শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

ভুট্টা খেতে যুবতীর লাশ। বয়স আনুমানিক ২০। গলায় ওড়না পেঁচানো। নাকের নিচে জমাট রক্ত। জিব একটু বের হওয়া। কাপড় ছেঁড়া। শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ। বড় কোনো ক্ষত না থাকলেও কিছু স্থান ফুলে লাল হয়ে আছে। পুলিশ হাজির। ধর্ষণের পর হতভাগ্য যুবতীটিকে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা এমনই। লাশ দেখতে আশপাশের ১০ গ্রামের মানুষ ভিড় করলেও কেউ পরিচয় জানাতে পারেনি। বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ২০১০ সালের জুলাইয়ের ঘটনা এটি। ১৫ মাস পর আবারও তরুণীর লাশ। এবার একই গ্রামের ঈদগাহ মাঠে। এ তরুণীর বয়স ১৮। আগের যুবতীটিকে যেভাবে পাওয়া যায় একইভাবে পড়ে আছে এর দেহ। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। শরীরে আঁচড়ের চিহ্ন। তাকেও ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তেও এসেছে এমন রিপোর্ট। অজ্ঞাতনামা হিসেবেই এ লাশ দাফন করা হয়। পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ।

আরও কয়েক মাস পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ আবারও যুবতীর লাশের সংবাদ পায়। এবার গ্রামের নাম নন্দীপুর। একটি মাঠে পড়ে ছিল ২২ বছরের যুবতীর লাশ। তাকেও ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।

তিনজনকে ধর্ষণের পর একই কায়দায় খুনের ঘটনার পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ নড়েচড়ে বসে। একজনের পরিচয়ও তারা বের করতে পারেনি। খুনিদের শনাক্ত পর্যন্ত করা যায়নি। পুলিশ এবার জোরালোভাবে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু খুনের রহস্য বের করতে পারে না। এমন অবস্থার মধ্যেই শিবগঞ্জের একটি হলুদের খেতে আরও এক তরুণীর লাশ পড়ে থাকার খবর মেলে। পুলিশ নিজেই এবার আতঙ্কে। ব্যাপার কী? পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খুনের কোনো সুরাহাই করতে পারছেন না। কিন্তু একে একে লাশ মিলছে। পুলিশ সদর দফতর থেকে বিষয়টি নিয়ে বগুড়ার পদস্থ কর্মকর্তাদের বিশেষ বার্তা পাঠানো হয়। যেভাবেই হোক খুনিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করতেই হবে। এর বাইরে কোনো গল্প চলবে না। এমন কঠোর নির্দেশনার পর পুলিশ সর্বশক্তি নিয়োগ করে। কিন্তু আগের সব ঘটনার মতোই পুলিশ থাকে অন্ধকারে।

শিবগঞ্জে আতঙ্ক তখন ঘরে ঘরে। সন্ধ্যার পর কিশোরী, তরুণী, ঘরের বউ- কেউ বাসা থেকে বের হওয়ার সাহস পায় না। কারা, কী উদ্দেশ্যে এসব ঘটাচ্ছে, কারও চোখে কেন পড়ছে না, পুলিশ কেন গ্রেফতার করতে পারছে না, লাশগুলোর পরিচয়ই বা কেন মিলছে না- এমন হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে। অনেকেই বলতে থাকে, এটা ভূত-প্রেতের কান্ড। ওঝা পীর ফকিরের আনাগোনা বেড়ে যায় শিবগঞ্জ গ্রামে। ঝাড়-ফুঁক চলতে থাকে। কিন্তু তারাও ব্যর্থ হন। আতঙ্ক যেন বাড়তেই থাকে।

গ্রামের পুরুষরা রাতে পালাক্রমে পাহারা বসান যদি কিছুর সন্ধান মেলে এ আশায়। কিন্তু দিনের পর দিন যায় কিছুই ধরা পড়ে না। সর্বশেষ খুনের ঠিক এক মাসের মধ্যে ২০১৩ সালের নভেম্বরে ধান খেতে আবারও লাশ। ছুটে যায় পুলিশ। ধান খেতে পড়ে আছে যুবতীর লাশ। এর বয়সও ২০। ধর্ষণের পর একই কায়দায় একেও হত্যা করা হয়। ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে এভাবেই একই কায়দায় ছয় যুবতী-তরুণীকে একই থানা এলাকায় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পুলিশ আর গোয়েন্দারা তদন্ত করেও কিছুই বের করতে পারেননি। লাশগুলোর পরিচয় অজ্ঞাতই থেকে যায়।

২০১৪ সালের ১৯ এপ্রিল শিবগঞ্জের নন্দীপুর মাঠের কলাবাগানে আবারও লাশের সন্ধান মেলে। এবার তরুণী নয়, তরুণের লাশ। তাকেও শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়। পুলিশ লাশটি থানায় নিয়ে রাখে লাশ শনাক্তে কেউ আসে কি না সেজন্য। ঘণ্টাখানেক পর এক নারী থানায় আসেন। পুলিশকে বলেন, ‘এটা আমার ভাগনে সুজনের লাশ’। পুলিশ ভাবে, যাক, এই তরুণ তো আর অজ্ঞাত থাকল না। অন্তত এ খুনের রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে। এ চিন্তা করে ওই নারীর কাছে নানা বিষয় জানতে চায়। ২২ বছরের ওই নারী বলেন, ‘আমার নাম নিপা আক্তার। আমি ঢাকার একটি এনজিওতে কাজ করি। আমার স্বামীর নাম বাবু। পিচ্চি বাবু নামে পরিচিত। তার বাড়ি শিবগঞ্জেই। দুর্ঘটনায় স্বামী আহত হওয়ার সংবাদে ঢাকা থেকে ছুটে এসেছি। সঙ্গে এসেছে আমার ভাগনে সুজন। কিন্তু এসে দেখি সে আহত হয়নি। মিথ্যা কথা বলে আমাকে ডেকে নিয়ে এসেছে। আমার ভয় লাগছিল। ঢাকায় ফিরে যেতে চেয়েছি। কিন্তু আমার স্বামী বাবু যেতে না দিয়ে আমাকে রেখে দিয়েছে। ভাগনে সুজনকে বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। বাসায় স্বামী ফিরে আসে। রাতে আমাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। আমি নানা কৌশলে নিজেকে রক্ষা করি। কিন্তু ভোরে দেখি সে নেই। পরে শুনলাম একটা লাশ নাকি পাওয়া গেছে। আমার বুকে কেমন যেন লাগে। দৌড়ে থানায় এসে দেখি আমার ভাগনের লাশ।’

পুলিশ এরপর নিপাকে নিয়ে ঢাকায় যায়। ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল ঢাকার দক্ষিণখানের একটি বাসা থেকে পিচ্চি বাবুকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা কথিত মা, গাজীপুরের জয়দেবপুর উপজেলার বুরুলিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী পারুলকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর পুলিশের কাছে কিশোর সুজনকে হত্যার দায় স্বীকার করেন পিচ্চি বাবু। বাবুর কথাবার্তায় পুলিশের কেমন যেন সন্দেহ হতে থাকে। শিবগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে জেরা করতে থাকে। সন্দেহবশত পুলিশ তাকে তরুণী খুনের ঘটনা জিজ্ঞাস করে। একপর্যায়ে সে পুলিশকে বলে, ‘হ্যাঁ, ওই ছয় তরুণীকে আমি হত্যা করেছি। তার আগে বন্ধুবান্ধব মিলে ধর্ষণ করেছি।’ ওই যুবতী-তরুণীদের বাসাবাড়ি ঢাকায়। ঢাকা থেকে শিবগঞ্জে নিয়ে তিনি হত্যা করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।

খুনের শিকার সেই ছয় যুবতী-তরুণীর লাশের ছবি দেখানো হয় বাবুকে। বাবু তাদের নাম-পরিচয় বলে দেন। এরা হলেন সোনিয়া আক্তার (২০), লাকী আকতার (১৮), তানিয়া (২২), লিপি (২০), শাপলা (২০)। তিনটি হত্যা মামলার তদন্ত ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। ওই মামলাগুলোর তদন্ত আবারও শুরু হয়েছে।

সুজন নামে এক তরুণের খুনের তদন্তে বেরিয়ে আসে ছয় যুবতী-তরুণীর খুন-রহস্য। পুলিশ সন্ধান পায় চাঁদপুরের রসু খাঁর মতো আরেক সিরিয়াল কিলারের। শিবগঞ্জের নন্দীপুর গ্রামের ৩৫ বছর বয়সী মোমিন ওরফে বাবু ওরফে পিচ্চি বাবুর নেশাই হলো খুন। ধর্ষণ শেষে খুন। এরপর লাশগুলো ফেলে রাখতেন খেতের মধ্যে। ছয় যুবতী-তরুণীসহ সাত হত্যা আর অসংখ্য নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন তিনি। পেশায় মাদক ব্যবসায়ী ও নানা অপকর্মের হোতা পিচ্চি বাবু সর্বশেষ হত্যাকান্ডের পর পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। একই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় এসব অপকর্মে তার সহযোগী চারজনকে। নানা কৌশলে মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের নিয়ে অভিসারে যাওয়ার কথা বলে একের পর এক হত্যার এমন কাহিনি খোদ পুলিশকেও হতবাক করেছে।

গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সিরিয়াল কিলার মোমিন ওরফে পিচ্চি বাবুর বাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহব্বত নন্দীপুর গ্রামে। বাবার নাম সামসুল আলম। গ্রামের লোকজন তাকে মোমিন বলে জানলেও তিনি একেক জায়গায় একেক নামে পরিচিত। কখনো বাবু মন্ডল, কখনো পিচ্চি বাবু নামে পরিচিতি ছিল তার অপরাধজগতে। ১৫ বছর বয়সে গোবিন্দগঞ্জের রিক্তা নামে এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ের পরই গ্রাম ছাড়েন তিনি। এরপর ঠাকুরগাঁওয়ে আরও একটি বিয়ে করেন। সেখানে তরমুজ ব্যবসা করার সময় ঢাকার ব্যবসায়ী ছামাদকে (৪০) খুন করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেন বাবু। ২০০৫ সালে এ ঘটনার পর খুনের নেশায় পেয়ে বসে তাকে।

পরে ঢাকায় গিয়ে মাদক ও নারী ব্যবসায় জড়িয়ে যান বাবু। পুলিশকে বলেন, ‘কোনো মেয়ের সঙ্গেই আমার এক সপ্তাহের বেশি সম্পর্ক রাখতে ভালো লাগে না। মন উঠে গেলেই হত্যা করতে মন চায়। ধর্ষণ আমার নেশা, একই ভাবে খুনও আমার নেশার মতোই।’

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা