শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

গাইবান্ধায় সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ ব্যাহত, নওগাঁয় ভাঙল আত্রাই বাঁধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। গতকাল গাইবান্ধায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেশ কিছু স্থানে সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। নওগাঁয় আত্রাই নদীর বাঁধ ভেঙে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের খবর অনুযায়ী, এক সপ্তাহের বন্যায় পানিতে ডুবে ১৮ জন এবং সাপের কামড়ে ২ জন মারা গেছেন। সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশের লালমনিরহাট, নেত্রকোনা, নীলফামারী, চট্টগ্রাম, সুনামগঞ্জ, কক্সবাজার, কুড়িগ্রাম, জামালপুর ও গাইবান্ধাসহ মোট ৯টি জেলাকে বন্যা দুর্গত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যে ১৮ জন পানিতে ডুবে মারা গেছে তারা হলো- লালমনিরহাটের মোহিত আলম (৭) ও সুজন (১৩), নেত্রকোনার সুইটি আক্তার (৬), রাফিয়া আক্তার (৬), আকলিমা (১৪), আরাফাত (৫), তামান্না (৭), নীলফামারীর মাহি (১ বছর ৬ মাস), চট্টগ্রামের ইমাম হোসেন (৮), কক্সবাজারের রিয়াজ উদ্দিন (১৯), কুড়িগ্রামের হাবিবুল্লাহ (৬), হাসানুল (৯ মাস), বিথী (১০), জামালপুরের সাইমন (৭), ইয়ামুল (২ বছর ৩ মাস), মমিন (৩) ও সাদিয়া ও গাইবান্ধায় আনারুল (৩২)। সাপের কামড়ে লালমনিরহাটের হাফিজুল হক (১৫) ও নীলফামারীর মোরশেদা (৩২) মারা যান। বন্যা সম্পর্কে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় প্রতিনিয়তই বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্রের পানি গতকাল বিপদসীমার ১৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৮৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানির চাপে রাস্তা ও ছোট ব্রিজ ধসের কারণে গতকাল জেলা সদরের সঙ্গে সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এদিকে সান্তাহার-লালমনিরহাট-রংপুর রেলপথের ত্রিমোহনী থেকে বাদিয়াখালী রেলস্টেশন এলাকায় রেললাইন পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গতকাল বেলা ১১টা থেকে এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে রেলওয়ে বিভাগ। তবে ঢাকাগামী লালমনি এক্সপ্রেস ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি বিকল্প রুট পার্বতীপুর হয়ে চলাচল করবে বলে গাইবান্ধা স্টেশন মাস্টার জানান। গাইবান্ধার কদমতলী নামক স্থানের একটি ব্রিজের একাংশ ধসে ভেঙে পড়ার উপক্রম হওয়ায় সকাল থেকে গাইবান্ধা-সুন্দরগঞ্জ সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে গাইবান্ধা-সাঘাটা সড়কের পোড়াবাড়ী এলাকায় বন্যার পানির তোড়ে ২০০ ফুট পাকা সড়ক ধসে গাইবান্ধার সঙ্গে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।  গতকাল গাইবান্ধা সদরের কাজলঢোপ এলাকায় ঘাঘট নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১০০ মিটার অংশ ধসে যাওয়ায় গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর সড়কের ওপর দিয়ে কাজলঢোপ, কদমেরতল, ব্রিজবাজার এলাকায় বন্যার পানি প্রবল স্রোতে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে এই সড়কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নওগাঁ : নওগাঁর মান্দায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল ভোর রাতে আত্রাই নদীর ডান তীরে উপজেলার কশব ইউনিয়নের চকবালু নামক স্থানে বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে খেতের ফসল। বসতবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় ঘরের আসবাবপত্র ও মালামাল নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে দুর্গত এলাকার মানুষ। বাঁধ  ভেঙে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্বমান্দার সব ধরনের  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি জোতবাজার পয়েন্টে বিপদসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আত্রাই ও ফকির্ণি নদীর উভয় তীরে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ৩০টি পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আত্রাই নদীর ডান তীরে সুজন সখী খেয়াঘাট সংলগ্ন এলাকায় বাঁধের ভিতর দিয়ে পানি পার হতে থাকে। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসীর সহায়তায় বাঁধটি মেরামত করে টিকিয়ে রাখা হয়। এদিকে নদীর এ অবস্থায় স্থানীয়রা রাতে পাহারা বসিয়ে বাঁধ টিকিয়ে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যান।  গতকাল ভোর রাতে জোতবাজার-আত্রাই রাস্তার চকবালু নামক স্থানে বাঁধ দিয়ে পার হতে থাকে। কিন্তু পানির প্রবল চাপের কারণে বাঁধটি টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে পানির তোড়ে মান্দা উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ভরট্ট শিবনগর, দাসপাড়া, চকরামপুর, শহরবাড়ি, কর্ণভাগ, পারসিমলা, নহলা কালুপাড়া, আবিদ্যপাড়া, জশোপাড়া, পশ্চিম দুর্গাপুর, শিবপুর, ক্ষুদ্র বান্দাইখাড়া ও চককামদেব, নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের পারনুরুল্লাবাদ, চকহরি নারায়ণ ও বাকসাবাড়ি কশব ইউনিয়নের বনকুড়া ও দক্ষিণ চকবালু এবং কালিকাপুর ইউনিয়নের বেড়েরটেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, নদীর পানি বৃদ্ধিতে চকবালু নামক স্থানে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়েছে পড়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো টিকিয়ে রাখতে দিনরাত কাজ করেছে স্থানীয়রা। স্থানীয় আবদুল জব্বার, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেনসহ অনেকে জানান, নদীর পানি বাড়তে শুরু করলে উভয় তীরে অনেক স্থান ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। কিন্তু নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো লোকজনকে রাস্তায় পাওয়া যায় না। অনেক সময় নজরে পড়লে মোটরসাইকেলে এসে তাৎক্ষণিক কেটে পড়েন। গত ২৪ ঘণ্টায় পাউবোর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ এলাকায় দেখা যায়নি বলেও অভিযোগ করেন তারা।

নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুধাংশু কুমার সরকার বলেন, গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি মান্দা উপজেলার জোতবাজারে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আবহাওয়া পরিষ্কার হলে বৃহস্পতিবার থেকে পানি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

জামালপুর : উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জামালপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন ৪ লক্ষাধিক মানুষ। গতকাল দুপুরে বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে বিপদসীমার ১৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে যমুনার পানি প্রবাহিত হয়েছে, যা এই পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমা অতিক্রমের সর্বোচ্চ রেকর্ড। রেললাইনে পানি ওঠে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের তিন উপজেলায় রেল যোগাযোগ। 

জামালপুরের সাত উপজেলার ৬৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫২টি ইউনিয়ন বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও বন্যাকবলিত হয়েছে ৬টি পৌরসভাও। রেললাইনে পানি ওঠায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের মেলান্দহ-ইসলামপুর-দেওয়ানগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল। ২৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৫ হাজার ৭২০ জন মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে ৫৬৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান। তলিয়ে গেছে অন্তত ১৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল। দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গো-খাদ্যের সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে।

বগুড়া : ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে আসা ঢলে বগুড়ার তিনটি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। মঙ্গলবারের পর গতকাল আরও একধাপ সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন করে আরও বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার ১০০ সেন্টিমিটার থাকলেও গতকাল যমুনা নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সঙ্গে সারিয়াকান্দিতে বাঙ্গালি নদীর পানিও বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। বাঙ্গালি নদীর পানি বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বইছে। তিন উপজেলায় নতুন করে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় মোট ২০ হাজার ২৫টি পরিবারের ৮২ হাজার ৩৮০ জন মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার বন্যাকবলিত চালুয়াবাড়ি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। পরিবারের সদস্যরা বন্যার পানির মধ্যেই বাঁশ, টিন দিয়ে উঁচু করে মাচা তৈরি করে আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে সুপেয় পানির অভাব রয়েছে। কিছু কিছু ত্রাণ পেলেও পরিবারগুলো অনিরাপদ হয়ে আছে। চরাঞ্চলের অনেকে পরিবার বসতবাড়িতে ঘরের মাচা উঁচু করে বিনিদ্র রজনী পার করছে। প্রায় ২ হাজার পরিবার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে।

বগুড়া জেলা প্রশাসকের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তা আজাহার আলী ম ল জানান, এখন পর্যন্ত সারিয়াকান্দি, ধুনট ও সোনাতলা উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যাকবলিত হয়েছে ১০২টি গ্রাম। প্রায় ৮৩ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। সারিয়াকান্দিতে ৪৬, ধুনটে ৫টি ও সোনাতলা উপজেলায় ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যাকবলিত হয়েছে। মোট ৬৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত বন্ধ রয়েছে।

সুনামগঞ্জ : ভারি বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে চলমান বন্যার শুরুর দিকেই তলিয়ে যায় সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের দুর্গাপুর, শক্তিয়ারখলা ও আনোয়ারপুর এলাকা। এতে গত ৮ দিন ধরে জেলা সদরের সঙ্গে তাহিরপুর উপজেলাসহ বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার একাংশের সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন ওইসব এলাকার লক্ষাধিক মানুষ। বিকল্প হিসেবে অধিক সময় ও অর্থ ব্যয় করে নৌপথে যাতায়াত করছেন তারা।

সুনামগঞ্জ স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সমস্যার স্থায়ী সমাধান কী হতে পারে সে বিষয়ে আমরা সমীক্ষা চালাচ্ছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরেও নিয়ে এসেছি।’

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, অবিরাম বর্ষণের কারণে চট্টগ্রামে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরে ৫ হাজার ও ১৫ উপজেলায় ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭২৫ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে রাঙ্গুনিয়ায় ৬ হাজার ৬৫০ জন, পটিয়ায় ৩ হাজার ৩২০, সাতকানিয়ায় ৭০ হাজার, ফটিকছড়িতে ৭৬ হাজার, বোয়ালখালীতে ৪ হাজার, আনোয়ারায় ৮০০, কর্ণফুলীতে ৪০০, হাটহাজারীতে ১০ হাজার, সীতাকুন্ডে ৬ হাজার, মিরসরাইয়ে ৭ হাজার ২২৫, চন্দনাইশে ১ লাখ ২০ হাজার, রাউজানে ১ লাখ ২০ হাজার, লোহাগাড়ায় ৮০০, বাঁশখালীতে ৮ হাজার ৫০০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

রাঙামাটি : কাপ্তাই হ্রদের পানিতে তলিয়ে গেছে রাঙামাটির পর্যটন কমপ্লেক্সে ঝুলন্ত সেতু। গতকাল সকালে সেতুর পাটাতন পানির নিচে দেখতে পায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এপর পর্যটকদের সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

রাঙামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়ুয়া বলেন, সম্প্রতি টানা বৃষ্টি উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি এখন বিপদসীমার ওপরে রয়েছে। পানি বাড়ার কারণে পর্যটন কমপ্লেক্সে আকর্ষণী ঝুলন্ত সেতুটির পাটাতন পানিতে ডুবে গেছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পানি কমে গেলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই পানির চাপ কমাতে খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রায় ১৬টি গেট। পানি ছাড়া হচ্ছে কর্ণফুলী নদীতে। অন্যদিকে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ডুবে গেছে রাঙামাটির ১০টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এসব উপজেলার প্রায় ১০ হাজারের অধিক পরিবার। একই সঙ্গে ঘোলা, ময়লার কারণে দূষিত হয়েছে কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই এ পানি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাহাড়ি ঢলে নেমে আসা উপড়ে পড়া গাছ-গাছালি, লতাগুল্ম ও বিস্তর কচুরিপানা কাপ্তাই হ্রদজুড়ে সৃষ্টি করেছে ভাসমান জঞ্জালও।

রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদ জানান, কাপ্তাই হ্রদ তীরবর্তী বাড়িঘরগুলো পাহাড়ি ঢলে বেশি প্লাবিত হয়েছে। তবে এ সমস্যা সাময়িক। বৃষ্টি কমে গেলে পানিও কমে যাবে। তবে যারা এরই মধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ত্রাণ সহায়তাও দেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা