শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

গাইবান্ধায় সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ ব্যাহত, নওগাঁয় ভাঙল আত্রাই বাঁধ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। গতকাল গাইবান্ধায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেশ কিছু স্থানে সড়ক ও ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। নওগাঁয় আত্রাই নদীর বাঁধ ভেঙে ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমারজেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের খবর অনুযায়ী, এক সপ্তাহের বন্যায় পানিতে ডুবে ১৮ জন এবং সাপের কামড়ে ২ জন মারা গেছেন। সূত্র জানায়, বর্তমানে দেশের লালমনিরহাট, নেত্রকোনা, নীলফামারী, চট্টগ্রাম, সুনামগঞ্জ, কক্সবাজার, কুড়িগ্রাম, জামালপুর ও গাইবান্ধাসহ মোট ৯টি জেলাকে বন্যা দুর্গত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যে ১৮ জন পানিতে ডুবে মারা গেছে তারা হলো- লালমনিরহাটের মোহিত আলম (৭) ও সুজন (১৩), নেত্রকোনার সুইটি আক্তার (৬), রাফিয়া আক্তার (৬), আকলিমা (১৪), আরাফাত (৫), তামান্না (৭), নীলফামারীর মাহি (১ বছর ৬ মাস), চট্টগ্রামের ইমাম হোসেন (৮), কক্সবাজারের রিয়াজ উদ্দিন (১৯), কুড়িগ্রামের হাবিবুল্লাহ (৬), হাসানুল (৯ মাস), বিথী (১০), জামালপুরের সাইমন (৭), ইয়ামুল (২ বছর ৩ মাস), মমিন (৩) ও সাদিয়া ও গাইবান্ধায় আনারুল (৩২)। সাপের কামড়ে লালমনিরহাটের হাফিজুল হক (১৫) ও নীলফামারীর মোরশেদা (৩২) মারা যান। বন্যা সম্পর্কে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় প্রতিনিয়তই বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্রের পানি গতকাল বিপদসীমার ১৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে এবং ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৮৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানির চাপে রাস্তা ও ছোট ব্রিজ ধসের কারণে গতকাল জেলা সদরের সঙ্গে সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এদিকে সান্তাহার-লালমনিরহাট-রংপুর রেলপথের ত্রিমোহনী থেকে বাদিয়াখালী রেলস্টেশন এলাকায় রেললাইন পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় গতকাল বেলা ১১টা থেকে এ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে রেলওয়ে বিভাগ। তবে ঢাকাগামী লালমনি এক্সপ্রেস ও রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দুটি বিকল্প রুট পার্বতীপুর হয়ে চলাচল করবে বলে গাইবান্ধা স্টেশন মাস্টার জানান। গাইবান্ধার কদমতলী নামক স্থানের একটি ব্রিজের একাংশ ধসে ভেঙে পড়ার উপক্রম হওয়ায় সকাল থেকে গাইবান্ধা-সুন্দরগঞ্জ সড়কের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে গাইবান্ধা-সাঘাটা সড়কের পোড়াবাড়ী এলাকায় বন্যার পানির তোড়ে ২০০ ফুট পাকা সড়ক ধসে গাইবান্ধার সঙ্গে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।  গতকাল গাইবান্ধা সদরের কাজলঢোপ এলাকায় ঘাঘট নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ১০০ মিটার অংশ ধসে যাওয়ায় গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর সড়কের ওপর দিয়ে কাজলঢোপ, কদমেরতল, ব্রিজবাজার এলাকায় বন্যার পানি প্রবল স্রোতে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে এই সড়কে ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নওগাঁ : নওগাঁর মান্দায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। গতকাল ভোর রাতে আত্রাই নদীর ডান তীরে উপজেলার কশব ইউনিয়নের চকবালু নামক স্থানে বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। তলিয়ে গেছে খেতের ফসল। বসতবাড়িতে পানি প্রবেশ করায় ঘরের আসবাবপত্র ও মালামাল নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে দুর্গত এলাকার মানুষ। বাঁধ  ভেঙে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে পূর্বমান্দার সব ধরনের  যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি জোতবাজার পয়েন্টে বিপদসীমার ১০০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আত্রাই ও ফকির্ণি নদীর উভয় তীরে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ৩০টি পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আত্রাই নদীর ডান তীরে সুজন সখী খেয়াঘাট সংলগ্ন এলাকায় বাঁধের ভিতর দিয়ে পানি পার হতে থাকে। এ সময় স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসীর সহায়তায় বাঁধটি মেরামত করে টিকিয়ে রাখা হয়। এদিকে নদীর এ অবস্থায় স্থানীয়রা রাতে পাহারা বসিয়ে বাঁধ টিকিয়ে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যান।  গতকাল ভোর রাতে জোতবাজার-আত্রাই রাস্তার চকবালু নামক স্থানে বাঁধ দিয়ে পার হতে থাকে। কিন্তু পানির প্রবল চাপের কারণে বাঁধটি টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি। এরই মধ্যে পানির তোড়ে মান্দা উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের ভরট্ট শিবনগর, দাসপাড়া, চকরামপুর, শহরবাড়ি, কর্ণভাগ, পারসিমলা, নহলা কালুপাড়া, আবিদ্যপাড়া, জশোপাড়া, পশ্চিম দুর্গাপুর, শিবপুর, ক্ষুদ্র বান্দাইখাড়া ও চককামদেব, নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের পারনুরুল্লাবাদ, চকহরি নারায়ণ ও বাকসাবাড়ি কশব ইউনিয়নের বনকুড়া ও দক্ষিণ চকবালু এবং কালিকাপুর ইউনিয়নের বেড়েরটেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম জানান, নদীর পানি বৃদ্ধিতে চকবালু নামক স্থানে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়েছে পড়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলো টিকিয়ে রাখতে দিনরাত কাজ করেছে স্থানীয়রা। স্থানীয় আবদুল জব্বার, নজরুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেনসহ অনেকে জানান, নদীর পানি বাড়তে শুরু করলে উভয় তীরে অনেক স্থান ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। কিন্তু নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোনো লোকজনকে রাস্তায় পাওয়া যায় না। অনেক সময় নজরে পড়লে মোটরসাইকেলে এসে তাৎক্ষণিক কেটে পড়েন। গত ২৪ ঘণ্টায় পাউবোর কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে এ এলাকায় দেখা যায়নি বলেও অভিযোগ করেন তারা।

নওগাঁ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুধাংশু কুমার সরকার বলেন, গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আত্রাই নদীর পানি মান্দা উপজেলার জোতবাজারে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আবহাওয়া পরিষ্কার হলে বৃহস্পতিবার থেকে পানি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

জামালপুর : উজানের ঢলে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় জামালপুরের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন ৪ লক্ষাধিক মানুষ। গতকাল দুপুরে বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে বিপদসীমার ১৬২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে যমুনার পানি প্রবাহিত হয়েছে, যা এই পয়েন্টে যমুনার পানি বিপদসীমা অতিক্রমের সর্বোচ্চ রেকর্ড। রেললাইনে পানি ওঠে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের তিন উপজেলায় রেল যোগাযোগ। 

জামালপুরের সাত উপজেলার ৬৮টি ইউনিয়নের মধ্যে ৫২টি ইউনিয়ন বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে। এ ছাড়াও বন্যাকবলিত হয়েছে ৬টি পৌরসভাও। রেললাইনে পানি ওঠায় বন্ধ হয়ে গেছে জামালপুরের মেলান্দহ-ইসলামপুর-দেওয়ানগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল। ২৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে ৫ হাজার ৭২০ জন মানুষ। বন্ধ হয়ে গেছে ৫৬৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান। তলিয়ে গেছে অন্তত ১৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল। দুর্গত এলাকায় বিশুদ্ধ পানি, খাবার ও গো-খাদ্যের সংকট তীব্র হয়ে উঠেছে।

বগুড়া : ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে আসা ঢলে বগুড়ার তিনটি উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। মঙ্গলবারের পর গতকাল আরও একধাপ সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নতুন করে আরও বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার ১০০ সেন্টিমিটার থাকলেও গতকাল যমুনা নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ১১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই সঙ্গে সারিয়াকান্দিতে বাঙ্গালি নদীর পানিও বিপদসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। বাঙ্গালি নদীর পানি বিপদসীমার ২৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে বইছে। তিন উপজেলায় নতুন করে তিনটি গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় মোট ২০ হাজার ২৫টি পরিবারের ৮২ হাজার ৩৮০ জন মানুষ বন্যাকবলিত হয়ে পড়েছে।

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার বন্যাকবলিত চালুয়াবাড়ি ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। পরিবারের সদস্যরা বন্যার পানির মধ্যেই বাঁশ, টিন দিয়ে উঁচু করে মাচা তৈরি করে আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে সুপেয় পানির অভাব রয়েছে। কিছু কিছু ত্রাণ পেলেও পরিবারগুলো অনিরাপদ হয়ে আছে। চরাঞ্চলের অনেকে পরিবার বসতবাড়িতে ঘরের মাচা উঁচু করে বিনিদ্র রজনী পার করছে। প্রায় ২ হাজার পরিবার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে।

বগুড়া জেলা প্রশাসকের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তা আজাহার আলী ম ল জানান, এখন পর্যন্ত সারিয়াকান্দি, ধুনট ও সোনাতলা উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যাকবলিত হয়েছে ১০২টি গ্রাম। প্রায় ৮৩ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। সারিয়াকান্দিতে ৪৬, ধুনটে ৫টি ও সোনাতলা উপজেলায় ১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্যাকবলিত হয়েছে। মোট ৬৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আপাতত বন্ধ রয়েছে।

সুনামগঞ্জ : ভারি বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে চলমান বন্যার শুরুর দিকেই তলিয়ে যায় সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের দুর্গাপুর, শক্তিয়ারখলা ও আনোয়ারপুর এলাকা। এতে গত ৮ দিন ধরে জেলা সদরের সঙ্গে তাহিরপুর উপজেলাসহ বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার একাংশের সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়েন ওইসব এলাকার লক্ষাধিক মানুষ। বিকল্প হিসেবে অধিক সময় ও অর্থ ব্যয় করে নৌপথে যাতায়াত করছেন তারা।

সুনামগঞ্জ স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সমস্যার স্থায়ী সমাধান কী হতে পারে সে বিষয়ে আমরা সমীক্ষা চালাচ্ছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরেও নিয়ে এসেছি।’

চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ জানান, অবিরাম বর্ষণের কারণে চট্টগ্রামে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম নগরে ৫ হাজার ও ১৫ উপজেলায় ৫ লাখ ২৩ হাজার ৭২৫ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে রাঙ্গুনিয়ায় ৬ হাজার ৬৫০ জন, পটিয়ায় ৩ হাজার ৩২০, সাতকানিয়ায় ৭০ হাজার, ফটিকছড়িতে ৭৬ হাজার, বোয়ালখালীতে ৪ হাজার, আনোয়ারায় ৮০০, কর্ণফুলীতে ৪০০, হাটহাজারীতে ১০ হাজার, সীতাকুন্ডে ৬ হাজার, মিরসরাইয়ে ৭ হাজার ২২৫, চন্দনাইশে ১ লাখ ২০ হাজার, রাউজানে ১ লাখ ২০ হাজার, লোহাগাড়ায় ৮০০, বাঁশখালীতে ৮ হাজার ৫০০ জন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

রাঙামাটি : কাপ্তাই হ্রদের পানিতে তলিয়ে গেছে রাঙামাটির পর্যটন কমপ্লেক্সে ঝুলন্ত সেতু। গতকাল সকালে সেতুর পাটাতন পানির নিচে দেখতে পায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এপর পর্যটকদের সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

রাঙামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়ুয়া বলেন, সম্প্রতি টানা বৃষ্টি উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের পানি এখন বিপদসীমার ওপরে রয়েছে। পানি বাড়ার কারণে পর্যটন কমপ্লেক্সে আকর্ষণী ঝুলন্ত সেতুটির পাটাতন পানিতে ডুবে গেছে। পর্যটকদের নিরাপত্তার স্বার্থে সেতুর ওপর চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পানি কমে গেলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে।

এদিকে টানা বৃষ্টিতে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই পানির চাপ কমাতে খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রায় ১৬টি গেট। পানি ছাড়া হচ্ছে কর্ণফুলী নদীতে। অন্যদিকে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় ডুবে গেছে রাঙামাটির ১০টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এসব উপজেলার প্রায় ১০ হাজারের অধিক পরিবার। একই সঙ্গে ঘোলা, ময়লার কারণে দূষিত হয়েছে কাপ্তাই হ্রদের পানি। তাই এ পানি ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পাহাড়ি ঢলে নেমে আসা উপড়ে পড়া গাছ-গাছালি, লতাগুল্ম ও বিস্তর কচুরিপানা কাপ্তাই হ্রদজুড়ে সৃষ্টি করেছে ভাসমান জঞ্জালও।

রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশিদ জানান, কাপ্তাই হ্রদ তীরবর্তী বাড়িঘরগুলো পাহাড়ি ঢলে বেশি প্লাবিত হয়েছে। তবে এ সমস্যা সাময়িক। বৃষ্টি কমে গেলে পানিও কমে যাবে। তবে যারা এরই মধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন, তাদের জন্য আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ত্রাণ সহায়তাও দেওয়া হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা