শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বেপরোয়া কিশোর গ্যাংস্টার

‘আমরা আমাদের মতো চলি। অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। আমাদের এলাকায় কেউ যদি প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে তা কি মেনে নেওয়া যায়? হ্যাঁ, আমাদের গ্রুপে কিছু বস্তির ছেলেও আছে। ওদের আমরা টাকাপয়সা দিয়ে হেল্প করি। ওদের সেভাবেই ট্রিট করা হয়। মাঝেমধ্যেই ওরা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে।’ কথাগুলো রাজধানীর উত্তরার ক্যাসল ভয়েস গ্রুপের সদস্য তানহা রহমানের (ছদ্মনাম)। পড়াশোনা করছেন একটি নামকরা কলেজে প্রথম বর্ষে। তার বাবা উত্তরার বড় ব্যবসায়ী। পরিচয় গোপন রাখার শর্তেই এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন ওই কিশোর।

ওই কিশোর আরও বলেন, ‘ভয়ঙ্কর রূপ আমরা সব সময় ধারণ করি না। বিশেষ করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা এলাকায় আমাদের ওপর কেউ অন্যায় হস্তক্ষেপ করলে, প্রেমঘটিত কারণে কোনো গ্রুপের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে কেবল সে ক্ষেত্রেই টার্গেট করা হয়। সোশ্যাল মিডিয়াতেই আমরা চ্যালেঞ্জ-পাল্টা চ্যালেঞ্জ দিয়ে থাকি। সময়ভেদে খুন-খারাবি করতেও আমরা প্রস্তুত।’ তিনি জানালেন, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপে ২৫ জনের মতো সদস্য আছেন। এর বেশির ভাগই উত্তরার বিভিন্ন নামিদামি কলেজ কিংবা ইলিংশ মিডিয়াম স্কুলের ছাত্র।

এ তো মাত্র একটি গ্যাংয়ের একজন সদস্যের আংশিক জবানবন্দি। তবে প্রকৃত চিত্র আরও ভয়ঙ্কর। কেবল রাজধানী ঢাকাই নয়, গ্যাংসংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন মহানগরসহ মফস্বলেও। সর্বশেষ রাজধানী ঢাকায় অন্তত ১৫টি ও চট্টগ্রামে মিলেছে ৫টি গ্যাংয়ের খবর। সম্প্রতি শেষ হওয়া পুলিশ সপ্তাহেও গ্যাংসংস্কৃতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের সব কটি ইউনিটকে দেওয়া হয়েছে বিশেষ নির্দেশনা। এরই মধ্যে বিভাগীয় শহরগুলোয় কিশোর অপরাধীদের কিছু কিছু গ্যাং থাকার তথ্যও পেয়েছে পুলিশ সদর দফতর। গ্যাংয়ের অধিকাংশ সদস্যেরই বড় ধরনের কোনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ার রেকর্ড নেই। তবে জড়িয়ে পড়া বিচিত্র নয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) দিদার আহম্মদ বলেন, উত্তরায় আদনান হত্যার পরই এ বিষয়টি আলোচনায় আসে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে মহানগর পুলিশ এ বিষয়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে সচেতন করার উদ্যোগ নিয়েছে। কিশোর গ্যাং নিয়ে কাজ করতে থানা পুলিশের পাশাপাশি ডিবি ও সিটি (কাউন্টার টেররিজম) বিভাগকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি উঠে এলেও দীর্ঘদিন ধরেই বখাটে কিশোররা অপরাধ ঘটিয়ে আসছিল। ২০১৫ সালের ২৮ মে উত্তরায় আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজের ছাত্র রিয়াজুল হাসান অনীককে খুন করেন তারই বন্ধুরা। ওই সময় গ্যাং কালচার এতটা ছড়িয়ে না পড়লেও বর্তমানে তা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। গত দুই বছরে রাজধানীতে কিশোর অপরাধীদের গ্রুপগুলোর আধিপত্য ও ব্যক্তিগত আক্রোশের সূত্র ধরে ছয় কিশোর খুন হয়। আহত হয় অন্তত ২৫ জন। চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি কিশোর অপরাধীদের একটি গ্রুপের হাতে উত্তরায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবিরের নৃশংসভাবে খুন হওয়ার বিষয়টি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে স্থানীয় ডিসকো গ্রুপ ও নাইন স্টার গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

আদনান হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে পুলিশ পেয়েছে এক কিশোরী মাহফুজা আক্তার মুনা ওরফে ওম্মে মুনার (১৭) নাম। ওই মুনার নেতৃত্বে রয়েছে ডিসকো গ্যাং। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় দেয়ালে ‘ওম্মে’ নামে চিকা মারা আছে। গ্রুপ ও ফেসবুকে উম্মে মুনা নামে পরিচিত। আদনান হত্যাকাণ্ডের পর তার ওই ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। উত্তরায় বর্তমানে ডিস্কো গ্রুপ, নাইন স্টার, নাইন এম এম ভয়েস, পোঁটলা বাবু, বিগবস, সুজন, আলতাফ, ভারপার, ক্যাসল ভয়েস গ্রুপ এখনো সক্রিয়। এর মধ্যে নাইন এম এম গ্রুপ ১৭, ৯ ও ১১ নম্বরে কাজ করে। গ্রুপ লিডার সজীব। সদস্য রাসেল, শোভন, আল আমীন, পলাশসহ ২০-২৫ জন। বিগবস গ্রুপ ৭, ৯ ও ১৩ নম্বর সেক্টর; বেড়িবাঁধ, কোটবাড়ী, ফয়দাবাদে সক্রিয়। সদস্য আক্তারুজ্জামান, আকাশ, সুমন, সজীব, রাসেল, হিমেল, সৈকতসহ ২৫ জন। পোঁটলা বাবু গ্রুপের দলনেতা বাবু। সেক্টর ৯, ১১ এবং দিয়াবাড়ী এলাকায় কাজ করে। সদস্য মানিক, সজল, কাপিল, আকাশ, মারুফ, রিয়াদসহ অন্তত ১৫ জন। সুজন গ্রুপ ১৩, ১৪ এবং বাউনিয়া দলিপাড়ায় সক্রিয়। জনি, কালাম, মুরাদ, বিষুসহ সদস্য অন্তত ১৫ জন। তবে আদনান হত্যার পর এদের অনেকেই গাঢাকা দিয়েছেন। মোহাম্মদপুরে সক্রিয় রক স্টার গ্রুপসহ অন্তত চারটি গ্রুপ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার, আকাশ সংস্কৃতিসহ নানা কারণে সমাজে অপরাধ বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে কিশোরদের মধ্যেও। এ ছাড়া পারিবারিক বন্ধন দিন দিন শিথিল হয়ে যাওয়া, ভিডিও গেমসসহ নানা কারণে আস্তে আস্তে কিশোররা হিংস্র হয়ে উঠছে। ভিডিও গেমসের প্রভাবে কিশোররা মানসিকভাবে নিজেদের রোবটিক হিরো ভাবছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মেহতাব খানম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্যাং ক্রাইম যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে, এ নিয়ে অবশ্যই গবেষণা প্রয়োজন। যুবসমাজকে বাঁচাতে গবেষণালব্ধ ফাইন্ডিংসগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে কাজ করা উচিত কর্তৃপক্ষের।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উত্তরা, মোহাম্মদপুরের বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট এবং ফাস্টফুড ও খাবারের দোকানে প্রায় প্রতিদিনই স্কুল-কলেজ পড়ুয়া কিশোররা এসে জড়ো হয়। তারা একাধিক টেবিল দখল করে খাবার খায় এবং নিজেদের আধিপত্য বিস্তার তথা গ্রুপের কর্মকাণ্ড নিয়ে আলাপ করে। গ্রুপের নেতৃত্বে কে থাকবে, নতুন কাউকে গ্রুপে ভেড়ানো, কার সঙ্গে কী কারণে শত্রুতা, কাকে ঘায়েল করতে হবে ইত্যাদি আলোচনা করে। দুপুরের আগ পর্যন্ত তারা এসব স্থানে অবস্থান করলেও পরে বন্ধুর বাসা, কোনো বাড়ির ছাদ কিংবা গলির মোড়ে চলে যায়।

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (গোপনীয়) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এবারের পুলিশ সপ্তাহে কিশোর অপরাধী ও তাদের গ্যাং শনাক্ত এবং তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত ফিরিস্তি রেকর্ড করতে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কিশোর অপরাধীদের নিয়ে পৃথক ডাটাবেজ হচ্ছে। একই সঙ্গে মাঠপর্যায়ের পুলিশকে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সামাজিক অনুষ্ঠানেও কিশোর অপরাধী কেন তৈরি হচ্ছে, সে সম্পর্কে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সরেজমিনে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, প্রায় প্রতিটি গ্রুপই নিজেদের মধ্যে গায়ে পড়ে ঝগড়ায় লিপ্ত হচ্ছে। এসব কাজ থেকেই মজা খুঁজে বখে যাওয়া কিশোররা। সদস্যরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করছে বিভিন্ন অ্যাপস্ ব্যবহার করে। আগাম সংবাদের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট পয়েন্টে রড, চাপাতি, অস্ত্র নিয়ে জমায়েত হয়। সামনে আসা মাত্র যাতে টার্গেটের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়া যায়। বখে যাওয়া এসব কিশোর-কিশোরীর বাবা-মা অনেক ক্ষেত্রেই অসহায় হয়ে পড়েছেন। মানসম্মানের ভয়ে তারা বিষয়টি নিয়ে থানা-পুলিশ পর্যন্ত যেতেও চাচ্ছেন না। এসব কিশোরের বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ থেকে ১৬। অনেকের মোটরসাইকেলে ধোঁয়া নির্গমনের সাইলেন্সার পাইপ আলাদা লাগানো। বখে যাওয়া এসব কিশোরের মধ্যে অন্তত ৮০ ভাগ ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্র। অধিকাংশই ধূমপায়ী, কেউ কেউ মাঝেমধ্যে গাঁজা এমনকি ইয়াবা আসক্ত হয়ে পড়েছে। এসব কিশোরকে নানাভাবে বিপথগামী করে কিছু যুবক। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয়ধারী। নানা ফায়দা নিতে কিশোরদের হাতে রাখে তারা। গোয়েন্দারা বলছেন, চট্টগ্রাম নগরীর চকবাজার, মেডিকেল হোস্টেল, শিল্পকলা একাডেমি, সিআরবি, খুলশী, ফয়’স লেক, ডেবার পাড়, চান্দগাঁও শমসেরপাড়া, ফরিদের পাড়া, আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনি, সিডিএ, ছোটপুল, হালিশহর, বন্দর কলোনি ও পতেঙ্গার বেশ কয়েকটি এলাকায় মাদক বেচাকেনাসহ মোটরসাইকেল ও সাইকেল ছিনতাই, গান-বাজনা, খেলার মাঠ, ড্যান্স ও ডিজে পার্টি, ক্লাবের আড্ডাসহ বেশকিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণে মরিয়া পাঁচটি কিশোর গ্যাং।

এ ব্যাপারে র‌্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্নেল আবুল কালাম আজাদ বলেন, কিশোর গ্যাং ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি হিসেবে রূপ নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই। কিশোর গ্যাং নিয়ে র‌্যাব কাজ করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে