোররা অপরাধ ঘটিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরায় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ছাত্র রিয়াজুল হাসান অনীককে খুন করেন তারই বন্ধুরা। ওই সময় গ্যাং কালচার এতটা ছড়িয়ে না পড়লেও বর্তমানে তা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। গত দুই বছরে রাজধানীতে কিশোর অপরাধীদের গ্রুপগুলোর আধিপত্য ও ব্যক্তিগত আক্রোশের সূত্র ধরে ছয় কিশোর খুন হয়। আহত হয় অন্তত ২৫ জন। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি কিশোর অপরাধীদের একটি গ্রুপের হাতে উত্তরায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবিরের নৃশংসভাবে খুন হওয়ার বিষয়টি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্থানীয় ডিসকো গ্রুপ ও নাইন স্টার গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

আদনান হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে পুলিশ পেয়েছে এক কিশোরী মাহফুজা আক্তার মুনা ওরফে ওম্মে মুনার (১৭) নাম। ওই মুনার নেতৃত্বে রয়েছে ডিসকো গ্যাং। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় দেয়ালে ‘ওম্মে’ নামে চিকা মারা আছে। গ্রুপ ও ফেসবুকে উম্মে মুনা নামে পরিচিত। আদনান হত্যাকাণ্ডের পর তার ওই ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উত্তরায় বর্তমানে ডিস্কো গ্রুপ, নাইন স্টার, নাইন এম এম ভয়েস, পোঁটলা বাবু, বিগবস, সুজন, আলতাফ, ভারপার, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপ এখনো সক্রিয়। এর মধ্যে নাইন এম এম গ্রুপ ১৭, ৯ ও ১১ নম্বরে কাজ করে। গ্রুপ লিডার সজীব। সদস্য রাসেল, শোভন, আল আমীন, পলাশসহ ২০-২৫ জন। বিগবস গ্রুপ ৭, ৯ ও ১৩ নম্বর সেক্টর; বেড়িবাঁধ, কোটবাড়ী, ফয়দাবাদে সক্রিয়। সদস্য আক্তারুজ্জামান, আকাশ, সুমন, সজীব, রাসেল, হিমেল, সৈকতসহ ২৫ জন। পোঁটলা বাবু গ্রুপের দলনেতা বাবু। সেক্টর ৯, ১১ এবং দিয়াবাড়ী এলাকায় কাজ করে। সদস্য মানিক, সজল, কাপিল, আকাশ, মারুফ, রিয়াদসহ অন্তত ১৫ জন। সুজন গ্রুপ ১৩, ১৪ এবং বাউনিয়া দলিপাড়ায় সক্রিয়। জনি, কালাম, মুরাদ, বিষুসহ সদস্য অন্তত ১৫ জন। তবে আদনান হত্যার পর এদের অনেকেই গাঢাকা দিয়েছেন। মোহাম্মদপুরে সক্রিয় রক স্টার গ্রুপসহ অন্তত চারটি গ্রুপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, আকাশ সংস্কৃতিসহ নানা কারণে সমাজে অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে কিশোরদের মধ্যেও। এ ছাড়া পারিবারিক বন্ধন দিন দিন শিথিল হয়ে যাওয়া, ভিডিও গেমসসহ নানা কারণে আস্তে আস্তে কিশোররা হিংস্র হয়ে উঠছে। ভিডিও গেমসের প্রভাবে কিশোররা মানসিকভাবে নিজেদের রোবটিক হিরো ভাবছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাং ক্রাইম যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, এ নিয়ে অবশ্যই গবেষণা প্রয়োজন। যুবসমাজকে বাঁচাতে গবেষণালব্ধ ফাইন্ডিংসগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা উচিত কর্তৃপক্ষের।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উত্তরা, মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং ফাস্টফুড ও খাবারের দোকানে প্রায় প্রতিদিনই স্কুল-কলেজ পড়ুয়া কিশোররা এসে জড়ো হয়। তারা একাধিক টেবিল দখল করে খাবার খায় এবং নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা গ্রুপের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলাপ করে। গ্রুপের নেতৃত্বে কে থাকবে, নতুন কাউকে গ্রুপে ভেড়ানো, কার সঙ্গে কী কারণে শত্রুতা, কাকে ঘায়েল করতে হবে ইত্যাদি আলোচনা করে। দুপুরের আগ পর্যন্ত তারা এসব স্থানে অবস্থান করলেও পরে বন্ধুর বাসা, কোনো বাড়ির ছাদ কিংবা গলির মোড়ে চলে যায়।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এবারের পুলিশ সপ্তাহে কিশোর অপরাধী ও তাদের গ্যাং শনাক্ত এবং তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত ফিরিস্তি রেকর্ড করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিশোর অপরাধীদের নিয়ে পৃথক ডাটাবেজ হচ্ছে। একই সঙ্গে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক অনুষ্ঠানেও কিশোর অপরাধী কেন তৈরি হচ্ছে, সে সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সরেজমিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, প্রায় প্রতিটি গ্রুপই নিজেদের মধ্যে গায়ে পড়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হচ্ছে। এসব কাজ থেকেই মজা খুঁজে বখে যাওয়া কিশোররা। সদস্যরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাপস্ ব্যবহার করে। আগাম সংবাদের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পয়েন্টে রড, চাপাতি, অস্ত্র নিয়ে জমায়েত হয়। সামনে আসা মাত্র যাতে টার্গেটের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। বখে যাওয়া এসব কিশোর-কিশোরীর বাবা-মা অনেক ক্ষেত্রেই অসহায় হয়ে পড়েছেন। মানসম্মানের ভয়ে তারা বিষয়টি নিয়ে থানা-পুলিশ পর্যন্ত যেতেও চাচ্ছেন না। এসব কিশোরের বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ থেকে ১৬। অনেকের মোটরসাইকেলে ধোঁয়া নির্গমনের সাইলেন্সার পাইপ আলাদা লাগানো। বখে যাওয়া এসব কিশোরের মধ্যে অন্তত ৮০ ভাগ ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্র। অধিকাংশই ধূমপায়ী, কেউ কেউ মাঝেমধ্যে গাঁজা এমনকি ইয়াবা আসক্ত হয়ে পড়েছে। এসব কিশোরকে নানাভাবে বিপথগামী করে কিছু যুবক। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ধারী। নানা ফায়দা নিতে কিশোরদের হাতে রাখে তারা। গোয়েন্দারা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার, মেডিকেল হোস্টেল, শিল্পকলা একাডেমি, সিআরবি, খুলশী, ফয়’স লেক, ডেবার পাড়, চান্দগাঁও শমসেরপাড়া, ফরিদের পাড়া, আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি, সিডিএ, ছোটপুল, হালিশহর, বন্দর কলোনি ও পতেঙ্গার বেশ কয়েকটি এলাকায় মাদক বেচাকেনাসহ মোটরসাইকেল ও সাইকেল ছিনতাই, গান-বাজনা, খেলার মাঠ, ড্যান্স ও ডিজে পার্টি, ক্লাবের আড্ডাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণে মরিয়া পাঁচটি কিশোর গ্যাং।

এ ব্যাপারে র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, কিশোর গ্যাং ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি হিসেবে রূপ নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা