শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ মার্চ, ২০১৯

ময়নাতদন্তে গলদ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ময়নাতদন্তে গলদ

২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি। মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে শ্বশুরবাড়িতে তিন সন্তানের জননী নিলুফা আখতারের (২৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিলুফারের ময়নাতদন্ত এবং ভিসেরা ও হিস্টোপ্যাথলজিক্যাল প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের এক চিকিৎসক মতামত দেন, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ ও সিআইডিও তাদের তদন্তে আত্মহত্যার কথা উল্লেখ করে। পরে পিবিআইর তদন্তে আসে ধর্ষণ করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়ে নিলুফারের দেবর তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। রাজধানীর চকবাজারের একটি বাসা থেকে ২০১০ সালের ২৩ জুন আনিসুর রহমান নামের এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে চিকিৎসক মতামত দেন, আনিস আত্মহত্যা করেছেন। একাধারে থানা-পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ তদন্ত শেষে একই মতামত দেয়। কিন্তু আনিসের পরিবারের দাবি, আনিসকে হত্যা করা হয়েছে। তারা আত্মহত্যার বিষয়টি মানতে পারেনি। আনিসের ভাই মামলার বাদী জাহাঙ্গীর মিয়া তৃতীয়বারের মতো নারাজি দিলে আদালত পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেয়। পাঁচ বছর পর তদন্তে বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। পিবিআই জানতে পারে, প্রেমের সম্পর্কের জেরে আনিসুর রহমান খুন হয়েছিলেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত দুই আসামি গ্রেফতারের পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দেয়। পিবিআই জানায়, আনিসের মাথার পেছনের অংশে কাটা দাগ ও রক্তক্ষরণ, বাঁ উরুতে তিন থেকে চারটি কাটা চিহ্ন, বুকের বাঁ পাশে খামচির দাগ ছিল। সুরতহাল প্রতিবেদনেও এসব চিহ্নের কথা উল্লেখ ছিল। ঘটনাস্থলেই রক্তমাখা একটি বাটালি ফেলে রাখা ছিল। কিন্তু ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক বা তদন্ত কর্মকর্তারা এর কিছুই আমলে নেননি। চিকিৎসক সঠিকভাবে ময়নাতদন্ত না করেই আত্মহত্যা বলে মত দিয়েছিলেন।

শুধু এ দুটি ঘটনাই নয়। এমন অসংখ্য খুনের ঘটনা ময়নাতদন্তের ভুলের কারণে আত্মহত্যা হয়ে যাচ্ছে। খুন করেও আসামিরা ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে। একটি খুন করার পর যখন মুক্ত জীবন যাপন করতে থাকে খুনিরা, পরে জড়িয়ে পড়ে নতুন কোনো খুনের ঘটনায়। খুন, আত্মহত্যা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনোভাবে কারও অস্বাভাবিক মৃত্যু হলে ফৌজদারি আইন অনুসারে মৃত্যুর কারণ ও ধরন জানতে মৃতদেহকে ব্যবচ্ছেদ করে একটি প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন ফরেনসিক চিকিৎসকরা, যা ময়নাতদন্ত নামে পরিচিত। মামলার প্রমাণে এ প্রতিবেদনের গুরুত্ব অনেক।

পিবিআই বলছে, ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকরা ডোমদের ওপর ‘অতিমাত্রায়’ নির্ভরশীল। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রভাবকের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রতিবেদন দেওয়া, সাক্ষী হওয়ার ভয়ে জ্যেষ্ঠ চিকিৎসকদের ময়নাতদন্তের কাজে অংশ না নেওয়া, পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক না থাকাও ময়নাতদন্ত ভুল হওয়ার কারণ বলে মনে করে সংস্থাটি। তবে অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ময়নাতদন্ত করে কেউ আত্মহত্যা করেছে, না হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে ফরেনসিক চিকিৎসকের মতামত দেওয়া উচিত নয়। চিকিৎসক শুধু মৃত্যুর কারণ বলবেন। এটি হত্যা না আত্মহত্যা, সেটা বের করার দায়িত্ব পুলিশের। এ নিয়ে পুলিশের বিশেষায়িত তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) এক গবেষণায় হত্যা আত্মহত্যা হয়ে যাওয়ার মতো চিত্র উঠে এসেছে। গবেষণায় এ ধরনের বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনা উল্লেখ করা হয়। এসব ঘটনায় কোনো কোনো লাশের সুরতহাল প্রতিবেদনে স্পষ্ট আঘাতের কথা উল্লেখ ছিল। কোথাও ঘটনার পারিপার্শ্বিকতার মধ্যেই ছিল খুনের স্পষ্ট ইঙ্গিত। কিন্তু তদন্তকারী কর্মকর্তারা এসব আমলে নেননি। শুধু ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছিলেন। অথচ পরে জানা যায়, লাশের ময়নাতদন্তই ভুল ছিল। আগে যে ঘটনাগুলোকে ‘আত্মহত্যা’ বলা হয়েছিল, আদতে তা ছিল খুন। গবেষণায় বলা হয়, থানা-পুলিশের তদন্তে ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে ত্রুটি এবং তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের গাফিলতির কারণে ৫৩ শতাংশ হত্যা মামলায় আসামিরা খালাস পেয়ে যায়। একই গবেষণায় এসেছে, বিচার কার্যক্রমে দীর্ঘ সময় লাগার কারণে ৩৭ শতাংশ হত্যা মামলায় সাক্ষীরা আসামিপক্ষের সঙ্গে আপস করে ফেলেন। গবেষণা প্রতিবেদনে তদন্তকারী কর্তৃপক্ষকে তদন্তের সময় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা এবং তদন্তের বিষয়ে তাদের নিয়মিতভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্তের জন্য পুরস্কার, তিরস্কার ও শাস্তির ব্যবস্থা আরও জোরদার করার কথাও বলা হয়েছে। গবেষণায় এসেছে সিলেট, চট্টগ্রাম, রংপুর, বরিশাল, ময়মনসিংহ, ফরিদপুর, বগুড়া ও খুলনা জেলার ২৩৮টি হত্যা মামলার মধ্যে ১২৩টি অর্থাৎ প্রায় ৫২ শতাংশ মামলাতেই আসামি খালাস পেয়েছে। এর মধ্যে ১১১টিতেই তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কোনো না কোনো ভুল পেয়েছে পিবিআই। খালাস হওয়া মামলার মধ্যে মাত্র ১৫টি অর্থাৎ ১২ শতাংশ মামলায় বাদী, সাক্ষী ও রাষ্ট্রপক্ষ মামলা প্রমাণে সচেষ্ট ছিল। পিবিআইয়ের প্রধান, পুলিশের উপমহাপরিদর্শক বনজ কুমার মজুমদার গবেষণা নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমকে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার বিভিন্ন ভুলের কারণে মামলার ক্ষতি হয়, আসামিপক্ষ সেই সুযোগটাই গ্রহণ করে। তদন্তকারী কর্তৃপক্ষকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত সম্পূর্ণ করতে হবে। তিনি বলেন, পুলিশের তদন্ত এখন অনেকটা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনভিত্তিক হয়ে গেছে। এ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। মামলা প্রমাণে অভিযোগপত্রে নিজেদের তদন্তে প্রাপ্ত ফলাফলের পক্ষে শক্ত প্রমাণাদি উপস্থাপন করতে হবে। এমনকি সাক্ষী যাতে সাক্ষ্য দিয়ে তা থেকে বেরিয়ে আসতে না পারেন, সে জন্য এর পক্ষেও প্রমাণ সংগ্রহ করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বলেন, মামলায় আসামি খালাস পেয়ে যাওয়ার পেছনে তদন্ত এবং বিচারপ্রক্রিয়া উভয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দায়ভার রয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য সব পক্ষকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। জবাবদিহির বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। যাদের গাফিলতির কারণে আসামি ছাড়া পাবে, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা অবশ্যই নিতে হবে। এটা করতে পারলে সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সাড়ে তিন মাস পর বাড়ি ফিরল যমজ শিশু
সাড়ে তিন মাস পর বাড়ি ফিরল যমজ শিশু
শ্বশুরবাড়িতে খুন জামাতা নাতনি
শ্বশুরবাড়িতে খুন জামাতা নাতনি
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচ মৃত্যু
বিএনপির প্রার্থী হতে প্রচারণায় লন্ডনের দুই কাউন্সিলর
বিএনপির প্রার্থী হতে প্রচারণায় লন্ডনের দুই কাউন্সিলর
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
শপথ নিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন স্থায়ী নিয়োগ পাওয়া ২১ বিচারপতি
ঢাকাস্থ ভারতীয় কূটনীতিককে তলব উদ্বেগ প্রকাশ
ঢাকাস্থ ভারতীয় কূটনীতিককে তলব উদ্বেগ প্রকাশ
হস্তান্তরের নির্দেশ সেই ৩১ বিলাসবহুল গাড়ি
হস্তান্তরের নির্দেশ সেই ৩১ বিলাসবহুল গাড়ি
আদালত প্রঙ্গণে শতবর্ষী কাঠগোলাপ
আদালত প্রঙ্গণে শতবর্ষী কাঠগোলাপ
বেরোবি শিক্ষকরাও ছাত্রদের লক্ষ করে ঢিল ছুড়েছিলেন
বেরোবি শিক্ষকরাও ছাত্রদের লক্ষ করে ঢিল ছুড়েছিলেন
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩৩
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩৩

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩
সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ জানলো শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত
ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে চুরির মিথ্যা অপবাদে কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে