শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

নেই কোনো স্বাস্থ্যবিধি
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঢাকায় এবার গরুর দাম কম হলেও বাইরে বেশি। কোরবানির পশুর সব হাটেই ছোট, মাঝারি ও বড় গরু উঠেছে। পর্যাপ্ত রয়েছে ছাগলও। অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিক্রেতারাও দাম হাঁকছেন। গতকাল সবকটি হাটে কোরবানির পশু বিক্রি বেশি হয়েছে। ক্রেতারা বলছেন, অন্যদিনের তুলনায় দাম বেশি। বিক্রেতারা বলছেন, লোকসান না করার চেয়ে কম লাভে তারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। হাট-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময় যত কমছে বিক্রি তত বাড়ছে। শেষ দিনে গরু বিক্রি আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে তাদের আশা। তবে হাটগুলোতে সরকারি নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে অনীহা লক্ষ করা গেছে। মহামারী করোনার কারণে বড় আকারের বেশি দামের পশুর প্রতি আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। ছাগল ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে কম দামে পশু কিনতে পেরে সন্তুষ্ট ক্রেতারা। তবে প্রত্যাশার চেয়ে কম দাম পাওয়ায় হতাশ বিক্রেতারা। তবে গরু বেশি বিক্রি হওয়ায় খুশি ইজারাদাররা। প্রতিবছরই কোরবানির পশুর হাটে চমক হিসেবে থাকে বিশেষ কিছু গরু। ওজন, সাইজ ও দামের কারণে আলোচনায় থাকে হাটে আসা এসব পশু। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। এবারের আলোচিত বড় গরু ছিল ঢাকার গাবতলী পশুর হাটে। ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছিল ৮০ লাখ টাকা। গতকাল ‘বাংলার বস’ বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকায়। সরেজমিন ঢাকার দিয়াবাড়ীর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, হাটে প্রচুর গরু। রয়েছে ছাগল ও ভেড়া। ক্রেতাও বেশি। দামও বেশি। ক্রেতারা দরদাম করে কাক্সিক্ষত পশু কিনছেন। অনেক পুরুষ ক্রেতার সঙ্গে নারী ও শিশুরা হাটে এসেছে। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরু বেশি বিক্রি হতে দেখা গেছে। শেষ মুহূর্তে আশানুরূপ দামে গরু বিক্রি করতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা। ৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে খাসি ও ভেড়া এবং  ৪৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে গরু বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। অনেকের মুখে মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্ব মানছেন না। হাটে আসা আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী নামে দক্ষিণখানের এক বাসিন্দা জানান, তিনি ৯৩ হাজার টাকায় গরু কিনেছেন। তবে তার বাজেট ছিল ৮০ হাজার টাকা। আগের তুলনায় গরুর দাম বেশি হওয়ায় বাজেট বাড়াতে হয়েছে। কুষ্টিয়ার এক ব্যবসায়ী এই গরুটি দেড় লাখ টাকা দাম হেঁকেছিলেন। দরদাম করতে করতে ৯৩ হাজার টাকায় সমঝোতা হয়। হাসিল দিয়েছেন ৪ হাজার টাকা। তিনি কাক্সিক্ষত গরু কিনতে পেরে খুশি। টঙ্গীর বাসিন্দা এস এম মিন্টু জানান, তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। তার বাজেট ছিল দেড় লাখ টাকা। গতবারের তুলনায় এবার কম দামে গরু পেয়ে তিনি খুশি। মানিকগঞ্জের এক ব্যবসায়ী এই গরুটি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চেয়েছিলেন। মিন্টু দরকষাকষি করে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় কিনে নেন গরুটি। হাসিল দিয়েছেন ৬ হাজার ২৫০ টাকা। তিনি পিকআপ ভাড়া করে টঙ্গীতে গরু নিয়ে যান। সরেজমিনে ঢাকার মেরাদিয়া পশুর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বনশ্রীর এইচ ব্লকের প্রধান সড়কের দুই পাশে প্রায় দেড় কিলোমিটারজুড়ে ত্রিপল আর বাঁশ দিয়ে হাট বসানো হয়েছে। হাটে রাখা হয়নি কোনো স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্বও। মাস্ক ব্যবহার করছেন না বেপারীসহ অনেক ক্রেতা। হাটে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রচুর গরু। বিক্রিও বেশি। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর ক্রেতা সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু বেপারীরা শেষ দিকে যে ধরনের ভিড় আশা করেছিলেন এখনো সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে সব মিলিয়ে লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। ক্রেতারা বলছেন, মাঝারি সাইজের গরুর বেশি চাহিদা থাকায় বেপারীরা গরুপ্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন। হাট যাচাই করে তারা গরু কিনবেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় ভিড় বেড়েছে কয়েক গুণ। বেড়েছে গরু বিক্রিও। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী মো. রবিউল জানান, মঙ্গলবার ২০টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। বিক্রি হয়েছে মাত্র একটি। বাকি গরু বিক্রি না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চার মাস আগে গরুগুলো কিনে লালনপালন করেছি। এখন চার মাস আগের কেনা দামও বলছে না। লস দিয়ে তো আর বিক্রি করব না। প্রয়োজনে কসাইদের কাছে কেজি দরে বিক্রি করে দেব।’

রূপগঞ্জ থেকে আসা আরেক ব্যবসায়ী মো. মান্নান মিয়া জানান, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছিলেন। গরুর খাবারসহ আরও ২ লাখ টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু হাটে তোলার পর সর্বোচ্চ দাম উঠেছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ শুধু মাংসের দাম ধরলেই সাড়ে ৪ লাখ টাকার ওপরে দাম আসে। শেষ পর্যন্ত গরু বিক্রি করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে চিন্তায় পড়েছেন তিনি। অধিকাংশ বেপারীই জানালেন, এবার ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা দামের গরুর ক্রেতা বেশি। তুলনামূলক বড় সাইজের গরু তেমন বিক্রিই হচ্ছে না। হাটে গরু কিনতে আসা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘মাঝারি সাইজের একটি গরু কিনতে এসেছি। কিন্তু মনে হচ্ছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় বেপারীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ বড় গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে কম।’ জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ২৮ জুলাই থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত অস্থায়ী পশুর হাট কার্যকর থাকবে। কিন্তু ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ১৭টি পশুর হাট ২০ জুলাই বসানো শুরু হয়েছে।

দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে বন্যার কারণে অনেক বেপারী আগেভাগেই পশু নিয়ে ঢাকায় চলে এসেছেন। তাই ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার অনেক  বেপারী দেরিতে আসায় মূল হাটে জায়গা না পেয়ে আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে সড়ক, রেল, বাসাবাড়ি, অলিগলিতে পশুর হাট বসেছে। এতে যেমন চলাচলে দুর্ভোগ, তেমনি করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে মাইকিং করা হলেও ব্যবসায়ী, ইজারাদার প্রতিনিধি বা ক্রেতাদের কমই তা মানতে দেখা গেছে। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ বছর ঢাকা শহরের বাইরে পশুর হাট বসানোর নির্দেশনা দিয়েছিল ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র।

১০ লাখে বিক্রি ‘বাংলার বস’ : গতকাল বিকালে গাবতলী পশুর হাটসহ সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী যশোরের ‘বাংলার বস’ ১০ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিক মো. আসমত আলী গাইন গরুটির দাম ৩০ লাখ টাকা হেঁকেছিলেন। জানা গেছে, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হুরগাতী গ্রামের খামারি আসমত আলী গাইন গাবতলী পশুর হাটে ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরু আনেন। বাংলার বসের ওজন ১ হাজার ২৯৫ কেজি এবং বাংলার সম্রাট ৯৭৭ কেজি (লাইফ ওয়েট)।

২০ লাখ টাকা দাম চাওয়া বাংলার সম্রাট ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক আসমত। তিনি বলেন, গত বছর কোরবানির ঈদের কয়েক দিন আগে যশোরের নিউমার্কেট এলাকার হাই কোর্ট মোড়ের খামারি মুকুলের কাছ থেকে তিনি ‘বাংলার বস’ কেনেন ১৭ লাখ টাকায়। আর ‘বাংলার সম্রাট’ কেনা হয় ৮ লাখ টাকা দিয়ে। প্রথম অবস্থায় দুটি গরুর দাম হেঁকেছেন ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলার বসের দাম নির্ধারণ করেছিলেন ৫০ লাখ টাকা।

হাট পরিদর্শনে আতিকের স্বস্তি : ডুমনী এলাকার কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। গতকাল হাটে ক্রেতা ও পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রবণতা দেখে এই স্বস্তি প্রকাশ করেন তিনি। সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি আরও কঠোরভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেন মেয়র। পরিদর্শন শেষে মেয়র আতিক বলেন, ‘এ বছর করোনা মহামারীর মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারী মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও কেউ কেউ শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। আপনারা নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা মেইনটেন করবেন। আমাদের হাট মনিটরিং কমিটি বিভিন্ন হাট নিয়মিত পরিদর্শন করছে। প্রতিটি হাটে ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন।’ মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির ডিজিটাল গরুর হাট রয়েছে। সেখান থেকেও আপনারা পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব, ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া ২৫৬টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পশু কোরবানির পর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা তা সংগ্রহ করে নেবেন।’

আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, জেলায় কোরবানির পশুর হাটগুলোতে ব্যাপক লোক সমাগম হলেও বেচাকেনা জমে ওঠেনি। বিভিন্ন বাজারে চাহিদামতো গরু ওঠায় এবং গতবারের তুলনায় দাম কম হওয়ায় ক্রেতারা খুশি হলেও বিক্রেতাদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। বিক্রেতারা জানান, করোনা পরিস্থিতিতে এবার অনেকে কোরবানি দিতে পারবেন না বলে গরুর দাম উঠছে না। এদিকে হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব না মানার প্রবণতার কারণে জেলায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, এবার নোয়াখালীতে ২৬৫টি স্থায়ী এবং ১২১টি অস্থায়ী হাটের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, ঈদের আর মাত্র এক দিন বাকি। তাই কোরবানি ঈদ ঘিরে ঠাকুরগাঁওয়ে জমে উঠেছে পশুর হাট। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঠাকুরগাঁওয়ের সব পশুর হাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের মধ্যে জেলার সর্ববৃহৎ পশুর হাট সদর উপজেলার খচাবাড়ী, মাদারগঞ্জ, লাহিড়ী হাটে দেখা যায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তো দূরের কথা, ক্রেতা-বিক্রেতাদের কারও মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
আরও ১৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার বিএনপির
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে ৪৩ দিন পর শাটডাউনের সমাপ্তি
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেই জয়ের সুবাস পাচ্ছে বাংলাদেশ
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
চুরির অপবাদে কিশোরকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হাসপাতালে ৮৩৩
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
শটগান ফায়ারের নির্দেশ দেন এসি আরিফ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন