শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বেহাল ঢাকার সড়ক

আবদুল্লাহপুর-হাউস বিল্ডিং সড়ক যেন মরণফাঁদ, হানিফ ফ্লাইওভারের দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী অংশে নিচের রাস্তার মাঝে গভীর গর্ত, শ্যামলী রিং রোডের বেহাল দশা, আগারগাঁও-মিরপুর রাস্তায় প্রতিদিন ছোট-বড় দুর্ঘটনা, মূল রাস্তায় বিপজ্জনক ড্রেনের খোলা ঢাকনা
গোলাম রাব্বানী ও শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বেহাল ঢাকার সড়ক

একাধিক ফ্লাইওভার ও ইউটার্ন নির্মাণের পরও সড়কে রাজধানীবাসীর ভোগান্তি কাটছেই না। বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়হীনতায় বছরজুড়ে লেগে আছে খোঁড়াখুঁড়ি। কোনো কোনো ভাঙা সড়কে দুই-তিন বছরেও নজর দিতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত সড়কে তৈরি হয়েছে এক-দেড় ফুট গর্ত। গতি কমিয়ে হেলে-দুলে চলছে যানবাহন। বৃষ্টি এলেই গর্তগুলো পানির নিচে হারিয়ে যাওয়ায় মৃত্যুফাঁদে পরিণত হচ্ছে এসব সড়ক। সড়কের কোথাও মাথা উঁচু করে রয়েছে ম্যানহোলের ঢাকনা, কোথাও এসব ঢাকনা সড়ক থেকে ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি নিচু। বছর ঘুরলেও শেষ হচ্ছে না অনেক সড়কের সংস্কার কাজ। এতে একদিকে যেমন ঘটছে দুর্ঘটনা, সেই সঙ্গে যানবাহনের গতি কমে যাওয়ায় তৈরি হচ্ছে দীর্ঘ যানজট। সরেজমিন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে ঢাকার রাস্তার। মিরপুর টু আগারগাঁও : মিরপুর-১২ নম্বর থেকে আগারগাঁও রাস্তায় ছোট-বড় দুর্ঘটনা প্রতিদিন ঘটছে। বিশেষ করে বৃষ্টি হলে এই রাস্তায় সিএনজি-রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনা বেশি ঘটে। গত সপ্তাহে এই রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হন শরিফ আহমেদ। তিনি জানান, রাস্তার গর্তে পড়ে হঠাৎ সিএনজি উল্টে যায়। সিএনজিচালক তার গেট খুলে বের হতে পারলেও আমি বের হতে পারছিলাম না। আবার চালক একাই সিএনজিটা সোজা করতে পারছিল না। আমি চিৎকার করছিলাম। পরে কিছু মানুষ এসে আমাকে উদ্ধার করেন। আমি এই রাস্তায় নিয়মিত চলাচল করি। গত এক বছরে এই রাস্তায় অনেক দুর্ঘটনা দেখেছি। কবে যে এই রাস্তা ঠিক হবে! আরিফুল নামের একজন সিএনজি চালক বলেন, বর্ষার শুরু থেকেই এই রাস্তার বেহাল দশা। ঠিক করার কোনো উদ্যোগও নেই। সরেজমিন দেখা গেছে, আগারগাঁও থেকে মিরপুর ১২ নম্বর পর্যন্ত রাস্তায় ছোট-বড় খানাখন্দে ভরপুর। গাড়িগুলোর চাকা ডুবে যায় একটু বৃষ্টি হলেই। রাস্তার বেহাল দশার কারণে মাঝে মাঝে শেওড়াপাড়া থেকে মিরপুর ১০ পর্যন্ত রাস্তায় যানযট লেগেই থাকে। এ ছাড়া মিরপুর ১০ নম্বর গোলচক্কর থেকে মিরপুর ১২ নম্বর ও পল্লবী অংশের রাস্তারও বেহাল দশা। এই রাস্তায় বৃষ্টি হলে দুর্ঘটনা বেড়ে যায়। অনেক স্থানেই বড় বড় গর্ত তৈরি হয়েছে।

ইটের সুরকিতেও কাজ হয় না : ঢাকার হানিফ ফ্লাইওভারের দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর অংশের নিচের রাস্তা বেহাল হয়ে পড়েছে। রাস্তার মাঝে গভীর গর্তও তৈরি হয়েছে। এই বেহাল রাস্তায় ঝুঁঁকি নিয়ে প্রতিদিন ভারী যানবাহন থেকে শুরু করে প্রায় সব ধরনের গাড়ি চলে। দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীর বাসিন্দাদের অভিযোগ, এক বছরের বেশি সময় হয়েছে মেরামত হয়নি এই রাস্তা। গর্ত হলেই ইটের সুরকি দিয়ে দায়সারা কাজ হয়। হানিফ ফ্লাইওভারের দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী অংশের নিচের এই রাস্তায় তিন মাস আগে ইটের সুরকি ফেলে ভরা হয়েছিল গর্ত। এখন আবার ফিরেছে আগের দুর্দশা।

শ্যামলী রিং রোডের বেহাল দশা : বেহাল দশা শ্যামলী রিং রোডের। শ্যামলী সিনেমা হল থেকে শিয়া মসজিদ পর্যন্ত এই রাস্তার দুই পাশে খানাখন্দে ভরা। প্রায় ছয় মাসেও এই রাস্তা সংস্কারে কাজ হয়নি। মাঝে মাঝে বালু ফেলানো হলেও তা আবার বৃষ্টিতে ধুয়ে যায়, আবারও গর্ত হয়। এই রাস্তায় চলাচলকারীদের অভিযোগ, লেগুনা বা রিকশায় এই রাস্তায় চলাচল করতে ভোগান্তি পোহাতে হয়। রাস্তায় গর্তে অনেক সময় রিকশা আটকে দুর্ঘটনা ঘটে। লেগুনায় চলাচল করলে কোমরে ব্যথা হয়। এ ছাড়া মোটরসাইকেলেও চলাচল করা কষ্টকর।

আবদুল্লাপুর-হাউজবিল্ডিং সড়ক যেন মরণফাঁদ : আবদুল্লাপুর থেকে হাউজবিল্ডিং সড়ক দুই পাশের রাস্তায় খানাখন্দ আর বড় বড় গর্ত। বাস-ট্রাকের পাশাপাশি অন্যান্য যান চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। খানাখন্দে পড়ে হঠাৎ বন্ধ হয় সিএনজিসহ অন্যান্য ছোট যানবাহন। তুরাগ বাসের চালক শফি জানান, বিমানবন্দর থেকে আবদুল্লাহপুরের রাস্তার বেহাল দশা। গাড়ি চালানো কঠিন। বিশেষ করে আবদুল্লাহপুর থেকে হাউজবিল্ডিং পর্যন্ত রাস্তায় দুইপাশে বড় বড় গর্ত। গাড়ি চালাতে গেলে দোল খায়। দ্রুত ব্রেক করাও সমস্যা। বৃষ্টি হলে তো রাস্তার গর্ত দেখা যায় না। তখন বেশি কষ্ট হয় গাড়ি চালাতে। সিএনজিচালক আবুল হোসেন বলেন, গত সপ্তাহে এই রাস্তার গর্তে গাড়ি নিয়ে পড়ে গিয়েছিলাম। তিন দিন হাতপাতালে থাকতে হয়েছে। আল মামুন প্রতিদিন আবদুল্লাহপুর থেকে গুলশানে অফিস করেন। তিনি এই রাস্তায় মোটরসাইকেলে চলাচল করেন। তার অভিযোগ- আবদুল্লাহপুর থেকে গুলশান অফিসে যেতে সব চেয়ে ভোগান্তি পোহাতে হয় আবদুল্লাহপুরে থেকে হাউজবিল্ডিং পর্যন্ত যেতে। এই রাস্তাটুকু পার হতে সময় লাগে অনেক বেশি। কেননা রাস্তায় খানাখন্দে ভরা। বৃষ্টি হলে মোটরসাইকেল চালানো কষ্ট কর হয়। বড় বড় গর্তে আটকে যায় বাইক।

মূল রাস্তায় মৃত্যুফাঁদ ড্রেনের ঢাকনা : মালিবাগ-রামপুরা-বাড্ডা সড়কের মাঝে মাঝে বেশ কয়েকটি ড্রেনের ঢাকনা মূল সড়ক থেকে ৪-৫ ইঞ্চি নিচু। এগুলো দূর থেকে দেখা না যাওয়ায় মাঝে মাঝে দুর্ঘটনা ঘটে। এই গর্তগুলোর কারণে সড়কে যান চলাচলের গতিও অনেক কম। এই সড়কে ডিভাইডার রেলিং না থাকায় যত্রতত্র সড়ক পার হওয়ায় প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া সিদ্ধেশ্বরী রোড়ের খেলার মাঠের সামনে ছোট-বড় খানাখন্দ রয়েছে। সুয়ারেজ লাইনের সমস্যার কারণে এই অংশে সামান্য বৃষ্টিতেই পানি জমে থাকে। এ ছাড়া এই রাস্তার কিছু অংশের উন্নয়ন কাজ কয়েক মাস আগে শুরু হলেও তা এখনো শেষ করা হয়নি। মধ্যবাড্ডা পোস্ট অফিস রোডের প্রায় এক কিলোমিটার সড়কের অবস্থা আরও খারাপ। দীর্ঘদিন থেকে এই সড়কে কোনো সংস্কার করা হয়নি। এই রাস্তার মাঝখানে রয়েছে কয়েকটি গর্ত। এ ছাড়া হাতিরঝিলের গুদারাঘাট থেকে ভারতীয় দূতাবাস যাওয়ার মুখেই বেশ কিছু স্থানে রাস্তার খোয়া উঠে গেছে। মগবাজার ওয়্যারলেস থেকে হাতিরঝিল সড়কে দীর্ঘদিন ধরে চলছে উন্নয়ন কাজ। 

সংস্কার শেষই হয় না বনশ্রীর রাস্তাগুলোর : বছরের পর বছর ঘুরলেও শেষ হয় না বনশ্রী এলাকার রাস্তাগুলোর সংস্কার কাজ। প্রধান সড়কগুলো মোটামুটি চলাচলের উপযোগী থাকলেও শাখা সড়কগুলোর বেহাল দশা। সড়কজুড়ে পড়ে আছে ছোট-বড় ইটের খোয়া। অনেক সড়কের বিটুমিন উঠে তৈরি হয়েছে খানাখন্দ, কোথাও বিটুমিনের ওপর দেড়-দুই ইঞ্চি মাটি জমে ঢাকা পড়েছে রাস্তা। স্থানীয়রা জানান, গত এক-দেড় বছর ধরে বিভিন্ন সড়কের সংস্কার কাজ চললেও শেষই হচ্ছে না। করোনা সংক্রমণের পর থেকে চলমান কাজগুলোও বন্ধ আছে। এতে দুর্ভোগ আরও বেড়েছে। সড়কজুড়ে ইটের খোয়া ও পাথরের সুরকি পড়ে থাকায় মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনা ঘটছে। সবচেয়ে বেশি খারাপ অবস্থা দক্ষিণ বনশ্রীর। এই এলাকার অধিকাংশ সড়কই ভাঙাচোরা। গতকাল সরেজমিন দক্ষিণ বনশ্রীর জি, এইচ ও কে ব্লক ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ সড়কেই নেই কার্পেটিং। কিছু সড়কে সংস্কার কাজ শুরুর পর এখন থেমে আছে। স্থানীয়রা জানান, মেরাদিয়া বাজার থেকে মাদারটেক যাওয়ার প্রধান সড়কটি গত পাঁচ বছরেও ঠিক হয়নি। দীর্ঘদিন ভোগান্তির পর বছর দুই আগে একবার কার্পেটিং করা হয়েছিল। কিন্তু সরু সুয়ারেজ লাইনের কারণে বৃষ্টি এলেই এলাকা তলিয়ে যেত। কাজ শেষ হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই সড়কের বিভিন্ন জায়গা দেবে যায়। বড় বড় গর্ত তৈরি হয়। এখন আবার বড় সুয়ারেজ লাইনসহ নতুন করে কাজ শুরু হয়েছে। সেটাও চলছে বছরব্যাপী। করোনা সংক্রমণ শুরুর পর থেকে কাজ বন্ধ আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম