শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৭

রোহিঙ্গা পরিচয়ে মিয়ানমারে ফিরতে চায় ওরা

মাহমুদ আজহার ও ফারুক তাহের, উখিয়া (কক্সবাজার) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গা পরিচয়ে মিয়ানমারে ফিরতে চায় ওরা

বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গারা তাদের জাতিগত রোহিঙ্গা পরিচয়েই নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায়। তবে তারা তাদের সব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত হতে চায়। চায় নির্ভয়ে বেঁচে থাকার পরিবেশ। রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞ, অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ, নির্যাতন ও লুটপাটের মতো মানবতাবিরোধী সব অপরাধের সঙ্গে জড়িতদের আন্তর্জাতিক আইনে বিচার চায় তারা। কমপক্ষে ৫০ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষের সঙ্গে গতকাল কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে। উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালী, থাইংখালীর নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত ক্যাম্পগুলোতে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, অঝোর ধারায় বৃষ্টি ঝরছে তাঁবুতে। প্রতিটি তাঁবুতে হাজারো ধরনের সমস্যা ও দুর্ভোগ। ত্রাণপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট শৃঙ্খলা ফিরে আসেনি। চালু হয়নি কোনো রেশনিং পদ্ধতি। ফলে কারও কাছে চাল আছে তো ডাল নেই, ডাল আছে তো তেল নেই। খেটে খাওয়া মানুষগুলো দ্রুত ফিরে যেতে চায় তাদের দেশে। টানা অভাব-অনটনের মুখে পড়ার আগেই তারা মিয়ানমারে গিয়ে স্বাভাবিক স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করতে উন্মুখ। মিয়ানমারের মংডু, বুছিদং, রাছিদং থেকে আসা সোনা মিয়া, মোহাম্মদ হোসেন, সাইদুল হক, আবদুল মজিদ, আনোয়ারা বেগম, উম্মে হাবিবা, নূর মোহাম্মদ, মো. একরাম, রাবেয়া বশরী, হালিমা খাতুন এদের প্রত্যেকের প্রায় একই কথা— ‘আমাদের জন্য মিয়ানমারে স্বাধীনভাবে থাকার পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। নির্যাতন-নিপীড়ন বন্ধ করে মগ-মুসলিম পরখ না করে সম অধিকারে বাঁচার সুযোগ দিতে হবে। মিয়ানমারের সব জায়গায় চলাফেরার সুযোগ দিতে হবে।’ রাছিদংয়ের ঝুপারাং থেকে আসা রোহিঙ্গা সোনা মিয়াকে (৪৫) বসে থাকতে দেখা যায় থাইংখালীর একটি অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ছোট্ট তাঁবুতে।

বাইরে তখন তুমুল বৃষ্টি। তাঁবুর একদিক দিয়ে ভিতরে পড়ছে বৃষ্টির পানি। বৃদ্ধা অসুস্থ মা, স্ত্রী আর চার ছেলেমেয়েকে নিয়ে অলস বসে আছেন সোনা মিয়া। ঘরের এক কোণে ২ কেজি পরিমাণ আলু ও তিন চারটি পিয়াজও দেখা যায়। বেলা তখন সোয়া ২টা। দুপুরের খাবার হয়েছে কি না, নাকি রান্নার প্রস্তুতি শুরু হবে—জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দুপুরে কেউই খাই না, সকালে কোনোরকম খেয়েছি আবার খাব রাত নামলে। তিন বেলা খাওয়ার মতো চাল-ডাল নেই। ১৫ দিন হচ্ছে এখানে এসেছি। ত্রাণ পেয়েছি মাত্র একবার।’

শক্তসামর্থ্য এই রোহিঙ্গা আরও বলেন, ‘আমি মিয়ানমারে সেলাই কাজ ও মিস্ত্রির কাজ করতাম। মোটামুটিভাবে চলে যাচ্ছিল সংসার। তবে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় কখনো যেতে পারতাম না। ছেলেমেয়েদের মক্তবে পড়ানো ছাড়া কোনো স্কুলে পড়ানোর সুযোগ পেতাম না। আকিয়াব, রেঙ্গুন এসব শহরের নামই শুনেছি শুধু, কখনো দেখার সুযোগ হয়নি। আমাদের দেশের শহর, অথচ আমরাই এসব এলাকায় যেতে পারি না। এসব নাগরিক অধিকার নিশ্চিত না হলে আমরা মিয়ানমারে আর যাব না। মরতে হলে এখানেই মরব।’

বুছিদংয়ের ওয়ালিং পাড়া থেকে আসা আনোয়ারা বেগম (৪০) জানান, তার ছেলেমেয়ে রয়েছে পাঁচজন। দুজনের জ্বর সর্দি। ঘরে বা তাঁবুতে চাল-ডাল, লাকড়ি কিছুই নেই। তারপরও এখানে প্রাণটা নিয়ে বেঁচে থাকা যায়— এটাই বড় পাওনা। এ অবস্থায় মিয়ানমারে ফিরে যেতে চান কি না—এমন প্রশ্নে আনোয়ারা বলেন, ‘যাইতম ন, বেশি জুলুম চলের। এ অবস্থাত আরা যাইল মারি ফেলাইবু মগঅল। তারতুন এড়ে মরিজন ভালা।’ (যাব না, সেখানে বেশি জুলুম চলছে। এখন আমরা গেলে আমাদের মগরা মেরে ফেলবে। তার চেয়ে এখানে মারা যাওয়া ভালো।)

গতকাল বালুখালীর একটি তাঁবুতে কথা হয় ১৩ বছরের রোহিঙ্গা কিশোরী রাবেয়া বশরীর সঙ্গে। সে বলে, বুছিদংয়ের লাভাদং থেকে মা-বাবার সঙ্গে এখানে চলে আসে। অত্যাচার নির্যাতন বন্ধ হলে, পড়ালেখা করার অধিকার পেলে সে মিয়ানমারে ফিরে যাবে।

রাছিদংয়ের রাজার বিল থেকে আসা মোহাম্মদ একরাম (৫০) তার ৭ বছরের গুলিবিদ্ধ মেয়ে উম্মে হাবিবাকে দেখিয়ে বলেন, ‘এই নিষ্পাপ মেয়েটির কী অপরাধ ছিল, তাকে মিয়ানমারের হুকুমত (সেনাবাহিনী) গুলি করে পঙ্গু করে দিয়েছে। তারপরও আমরা আমাদের দেশে ফিরে যেতে চাই। কিন্তু আমাদের রোহিঙ্গা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। সব কাজ স্বাধীনভাবে করার সুযোগ দিলে আমরা চলে যাব।’

কুতুপালংয়ে নতুন ক্যাম্পে ৫ দিন ধরে মংডুর উকিলপাড়া থেকে এসেছেন সাহেরা খাতুন নামে এক ৬০ বছর বয়সী বৃদ্ধা। তার সঙ্গে তিন ছেলেও তাদের স্ত্রী ও নাতি-নাতনি মিলে ১৬ জন। দুটি তাঁবু গেড়েছেন কুতুপালং ও বালুখালী সীমানা ঘেঁষে দুই পাহাড়ের পাদদেশে। সেখানে কথা হয় বৃদ্ধার সঙ্গে। তিনি দাবি করেন, মংডু এলাকায় বর্মিজ আর্মি আর মগেরা গণহত্যা চালিয়েছে। এক থানাতেই অন্তত দেড় দুই লাখ রোহিঙ্গা মুসলমানকে হত্যা করা হয়েছে। সেখানে যাওয়ার চেয়ে মুসলমান রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশে মরাই ভালো। 

একই ক্যাম্পে সাইয়্যেদুল হক নামে আরেক রোহিঙ্গা মাওলানার সঙ্গে কথা হয়। তিনি এসেছেন মিয়ানমারের বুছিদং থেকে। সেখানে মগ আর সেনাবাহিনীর দ্বারা মুসলিম রোহিঙ্গাদের হত্যাযজ্ঞের বাস্তব সাক্ষী ছিলেন তিনি। নিজেও মৃত্যুর হাত থেকে কোনোমতে রক্ষা পেয়েছেন। সাইয়্যেদুল হক জানান, ওই দৃশ্য দেখার পর আর কেউ সেখানে ফিরে যাবে, এটা ভাবাও যায় না। কারণ, সবচেয়ে বেশি  রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে মংডু আর বুছিদংয়ে। চোখের সামনেই কচু কাটার মতো লাশ দেখেছি। বুছিদংয়ে অন্তত দেড় থেকে দুই লাখ মুসলিম রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয়েছে। এরমধ্যে বড় অংশই যুবক-যুবতী। এতকিছুর পরও আমি জন্মভূমিতে ফিরে যেতে চাই, যদি আমাকে প্রাপ্য অধিকার দেওয়া হয়। রোহিঙ্গা মুসলিম হিসেবে পরিচয় পাই। নিজেদের ধন সম্পদসহ সব কিছুই ফিরে পাই।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক