শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

ভুট্টা খেতে যুবতীর লাশ। বয়স আনুমানিক ২০। গলায় ওড়না পেঁচানো। নাকের নিচে জমাট রক্ত। জিব একটু বের হওয়া। কাপড় ছেঁড়া। শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ। বড় কোনো ক্ষত না থাকলেও কিছু স্থান ফুলে লাল হয়ে আছে। পুলিশ হাজির। ধর্ষণের পর হতভাগ্য যুবতীটিকে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা এমনই। লাশ দেখতে আশপাশের ১০ গ্রামের মানুষ ভিড় করলেও কেউ পরিচয় জানাতে পারেনি। বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ২০১০ সালের জুলাইয়ের ঘটনা এটি। ১৫ মাস পর আবারও তরুণীর লাশ। এবার একই গ্রামের ঈদগাহ মাঠে। এ তরুণীর বয়স ১৮। আগের যুবতীটিকে যেভাবে পাওয়া যায় একইভাবে পড়ে আছে এর দেহ। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। শরীরে আঁচড়ের চিহ্ন। তাকেও ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তেও এসেছে এমন রিপোর্ট। অজ্ঞাতনামা হিসেবেই এ লাশ দাফন করা হয়। পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ।

আরও কয়েক মাস পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ আবারও যুবতীর লাশের সংবাদ পায়। এবার গ্রামের নাম নন্দীপুর। একটি মাঠে পড়ে ছিল ২২ বছরের যুবতীর লাশ। তাকেও ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।

তিনজনকে ধর্ষণের পর একই কায়দায় খুনের ঘটনার পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ নড়েচড়ে বসে। একজনের পরিচয়ও তারা বের করতে পারেনি। খুনিদের শনাক্ত পর্যন্ত করা যায়নি। পুলিশ এবার জোরালোভাবে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু খুনের রহস্য বের করতে পারে না। এমন অবস্থার মধ্যেই শিবগঞ্জের একটি হলুদের খেতে আরও এক তরুণীর লাশ পড়ে থাকার খবর মেলে। পুলিশ নিজেই এবার আতঙ্কে। ব্যাপার কী? পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খুনের কোনো সুরাহাই করতে পারছেন না। কিন্তু একে একে লাশ মিলছে। পুলিশ সদর দফতর থেকে বিষয়টি নিয়ে বগুড়ার পদস্থ কর্মকর্তাদের বিশেষ বার্তা পাঠানো হয়। যেভাবেই হোক খুনিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করতেই হবে। এর বাইরে কোনো গল্প চলবে না। এমন কঠোর নির্দেশনার পর পুলিশ সর্বশক্তি নিয়োগ করে। কিন্তু আগের সব ঘটনার মতোই পুলিশ থাকে অন্ধকারে।

শিবগঞ্জে আতঙ্ক তখন ঘরে ঘরে। সন্ধ্যার পর কিশোরী, তরুণী, ঘরের বউ- কেউ বাসা থেকে বের হওয়ার সাহস পায় না। কারা, কী উদ্দেশ্যে এসব ঘটাচ্ছে, কারও চোখে কেন পড়ছে না, পুলিশ কেন গ্রেফতার করতে পারছে না, লাশগুলোর পরিচয়ই বা কেন মিলছে না- এমন হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে। অনেকেই বলতে থাকে, এটা ভূত-প্রেতের কান্ড। ওঝা পীর ফকিরের আনাগোনা বেড়ে যায় শিবগঞ্জ গ্রামে। ঝাড়-ফুঁক চলতে থাকে। কিন্তু তারাও ব্যর্থ হন। আতঙ্ক যেন বাড়তেই থাকে।

গ্রামের পুরুষরা রাতে পালাক্রমে পাহারা বসান যদি কিছুর সন্ধান মেলে এ আশায়। কিন্তু দিনের পর দিন যায় কিছুই ধরা পড়ে না। সর্বশেষ খুনের ঠিক এক মাসের মধ্যে ২০১৩ সালের নভেম্বরে ধান খেতে আবারও লাশ। ছুটে যায় পুলিশ। ধান খেতে পড়ে আছে যুবতীর লাশ। এর বয়সও ২০। ধর্ষণের পর একই কায়দায় একেও হত্যা করা হয়। ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে এভাবেই একই কায়দায় ছয় যুবতী-তরুণীকে একই থানা এলাকায় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পুলিশ আর গোয়েন্দারা তদন্ত করেও কিছুই বের করতে পারেননি। লাশগুলোর পরিচয় অজ্ঞাতই থেকে যায়।

২০১৪ সালের ১৯ এপ্রিল শিবগঞ্জের নন্দীপুর মাঠের কলাবাগানে আবারও লাশের সন্ধান মেলে। এবার তরুণী নয়, তরুণের লাশ। তাকেও শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়। পুলিশ লাশটি থানায় নিয়ে রাখে লাশ শনাক্তে কেউ আসে কি না সেজন্য। ঘণ্টাখানেক পর এক নারী থানায় আসেন। পুলিশকে বলেন, ‘এটা আমার ভাগনে সুজনের লাশ’। পুলিশ ভাবে, যাক, এই তরুণ তো আর অজ্ঞাত থাকল না। অন্তত এ খুনের রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে। এ চিন্তা করে ওই নারীর কাছে নানা বিষয় জানতে চায়। ২২ বছরের ওই নারী বলেন, ‘আমার নাম নিপা আক্তার। আমি ঢাকার একটি এনজিওতে কাজ করি। আমার স্বামীর নাম বাবু। পিচ্চি বাবু নামে পরিচিত। তার বাড়ি শিবগঞ্জেই। দুর্ঘটনায় স্বামী আহত হওয়ার সংবাদে ঢাকা থেকে ছুটে এসেছি। সঙ্গে এসেছে আমার ভাগনে সুজন। কিন্তু এসে দেখি সে আহত হয়নি। মিথ্যা কথা বলে আমাকে ডেকে নিয়ে এসেছে। আমার ভয় লাগছিল। ঢাকায় ফিরে যেতে চেয়েছি। কিন্তু আমার স্বামী বাবু যেতে না দিয়ে আমাকে রেখে দিয়েছে। ভাগনে সুজনকে বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। বাসায় স্বামী ফিরে আসে। রাতে আমাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। আমি নানা কৌশলে নিজেকে রক্ষা করি। কিন্তু ভোরে দেখি সে নেই। পরে শুনলাম একটা লাশ নাকি পাওয়া গেছে। আমার বুকে কেমন যেন লাগে। দৌড়ে থানায় এসে দেখি আমার ভাগনের লাশ।’

পুলিশ এরপর নিপাকে নিয়ে ঢাকায় যায়। ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল ঢাকার দক্ষিণখানের একটি বাসা থেকে পিচ্চি বাবুকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা কথিত মা, গাজীপুরের জয়দেবপুর উপজেলার বুরুলিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী পারুলকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর পুলিশের কাছে কিশোর সুজনকে হত্যার দায় স্বীকার করেন পিচ্চি বাবু। বাবুর কথাবার্তায় পুলিশের কেমন যেন সন্দেহ হতে থাকে। শিবগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে জেরা করতে থাকে। সন্দেহবশত পুলিশ তাকে তরুণী খুনের ঘটনা জিজ্ঞাস করে। একপর্যায়ে সে পুলিশকে বলে, ‘হ্যাঁ, ওই ছয় তরুণীকে আমি হত্যা করেছি। তার আগে বন্ধুবান্ধব মিলে ধর্ষণ করেছি।’ ওই যুবতী-তরুণীদের বাসাবাড়ি ঢাকায়। ঢাকা থেকে শিবগঞ্জে নিয়ে তিনি হত্যা করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।

খুনের শিকার সেই ছয় যুবতী-তরুণীর লাশের ছবি দেখানো হয় বাবুকে। বাবু তাদের নাম-পরিচয় বলে দেন। এরা হলেন সোনিয়া আক্তার (২০), লাকী আকতার (১৮), তানিয়া (২২), লিপি (২০), শাপলা (২০)। তিনটি হত্যা মামলার তদন্ত ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। ওই মামলাগুলোর তদন্ত আবারও শুরু হয়েছে।

সুজন নামে এক তরুণের খুনের তদন্তে বেরিয়ে আসে ছয় যুবতী-তরুণীর খুন-রহস্য। পুলিশ সন্ধান পায় চাঁদপুরের রসু খাঁর মতো আরেক সিরিয়াল কিলারের। শিবগঞ্জের নন্দীপুর গ্রামের ৩৫ বছর বয়সী মোমিন ওরফে বাবু ওরফে পিচ্চি বাবুর নেশাই হলো খুন। ধর্ষণ শেষে খুন। এরপর লাশগুলো ফেলে রাখতেন খেতের মধ্যে। ছয় যুবতী-তরুণীসহ সাত হত্যা আর অসংখ্য নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন তিনি। পেশায় মাদক ব্যবসায়ী ও নানা অপকর্মের হোতা পিচ্চি বাবু সর্বশেষ হত্যাকান্ডের পর পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। একই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় এসব অপকর্মে তার সহযোগী চারজনকে। নানা কৌশলে মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের নিয়ে অভিসারে যাওয়ার কথা বলে একের পর এক হত্যার এমন কাহিনি খোদ পুলিশকেও হতবাক করেছে।

গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সিরিয়াল কিলার মোমিন ওরফে পিচ্চি বাবুর বাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহব্বত নন্দীপুর গ্রামে। বাবার নাম সামসুল আলম। গ্রামের লোকজন তাকে মোমিন বলে জানলেও তিনি একেক জায়গায় একেক নামে পরিচিত। কখনো বাবু মন্ডল, কখনো পিচ্চি বাবু নামে পরিচিতি ছিল তার অপরাধজগতে। ১৫ বছর বয়সে গোবিন্দগঞ্জের রিক্তা নামে এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ের পরই গ্রাম ছাড়েন তিনি। এরপর ঠাকুরগাঁওয়ে আরও একটি বিয়ে করেন। সেখানে তরমুজ ব্যবসা করার সময় ঢাকার ব্যবসায়ী ছামাদকে (৪০) খুন করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেন বাবু। ২০০৫ সালে এ ঘটনার পর খুনের নেশায় পেয়ে বসে তাকে।

পরে ঢাকায় গিয়ে মাদক ও নারী ব্যবসায় জড়িয়ে যান বাবু। পুলিশকে বলেন, ‘কোনো মেয়ের সঙ্গেই আমার এক সপ্তাহের বেশি সম্পর্ক রাখতে ভালো লাগে না। মন উঠে গেলেই হত্যা করতে মন চায়। ধর্ষণ আমার নেশা, একই ভাবে খুনও আমার নেশার মতোই।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা