শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

‘আমরা আমাদের মতো চলি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। আমাদের এলাকায় কেউ যদি প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে তা কি মেনে নেওয়া যায়? হ্যাঁ, আমাদের গ্রুপে কিছু বস্তির ছেলেও আছে। ওদের আমরা টাকাপয়সা দিয়ে হেল্প করি। ওদের সেভাবেই ট্রিট করা হয়। মাঝেমধ্যেই ওরা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে।’ কথাগুলো রাজধানীর উত্তরার ক্যাসল ভয়েস গ্রুপের সদস্য তানহা রহমানের (ছদ্মনাম)। পড়াশোনা করছেন একটি নামকরা কলেজে প্রথম বর্ষে। তার বাবা উত্তরার বড় ব্যবসায়ী। পরিচয় গোপন রাখার শর্তেই এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন ওই কিশোর।

ওই কিশোর আরও বলেন, ‘ভয়ঙ্কর রূপ আমরা সব সময় ধারণ করি না। বিশেষ করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা এলাকায় আমাদের ওপর কেউ অন্যায় হস্তক্ষেপ করলে, প্রেমঘটিত কারণে কোনো গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে কেবল সে ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই আমরা চ্যালেঞ্জ-পাল্টা চ্যালেঞ্জ দিয়ে থাকি। সময়ভেদে খুন-খারাবি করতেও আমরা প্রস্তুত।’ তিনি জানালেন, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপে ২৫ জনের মতো সদস্য আছেন। এর বেশির ভাগই উত্তরার বিভিন্ন নামিদামি কলেজ কিংবা ইলিংশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।

এ তো মাত্র একটি গ্যাংয়ের একজন সদস্যের আংশিক জবানবন্দি। তবে প্রকৃত চিত্র আরও ভয়ঙ্কর। কেবল রাজধানী ঢাকাই নয়, গ্যাংসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন মহানগরসহ মফস্বলেও। সর্বশেষ রাজধানী ঢাকায় অন্তত ১৫টি ও চট্টগ্রামে মিলেছে ৫টি গ্যাংয়ের খবর। সম্প্রতি শেষ হওয়া পুলিশ সপ্তাহেও গ্যাংসংস্কৃতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের সব কটি ইউনিটকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। এরই মধ্যে বিভাগীয় শহরগুলোয় কিশোর অপরাধীদের কিছু কিছু গ্যাং থাকার তথ্যও পেয়েছে পুলিশ সদর দফতর। গ্যাংয়ের অধিকাংশ সদস্যেরই বড় ধরনের কোনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ার রেকর্ড নেই। তবে জড়িয়ে পড়া বিচিত্র নয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) দিদার আহম্মদ বলেন, উত্তরায় আদনান হত্যার পরই এ বিষয়টি আলোচনায় আসে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মহানগর পুলিশ এ বিষয়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছে। কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে থানা পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিটি (কাউন্টার টেররিজম) বিভাগকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি উঠে এলেও দীর্ঘদিন ধরেই বখাটে কিশোররা অপরাধ ঘটিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরায় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ছাত্র রিয়াজুল হাসান অনীককে খুন করেন তারই বন্ধুরা। ওই সময় গ্যাং কালচার এতটা ছড়িয়ে না পড়লেও বর্তমানে তা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। গত দুই বছরে রাজধানীতে কিশোর অপরাধীদের গ্রুপগুলোর আধিপত্য ও ব্যক্তিগত আক্রোশের সূত্র ধরে ছয় কিশোর খুন হয়। আহত হয় অন্তত ২৫ জন। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি কিশোর অপরাধীদের একটি গ্রুপের হাতে উত্তরায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবিরের নৃশংসভাবে খুন হওয়ার বিষয়টি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্থানীয় ডিসকো গ্রুপ ও নাইন স্টার গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

আদনান হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে পুলিশ পেয়েছে এক কিশোরী মাহফুজা আক্তার মুনা ওরফে ওম্মে মুনার (১৭) নাম। ওই মুনার নেতৃত্বে রয়েছে ডিসকো গ্যাং। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় দেয়ালে ‘ওম্মে’ নামে চিকা মারা আছে। গ্রুপ ও ফেসবুকে উম্মে মুনা নামে পরিচিত। আদনান হত্যাকাণ্ডের পর তার ওই ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উত্তরায় বর্তমানে ডিস্কো গ্রুপ, নাইন স্টার, নাইন এম এম ভয়েস, পোঁটলা বাবু, বিগবস, সুজন, আলতাফ, ভারপার, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপ এখনো সক্রিয়। এর মধ্যে নাইন এম এম গ্রুপ ১৭, ৯ ও ১১ নম্বরে কাজ করে। গ্রুপ লিডার সজীব। সদস্য রাসেল, শোভন, আল আমীন, পলাশসহ ২০-২৫ জন। বিগবস গ্রুপ ৭, ৯ ও ১৩ নম্বর সেক্টর; বেড়িবাঁধ, কোটবাড়ী, ফয়দাবাদে সক্রিয়। সদস্য আক্তারুজ্জামান, আকাশ, সুমন, সজীব, রাসেল, হিমেল, সৈকতসহ ২৫ জন। পোঁটলা বাবু গ্রুপের দলনেতা বাবু। সেক্টর ৯, ১১ এবং দিয়াবাড়ী এলাকায় কাজ করে। সদস্য মানিক, সজল, কাপিল, আকাশ, মারুফ, রিয়াদসহ অন্তত ১৫ জন। সুজন গ্রুপ ১৩, ১৪ এবং বাউনিয়া দলিপাড়ায় সক্রিয়। জনি, কালাম, মুরাদ, বিষুসহ সদস্য অন্তত ১৫ জন। তবে আদনান হত্যার পর এদের অনেকেই গাঢাকা দিয়েছেন। মোহাম্মদপুরে সক্রিয় রক স্টার গ্রুপসহ অন্তত চারটি গ্রুপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, আকাশ সংস্কৃতিসহ নানা কারণে সমাজে অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে কিশোরদের মধ্যেও। এ ছাড়া পারিবারিক বন্ধন দিন দিন শিথিল হয়ে যাওয়া, ভিডিও গেমসসহ নানা কারণে আস্তে আস্তে কিশোররা হিংস্র হয়ে উঠছে। ভিডিও গেমসের প্রভাবে কিশোররা মানসিকভাবে নিজেদের রোবটিক হিরো ভাবছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাং ক্রাইম যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, এ নিয়ে অবশ্যই গবেষণা প্রয়োজন। যুবসমাজকে বাঁচাতে গবেষণালব্ধ ফাইন্ডিংসগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা উচিত কর্তৃপক্ষের।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উত্তরা, মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং ফাস্টফুড ও খাবারের দোকানে প্রায় প্রতিদিনই স্কুল-কলেজ পড়ুয়া কিশোররা এসে জড়ো হয়। তারা একাধিক টেবিল দখল করে খাবার খায় এবং নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা গ্রুপের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলাপ করে। গ্রুপের নেতৃত্বে কে থাকবে, নতুন কাউকে গ্রুপে ভেড়ানো, কার সঙ্গে কী কারণে শত্রুতা, কাকে ঘায়েল করতে হবে ইত্যাদি আলোচনা করে। দুপুরের আগ পর্যন্ত তারা এসব স্থানে অবস্থান করলেও পরে বন্ধুর বাসা, কোনো বাড়ির ছাদ কিংবা গলির মোড়ে চলে যায়।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এবারের পুলিশ সপ্তাহে কিশোর অপরাধী ও তাদের গ্যাং শনাক্ত এবং তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত ফিরিস্তি রেকর্ড করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিশোর অপরাধীদের নিয়ে পৃথক ডাটাবেজ হচ্ছে। একই সঙ্গে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক অনুষ্ঠানেও কিশোর অপরাধী কেন তৈরি হচ্ছে, সে সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সরেজমিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, প্রায় প্রতিটি গ্রুপই নিজেদের মধ্যে গায়ে পড়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হচ্ছে। এসব কাজ থেকেই মজা খুঁজে বখে যাওয়া কিশোররা। সদস্যরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাপস্ ব্যবহার করে। আগাম সংবাদের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পয়েন্টে রড, চাপাতি, অস্ত্র নিয়ে জমায়েত হয়। সামনে আসা মাত্র যাতে টার্গেটের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। বখে যাওয়া এসব কিশোর-কিশোরীর বাবা-মা অনেক ক্ষেত্রেই অসহায় হয়ে পড়েছেন। মানসম্মানের ভয়ে তারা বিষয়টি নিয়ে থানা-পুলিশ পর্যন্ত যেতেও চাচ্ছেন না। এসব কিশোরের বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ থেকে ১৬। অনেকের মোটরসাইকেলে ধোঁয়া নির্গমনের সাইলেন্সার পাইপ আলাদা লাগানো। বখে যাওয়া এসব কিশোরের মধ্যে অন্তত ৮০ ভাগ ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্র। অধিকাংশই ধূমপায়ী, কেউ কেউ মাঝেমধ্যে গাঁজা এমনকি ইয়াবা আসক্ত হয়ে পড়েছে। এসব কিশোরকে নানাভাবে বিপথগামী করে কিছু যুবক। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ধারী। নানা ফায়দা নিতে কিশোরদের হাতে রাখে তারা। গোয়েন্দারা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার, মেডিকেল হোস্টেল, শিল্পকলা একাডেমি, সিআরবি, খুলশী, ফয়’স লেক, ডেবার পাড়, চান্দগাঁও শমসেরপাড়া, ফরিদের পাড়া, আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি, সিডিএ, ছোটপুল, হালিশহর, বন্দর কলোনি ও পতেঙ্গার বেশ কয়েকটি এলাকায় মাদক বেচাকেনাসহ মোটরসাইকেল ও সাইকেল ছিনতাই, গান-বাজনা, খেলার মাঠ, ড্যান্স ও ডিজে পার্টি, ক্লাবের আড্ডাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণে মরিয়া পাঁচটি কিশোর গ্যাং।

এ ব্যাপারে র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, কিশোর গ্যাং ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি হিসেবে রূপ নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন