শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

চট্টগ্রামের ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীকে হুমকি ও মানসিক চাপ প্রয়োগে আত্মহত্যায় বাধ্য করায় শারুন চৌধুরীসহ সব অভিযুক্তকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী ও স্বজনরা। গতকাল সকালে রাজধানীর

সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে মারা যাওয়া ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী তাঁর স্বামীর আত্মহত্যার নেপথ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন। এ সময় মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বেগম, বড় ভাই আবদুল আরশাদ চৌধুরী ও কন্যা মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম উপস্থিত ছিলেন। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, আমার স্বামীর আত্মহত্যার প্রায় আড়াই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে সম্পূর্ণ তথ্যপ্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অপরাধী ও অভিযুক্তরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পাশাপাশি তারা বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার পরিবারকে চাপের মুখে রেখেছে।

ইশরাত জাহান চৌধুরী আরও বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদের আত্মহত্যার নেপথ্যের কাহিনিগুলো একটু তুলে ধরতে চাই। একজন মানুষ চলে গেছে, এত সহজে যায়নি। এটার সুষ্ঠু বিচারের দাবি আমি আপনাদের কাছে রাখছি। সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে রেখেছি। ২০১৮ সাল থেকে ঘটনা শুরু। তখন থেকে আমরা জেনেছি, কিন্তু শুরু আরও আগে থেকে। এরপর টানা প্রায় চার বছর আমার স্বামীকে কথিত পাওনাদারদের নিপীড়ন ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। তারা মূলত পাওনাদার নয়, দাবিদার। কারণ, তাদের সব পাওনা আমার স্বামী মোর্শেদ পরিশোধ করে দিয়েছে। ওইসব দাবিদারের অব্যাহত মানসিক চাপ, প্রাণনাশের হুমকি, ঘরবাড়িতে হামলায় অতিষ্ঠ হয়ে জীবন সম্পর্কে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন আমার স্বামী। ওই হামলা, হুমকি আর চাপ সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু।

তিনি বলেন, শারুনের পার্টনার নাইম উদ্দিন সাকিব, পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবাল গং আমার স্বামীকে ২০০৮ সাল থেকে কিছু কিছু করে ব্যবসায় খাটানোর জন্য ২৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তার বিপরীতে মোর্শেদ লাভসহ তাদের ৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত লাভ নেওয়ার জন্য শারুন চৌধুরীর সেই সহযোগীরা জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের অলিখিত চেক ও স্ট্যাম্পের ভয় দেখিয়ে আরও টাকা দিতে চাপ দেয়। নানাভাবে হুমকি দেয়। ফ্ল্যাটে হামলা চালায়। পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। জীবনযাত্রা সংকুচিত করে ফেলে। অতিষ্ঠ হয়ে মোর্শেদ দেশ ছেড়ে চলেও যেতে চেয়েছিল। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, মোর্শেদের ফুফাতো ভাই জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও রায়হান জামিল। এদের সঙ্গে মোর্শেদ ব্যবসায় জড়িয়েছিল। জাবেদ ইকবালের সঙ্গে মোর্শেদের সরাসরি কোনো লেনদেন ছিল না। জাবেদ ইকবাল মূলত পারভেজ ইকবালের হয়ে ২০১৮ সাল থেকে অমানবিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হতাশা দিয়ে যাচ্ছিল। মোর্শেদের আত্মহত্যায় সরাসরি অভিযুক্ত জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। অথচ এদের কারও সঙ্গে তার সরাসরি লেনদেন ছিল না। 

তিনি বলেন, একদিন নাইম উদ্দিন সাকিব এসে বলে মেশিনটা চালাতে হবে। মেশিনটা অফ করা যাবে না। মেশিন অফ হলে গোস্ত যেভাবে খেয়েছি, আমি তোমার বাসায় এসে ঘাড় থেকে গোস্ত তুলে খেয়ে নিব। এটা ছিল প্রথম হুমকি। এমন ধারাবাহিক হুমকির পর তার বাবা-মাকে জানানো হয়। এরপর মোর্শেদের অফিসে গিয়ে সাকিব হাতে ছুরি নিয়ে ঘোরাত। আর হুমকি দিত। এরপর মোর্শেদ আমাকে বলে, ওরা ওদের পাওনা পেয়ে গেছে। তারপরও অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। ওরা আমাকে বাঁচতে দেবে না। চলো আমরা দেশ ছেড়ে চলে যাই। এরপর মোর্শেদ জাপানের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা ম্যানেজ করে। এরপরও আমরা ১০/১৫ দিন চিন্তা করছিলাম যাব কি যাব না। এ খবর পেয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সাকিবের বাবা আবু মো. মোহসিন তার বাসা এমএম প্যালেস, সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নেওয়া হয়। আমিও ওই বাসায় যাই। ভিতরে গিয়ে দেখি ১৬/১৭ জন বসা। সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করে। ওই দিন জোরপূর্বক ৬/৭টি স্ট্যাম্প ও অলিখিত চেকে সই করিয়ে নেয়। মোবাইল ও পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। এমএম প্যালেস আসলে ছিল টর্চার সেল। পরের দিনই আমরা পাঁচলাইশ থানায় গিয়েছিলাম কিন্তু থানা আমাদের কেস নেয়নি। এরপরও তাদের চাপে টাকা দিতে চেয়েছিল। তখন সে বলেছিল, আমাকে একটু সময় দাও। কিন্তু মোর্শেদ বুঝতে পারছে না টাকা সে কোথা থেকে দেবে। ২০১৮ সাল ছিল সাকিবের গ্রুপ, এরপর এলো জাবেদের গ্রুপ। জাবেদের গ্রুপ আমাদের বাসায় এসে আমাদের ধরে নিয়ে যাবে এমন অবস্থা। তখন আমরা পালিয়ে গেলাম। আমাদের ননাসের ভাসুর ব্যবসায়ী আজম খান আমাদের আশ্রয় দিলেন। আজম খান আশ্বাস দিয়ে জানালেন, আমি বিষয়টি দেখছি।

সংবাদ সম্মেলনে ইশরাত বলেন, ২০১৯ সালে জাবেদ ইকবাল এবং পারভেজ ইকবালের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেল। তারা বিভিন্ন পলিটিক্যাল মানুষকে দিয়ে ফোন করানো শুরু করে। ভয় লাগানোর জন্য বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন করিয়েছে। ২০১৯ সালের মে মাসে শারুন চৌধুরী ফোন করে মোর্শেদকে চট্টগ্রামের রেডিসন হোটেলে দেখা করতে বলে। শারুন সরাসরি বিনিয়োগ না করেও কেন পারভেজের হয়ে হস্তক্ষেপ করছেন, চাপ প্রয়োগ করছেন, তা জানতে চেয়েছিল মোর্শেদ। মোর্শেদ জানতে চায়- ‘আপনার সঙ্গে তো কোনো লেনদেন নেই। আপনি কেন মাঝখানে কথা বলছেন?’ তখন মোর্শেদ যেতে রাজি হয়নি। পাল্টা উত্তরে শারুন চৌধুরী বলেন, ‘লেনদেন আছে কি নেই, তা নিয়েও এখন কথা হবে। আগে আসেন। না হলে আপনি কোথায় আছেন বলেন, আমি আসব।’ এ কথা শুনে মোর্শেদ ফোন রেখে দেয়। এরপর মোর্শেদ আমাদেরকে বাসায় দরজা বন্ধ করে থাকতে বলে আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। এরপর শারুন চৌধুরী তার দলবল নিয়ে ৪/৫টা গাড়িতে গুন্ডা ছেলেপেলে নিয়ে বাসায় আসে। তবে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গাড়িতেই বসা ছিল। এর একটা ভিডিও ফুটেজ আছে, সেটি দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন। পারভেজ ইকবাল ৭/৮ জনকে নিয়ে লিফটে করে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকে। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকে তারা। নিজের ও শিশুকন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। এরপর তার কাছে একটা ফোন আসে, তখন সে চলে যায়। ওই রাতে আজম ভাই ফোন করলে শারুন, বাচ্চু ও পারভেজ আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। আজম ভাইয়ের বাসায় মোর্শেদকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে শারুন চৌধুরী। শার্টের কলার ধরে টানে, চশমা খুলে ফেলে দেয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি-নর্থ) বিজয় বসাকের অফিসে যাই। তিনি সব ঘটনা শোনার পর পাঁচলাইশ থানায় পাঠিয়ে কেস করান। এরপর একদিন ডিসি নর্থের অফিসে পারভেজ, জাবেদ, বাচ্চু ও মোর্শেদকে ডাকাল। ওইখানে মোর্শেদকে একটা ডিট করানো হলো। বলা হলো, মোর্শেদকে ১২ কোটি টাকা দিতে হবে। অথচ এই টাকা তারা আদৌ পাওনা নয়। আরশাদুল আলম বাচ্চুর সঙ্গে লেনদেন না থাকলেও সে সেদিন উপস্থিত ছিল। কারণ, সে ছিল শারুনের প্রক্সি। এসব ঘটনা চলতে শারুন ও বাচ্চু যুক্ত হয়ে পড়ল। কয়েক দফায় ৬ কোটি টাকা মোর্শেদকে দিয়ে পরিশোধ করিয়েছে। আরেক দিন ডিসি বিজয় বসাকের অফিসে বসে মোর্শেদকে হুমকি দেন শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। এর আগে ছিল শারুন আর বাচ্চু। এরপর যুক্ত করা হয় রাসেলকে। সর্বশেষ রাসেল ফোনে হুমকি দিয়ে বলেছিল, বিপদ হয়ে যাবে। তাদের সঙ্গে কোনো লেনদেন না থাকলেও তারা ক্রমগত হুমকি-ধমকি দিয়ে এসেছে। অর্থাৎ তারা টাকা আদায়ের জন্য কন্ট্রাকে কাজ করছিল বলে মনে হয়েছে। একদিন ডেকে পাঠান ডিসি বিজয় বসাকও, তিনি পুলিশ দিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে শারুন চৌধুরীর সরাসরি কোনো ব্যবসায়িক লেনদেন না থাকলেও পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবালের মাধ্যমে শারুন চৌধুরী ব্যবসার অর্থ বিনিয়োগ করেন বলে তিনি শুনেছেন। দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে শারুন আত্মগোপনে যান, এরপর থেকে তিনি আর সরাসরি কোনো বৈঠকে হাজির হননি। ‘আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী কারা?’ এমন প্রশ্নে ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী বলেন, সুইসাইড নোট অনুযায়ী আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী হিসেবে মামলায় অভিযুক্ত যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল ও নাইম উদ্দিন সাকিব। এ ছাড়াও বিভিন্ন সূত্রে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গংদের নামও উঠে এসেছে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইশরাত চৌধুরী বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদ চৌধুরীর আত্মহত্যার নেপথ্যে থাকা শারুন চৌধুরীকে বাঁচাতেই কি আসামিদের ধরা হচ্ছে না? আমি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বলেন, আমি আমার চার সন্তানকে কষ্ট করে মানুষ করেছি। আমার দুই ছেলের সুখী ও সাজানো পরিবার ছিল। মোর্শেদ মারা যাওয়ায় তার পরিবারের পাশাপাশি আরেক ছেলেও মানসিক কষ্টে রয়েছে। মোর্শেদের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীদের কারণে তাকেও পালিয়ে থাকতে হয়েছিল।

মোর্শেদ চৌধুরীর মেয়ে মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম বলে, আমার পাপা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমার পাপাকে ভয়াবহ মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল। যার কারণে আমার পাপা আত্মহত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। এ বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই। বাবার সঙ্গে শেষ আলাপনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নানুবাড়িতে ছিলাম। পাপা ভিডিও কলে শেষবার আমার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তখন তিনি আমাকে টেনশন করতে মানা করেছিলেন।

উল্লেখ্য, শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু গংয়ের অব্যাহত চাপ, হুমকি ও হামলার কারণে নিরুপায় হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরী গত ৭ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

এই মাত্র | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা