শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

ভুট্টা খেতে যুবতীর লাশ। বয়স আনুমানিক ২০। গলায় ওড়না পেঁচানো। নাকের নিচে জমাট রক্ত। জিব একটু বের হওয়া। কাপড় ছেঁড়া। শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ। বড় কোনো ক্ষত না থাকলেও কিছু স্থান ফুলে লাল হয়ে আছে। পুলিশ হাজির। ধর্ষণের পর হতভাগ্য যুবতীটিকে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা এমনই। লাশ দেখতে আশপাশের ১০ গ্রামের মানুষ ভিড় করলেও কেউ পরিচয় জানাতে পারেনি। বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ২০১০ সালের জুলাইয়ের ঘটনা এটি। ১৫ মাস পর আবারও তরুণীর লাশ। এবার একই গ্রামের ঈদগাহ মাঠে। এ তরুণীর বয়স ১৮। আগের যুবতীটিকে যেভাবে পাওয়া যায় একইভাবে পড়ে আছে এর দেহ। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। শরীরে আঁচড়ের চিহ্ন। তাকেও ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তেও এসেছে এমন রিপোর্ট। অজ্ঞাতনামা হিসেবেই এ লাশ দাফন করা হয়। পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ।

আরও কয়েক মাস পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ আবারও যুবতীর লাশের সংবাদ পায়। এবার গ্রামের নাম নন্দীপুর। একটি মাঠে পড়ে ছিল ২২ বছরের যুবতীর লাশ। তাকেও ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।

তিনজনকে ধর্ষণের পর একই কায়দায় খুনের ঘটনার পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ নড়েচড়ে বসে। একজনের পরিচয়ও তারা বের করতে পারেনি। খুনিদের শনাক্ত পর্যন্ত করা যায়নি। পুলিশ এবার জোরালোভাবে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু খুনের রহস্য বের করতে পারে না। এমন অবস্থার মধ্যেই শিবগঞ্জের একটি হলুদের খেতে আরও এক তরুণীর লাশ পড়ে থাকার খবর মেলে। পুলিশ নিজেই এবার আতঙ্কে। ব্যাপার কী? পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খুনের কোনো সুরাহাই করতে পারছেন না। কিন্তু একে একে লাশ মিলছে। পুলিশ সদর দফতর থেকে বিষয়টি নিয়ে বগুড়ার পদস্থ কর্মকর্তাদের বিশেষ বার্তা পাঠানো হয়। যেভাবেই হোক খুনিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করতেই হবে। এর বাইরে কোনো গল্প চলবে না। এমন কঠোর নির্দেশনার পর পুলিশ সর্বশক্তি নিয়োগ করে। কিন্তু আগের সব ঘটনার মতোই পুলিশ থাকে অন্ধকারে।

শিবগঞ্জে আতঙ্ক তখন ঘরে ঘরে। সন্ধ্যার পর কিশোরী, তরুণী, ঘরের বউ- কেউ বাসা থেকে বের হওয়ার সাহস পায় না। কারা, কী উদ্দেশ্যে এসব ঘটাচ্ছে, কারও চোখে কেন পড়ছে না, পুলিশ কেন গ্রেফতার করতে পারছে না, লাশগুলোর পরিচয়ই বা কেন মিলছে না- এমন হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে। অনেকেই বলতে থাকে, এটা ভূত-প্রেতের কান্ড। ওঝা পীর ফকিরের আনাগোনা বেড়ে যায় শিবগঞ্জ গ্রামে। ঝাড়-ফুঁক চলতে থাকে। কিন্তু তারাও ব্যর্থ হন। আতঙ্ক যেন বাড়তেই থাকে।

গ্রামের পুরুষরা রাতে পালাক্রমে পাহারা বসান যদি কিছুর সন্ধান মেলে এ আশায়। কিন্তু দিনের পর দিন যায় কিছুই ধরা পড়ে না। সর্বশেষ খুনের ঠিক এক মাসের মধ্যে ২০১৩ সালের নভেম্বরে ধান খেতে আবারও লাশ। ছুটে যায় পুলিশ। ধান খেতে পড়ে আছে যুবতীর লাশ। এর বয়সও ২০। ধর্ষণের পর একই কায়দায় একেও হত্যা করা হয়। ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে এভাবেই একই কায়দায় ছয় যুবতী-তরুণীকে একই থানা এলাকায় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পুলিশ আর গোয়েন্দারা তদন্ত করেও কিছুই বের করতে পারেননি। লাশগুলোর পরিচয় অজ্ঞাতই থেকে যায়।

২০১৪ সালের ১৯ এপ্রিল শিবগঞ্জের নন্দীপুর মাঠের কলাবাগানে আবারও লাশের সন্ধান মেলে। এবার তরুণী নয়, তরুণের লাশ। তাকেও শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়। পুলিশ লাশটি থানায় নিয়ে রাখে লাশ শনাক্তে কেউ আসে কি না সেজন্য। ঘণ্টাখানেক পর এক নারী থানায় আসেন। পুলিশকে বলেন, ‘এটা আমার ভাগনে সুজনের লাশ’। পুলিশ ভাবে, যাক, এই তরুণ তো আর অজ্ঞাত থাকল না। অন্তত এ খুনের রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে। এ চিন্তা করে ওই নারীর কাছে নানা বিষয় জানতে চায়। ২২ বছরের ওই নারী বলেন, ‘আমার নাম নিপা আক্তার। আমি ঢাকার একটি এনজিওতে কাজ করি। আমার স্বামীর নাম বাবু। পিচ্চি বাবু নামে পরিচিত। তার বাড়ি শিবগঞ্জেই। দুর্ঘটনায় স্বামী আহত হওয়ার সংবাদে ঢাকা থেকে ছুটে এসেছি। সঙ্গে এসেছে আমার ভাগনে সুজন। কিন্তু এসে দেখি সে আহত হয়নি। মিথ্যা কথা বলে আমাকে ডেকে নিয়ে এসেছে। আমার ভয় লাগছিল। ঢাকায় ফিরে যেতে চেয়েছি। কিন্তু আমার স্বামী বাবু যেতে না দিয়ে আমাকে রেখে দিয়েছে। ভাগনে সুজনকে বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। বাসায় স্বামী ফিরে আসে। রাতে আমাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। আমি নানা কৌশলে নিজেকে রক্ষা করি। কিন্তু ভোরে দেখি সে নেই। পরে শুনলাম একটা লাশ নাকি পাওয়া গেছে। আমার বুকে কেমন যেন লাগে। দৌড়ে থানায় এসে দেখি আমার ভাগনের লাশ।’

পুলিশ এরপর নিপাকে নিয়ে ঢাকায় যায়। ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল ঢাকার দক্ষিণখানের একটি বাসা থেকে পিচ্চি বাবুকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা কথিত মা, গাজীপুরের জয়দেবপুর উপজেলার বুরুলিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী পারুলকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর পুলিশের কাছে কিশোর সুজনকে হত্যার দায় স্বীকার করেন পিচ্চি বাবু। বাবুর কথাবার্তায় পুলিশের কেমন যেন সন্দেহ হতে থাকে। শিবগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে জেরা করতে থাকে। সন্দেহবশত পুলিশ তাকে তরুণী খুনের ঘটনা জিজ্ঞাস করে। একপর্যায়ে সে পুলিশকে বলে, ‘হ্যাঁ, ওই ছয় তরুণীকে আমি হত্যা করেছি। তার আগে বন্ধুবান্ধব মিলে ধর্ষণ করেছি।’ ওই যুবতী-তরুণীদের বাসাবাড়ি ঢাকায়। ঢাকা থেকে শিবগঞ্জে নিয়ে তিনি হত্যা করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।

খুনের শিকার সেই ছয় যুবতী-তরুণীর লাশের ছবি দেখানো হয় বাবুকে। বাবু তাদের নাম-পরিচয় বলে দেন। এরা হলেন সোনিয়া আক্তার (২০), লাকী আকতার (১৮), তানিয়া (২২), লিপি (২০), শাপলা (২০)। তিনটি হত্যা মামলার তদন্ত ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। ওই মামলাগুলোর তদন্ত আবারও শুরু হয়েছে।

সুজন নামে এক তরুণের খুনের তদন্তে বেরিয়ে আসে ছয় যুবতী-তরুণীর খুন-রহস্য। পুলিশ সন্ধান পায় চাঁদপুরের রসু খাঁর মতো আরেক সিরিয়াল কিলারের। শিবগঞ্জের নন্দীপুর গ্রামের ৩৫ বছর বয়সী মোমিন ওরফে বাবু ওরফে পিচ্চি বাবুর নেশাই হলো খুন। ধর্ষণ শেষে খুন। এরপর লাশগুলো ফেলে রাখতেন খেতের মধ্যে। ছয় যুবতী-তরুণীসহ সাত হত্যা আর অসংখ্য নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন তিনি। পেশায় মাদক ব্যবসায়ী ও নানা অপকর্মের হোতা পিচ্চি বাবু সর্বশেষ হত্যাকান্ডের পর পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। একই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় এসব অপকর্মে তার সহযোগী চারজনকে। নানা কৌশলে মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের নিয়ে অভিসারে যাওয়ার কথা বলে একের পর এক হত্যার এমন কাহিনি খোদ পুলিশকেও হতবাক করেছে।

গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সিরিয়াল কিলার মোমিন ওরফে পিচ্চি বাবুর বাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহব্বত নন্দীপুর গ্রামে। বাবার নাম সামসুল আলম। গ্রামের লোকজন তাকে মোমিন বলে জানলেও তিনি একেক জায়গায় একেক নামে পরিচিত। কখনো বাবু মন্ডল, কখনো পিচ্চি বাবু নামে পরিচিতি ছিল তার অপরাধজগতে। ১৫ বছর বয়সে গোবিন্দগঞ্জের রিক্তা নামে এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ের পরই গ্রাম ছাড়েন তিনি। এরপর ঠাকুরগাঁওয়ে আরও একটি বিয়ে করেন। সেখানে তরমুজ ব্যবসা করার সময় ঢাকার ব্যবসায়ী ছামাদকে (৪০) খুন করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেন বাবু। ২০০৫ সালে এ ঘটনার পর খুনের নেশায় পেয়ে বসে তাকে।

পরে ঢাকায় গিয়ে মাদক ও নারী ব্যবসায় জড়িয়ে যান বাবু। পুলিশকে বলেন, ‘কোনো মেয়ের সঙ্গেই আমার এক সপ্তাহের বেশি সম্পর্ক রাখতে ভালো লাগে না। মন উঠে গেলেই হত্যা করতে মন চায়। ধর্ষণ আমার নেশা, একই ভাবে খুনও আমার নেশার মতোই।’

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম