শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

চট্টগ্রামের ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীকে হুমকি ও মানসিক চাপ প্রয়োগে আত্মহত্যায় বাধ্য করায় শারুন চৌধুরীসহ সব অভিযুক্তকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী ও স্বজনরা। গতকাল সকালে রাজধানীর

সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে মারা যাওয়া ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী তাঁর স্বামীর আত্মহত্যার নেপথ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন। এ সময় মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বেগম, বড় ভাই আবদুল আরশাদ চৌধুরী ও কন্যা মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম উপস্থিত ছিলেন। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, আমার স্বামীর আত্মহত্যার প্রায় আড়াই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে সম্পূর্ণ তথ্যপ্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অপরাধী ও অভিযুক্তরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পাশাপাশি তারা বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার পরিবারকে চাপের মুখে রেখেছে।

ইশরাত জাহান চৌধুরী আরও বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদের আত্মহত্যার নেপথ্যের কাহিনিগুলো একটু তুলে ধরতে চাই। একজন মানুষ চলে গেছে, এত সহজে যায়নি। এটার সুষ্ঠু বিচারের দাবি আমি আপনাদের কাছে রাখছি। সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে রেখেছি। ২০১৮ সাল থেকে ঘটনা শুরু। তখন থেকে আমরা জেনেছি, কিন্তু শুরু আরও আগে থেকে। এরপর টানা প্রায় চার বছর আমার স্বামীকে কথিত পাওনাদারদের নিপীড়ন ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। তারা মূলত পাওনাদার নয়, দাবিদার। কারণ, তাদের সব পাওনা আমার স্বামী মোর্শেদ পরিশোধ করে দিয়েছে। ওইসব দাবিদারের অব্যাহত মানসিক চাপ, প্রাণনাশের হুমকি, ঘরবাড়িতে হামলায় অতিষ্ঠ হয়ে জীবন সম্পর্কে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন আমার স্বামী। ওই হামলা, হুমকি আর চাপ সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু।

তিনি বলেন, শারুনের পার্টনার নাইম উদ্দিন সাকিব, পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবাল গং আমার স্বামীকে ২০০৮ সাল থেকে কিছু কিছু করে ব্যবসায় খাটানোর জন্য ২৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তার বিপরীতে মোর্শেদ লাভসহ তাদের ৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত লাভ নেওয়ার জন্য শারুন চৌধুরীর সেই সহযোগীরা জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের অলিখিত চেক ও স্ট্যাম্পের ভয় দেখিয়ে আরও টাকা দিতে চাপ দেয়। নানাভাবে হুমকি দেয়। ফ্ল্যাটে হামলা চালায়। পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। জীবনযাত্রা সংকুচিত করে ফেলে। অতিষ্ঠ হয়ে মোর্শেদ দেশ ছেড়ে চলেও যেতে চেয়েছিল। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, মোর্শেদের ফুফাতো ভাই জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও রায়হান জামিল। এদের সঙ্গে মোর্শেদ ব্যবসায় জড়িয়েছিল। জাবেদ ইকবালের সঙ্গে মোর্শেদের সরাসরি কোনো লেনদেন ছিল না। জাবেদ ইকবাল মূলত পারভেজ ইকবালের হয়ে ২০১৮ সাল থেকে অমানবিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হতাশা দিয়ে যাচ্ছিল। মোর্শেদের আত্মহত্যায় সরাসরি অভিযুক্ত জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। অথচ এদের কারও সঙ্গে তার সরাসরি লেনদেন ছিল না। 

তিনি বলেন, একদিন নাইম উদ্দিন সাকিব এসে বলে মেশিনটা চালাতে হবে। মেশিনটা অফ করা যাবে না। মেশিন অফ হলে গোস্ত যেভাবে খেয়েছি, আমি তোমার বাসায় এসে ঘাড় থেকে গোস্ত তুলে খেয়ে নিব। এটা ছিল প্রথম হুমকি। এমন ধারাবাহিক হুমকির পর তার বাবা-মাকে জানানো হয়। এরপর মোর্শেদের অফিসে গিয়ে সাকিব হাতে ছুরি নিয়ে ঘোরাত। আর হুমকি দিত। এরপর মোর্শেদ আমাকে বলে, ওরা ওদের পাওনা পেয়ে গেছে। তারপরও অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। ওরা আমাকে বাঁচতে দেবে না। চলো আমরা দেশ ছেড়ে চলে যাই। এরপর মোর্শেদ জাপানের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা ম্যানেজ করে। এরপরও আমরা ১০/১৫ দিন চিন্তা করছিলাম যাব কি যাব না। এ খবর পেয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সাকিবের বাবা আবু মো. মোহসিন তার বাসা এমএম প্যালেস, সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নেওয়া হয়। আমিও ওই বাসায় যাই। ভিতরে গিয়ে দেখি ১৬/১৭ জন বসা। সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করে। ওই দিন জোরপূর্বক ৬/৭টি স্ট্যাম্প ও অলিখিত চেকে সই করিয়ে নেয়। মোবাইল ও পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। এমএম প্যালেস আসলে ছিল টর্চার সেল। পরের দিনই আমরা পাঁচলাইশ থানায় গিয়েছিলাম কিন্তু থানা আমাদের কেস নেয়নি। এরপরও তাদের চাপে টাকা দিতে চেয়েছিল। তখন সে বলেছিল, আমাকে একটু সময় দাও। কিন্তু মোর্শেদ বুঝতে পারছে না টাকা সে কোথা থেকে দেবে। ২০১৮ সাল ছিল সাকিবের গ্রুপ, এরপর এলো জাবেদের গ্রুপ। জাবেদের গ্রুপ আমাদের বাসায় এসে আমাদের ধরে নিয়ে যাবে এমন অবস্থা। তখন আমরা পালিয়ে গেলাম। আমাদের ননাসের ভাসুর ব্যবসায়ী আজম খান আমাদের আশ্রয় দিলেন। আজম খান আশ্বাস দিয়ে জানালেন, আমি বিষয়টি দেখছি।

সংবাদ সম্মেলনে ইশরাত বলেন, ২০১৯ সালে জাবেদ ইকবাল এবং পারভেজ ইকবালের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেল। তারা বিভিন্ন পলিটিক্যাল মানুষকে দিয়ে ফোন করানো শুরু করে। ভয় লাগানোর জন্য বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন করিয়েছে। ২০১৯ সালের মে মাসে শারুন চৌধুরী ফোন করে মোর্শেদকে চট্টগ্রামের রেডিসন হোটেলে দেখা করতে বলে। শারুন সরাসরি বিনিয়োগ না করেও কেন পারভেজের হয়ে হস্তক্ষেপ করছেন, চাপ প্রয়োগ করছেন, তা জানতে চেয়েছিল মোর্শেদ। মোর্শেদ জানতে চায়- ‘আপনার সঙ্গে তো কোনো লেনদেন নেই। আপনি কেন মাঝখানে কথা বলছেন?’ তখন মোর্শেদ যেতে রাজি হয়নি। পাল্টা উত্তরে শারুন চৌধুরী বলেন, ‘লেনদেন আছে কি নেই, তা নিয়েও এখন কথা হবে। আগে আসেন। না হলে আপনি কোথায় আছেন বলেন, আমি আসব।’ এ কথা শুনে মোর্শেদ ফোন রেখে দেয়। এরপর মোর্শেদ আমাদেরকে বাসায় দরজা বন্ধ করে থাকতে বলে আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। এরপর শারুন চৌধুরী তার দলবল নিয়ে ৪/৫টা গাড়িতে গুন্ডা ছেলেপেলে নিয়ে বাসায় আসে। তবে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গাড়িতেই বসা ছিল। এর একটা ভিডিও ফুটেজ আছে, সেটি দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন। পারভেজ ইকবাল ৭/৮ জনকে নিয়ে লিফটে করে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকে। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকে তারা। নিজের ও শিশুকন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। এরপর তার কাছে একটা ফোন আসে, তখন সে চলে যায়। ওই রাতে আজম ভাই ফোন করলে শারুন, বাচ্চু ও পারভেজ আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। আজম ভাইয়ের বাসায় মোর্শেদকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে শারুন চৌধুরী। শার্টের কলার ধরে টানে, চশমা খুলে ফেলে দেয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি-নর্থ) বিজয় বসাকের অফিসে যাই। তিনি সব ঘটনা শোনার পর পাঁচলাইশ থানায় পাঠিয়ে কেস করান। এরপর একদিন ডিসি নর্থের অফিসে পারভেজ, জাবেদ, বাচ্চু ও মোর্শেদকে ডাকাল। ওইখানে মোর্শেদকে একটা ডিট করানো হলো। বলা হলো, মোর্শেদকে ১২ কোটি টাকা দিতে হবে। অথচ এই টাকা তারা আদৌ পাওনা নয়। আরশাদুল আলম বাচ্চুর সঙ্গে লেনদেন না থাকলেও সে সেদিন উপস্থিত ছিল। কারণ, সে ছিল শারুনের প্রক্সি। এসব ঘটনা চলতে শারুন ও বাচ্চু যুক্ত হয়ে পড়ল। কয়েক দফায় ৬ কোটি টাকা মোর্শেদকে দিয়ে পরিশোধ করিয়েছে। আরেক দিন ডিসি বিজয় বসাকের অফিসে বসে মোর্শেদকে হুমকি দেন শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। এর আগে ছিল শারুন আর বাচ্চু। এরপর যুক্ত করা হয় রাসেলকে। সর্বশেষ রাসেল ফোনে হুমকি দিয়ে বলেছিল, বিপদ হয়ে যাবে। তাদের সঙ্গে কোনো লেনদেন না থাকলেও তারা ক্রমগত হুমকি-ধমকি দিয়ে এসেছে। অর্থাৎ তারা টাকা আদায়ের জন্য কন্ট্রাকে কাজ করছিল বলে মনে হয়েছে। একদিন ডেকে পাঠান ডিসি বিজয় বসাকও, তিনি পুলিশ দিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে শারুন চৌধুরীর সরাসরি কোনো ব্যবসায়িক লেনদেন না থাকলেও পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবালের মাধ্যমে শারুন চৌধুরী ব্যবসার অর্থ বিনিয়োগ করেন বলে তিনি শুনেছেন। দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে শারুন আত্মগোপনে যান, এরপর থেকে তিনি আর সরাসরি কোনো বৈঠকে হাজির হননি। ‘আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী কারা?’ এমন প্রশ্নে ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী বলেন, সুইসাইড নোট অনুযায়ী আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী হিসেবে মামলায় অভিযুক্ত যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল ও নাইম উদ্দিন সাকিব। এ ছাড়াও বিভিন্ন সূত্রে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গংদের নামও উঠে এসেছে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইশরাত চৌধুরী বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদ চৌধুরীর আত্মহত্যার নেপথ্যে থাকা শারুন চৌধুরীকে বাঁচাতেই কি আসামিদের ধরা হচ্ছে না? আমি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বলেন, আমি আমার চার সন্তানকে কষ্ট করে মানুষ করেছি। আমার দুই ছেলের সুখী ও সাজানো পরিবার ছিল। মোর্শেদ মারা যাওয়ায় তার পরিবারের পাশাপাশি আরেক ছেলেও মানসিক কষ্টে রয়েছে। মোর্শেদের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীদের কারণে তাকেও পালিয়ে থাকতে হয়েছিল।

মোর্শেদ চৌধুরীর মেয়ে মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম বলে, আমার পাপা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমার পাপাকে ভয়াবহ মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল। যার কারণে আমার পাপা আত্মহত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। এ বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই। বাবার সঙ্গে শেষ আলাপনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নানুবাড়িতে ছিলাম। পাপা ভিডিও কলে শেষবার আমার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তখন তিনি আমাকে টেনশন করতে মানা করেছিলেন।

উল্লেখ্য, শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু গংয়ের অব্যাহত চাপ, হুমকি ও হামলার কারণে নিরুপায় হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরী গত ৭ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা