রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ০০:০০ টা

নেতা-কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন

-খান আরিফুর রহমান

নেতা-কর্মীরা ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেছেন

ঝালকাঠি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান বলেছেন, করোনার পুরো সময় আমরা জনগণের পাশে ছিলাম। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু দুই উপজেলায় ত্রাণ বিতরণ করেছেন। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ত্রাণ বিতরণ করেছে। অসহায় মানুষের পাশে সাধ্যমতো দাঁড়িয়েছে। আমি আমার কর্মীদের     দিয়ে অত্যন্ত গোপনে কর্মহীন ও অসহায় মানুষের বাড়িতে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য, শিশু খাদ্য পৌঁছে দিয়েছি। কারণ, এমন মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে তারা মান-সম্মানের কথা  ভেবে কারও কাছে হাত পাততে পারেন না, কিন্তু খাবার প্রয়োজন। এমন মানুষের ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিয়েছি। করোনায় আক্রান্ত হওয়া মানুষের বাড়িতে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, মহামারী করোনা আল্লাহর পরীক্ষা মাত্র। এই করোনায় কে কতটুকু মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারছে এটাই তার পরকালের জন্য জমা থাকবে। আমাদের এমপি আমির হোসেন আমু ৫ হাজার লোককে ত্রাণ দিয়েছেন। তিনি গোপনে অনেক মানুষকে আর্থিক সহায়তা করেছেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খান সাইফুল্লাহ পনির তার গ্রামে ত্রাণ দিয়েছেন। ঝালকাঠি পৌর মেয়র লিয়াকত আলী তালুকদার ও তার ছেলে জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মনিরুল ইসলাম তালুকদার ব্যক্তিগতভাবে ৮ হাজার লোককে কাপড়, মাস্ক, স্যানিটাইজার ও ত্রাণ দিয়েছেন। ঢাকা মহানগর উত্তর জাতীয় শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি শামিম আহমেদ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বেসিন বসিয়েছেন। ৫০ হাজার  লোককে ত্রাণ ও মাস্ক দিয়েছেন। শহরে জীবাণুনাশক ছিটিয়েছেন। সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজ আল মাহমুদ ১৫০০ পরিবারকে ত্রাণ ও কিছু আর্থিক সহায়তা করেছেন। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী, রেড ক্রিসেন্ট, ঝালকাঠি বণিক সমিতিসহ অনেক ব্যক্তি উদ্যোগ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ত্রাণ দিয়েছে। আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠ পর্যায়ে কাজ করেছেন।

সর্বশেষ খবর