শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

নেই কোনো স্বাস্থ্যবিধি
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঢাকায় এবার গরুর দাম কম হলেও বাইরে বেশি। কোরবানির পশুর সব হাটেই ছোট, মাঝারি ও বড় গরু উঠেছে। পর্যাপ্ত রয়েছে ছাগলও। অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিক্রেতারাও দাম হাঁকছেন। গতকাল সবকটি হাটে কোরবানির পশু বিক্রি বেশি হয়েছে। ক্রেতারা বলছেন, অন্যদিনের তুলনায় দাম বেশি। বিক্রেতারা বলছেন, লোকসান না করার চেয়ে কম লাভে তারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। হাট-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময় যত কমছে বিক্রি তত বাড়ছে। শেষ দিনে গরু বিক্রি আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে তাদের আশা। তবে হাটগুলোতে সরকারি নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে অনীহা লক্ষ করা গেছে। মহামারী করোনার কারণে বড় আকারের বেশি দামের পশুর প্রতি আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। ছাগল ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে কম দামে পশু কিনতে পেরে সন্তুষ্ট ক্রেতারা। তবে প্রত্যাশার চেয়ে কম দাম পাওয়ায় হতাশ বিক্রেতারা। তবে গরু বেশি বিক্রি হওয়ায় খুশি ইজারাদাররা। প্রতিবছরই কোরবানির পশুর হাটে চমক হিসেবে থাকে বিশেষ কিছু গরু। ওজন, সাইজ ও দামের কারণে আলোচনায় থাকে হাটে আসা এসব পশু। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। এবারের আলোচিত বড় গরু ছিল ঢাকার গাবতলী পশুর হাটে। ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছিল ৮০ লাখ টাকা। গতকাল ‘বাংলার বস’ বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকায়। সরেজমিন ঢাকার দিয়াবাড়ীর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, হাটে প্রচুর গরু। রয়েছে ছাগল ও ভেড়া। ক্রেতাও বেশি। দামও বেশি। ক্রেতারা দরদাম করে কাক্সিক্ষত পশু কিনছেন। অনেক পুরুষ ক্রেতার সঙ্গে নারী ও শিশুরা হাটে এসেছে। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরু বেশি বিক্রি হতে দেখা গেছে। শেষ মুহূর্তে আশানুরূপ দামে গরু বিক্রি করতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা। ৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে খাসি ও ভেড়া এবং  ৪৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে গরু বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। অনেকের মুখে মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্ব মানছেন না। হাটে আসা আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী নামে দক্ষিণখানের এক বাসিন্দা জানান, তিনি ৯৩ হাজার টাকায় গরু কিনেছেন। তবে তার বাজেট ছিল ৮০ হাজার টাকা। আগের তুলনায় গরুর দাম বেশি হওয়ায় বাজেট বাড়াতে হয়েছে। কুষ্টিয়ার এক ব্যবসায়ী এই গরুটি দেড় লাখ টাকা দাম হেঁকেছিলেন। দরদাম করতে করতে ৯৩ হাজার টাকায় সমঝোতা হয়। হাসিল দিয়েছেন ৪ হাজার টাকা। তিনি কাক্সিক্ষত গরু কিনতে পেরে খুশি। টঙ্গীর বাসিন্দা এস এম মিন্টু জানান, তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। তার বাজেট ছিল দেড় লাখ টাকা। গতবারের তুলনায় এবার কম দামে গরু পেয়ে তিনি খুশি। মানিকগঞ্জের এক ব্যবসায়ী এই গরুটি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চেয়েছিলেন। মিন্টু দরকষাকষি করে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় কিনে নেন গরুটি। হাসিল দিয়েছেন ৬ হাজার ২৫০ টাকা। তিনি পিকআপ ভাড়া করে টঙ্গীতে গরু নিয়ে যান। সরেজমিনে ঢাকার মেরাদিয়া পশুর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বনশ্রীর এইচ ব্লকের প্রধান সড়কের দুই পাশে প্রায় দেড় কিলোমিটারজুড়ে ত্রিপল আর বাঁশ দিয়ে হাট বসানো হয়েছে। হাটে রাখা হয়নি কোনো স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্বও। মাস্ক ব্যবহার করছেন না বেপারীসহ অনেক ক্রেতা। হাটে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রচুর গরু। বিক্রিও বেশি। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর ক্রেতা সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু বেপারীরা শেষ দিকে যে ধরনের ভিড় আশা করেছিলেন এখনো সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে সব মিলিয়ে লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। ক্রেতারা বলছেন, মাঝারি সাইজের গরুর বেশি চাহিদা থাকায় বেপারীরা গরুপ্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন। হাট যাচাই করে তারা গরু কিনবেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় ভিড় বেড়েছে কয়েক গুণ। বেড়েছে গরু বিক্রিও। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী মো. রবিউল জানান, মঙ্গলবার ২০টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। বিক্রি হয়েছে মাত্র একটি। বাকি গরু বিক্রি না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চার মাস আগে গরুগুলো কিনে লালনপালন করেছি। এখন চার মাস আগের কেনা দামও বলছে না। লস দিয়ে তো আর বিক্রি করব না। প্রয়োজনে কসাইদের কাছে কেজি দরে বিক্রি করে দেব।’

রূপগঞ্জ থেকে আসা আরেক ব্যবসায়ী মো. মান্নান মিয়া জানান, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছিলেন। গরুর খাবারসহ আরও ২ লাখ টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু হাটে তোলার পর সর্বোচ্চ দাম উঠেছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ শুধু মাংসের দাম ধরলেই সাড়ে ৪ লাখ টাকার ওপরে দাম আসে। শেষ পর্যন্ত গরু বিক্রি করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে চিন্তায় পড়েছেন তিনি। অধিকাংশ বেপারীই জানালেন, এবার ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা দামের গরুর ক্রেতা বেশি। তুলনামূলক বড় সাইজের গরু তেমন বিক্রিই হচ্ছে না। হাটে গরু কিনতে আসা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘মাঝারি সাইজের একটি গরু কিনতে এসেছি। কিন্তু মনে হচ্ছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় বেপারীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ বড় গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে কম।’ জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ২৮ জুলাই থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত অস্থায়ী পশুর হাট কার্যকর থাকবে। কিন্তু ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ১৭টি পশুর হাট ২০ জুলাই বসানো শুরু হয়েছে।

দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে বন্যার কারণে অনেক বেপারী আগেভাগেই পশু নিয়ে ঢাকায় চলে এসেছেন। তাই ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার অনেক  বেপারী দেরিতে আসায় মূল হাটে জায়গা না পেয়ে আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে সড়ক, রেল, বাসাবাড়ি, অলিগলিতে পশুর হাট বসেছে। এতে যেমন চলাচলে দুর্ভোগ, তেমনি করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে মাইকিং করা হলেও ব্যবসায়ী, ইজারাদার প্রতিনিধি বা ক্রেতাদের কমই তা মানতে দেখা গেছে। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ বছর ঢাকা শহরের বাইরে পশুর হাট বসানোর নির্দেশনা দিয়েছিল ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র।

১০ লাখে বিক্রি ‘বাংলার বস’ : গতকাল বিকালে গাবতলী পশুর হাটসহ সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী যশোরের ‘বাংলার বস’ ১০ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিক মো. আসমত আলী গাইন গরুটির দাম ৩০ লাখ টাকা হেঁকেছিলেন। জানা গেছে, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হুরগাতী গ্রামের খামারি আসমত আলী গাইন গাবতলী পশুর হাটে ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরু আনেন। বাংলার বসের ওজন ১ হাজার ২৯৫ কেজি এবং বাংলার সম্রাট ৯৭৭ কেজি (লাইফ ওয়েট)।

২০ লাখ টাকা দাম চাওয়া বাংলার সম্রাট ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক আসমত। তিনি বলেন, গত বছর কোরবানির ঈদের কয়েক দিন আগে যশোরের নিউমার্কেট এলাকার হাই কোর্ট মোড়ের খামারি মুকুলের কাছ থেকে তিনি ‘বাংলার বস’ কেনেন ১৭ লাখ টাকায়। আর ‘বাংলার সম্রাট’ কেনা হয় ৮ লাখ টাকা দিয়ে। প্রথম অবস্থায় দুটি গরুর দাম হেঁকেছেন ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলার বসের দাম নির্ধারণ করেছিলেন ৫০ লাখ টাকা।

হাট পরিদর্শনে আতিকের স্বস্তি : ডুমনী এলাকার কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। গতকাল হাটে ক্রেতা ও পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রবণতা দেখে এই স্বস্তি প্রকাশ করেন তিনি। সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি আরও কঠোরভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেন মেয়র। পরিদর্শন শেষে মেয়র আতিক বলেন, ‘এ বছর করোনা মহামারীর মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারী মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও কেউ কেউ শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। আপনারা নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা মেইনটেন করবেন। আমাদের হাট মনিটরিং কমিটি বিভিন্ন হাট নিয়মিত পরিদর্শন করছে। প্রতিটি হাটে ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন।’ মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির ডিজিটাল গরুর হাট রয়েছে। সেখান থেকেও আপনারা পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব, ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া ২৫৬টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পশু কোরবানির পর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা তা সংগ্রহ করে নেবেন।’

আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, জেলায় কোরবানির পশুর হাটগুলোতে ব্যাপক লোক সমাগম হলেও বেচাকেনা জমে ওঠেনি। বিভিন্ন বাজারে চাহিদামতো গরু ওঠায় এবং গতবারের তুলনায় দাম কম হওয়ায় ক্রেতারা খুশি হলেও বিক্রেতাদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। বিক্রেতারা জানান, করোনা পরিস্থিতিতে এবার অনেকে কোরবানি দিতে পারবেন না বলে গরুর দাম উঠছে না। এদিকে হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব না মানার প্রবণতার কারণে জেলায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, এবার নোয়াখালীতে ২৬৫টি স্থায়ী এবং ১২১টি অস্থায়ী হাটের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, ঈদের আর মাত্র এক দিন বাকি। তাই কোরবানি ঈদ ঘিরে ঠাকুরগাঁওয়ে জমে উঠেছে পশুর হাট। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঠাকুরগাঁওয়ের সব পশুর হাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের মধ্যে জেলার সর্ববৃহৎ পশুর হাট সদর উপজেলার খচাবাড়ী, মাদারগঞ্জ, লাহিড়ী হাটে দেখা যায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তো দূরের কথা, ক্রেতা-বিক্রেতাদের কারও মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
সর্বশেষ খবর
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৫২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি
ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান করা উচিত: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
লেবার পার্টির ৭৫ সংসদ সদস্য প্রার্থীর প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১
বরিশালে ইজিবাইক চালককে হত্যায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দুই জনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি