শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

নেই কোনো স্বাস্থ্যবিধি
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঢাকায় এবার গরুর দাম কম হলেও বাইরে বেশি। কোরবানির পশুর সব হাটেই ছোট, মাঝারি ও বড় গরু উঠেছে। পর্যাপ্ত রয়েছে ছাগলও। অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিক্রেতারাও দাম হাঁকছেন। গতকাল সবকটি হাটে কোরবানির পশু বিক্রি বেশি হয়েছে। ক্রেতারা বলছেন, অন্যদিনের তুলনায় দাম বেশি। বিক্রেতারা বলছেন, লোকসান না করার চেয়ে কম লাভে তারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। হাট-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময় যত কমছে বিক্রি তত বাড়ছে। শেষ দিনে গরু বিক্রি আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে তাদের আশা। তবে হাটগুলোতে সরকারি নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে অনীহা লক্ষ করা গেছে। মহামারী করোনার কারণে বড় আকারের বেশি দামের পশুর প্রতি আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। ছাগল ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে কম দামে পশু কিনতে পেরে সন্তুষ্ট ক্রেতারা। তবে প্রত্যাশার চেয়ে কম দাম পাওয়ায় হতাশ বিক্রেতারা। তবে গরু বেশি বিক্রি হওয়ায় খুশি ইজারাদাররা। প্রতিবছরই কোরবানির পশুর হাটে চমক হিসেবে থাকে বিশেষ কিছু গরু। ওজন, সাইজ ও দামের কারণে আলোচনায় থাকে হাটে আসা এসব পশু। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। এবারের আলোচিত বড় গরু ছিল ঢাকার গাবতলী পশুর হাটে। ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছিল ৮০ লাখ টাকা। গতকাল ‘বাংলার বস’ বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকায়। সরেজমিন ঢাকার দিয়াবাড়ীর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, হাটে প্রচুর গরু। রয়েছে ছাগল ও ভেড়া। ক্রেতাও বেশি। দামও বেশি। ক্রেতারা দরদাম করে কাক্সিক্ষত পশু কিনছেন। অনেক পুরুষ ক্রেতার সঙ্গে নারী ও শিশুরা হাটে এসেছে। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরু বেশি বিক্রি হতে দেখা গেছে। শেষ মুহূর্তে আশানুরূপ দামে গরু বিক্রি করতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা। ৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে খাসি ও ভেড়া এবং  ৪৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে গরু বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। অনেকের মুখে মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্ব মানছেন না। হাটে আসা আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী নামে দক্ষিণখানের এক বাসিন্দা জানান, তিনি ৯৩ হাজার টাকায় গরু কিনেছেন। তবে তার বাজেট ছিল ৮০ হাজার টাকা। আগের তুলনায় গরুর দাম বেশি হওয়ায় বাজেট বাড়াতে হয়েছে। কুষ্টিয়ার এক ব্যবসায়ী এই গরুটি দেড় লাখ টাকা দাম হেঁকেছিলেন। দরদাম করতে করতে ৯৩ হাজার টাকায় সমঝোতা হয়। হাসিল দিয়েছেন ৪ হাজার টাকা। তিনি কাক্সিক্ষত গরু কিনতে পেরে খুশি। টঙ্গীর বাসিন্দা এস এম মিন্টু জানান, তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। তার বাজেট ছিল দেড় লাখ টাকা। গতবারের তুলনায় এবার কম দামে গরু পেয়ে তিনি খুশি। মানিকগঞ্জের এক ব্যবসায়ী এই গরুটি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চেয়েছিলেন। মিন্টু দরকষাকষি করে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় কিনে নেন গরুটি। হাসিল দিয়েছেন ৬ হাজার ২৫০ টাকা। তিনি পিকআপ ভাড়া করে টঙ্গীতে গরু নিয়ে যান। সরেজমিনে ঢাকার মেরাদিয়া পশুর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বনশ্রীর এইচ ব্লকের প্রধান সড়কের দুই পাশে প্রায় দেড় কিলোমিটারজুড়ে ত্রিপল আর বাঁশ দিয়ে হাট বসানো হয়েছে। হাটে রাখা হয়নি কোনো স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্বও। মাস্ক ব্যবহার করছেন না বেপারীসহ অনেক ক্রেতা। হাটে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রচুর গরু। বিক্রিও বেশি। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর ক্রেতা সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু বেপারীরা শেষ দিকে যে ধরনের ভিড় আশা করেছিলেন এখনো সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে সব মিলিয়ে লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। ক্রেতারা বলছেন, মাঝারি সাইজের গরুর বেশি চাহিদা থাকায় বেপারীরা গরুপ্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন। হাট যাচাই করে তারা গরু কিনবেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় ভিড় বেড়েছে কয়েক গুণ। বেড়েছে গরু বিক্রিও। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী মো. রবিউল জানান, মঙ্গলবার ২০টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। বিক্রি হয়েছে মাত্র একটি। বাকি গরু বিক্রি না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চার মাস আগে গরুগুলো কিনে লালনপালন করেছি। এখন চার মাস আগের কেনা দামও বলছে না। লস দিয়ে তো আর বিক্রি করব না। প্রয়োজনে কসাইদের কাছে কেজি দরে বিক্রি করে দেব।’

রূপগঞ্জ থেকে আসা আরেক ব্যবসায়ী মো. মান্নান মিয়া জানান, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছিলেন। গরুর খাবারসহ আরও ২ লাখ টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু হাটে তোলার পর সর্বোচ্চ দাম উঠেছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ শুধু মাংসের দাম ধরলেই সাড়ে ৪ লাখ টাকার ওপরে দাম আসে। শেষ পর্যন্ত গরু বিক্রি করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে চিন্তায় পড়েছেন তিনি। অধিকাংশ বেপারীই জানালেন, এবার ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা দামের গরুর ক্রেতা বেশি। তুলনামূলক বড় সাইজের গরু তেমন বিক্রিই হচ্ছে না। হাটে গরু কিনতে আসা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘মাঝারি সাইজের একটি গরু কিনতে এসেছি। কিন্তু মনে হচ্ছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় বেপারীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ বড় গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে কম।’ জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ২৮ জুলাই থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত অস্থায়ী পশুর হাট কার্যকর থাকবে। কিন্তু ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ১৭টি পশুর হাট ২০ জুলাই বসানো শুরু হয়েছে।

দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে বন্যার কারণে অনেক বেপারী আগেভাগেই পশু নিয়ে ঢাকায় চলে এসেছেন। তাই ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার অনেক  বেপারী দেরিতে আসায় মূল হাটে জায়গা না পেয়ে আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে সড়ক, রেল, বাসাবাড়ি, অলিগলিতে পশুর হাট বসেছে। এতে যেমন চলাচলে দুর্ভোগ, তেমনি করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে মাইকিং করা হলেও ব্যবসায়ী, ইজারাদার প্রতিনিধি বা ক্রেতাদের কমই তা মানতে দেখা গেছে। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ বছর ঢাকা শহরের বাইরে পশুর হাট বসানোর নির্দেশনা দিয়েছিল ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র।

১০ লাখে বিক্রি ‘বাংলার বস’ : গতকাল বিকালে গাবতলী পশুর হাটসহ সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী যশোরের ‘বাংলার বস’ ১০ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিক মো. আসমত আলী গাইন গরুটির দাম ৩০ লাখ টাকা হেঁকেছিলেন। জানা গেছে, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হুরগাতী গ্রামের খামারি আসমত আলী গাইন গাবতলী পশুর হাটে ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরু আনেন। বাংলার বসের ওজন ১ হাজার ২৯৫ কেজি এবং বাংলার সম্রাট ৯৭৭ কেজি (লাইফ ওয়েট)।

২০ লাখ টাকা দাম চাওয়া বাংলার সম্রাট ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক আসমত। তিনি বলেন, গত বছর কোরবানির ঈদের কয়েক দিন আগে যশোরের নিউমার্কেট এলাকার হাই কোর্ট মোড়ের খামারি মুকুলের কাছ থেকে তিনি ‘বাংলার বস’ কেনেন ১৭ লাখ টাকায়। আর ‘বাংলার সম্রাট’ কেনা হয় ৮ লাখ টাকা দিয়ে। প্রথম অবস্থায় দুটি গরুর দাম হেঁকেছেন ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলার বসের দাম নির্ধারণ করেছিলেন ৫০ লাখ টাকা।

হাট পরিদর্শনে আতিকের স্বস্তি : ডুমনী এলাকার কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। গতকাল হাটে ক্রেতা ও পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রবণতা দেখে এই স্বস্তি প্রকাশ করেন তিনি। সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি আরও কঠোরভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেন মেয়র। পরিদর্শন শেষে মেয়র আতিক বলেন, ‘এ বছর করোনা মহামারীর মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারী মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও কেউ কেউ শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। আপনারা নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা মেইনটেন করবেন। আমাদের হাট মনিটরিং কমিটি বিভিন্ন হাট নিয়মিত পরিদর্শন করছে। প্রতিটি হাটে ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন।’ মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির ডিজিটাল গরুর হাট রয়েছে। সেখান থেকেও আপনারা পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব, ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া ২৫৬টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পশু কোরবানির পর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা তা সংগ্রহ করে নেবেন।’

আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, জেলায় কোরবানির পশুর হাটগুলোতে ব্যাপক লোক সমাগম হলেও বেচাকেনা জমে ওঠেনি। বিভিন্ন বাজারে চাহিদামতো গরু ওঠায় এবং গতবারের তুলনায় দাম কম হওয়ায় ক্রেতারা খুশি হলেও বিক্রেতাদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। বিক্রেতারা জানান, করোনা পরিস্থিতিতে এবার অনেকে কোরবানি দিতে পারবেন না বলে গরুর দাম উঠছে না। এদিকে হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব না মানার প্রবণতার কারণে জেলায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, এবার নোয়াখালীতে ২৬৫টি স্থায়ী এবং ১২১টি অস্থায়ী হাটের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, ঈদের আর মাত্র এক দিন বাকি। তাই কোরবানি ঈদ ঘিরে ঠাকুরগাঁওয়ে জমে উঠেছে পশুর হাট। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঠাকুরগাঁওয়ের সব পশুর হাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের মধ্যে জেলার সর্ববৃহৎ পশুর হাট সদর উপজেলার খচাবাড়ী, মাদারগঞ্জ, লাহিড়ী হাটে দেখা যায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তো দূরের কথা, ক্রেতা-বিক্রেতাদের কারও মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়