শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

নেই কোনো স্বাস্থ্যবিধি
আলী আজম
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকায় গরুর দাম কম বাইরে বেশি

রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে জমে উঠেছে পশুর হাট। ঢাকায় এবার গরুর দাম কম হলেও বাইরে বেশি। কোরবানির পশুর সব হাটেই ছোট, মাঝারি ও বড় গরু উঠেছে। পর্যাপ্ত রয়েছে ছাগলও। অন্যদিনের তুলনায় ক্রেতাদের ভিড় বেড়েছে। বিক্রেতারাও দাম হাঁকছেন। গতকাল সবকটি হাটে কোরবানির পশু বিক্রি বেশি হয়েছে। ক্রেতারা বলছেন, অন্যদিনের তুলনায় দাম বেশি। বিক্রেতারা বলছেন, লোকসান না করার চেয়ে কম লাভে তারা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন। হাট-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময় যত কমছে বিক্রি তত বাড়ছে। শেষ দিনে গরু বিক্রি আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে তাদের আশা। তবে হাটগুলোতে সরকারি নির্দেশনায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে অনীহা লক্ষ করা গেছে। মহামারী করোনার কারণে বড় আকারের বেশি দামের পশুর প্রতি আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। ছাগল ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। গত বছরের চেয়ে কম দামে পশু কিনতে পেরে সন্তুষ্ট ক্রেতারা। তবে প্রত্যাশার চেয়ে কম দাম পাওয়ায় হতাশ বিক্রেতারা। তবে গরু বেশি বিক্রি হওয়ায় খুশি ইজারাদাররা। প্রতিবছরই কোরবানির পশুর হাটে চমক হিসেবে থাকে বিশেষ কিছু গরু। ওজন, সাইজ ও দামের কারণে আলোচনায় থাকে হাটে আসা এসব পশু। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। এবারের আলোচিত বড় গরু ছিল ঢাকার গাবতলী পশুর হাটে। ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরুর দাম হাঁকা হয়েছিল ৮০ লাখ টাকা। গতকাল ‘বাংলার বস’ বিক্রি হয়েছে ১০ লাখ টাকায়। সরেজমিন ঢাকার দিয়াবাড়ীর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, হাটে প্রচুর গরু। রয়েছে ছাগল ও ভেড়া। ক্রেতাও বেশি। দামও বেশি। ক্রেতারা দরদাম করে কাক্সিক্ষত পশু কিনছেন। অনেক পুরুষ ক্রেতার সঙ্গে নারী ও শিশুরা হাটে এসেছে। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরু বেশি বিক্রি হতে দেখা গেছে। শেষ মুহূর্তে আশানুরূপ দামে গরু বিক্রি করতে পেরে খুশি ব্যবসায়ীরা। ৫ থেকে ৩০ হাজার টাকার মধ্যে খাসি ও ভেড়া এবং  ৪৫ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকার মধ্যে গরু বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। অনেকের মুখে মাস্ক নেই। সামাজিক দূরত্ব মানছেন না। হাটে আসা আশরাফ উদ্দিন চৌধুরী নামে দক্ষিণখানের এক বাসিন্দা জানান, তিনি ৯৩ হাজার টাকায় গরু কিনেছেন। তবে তার বাজেট ছিল ৮০ হাজার টাকা। আগের তুলনায় গরুর দাম বেশি হওয়ায় বাজেট বাড়াতে হয়েছে। কুষ্টিয়ার এক ব্যবসায়ী এই গরুটি দেড় লাখ টাকা দাম হেঁকেছিলেন। দরদাম করতে করতে ৯৩ হাজার টাকায় সমঝোতা হয়। হাসিল দিয়েছেন ৪ হাজার টাকা। তিনি কাক্সিক্ষত গরু কিনতে পেরে খুশি। টঙ্গীর বাসিন্দা এস এম মিন্টু জানান, তিনি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনেছেন। তার বাজেট ছিল দেড় লাখ টাকা। গতবারের তুলনায় এবার কম দামে গরু পেয়ে তিনি খুশি। মানিকগঞ্জের এক ব্যবসায়ী এই গরুটি ২ লাখ ২০ হাজার টাকা চেয়েছিলেন। মিন্টু দরকষাকষি করে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকায় কিনে নেন গরুটি। হাসিল দিয়েছেন ৬ হাজার ২৫০ টাকা। তিনি পিকআপ ভাড়া করে টঙ্গীতে গরু নিয়ে যান। সরেজমিনে ঢাকার মেরাদিয়া পশুর হাটে গিয়ে দেখা গেছে, বনশ্রীর এইচ ব্লকের প্রধান সড়কের দুই পাশে প্রায় দেড় কিলোমিটারজুড়ে ত্রিপল আর বাঁশ দিয়ে হাট বসানো হয়েছে। হাটে রাখা হয়নি কোনো স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা। মানা হচ্ছে না সামাজিক দূরত্বও। মাস্ক ব্যবহার করছেন না বেপারীসহ অনেক ক্রেতা। হাটে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রচুর গরু। বিক্রিও বেশি। ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর ক্রেতা সবচেয়ে বেশি।

কিন্তু বেপারীরা শেষ দিকে যে ধরনের ভিড় আশা করেছিলেন এখনো সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে সব মিলিয়ে লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। ক্রেতারা বলছেন, মাঝারি সাইজের গরুর বেশি চাহিদা থাকায় বেপারীরা গরুপ্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে দিয়েছেন। হাট যাচাই করে তারা গরু কিনবেন। তবে গত কয়েক দিনের তুলনায় ভিড় বেড়েছে কয়েক গুণ। বেড়েছে গরু বিক্রিও। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে আসা গরু ব্যবসায়ী মো. রবিউল জানান, মঙ্গলবার ২০টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। বিক্রি হয়েছে মাত্র একটি। বাকি গরু বিক্রি না হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘চার মাস আগে গরুগুলো কিনে লালনপালন করেছি। এখন চার মাস আগের কেনা দামও বলছে না। লস দিয়ে তো আর বিক্রি করব না। প্রয়োজনে কসাইদের কাছে কেজি দরে বিক্রি করে দেব।’

রূপগঞ্জ থেকে আসা আরেক ব্যবসায়ী মো. মান্নান মিয়া জানান, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছিলেন। গরুর খাবারসহ আরও ২ লাখ টাকা খরচ করেছেন। কিন্তু হাটে তোলার পর সর্বোচ্চ দাম উঠেছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ শুধু মাংসের দাম ধরলেই সাড়ে ৪ লাখ টাকার ওপরে দাম আসে। শেষ পর্যন্ত গরু বিক্রি করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে চিন্তায় পড়েছেন তিনি। অধিকাংশ বেপারীই জানালেন, এবার ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা দামের গরুর ক্রেতা বেশি। তুলনামূলক বড় সাইজের গরু তেমন বিক্রিই হচ্ছে না। হাটে গরু কিনতে আসা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘মাঝারি সাইজের একটি গরু কিনতে এসেছি। কিন্তু মনে হচ্ছে মাঝারি সাইজের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় বেপারীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। অথচ বড় গরুর দাম চাওয়া হচ্ছে কম।’ জানা গেছে, সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ২৮ জুলাই থেকে ঈদের দিন পর্যন্ত অস্থায়ী পশুর হাট কার্যকর থাকবে। কিন্তু ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে ১৭টি পশুর হাট ২০ জুলাই বসানো শুরু হয়েছে।

দেশের উত্তরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে বন্যার কারণে অনেক বেপারী আগেভাগেই পশু নিয়ে ঢাকায় চলে এসেছেন। তাই ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার অনেক  বেপারী দেরিতে আসায় মূল হাটে জায়গা না পেয়ে আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন। সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে সড়ক, রেল, বাসাবাড়ি, অলিগলিতে পশুর হাট বসেছে। এতে যেমন চলাচলে দুর্ভোগ, তেমনি করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে মাইকিং করা হলেও ব্যবসায়ী, ইজারাদার প্রতিনিধি বা ক্রেতাদের কমই তা মানতে দেখা গেছে। মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ বছর ঢাকা শহরের বাইরে পশুর হাট বসানোর নির্দেশনা দিয়েছিল ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র।

১০ লাখে বিক্রি ‘বাংলার বস’ : গতকাল বিকালে গাবতলী পশুর হাটসহ সারা দেশে আলোড়ন সৃষ্টিকারী যশোরের ‘বাংলার বস’ ১০ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিক মো. আসমত আলী গাইন গরুটির দাম ৩০ লাখ টাকা হেঁকেছিলেন। জানা গেছে, যশোরের মনিরামপুর উপজেলার হুরগাতী গ্রামের খামারি আসমত আলী গাইন গাবতলী পশুর হাটে ‘বাংলার বস’ ও ‘বাংলার সম্রাট’ নামক দুটি গরু আনেন। বাংলার বসের ওজন ১ হাজার ২৯৫ কেজি এবং বাংলার সম্রাট ৯৭৭ কেজি (লাইফ ওয়েট)।

২০ লাখ টাকা দাম চাওয়া বাংলার সম্রাট ১২ লাখ টাকা হলে বিক্রি করে দেবেন বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক আসমত। তিনি বলেন, গত বছর কোরবানির ঈদের কয়েক দিন আগে যশোরের নিউমার্কেট এলাকার হাই কোর্ট মোড়ের খামারি মুকুলের কাছ থেকে তিনি ‘বাংলার বস’ কেনেন ১৭ লাখ টাকায়। আর ‘বাংলার সম্রাট’ কেনা হয় ৮ লাখ টাকা দিয়ে। প্রথম অবস্থায় দুটি গরুর দাম হেঁকেছেন ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলার বসের দাম নির্ধারণ করেছিলেন ৫০ লাখ টাকা।

হাট পরিদর্শনে আতিকের স্বস্তি : ডুমনী এলাকার কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। গতকাল হাটে ক্রেতা ও পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রবণতা দেখে এই স্বস্তি প্রকাশ করেন তিনি। সবাইকে করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য স্বাস্থ্যবিধি আরও কঠোরভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেন মেয়র। পরিদর্শন শেষে মেয়র আতিক বলেন, ‘এ বছর করোনা মহামারীর মধ্যেই পশু কোরবানি দিতে হচ্ছে। মহামারী মোকাবিলা করেই পশু কোরবানি দিতে হবে। এটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার। আমরা দেখতে পাচ্ছি, বারবার বলা সত্ত্বেও কেউ কেউ শিশুদের নিয়ে এসেছেন। তারা যদি নিজেদের সুরক্ষার বিষয়টি না বোঝেন, বোঝানো দুরূহ ব্যাপার। আপনারা নিজেদের সুরক্ষা নিজেরা মেইনটেন করবেন। আমাদের হাট মনিটরিং কমিটি বিভিন্ন হাট নিয়মিত পরিদর্শন করছে। প্রতিটি হাটে ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন।’ মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির ডিজিটাল গরুর হাট রয়েছে। সেখান থেকেও আপনারা পশু কিনতে পারেন। আমি অনুরোধ করব, ডিজিটাল হাট থেকে পশু কোরবানি দিন। অনলাইনে পশু কোরবানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। বসিলায় পশু স্বাস্থ্যসম্মতভাবে হালাল উপায়ে কোরবানি দিয়ে মাংস প্রস্তুত করে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে ডিএনসিসি। এ ছাড়া ২৫৬টি স্থানে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পশু কোরবানির পর বর্জ্য নির্দিষ্ট ব্যাগে রেখে দিন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা তা সংগ্রহ করে নেবেন।’

আমাদের নোয়াখালী প্রতিনিধি জানান, জেলায় কোরবানির পশুর হাটগুলোতে ব্যাপক লোক সমাগম হলেও বেচাকেনা জমে ওঠেনি। বিভিন্ন বাজারে চাহিদামতো গরু ওঠায় এবং গতবারের তুলনায় দাম কম হওয়ায় ক্রেতারা খুশি হলেও বিক্রেতাদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। বিক্রেতারা জানান, করোনা পরিস্থিতিতে এবার অনেকে কোরবানি দিতে পারবেন না বলে গরুর দাম উঠছে না। এদিকে হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব না মানার প্রবণতার কারণে জেলায় করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। জেলা প্রশাসক খোরশেদ আলম খান জানান, এবার নোয়াখালীতে ২৬৫টি স্থায়ী এবং ১২১টি অস্থায়ী হাটের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি জানান, ঈদের আর মাত্র এক দিন বাকি। তাই কোরবানি ঈদ ঘিরে ঠাকুরগাঁওয়ে জমে উঠেছে পশুর হাট। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ঠাকুরগাঁওয়ের সব পশুর হাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। করোনাভাইরাসের ভয়াবহ সংক্রমণের মধ্যে জেলার সর্ববৃহৎ পশুর হাট সদর উপজেলার খচাবাড়ী, মাদারগঞ্জ, লাহিড়ী হাটে দেখা যায়, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তো দূরের কথা, ক্রেতা-বিক্রেতাদের কারও মুখে মাস্ক পর্যন্ত নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা