শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

গাইবান্ধায় সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ ব্যাহত, নওগাঁয় ভাঙল আত্রাই বাঁধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। গতকাল গাইবান্ধায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেশ কিছু স্থানে সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। নওগাঁয় আত্রাই নদীর বাঁধ ভেঙে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের খবর অনুযায়ী, এক সপ্তাহের বন্যায় পানিতে ডুবে ১৮ জন এবং সাপের কামড়ে ২ জন মারা গেছেন। সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশের লালমনিরহাট, নেত্রকোনা, নীলফামারী, চট্টগ্রাম, সুনামগঞ্জ, কক্সবাজার, কুড়িগ্রাম, জামালপুর ও গাইবান্ধাসহ মোট ৯টি জেলাকে বন্যা দুর্গত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যে ১৮ জন পানিতে ডুবে মারা গেছে তারা হলো- লালমনিরহাটের মোহিত আলম (৭) ও সুজন (১৩), নেত্রকোনার সুইটি আক্তার (৬), রাফিয়া আক্তার (৬), আকলিমা (১৪), আরাফাত (৫), তামান্না (৭), নীলফামারীর মাহি (১ বছর ৬ মাস), চট্টগ্রামের ইমাম হোসেন (৮), কক্সবাজারের রিয়াজ উদ্দিন (১৯), কুড়িগ্রামের হাবিবুল্লাহ (৬), হাসানুল (৯ মাস), বিথী (১০), জামালপুরের সাইমন (৭), ইয়ামুল (২ বছর ৩ মাস), মমিন (৩) ও সাদিয়া ও গাইবান্ধায় আনারুল (৩২)। সাপের কামড়ে লালমনিরহাটের হাফিজুল হক (১৫) ও নীলফামারীর মোরশেদা (৩২) মারা যান। বন্যা সম্পর্কে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় প্রতিনিয়তই বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্রের পানি গতকাল বিপদসীমার ১৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৮৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানির চাপে রাস্তা ও ছোট ব্রিজ ধসের কারণে গতকাল জেলা সদরের সঙ্গে সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এদিকে সান্তাহার-লালমনিরহাট-রংপুর রেলপথের ত্রিমোহনী থেকে বাদিয়াখালী রেলস্টেশন এলাকায় রেললাইন পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গতকাল বেলা ১১টা থেকে এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে রেলওয়ে বিভাগ। তবে ঢাকাগামী লালমনি এক্সপ্রেস ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি বিকল্প রুট পার্বতীপুর হয়ে চলাচল করবে বলে গাইবান্ধা স্টেশন মাস্টার জানান। গাইবান্ধার কদমতলী নামক স্থানের একটি ব্রিজের একাংশ ধসে ভেঙে পড়ার উপক্রম হওয়ায় সকাল থেকে গাইবান্ধা-সুন্দরগঞ্জ সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে গাইবান্ধা-সাঘাটা সড়কের পোড়াবাড়ী এলাকায় বন্যার পানির তোড়ে ২০০ ফুট পাকা সড়ক ধসে গাইবান্ধার সঙ্গে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।  গতকাল গাইবান্ধা সদরের কাজলঢোপ এলাকায় ঘাঘট নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১০০ মিটার অংশ ধসে যাওয়ায় গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর সড়কের ওপর দিয়ে কাজলঢোপ, কদমেরতল, ব্রিজবাজার এলাকায় বন্যার পানি প্রবল স্রোতে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে এই সড়কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নওগাঁ : নওগাঁর মান্দায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল ভোর রাতে আত্রাই নদীর ডান তীরে উপজেলার কশব ইউনিয়নের চকবালু নামক স্থানে বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে খেতের ফসল। বসতবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় ঘরের আসবাবপত্র ও মালামাল নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে দুর্গত এলাকার মানুষ। বাঁধ  ভেঙে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্বমান্দার সব ধরনের  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি জোতবাজার পয়েন্টে বিপদসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আত্রাই ও ফকির্ণি নদীর উভয় তীরে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ৩০টি পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আত্রাই নদীর ডান তীরে সুজন সখী খেয়াঘাট সংলগ্ন এলাকায় বাঁধের ভিতর দিয়ে পানি পার হতে থাকে। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসীর সহায়তায় বাঁধটি মেরামত করে টিকিয়ে রাখা হয়। এদিকে নদীর এ অবস্থায় স্থানীয়রা রাতে পাহারা বসিয়ে বাঁধ টিকিয়ে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যান।  গতকাল ভোর রাতে জোতবাজার-আত্রাই রাস্তার চকবালু নামক স্থানে বাঁধ দিয়ে পার হতে থাকে। কিন্তু পানির প্রবল চাপের কারণে বাঁধটি টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে পানির তোড়ে মান্দা উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ভরট্ট শিবনগর, দাসপাড়া, চকরামপুর, শহরবাড়ি, কর্ণভাগ, পারসিমলা, নহলা কালুপাড়া, আবিদ্যপাড়া, জশোপাড়া, পশ্চিম দুর্গাপুর, শিবপুর, ক্ষুদ্র বান্দাইখাড়া ও চককামদেব, নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের পারনুরুল্লাবাদ, চকহরি নারায়ণ ও বাকসাবাড়ি কশব ইউনিয়নের বনকুড়া ও দক্ষিণ চকবালু এবং কালিকাপুর ইউনিয়নের বেড়েরটেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, নদীর পানি বৃদ্ধিতে চকবালু নামক স্থানে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়েছে পড়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো টিকিয়ে রাখতে দিনরাত কাজ করেছে স্থানীয়রা। স্থানীয় আবদুল জব্বার, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেনসহ অনেকে জানান, নদীর পানি বাড়তে শুরু করলে উভয় তীরে অনেক স্থান ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। কিন্তু নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো লোকজনকে রাস্তায় পাওয়া যায় না। অনেক সময় নজরে পড়লে মোটরসাইকেলে এসে তাৎক্ষণিক কেটে পড়েন। গত ২৪ ঘণ্টায় পাউবোর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ এলাকায় দেখা যায়নি বলেও অভিযোগ করেন তারা।

নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুধাংশু কুমার সরকার বলেন, গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি মান্দা উপজেলার জোতবাজারে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আবহাওয়া পরিষ্কার হলে বৃহস্পতিবার থেকে পানি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

জামালপুর : উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জামালপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন ৪ লক্ষাধিক মানুষ। গতকাল দুপুরে বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে বিপদসীমার ১৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে যমুনার পানি প্রবাহিত হয়েছে, যা এই পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমা অতিক্রমের সর্বোচ্চ রেকর্ড। রেললাইনে পানি ওঠে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের তিন উপজেলায় রেল যোগাযোগ। 

জামালপুরের সাত উপজেলার ৬৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫২টি ইউনিয়ন বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও বন্যাকবলিত হয়েছে ৬টি পৌরসভাও। রেললাইনে পানি ওঠায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের মেলান্দহ-ইসলামপুর-দেওয়ানগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল। ২৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৫ হাজার ৭২০ জন মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে ৫৬৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান। তলিয়ে গেছে অন্তত ১৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল। দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গো-খাদ্যের সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে।

বগুড়া : ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে আসা ঢলে বগুড়ার তিনটি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। মঙ্গলবারের পর গতকাল আরও একধাপ সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন করে আরও বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার ১০০ সেন্টিমিটার থাকলেও গতকাল যমুনা নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সঙ্গে সারিয়াকান্দিতে বাঙ্গালি নদীর পানিও বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। বাঙ্গালি নদীর পানি বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বইছে। তিন উপজেলায় নতুন করে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় মোট ২০ হাজার ২৫টি পরিবারের ৮২ হাজার ৩৮০ জন মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার বন্যাকবলিত চালুয়াবাড়ি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। পরিবারের সদস্যরা বন্যার পানির মধ্যেই বাঁশ, টিন দিয়ে উঁচু করে মাচা তৈরি করে আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে সুপেয় পানির অভাব রয়েছে। কিছু কিছু ত্রাণ পেলেও পরিবারগুলো অনিরাপদ হয়ে আছে। চরাঞ্চলের অনেকে পরিবার বসতবাড়িতে ঘরের মাচা উঁচু করে বিনিদ্র রজনী পার করছে। প্রায় ২ হাজার পরিবার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে।

বগুড়া জেলা প্রশাসকের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তা আজাহার আলী ম ল জানান, এখন পর্যন্ত সারিয়াকান্দি, ধুনট ও সোনাতলা উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যাকবলিত হয়েছে ১০২টি গ্রাম। প্রায় ৮৩ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। সারিয়াকান্দিতে ৪৬, ধুনটে ৫টি ও সোনাতলা উপজেলায় ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যাকবলিত হয়েছে। মোট ৬৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত বন্ধ রয়েছে।

সুনামগঞ্জ : ভারি বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে চলমান বন্যার শুরুর দিকেই তলিয়ে যায় সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের দুর্গাপুর, শক্তিয়ারখলা ও আনোয়ারপুর এলাকা। এতে গত ৮ দিন ধরে জেলা সদরের সঙ্গে তাহিরপুর উপজেলাসহ বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার একাংশের সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন ওইসব এলাকার লক্ষাধিক মানুষ। বিকল্প হিসেবে অধিক সময় ও অর্থ ব্যয় করে নৌপথে যাতায়াত করছেন তারা।

সুনামগঞ্জ স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সমস্যার স্থায়ী সমাধান কী হতে পারে সে বিষয়ে আমরা সমীক্ষা চালাচ্ছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরেও নিয়ে এসেছি।’

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, অবিরাম বর্ষণের কারণে চট্টগ্রামে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরে ৫ হাজার ও ১৫ উপজেলায় ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭২৫ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে রাঙ্গুনিয়ায় ৬ হাজার ৬৫০ জন, পটিয়ায় ৩ হাজার ৩২০, সাতকানিয়ায় ৭০ হাজার, ফটিকছড়িতে ৭৬ হাজার, বোয়ালখালীতে ৪ হাজার, আনোয়ারায় ৮০০, কর্ণফুলীতে ৪০০, হাটহাজারীতে ১০ হাজার, সীতাকুন্ডে ৬ হাজার, মিরসরাইয়ে ৭ হাজার ২২৫, চন্দনাইশে ১ লাখ ২০ হাজার, রাউজানে ১ লাখ ২০ হাজার, লোহাগাড়ায় ৮০০, বাঁশখালীতে ৮ হাজার ৫০০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

রাঙামাটি : কাপ্তাই হ্রদের পানিতে তলিয়ে গেছে রাঙামাটির পর্যটন কমপ্লেক্সে ঝুলন্ত সেতু। গতকাল সকালে সেতুর পাটাতন পানির নিচে দেখতে পায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এপর পর্যটকদের সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

রাঙামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়ুয়া বলেন, সম্প্রতি টানা বৃষ্টি উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি এখন বিপদসীমার ওপরে রয়েছে। পানি বাড়ার কারণে পর্যটন কমপ্লেক্সে আকর্ষণী ঝুলন্ত সেতুটির পাটাতন পানিতে ডুবে গেছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পানি কমে গেলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই পানির চাপ কমাতে খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রায় ১৬টি গেট। পানি ছাড়া হচ্ছে কর্ণফুলী নদীতে। অন্যদিকে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ডুবে গেছে রাঙামাটির ১০টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এসব উপজেলার প্রায় ১০ হাজারের অধিক পরিবার। একই সঙ্গে ঘোলা, ময়লার কারণে দূষিত হয়েছে কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই এ পানি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাহাড়ি ঢলে নেমে আসা উপড়ে পড়া গাছ-গাছালি, লতাগুল্ম ও বিস্তর কচুরিপানা কাপ্তাই হ্রদজুড়ে সৃষ্টি করেছে ভাসমান জঞ্জালও।

রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদ জানান, কাপ্তাই হ্রদ তীরবর্তী বাড়িঘরগুলো পাহাড়ি ঢলে বেশি প্লাবিত হয়েছে। তবে এ সমস্যা সাময়িক। বৃষ্টি কমে গেলে পানিও কমে যাবে। তবে যারা এরই মধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ত্রাণ সহায়তাও দেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
সর্বশেষ খবর
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’
শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম
আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের
ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল
স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’
‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী
নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’
‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে