শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
এক খুনে ছিল সাত খুনের রহস্য

ভুট্টা খেতে যুবতীর লাশ। বয়স আনুমানিক ২০। গলায় ওড়না পেঁচানো। নাকের নিচে জমাট রক্ত। জিব একটু বের হওয়া। কাপড় ছেঁড়া। শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচড়ের দাগ। বড় কোনো ক্ষত না থাকলেও কিছু স্থান ফুলে লাল হয়ে আছে। পুলিশ হাজির। ধর্ষণের পর হতভাগ্য যুবতীটিকে শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা এমনই। লাশ দেখতে আশপাশের ১০ গ্রামের মানুষ ভিড় করলেও কেউ পরিচয় জানাতে পারেনি। বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ২০১০ সালের জুলাইয়ের ঘটনা এটি। ১৫ মাস পর আবারও তরুণীর লাশ। এবার একই গ্রামের ঈদগাহ মাঠে। এ তরুণীর বয়স ১৮। আগের যুবতীটিকে যেভাবে পাওয়া যায় একইভাবে পড়ে আছে এর দেহ। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে। শরীরে আঁচড়ের চিহ্ন। তাকেও ধর্ষণের পর শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্তেও এসেছে এমন রিপোর্ট। অজ্ঞাতনামা হিসেবেই এ লাশ দাফন করা হয়। পরিচয় জানতে পারেনি পুলিশ।

আরও কয়েক মাস পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ আবারও যুবতীর লাশের সংবাদ পায়। এবার গ্রামের নাম নন্দীপুর। একটি মাঠে পড়ে ছিল ২২ বছরের যুবতীর লাশ। তাকেও ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা।

তিনজনকে ধর্ষণের পর একই কায়দায় খুনের ঘটনার পর শিবগঞ্জ থানা পুলিশ নড়েচড়ে বসে। একজনের পরিচয়ও তারা বের করতে পারেনি। খুনিদের শনাক্ত পর্যন্ত করা যায়নি। পুলিশ এবার জোরালোভাবে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু খুনের রহস্য বের করতে পারে না। এমন অবস্থার মধ্যেই শিবগঞ্জের একটি হলুদের খেতে আরও এক তরুণীর লাশ পড়ে থাকার খবর মেলে। পুলিশ নিজেই এবার আতঙ্কে। ব্যাপার কী? পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খুনের কোনো সুরাহাই করতে পারছেন না। কিন্তু একে একে লাশ মিলছে। পুলিশ সদর দফতর থেকে বিষয়টি নিয়ে বগুড়ার পদস্থ কর্মকর্তাদের বিশেষ বার্তা পাঠানো হয়। যেভাবেই হোক খুনিকে শনাক্তের পর গ্রেফতার করতেই হবে। এর বাইরে কোনো গল্প চলবে না। এমন কঠোর নির্দেশনার পর পুলিশ সর্বশক্তি নিয়োগ করে। কিন্তু আগের সব ঘটনার মতোই পুলিশ থাকে অন্ধকারে।

শিবগঞ্জে আতঙ্ক তখন ঘরে ঘরে। সন্ধ্যার পর কিশোরী, তরুণী, ঘরের বউ- কেউ বাসা থেকে বের হওয়ার সাহস পায় না। কারা, কী উদ্দেশ্যে এসব ঘটাচ্ছে, কারও চোখে কেন পড়ছে না, পুলিশ কেন গ্রেফতার করতে পারছে না, লাশগুলোর পরিচয়ই বা কেন মিলছে না- এমন হাজারো প্রশ্ন মানুষের মনে। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে। অনেকেই বলতে থাকে, এটা ভূত-প্রেতের কান্ড। ওঝা পীর ফকিরের আনাগোনা বেড়ে যায় শিবগঞ্জ গ্রামে। ঝাড়-ফুঁক চলতে থাকে। কিন্তু তারাও ব্যর্থ হন। আতঙ্ক যেন বাড়তেই থাকে।

গ্রামের পুরুষরা রাতে পালাক্রমে পাহারা বসান যদি কিছুর সন্ধান মেলে এ আশায়। কিন্তু দিনের পর দিন যায় কিছুই ধরা পড়ে না। সর্বশেষ খুনের ঠিক এক মাসের মধ্যে ২০১৩ সালের নভেম্বরে ধান খেতে আবারও লাশ। ছুটে যায় পুলিশ। ধান খেতে পড়ে আছে যুবতীর লাশ। এর বয়সও ২০। ধর্ষণের পর একই কায়দায় একেও হত্যা করা হয়। ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে এভাবেই একই কায়দায় ছয় যুবতী-তরুণীকে একই থানা এলাকায় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। পুলিশ আর গোয়েন্দারা তদন্ত করেও কিছুই বের করতে পারেননি। লাশগুলোর পরিচয় অজ্ঞাতই থেকে যায়।

২০১৪ সালের ১৯ এপ্রিল শিবগঞ্জের নন্দীপুর মাঠের কলাবাগানে আবারও লাশের সন্ধান মেলে। এবার তরুণী নয়, তরুণের লাশ। তাকেও শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়। পুলিশ লাশটি থানায় নিয়ে রাখে লাশ শনাক্তে কেউ আসে কি না সেজন্য। ঘণ্টাখানেক পর এক নারী থানায় আসেন। পুলিশকে বলেন, ‘এটা আমার ভাগনে সুজনের লাশ’। পুলিশ ভাবে, যাক, এই তরুণ তো আর অজ্ঞাত থাকল না। অন্তত এ খুনের রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে। এ চিন্তা করে ওই নারীর কাছে নানা বিষয় জানতে চায়। ২২ বছরের ওই নারী বলেন, ‘আমার নাম নিপা আক্তার। আমি ঢাকার একটি এনজিওতে কাজ করি। আমার স্বামীর নাম বাবু। পিচ্চি বাবু নামে পরিচিত। তার বাড়ি শিবগঞ্জেই। দুর্ঘটনায় স্বামী আহত হওয়ার সংবাদে ঢাকা থেকে ছুটে এসেছি। সঙ্গে এসেছে আমার ভাগনে সুজন। কিন্তু এসে দেখি সে আহত হয়নি। মিথ্যা কথা বলে আমাকে ডেকে নিয়ে এসেছে। আমার ভয় লাগছিল। ঢাকায় ফিরে যেতে চেয়েছি। কিন্তু আমার স্বামী বাবু যেতে না দিয়ে আমাকে রেখে দিয়েছে। ভাগনে সুজনকে বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। বাসায় স্বামী ফিরে আসে। রাতে আমাকে হত্যার চেষ্টা চালায়। আমি নানা কৌশলে নিজেকে রক্ষা করি। কিন্তু ভোরে দেখি সে নেই। পরে শুনলাম একটা লাশ নাকি পাওয়া গেছে। আমার বুকে কেমন যেন লাগে। দৌড়ে থানায় এসে দেখি আমার ভাগনের লাশ।’

পুলিশ এরপর নিপাকে নিয়ে ঢাকায় যায়। ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল ঢাকার দক্ষিণখানের একটি বাসা থেকে পিচ্চি বাবুকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সঙ্গে থাকা কথিত মা, গাজীপুরের জয়দেবপুর উপজেলার বুরুলিয়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী পারুলকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর পুলিশের কাছে কিশোর সুজনকে হত্যার দায় স্বীকার করেন পিচ্চি বাবু। বাবুর কথাবার্তায় পুলিশের কেমন যেন সন্দেহ হতে থাকে। শিবগঞ্জ থানা পুলিশ তাকে জেরা করতে থাকে। সন্দেহবশত পুলিশ তাকে তরুণী খুনের ঘটনা জিজ্ঞাস করে। একপর্যায়ে সে পুলিশকে বলে, ‘হ্যাঁ, ওই ছয় তরুণীকে আমি হত্যা করেছি। তার আগে বন্ধুবান্ধব মিলে ধর্ষণ করেছি।’ ওই যুবতী-তরুণীদের বাসাবাড়ি ঢাকায়। ঢাকা থেকে শিবগঞ্জে নিয়ে তিনি হত্যা করতেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।

খুনের শিকার সেই ছয় যুবতী-তরুণীর লাশের ছবি দেখানো হয় বাবুকে। বাবু তাদের নাম-পরিচয় বলে দেন। এরা হলেন সোনিয়া আক্তার (২০), লাকী আকতার (১৮), তানিয়া (২২), লিপি (২০), শাপলা (২০)। তিনটি হত্যা মামলার তদন্ত ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। ওই মামলাগুলোর তদন্ত আবারও শুরু হয়েছে।

সুজন নামে এক তরুণের খুনের তদন্তে বেরিয়ে আসে ছয় যুবতী-তরুণীর খুন-রহস্য। পুলিশ সন্ধান পায় চাঁদপুরের রসু খাঁর মতো আরেক সিরিয়াল কিলারের। শিবগঞ্জের নন্দীপুর গ্রামের ৩৫ বছর বয়সী মোমিন ওরফে বাবু ওরফে পিচ্চি বাবুর নেশাই হলো খুন। ধর্ষণ শেষে খুন। এরপর লাশগুলো ফেলে রাখতেন খেতের মধ্যে। ছয় যুবতী-তরুণীসহ সাত হত্যা আর অসংখ্য নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন তিনি। পেশায় মাদক ব্যবসায়ী ও নানা অপকর্মের হোতা পিচ্চি বাবু সর্বশেষ হত্যাকান্ডের পর পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। একই সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় এসব অপকর্মে তার সহযোগী চারজনকে। নানা কৌশলে মেয়েদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তাদের নিয়ে অভিসারে যাওয়ার কথা বলে একের পর এক হত্যার এমন কাহিনি খোদ পুলিশকেও হতবাক করেছে।

গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সিরিয়াল কিলার মোমিন ওরফে পিচ্চি বাবুর বাড়ি বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার মহব্বত নন্দীপুর গ্রামে। বাবার নাম সামসুল আলম। গ্রামের লোকজন তাকে মোমিন বলে জানলেও তিনি একেক জায়গায় একেক নামে পরিচিত। কখনো বাবু মন্ডল, কখনো পিচ্চি বাবু নামে পরিচিতি ছিল তার অপরাধজগতে। ১৫ বছর বয়সে গোবিন্দগঞ্জের রিক্তা নামে এক মেয়ের সঙ্গে বিয়ের পরই গ্রাম ছাড়েন তিনি। এরপর ঠাকুরগাঁওয়ে আরও একটি বিয়ে করেন। সেখানে তরমুজ ব্যবসা করার সময় ঢাকার ব্যবসায়ী ছামাদকে (৪০) খুন করে লাশ সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেন বাবু। ২০০৫ সালে এ ঘটনার পর খুনের নেশায় পেয়ে বসে তাকে।

পরে ঢাকায় গিয়ে মাদক ও নারী ব্যবসায় জড়িয়ে যান বাবু। পুলিশকে বলেন, ‘কোনো মেয়ের সঙ্গেই আমার এক সপ্তাহের বেশি সম্পর্ক রাখতে ভালো লাগে না। মন উঠে গেলেই হত্যা করতে মন চায়। ধর্ষণ আমার নেশা, একই ভাবে খুনও আমার নেশার মতোই।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা