শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

‘আমরা আমাদের মতো চলি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। আমাদের এলাকায় কেউ যদি প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে তা কি মেনে নেওয়া যায়? হ্যাঁ, আমাদের গ্রুপে কিছু বস্তির ছেলেও আছে। ওদের আমরা টাকাপয়সা দিয়ে হেল্প করি। ওদের সেভাবেই ট্রিট করা হয়। মাঝেমধ্যেই ওরা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে।’ কথাগুলো রাজধানীর উত্তরার ক্যাসল ভয়েস গ্রুপের সদস্য তানহা রহমানের (ছদ্মনাম)। পড়াশোনা করছেন একটি নামকরা কলেজে প্রথম বর্ষে। তার বাবা উত্তরার বড় ব্যবসায়ী। পরিচয় গোপন রাখার শর্তেই এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন ওই কিশোর।

ওই কিশোর আরও বলেন, ‘ভয়ঙ্কর রূপ আমরা সব সময় ধারণ করি না। বিশেষ করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা এলাকায় আমাদের ওপর কেউ অন্যায় হস্তক্ষেপ করলে, প্রেমঘটিত কারণে কোনো গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে কেবল সে ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই আমরা চ্যালেঞ্জ-পাল্টা চ্যালেঞ্জ দিয়ে থাকি। সময়ভেদে খুন-খারাবি করতেও আমরা প্রস্তুত।’ তিনি জানালেন, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপে ২৫ জনের মতো সদস্য আছেন। এর বেশির ভাগই উত্তরার বিভিন্ন নামিদামি কলেজ কিংবা ইলিংশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।

এ তো মাত্র একটি গ্যাংয়ের একজন সদস্যের আংশিক জবানবন্দি। তবে প্রকৃত চিত্র আরও ভয়ঙ্কর। কেবল রাজধানী ঢাকাই নয়, গ্যাংসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন মহানগরসহ মফস্বলেও। সর্বশেষ রাজধানী ঢাকায় অন্তত ১৫টি ও চট্টগ্রামে মিলেছে ৫টি গ্যাংয়ের খবর। সম্প্রতি শেষ হওয়া পুলিশ সপ্তাহেও গ্যাংসংস্কৃতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের সব কটি ইউনিটকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। এরই মধ্যে বিভাগীয় শহরগুলোয় কিশোর অপরাধীদের কিছু কিছু গ্যাং থাকার তথ্যও পেয়েছে পুলিশ সদর দফতর। গ্যাংয়ের অধিকাংশ সদস্যেরই বড় ধরনের কোনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ার রেকর্ড নেই। তবে জড়িয়ে পড়া বিচিত্র নয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) দিদার আহম্মদ বলেন, উত্তরায় আদনান হত্যার পরই এ বিষয়টি আলোচনায় আসে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মহানগর পুলিশ এ বিষয়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছে। কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে থানা পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিটি (কাউন্টার টেররিজম) বিভাগকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি উঠে এলেও দীর্ঘদিন ধরেই বখাটে কিশোররা অপরাধ ঘটিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরায় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ছাত্র রিয়াজুল হাসান অনীককে খুন করেন তারই বন্ধুরা। ওই সময় গ্যাং কালচার এতটা ছড়িয়ে না পড়লেও বর্তমানে তা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। গত দুই বছরে রাজধানীতে কিশোর অপরাধীদের গ্রুপগুলোর আধিপত্য ও ব্যক্তিগত আক্রোশের সূত্র ধরে ছয় কিশোর খুন হয়। আহত হয় অন্তত ২৫ জন। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি কিশোর অপরাধীদের একটি গ্রুপের হাতে উত্তরায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবিরের নৃশংসভাবে খুন হওয়ার বিষয়টি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্থানীয় ডিসকো গ্রুপ ও নাইন স্টার গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

আদনান হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে পুলিশ পেয়েছে এক কিশোরী মাহফুজা আক্তার মুনা ওরফে ওম্মে মুনার (১৭) নাম। ওই মুনার নেতৃত্বে রয়েছে ডিসকো গ্যাং। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় দেয়ালে ‘ওম্মে’ নামে চিকা মারা আছে। গ্রুপ ও ফেসবুকে উম্মে মুনা নামে পরিচিত। আদনান হত্যাকাণ্ডের পর তার ওই ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উত্তরায় বর্তমানে ডিস্কো গ্রুপ, নাইন স্টার, নাইন এম এম ভয়েস, পোঁটলা বাবু, বিগবস, সুজন, আলতাফ, ভারপার, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপ এখনো সক্রিয়। এর মধ্যে নাইন এম এম গ্রুপ ১৭, ৯ ও ১১ নম্বরে কাজ করে। গ্রুপ লিডার সজীব। সদস্য রাসেল, শোভন, আল আমীন, পলাশসহ ২০-২৫ জন। বিগবস গ্রুপ ৭, ৯ ও ১৩ নম্বর সেক্টর; বেড়িবাঁধ, কোটবাড়ী, ফয়দাবাদে সক্রিয়। সদস্য আক্তারুজ্জামান, আকাশ, সুমন, সজীব, রাসেল, হিমেল, সৈকতসহ ২৫ জন। পোঁটলা বাবু গ্রুপের দলনেতা বাবু। সেক্টর ৯, ১১ এবং দিয়াবাড়ী এলাকায় কাজ করে। সদস্য মানিক, সজল, কাপিল, আকাশ, মারুফ, রিয়াদসহ অন্তত ১৫ জন। সুজন গ্রুপ ১৩, ১৪ এবং বাউনিয়া দলিপাড়ায় সক্রিয়। জনি, কালাম, মুরাদ, বিষুসহ সদস্য অন্তত ১৫ জন। তবে আদনান হত্যার পর এদের অনেকেই গাঢাকা দিয়েছেন। মোহাম্মদপুরে সক্রিয় রক স্টার গ্রুপসহ অন্তত চারটি গ্রুপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, আকাশ সংস্কৃতিসহ নানা কারণে সমাজে অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে কিশোরদের মধ্যেও। এ ছাড়া পারিবারিক বন্ধন দিন দিন শিথিল হয়ে যাওয়া, ভিডিও গেমসসহ নানা কারণে আস্তে আস্তে কিশোররা হিংস্র হয়ে উঠছে। ভিডিও গেমসের প্রভাবে কিশোররা মানসিকভাবে নিজেদের রোবটিক হিরো ভাবছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাং ক্রাইম যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, এ নিয়ে অবশ্যই গবেষণা প্রয়োজন। যুবসমাজকে বাঁচাতে গবেষণালব্ধ ফাইন্ডিংসগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা উচিত কর্তৃপক্ষের।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উত্তরা, মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং ফাস্টফুড ও খাবারের দোকানে প্রায় প্রতিদিনই স্কুল-কলেজ পড়ুয়া কিশোররা এসে জড়ো হয়। তারা একাধিক টেবিল দখল করে খাবার খায় এবং নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা গ্রুপের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলাপ করে। গ্রুপের নেতৃত্বে কে থাকবে, নতুন কাউকে গ্রুপে ভেড়ানো, কার সঙ্গে কী কারণে শত্রুতা, কাকে ঘায়েল করতে হবে ইত্যাদি আলোচনা করে। দুপুরের আগ পর্যন্ত তারা এসব স্থানে অবস্থান করলেও পরে বন্ধুর বাসা, কোনো বাড়ির ছাদ কিংবা গলির মোড়ে চলে যায়।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এবারের পুলিশ সপ্তাহে কিশোর অপরাধী ও তাদের গ্যাং শনাক্ত এবং তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত ফিরিস্তি রেকর্ড করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিশোর অপরাধীদের নিয়ে পৃথক ডাটাবেজ হচ্ছে। একই সঙ্গে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক অনুষ্ঠানেও কিশোর অপরাধী কেন তৈরি হচ্ছে, সে সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সরেজমিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, প্রায় প্রতিটি গ্রুপই নিজেদের মধ্যে গায়ে পড়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হচ্ছে। এসব কাজ থেকেই মজা খুঁজে বখে যাওয়া কিশোররা। সদস্যরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাপস্ ব্যবহার করে। আগাম সংবাদের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পয়েন্টে রড, চাপাতি, অস্ত্র নিয়ে জমায়েত হয়। সামনে আসা মাত্র যাতে টার্গেটের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। বখে যাওয়া এসব কিশোর-কিশোরীর বাবা-মা অনেক ক্ষেত্রেই অসহায় হয়ে পড়েছেন। মানসম্মানের ভয়ে তারা বিষয়টি নিয়ে থানা-পুলিশ পর্যন্ত যেতেও চাচ্ছেন না। এসব কিশোরের বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ থেকে ১৬। অনেকের মোটরসাইকেলে ধোঁয়া নির্গমনের সাইলেন্সার পাইপ আলাদা লাগানো। বখে যাওয়া এসব কিশোরের মধ্যে অন্তত ৮০ ভাগ ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্র। অধিকাংশই ধূমপায়ী, কেউ কেউ মাঝেমধ্যে গাঁজা এমনকি ইয়াবা আসক্ত হয়ে পড়েছে। এসব কিশোরকে নানাভাবে বিপথগামী করে কিছু যুবক। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ধারী। নানা ফায়দা নিতে কিশোরদের হাতে রাখে তারা। গোয়েন্দারা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার, মেডিকেল হোস্টেল, শিল্পকলা একাডেমি, সিআরবি, খুলশী, ফয়’স লেক, ডেবার পাড়, চান্দগাঁও শমসেরপাড়া, ফরিদের পাড়া, আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি, সিডিএ, ছোটপুল, হালিশহর, বন্দর কলোনি ও পতেঙ্গার বেশ কয়েকটি এলাকায় মাদক বেচাকেনাসহ মোটরসাইকেল ও সাইকেল ছিনতাই, গান-বাজনা, খেলার মাঠ, ড্যান্স ও ডিজে পার্টি, ক্লাবের আড্ডাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণে মরিয়া পাঁচটি কিশোর গ্যাং।

এ ব্যাপারে র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, কিশোর গ্যাং ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি হিসেবে রূপ নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে