শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

চট্টগ্রামের ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীকে হুমকি ও মানসিক চাপ প্রয়োগে আত্মহত্যায় বাধ্য করায় শারুন চৌধুরীসহ সব অভিযুক্তকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী ও স্বজনরা। গতকাল সকালে রাজধানীর

সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে মারা যাওয়া ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী তাঁর স্বামীর আত্মহত্যার নেপথ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন। এ সময় মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বেগম, বড় ভাই আবদুল আরশাদ চৌধুরী ও কন্যা মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম উপস্থিত ছিলেন। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, আমার স্বামীর আত্মহত্যার প্রায় আড়াই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে সম্পূর্ণ তথ্যপ্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অপরাধী ও অভিযুক্তরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পাশাপাশি তারা বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার পরিবারকে চাপের মুখে রেখেছে।

ইশরাত জাহান চৌধুরী আরও বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদের আত্মহত্যার নেপথ্যের কাহিনিগুলো একটু তুলে ধরতে চাই। একজন মানুষ চলে গেছে, এত সহজে যায়নি। এটার সুষ্ঠু বিচারের দাবি আমি আপনাদের কাছে রাখছি। সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে রেখেছি। ২০১৮ সাল থেকে ঘটনা শুরু। তখন থেকে আমরা জেনেছি, কিন্তু শুরু আরও আগে থেকে। এরপর টানা প্রায় চার বছর আমার স্বামীকে কথিত পাওনাদারদের নিপীড়ন ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। তারা মূলত পাওনাদার নয়, দাবিদার। কারণ, তাদের সব পাওনা আমার স্বামী মোর্শেদ পরিশোধ করে দিয়েছে। ওইসব দাবিদারের অব্যাহত মানসিক চাপ, প্রাণনাশের হুমকি, ঘরবাড়িতে হামলায় অতিষ্ঠ হয়ে জীবন সম্পর্কে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন আমার স্বামী। ওই হামলা, হুমকি আর চাপ সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু।

তিনি বলেন, শারুনের পার্টনার নাইম উদ্দিন সাকিব, পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবাল গং আমার স্বামীকে ২০০৮ সাল থেকে কিছু কিছু করে ব্যবসায় খাটানোর জন্য ২৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তার বিপরীতে মোর্শেদ লাভসহ তাদের ৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত লাভ নেওয়ার জন্য শারুন চৌধুরীর সেই সহযোগীরা জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের অলিখিত চেক ও স্ট্যাম্পের ভয় দেখিয়ে আরও টাকা দিতে চাপ দেয়। নানাভাবে হুমকি দেয়। ফ্ল্যাটে হামলা চালায়। পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। জীবনযাত্রা সংকুচিত করে ফেলে। অতিষ্ঠ হয়ে মোর্শেদ দেশ ছেড়ে চলেও যেতে চেয়েছিল। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, মোর্শেদের ফুফাতো ভাই জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও রায়হান জামিল। এদের সঙ্গে মোর্শেদ ব্যবসায় জড়িয়েছিল। জাবেদ ইকবালের সঙ্গে মোর্শেদের সরাসরি কোনো লেনদেন ছিল না। জাবেদ ইকবাল মূলত পারভেজ ইকবালের হয়ে ২০১৮ সাল থেকে অমানবিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হতাশা দিয়ে যাচ্ছিল। মোর্শেদের আত্মহত্যায় সরাসরি অভিযুক্ত জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। অথচ এদের কারও সঙ্গে তার সরাসরি লেনদেন ছিল না। 

তিনি বলেন, একদিন নাইম উদ্দিন সাকিব এসে বলে মেশিনটা চালাতে হবে। মেশিনটা অফ করা যাবে না। মেশিন অফ হলে গোস্ত যেভাবে খেয়েছি, আমি তোমার বাসায় এসে ঘাড় থেকে গোস্ত তুলে খেয়ে নিব। এটা ছিল প্রথম হুমকি। এমন ধারাবাহিক হুমকির পর তার বাবা-মাকে জানানো হয়। এরপর মোর্শেদের অফিসে গিয়ে সাকিব হাতে ছুরি নিয়ে ঘোরাত। আর হুমকি দিত। এরপর মোর্শেদ আমাকে বলে, ওরা ওদের পাওনা পেয়ে গেছে। তারপরও অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। ওরা আমাকে বাঁচতে দেবে না। চলো আমরা দেশ ছেড়ে চলে যাই। এরপর মোর্শেদ জাপানের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা ম্যানেজ করে। এরপরও আমরা ১০/১৫ দিন চিন্তা করছিলাম যাব কি যাব না। এ খবর পেয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সাকিবের বাবা আবু মো. মোহসিন তার বাসা এমএম প্যালেস, সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নেওয়া হয়। আমিও ওই বাসায় যাই। ভিতরে গিয়ে দেখি ১৬/১৭ জন বসা। সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করে। ওই দিন জোরপূর্বক ৬/৭টি স্ট্যাম্প ও অলিখিত চেকে সই করিয়ে নেয়। মোবাইল ও পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। এমএম প্যালেস আসলে ছিল টর্চার সেল। পরের দিনই আমরা পাঁচলাইশ থানায় গিয়েছিলাম কিন্তু থানা আমাদের কেস নেয়নি। এরপরও তাদের চাপে টাকা দিতে চেয়েছিল। তখন সে বলেছিল, আমাকে একটু সময় দাও। কিন্তু মোর্শেদ বুঝতে পারছে না টাকা সে কোথা থেকে দেবে। ২০১৮ সাল ছিল সাকিবের গ্রুপ, এরপর এলো জাবেদের গ্রুপ। জাবেদের গ্রুপ আমাদের বাসায় এসে আমাদের ধরে নিয়ে যাবে এমন অবস্থা। তখন আমরা পালিয়ে গেলাম। আমাদের ননাসের ভাসুর ব্যবসায়ী আজম খান আমাদের আশ্রয় দিলেন। আজম খান আশ্বাস দিয়ে জানালেন, আমি বিষয়টি দেখছি।

সংবাদ সম্মেলনে ইশরাত বলেন, ২০১৯ সালে জাবেদ ইকবাল এবং পারভেজ ইকবালের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেল। তারা বিভিন্ন পলিটিক্যাল মানুষকে দিয়ে ফোন করানো শুরু করে। ভয় লাগানোর জন্য বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন করিয়েছে। ২০১৯ সালের মে মাসে শারুন চৌধুরী ফোন করে মোর্শেদকে চট্টগ্রামের রেডিসন হোটেলে দেখা করতে বলে। শারুন সরাসরি বিনিয়োগ না করেও কেন পারভেজের হয়ে হস্তক্ষেপ করছেন, চাপ প্রয়োগ করছেন, তা জানতে চেয়েছিল মোর্শেদ। মোর্শেদ জানতে চায়- ‘আপনার সঙ্গে তো কোনো লেনদেন নেই। আপনি কেন মাঝখানে কথা বলছেন?’ তখন মোর্শেদ যেতে রাজি হয়নি। পাল্টা উত্তরে শারুন চৌধুরী বলেন, ‘লেনদেন আছে কি নেই, তা নিয়েও এখন কথা হবে। আগে আসেন। না হলে আপনি কোথায় আছেন বলেন, আমি আসব।’ এ কথা শুনে মোর্শেদ ফোন রেখে দেয়। এরপর মোর্শেদ আমাদেরকে বাসায় দরজা বন্ধ করে থাকতে বলে আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। এরপর শারুন চৌধুরী তার দলবল নিয়ে ৪/৫টা গাড়িতে গুন্ডা ছেলেপেলে নিয়ে বাসায় আসে। তবে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গাড়িতেই বসা ছিল। এর একটা ভিডিও ফুটেজ আছে, সেটি দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন। পারভেজ ইকবাল ৭/৮ জনকে নিয়ে লিফটে করে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকে। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকে তারা। নিজের ও শিশুকন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। এরপর তার কাছে একটা ফোন আসে, তখন সে চলে যায়। ওই রাতে আজম ভাই ফোন করলে শারুন, বাচ্চু ও পারভেজ আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। আজম ভাইয়ের বাসায় মোর্শেদকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে শারুন চৌধুরী। শার্টের কলার ধরে টানে, চশমা খুলে ফেলে দেয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি-নর্থ) বিজয় বসাকের অফিসে যাই। তিনি সব ঘটনা শোনার পর পাঁচলাইশ থানায় পাঠিয়ে কেস করান। এরপর একদিন ডিসি নর্থের অফিসে পারভেজ, জাবেদ, বাচ্চু ও মোর্শেদকে ডাকাল। ওইখানে মোর্শেদকে একটা ডিট করানো হলো। বলা হলো, মোর্শেদকে ১২ কোটি টাকা দিতে হবে। অথচ এই টাকা তারা আদৌ পাওনা নয়। আরশাদুল আলম বাচ্চুর সঙ্গে লেনদেন না থাকলেও সে সেদিন উপস্থিত ছিল। কারণ, সে ছিল শারুনের প্রক্সি। এসব ঘটনা চলতে শারুন ও বাচ্চু যুক্ত হয়ে পড়ল। কয়েক দফায় ৬ কোটি টাকা মোর্শেদকে দিয়ে পরিশোধ করিয়েছে। আরেক দিন ডিসি বিজয় বসাকের অফিসে বসে মোর্শেদকে হুমকি দেন শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। এর আগে ছিল শারুন আর বাচ্চু। এরপর যুক্ত করা হয় রাসেলকে। সর্বশেষ রাসেল ফোনে হুমকি দিয়ে বলেছিল, বিপদ হয়ে যাবে। তাদের সঙ্গে কোনো লেনদেন না থাকলেও তারা ক্রমগত হুমকি-ধমকি দিয়ে এসেছে। অর্থাৎ তারা টাকা আদায়ের জন্য কন্ট্রাকে কাজ করছিল বলে মনে হয়েছে। একদিন ডেকে পাঠান ডিসি বিজয় বসাকও, তিনি পুলিশ দিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে শারুন চৌধুরীর সরাসরি কোনো ব্যবসায়িক লেনদেন না থাকলেও পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবালের মাধ্যমে শারুন চৌধুরী ব্যবসার অর্থ বিনিয়োগ করেন বলে তিনি শুনেছেন। দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে শারুন আত্মগোপনে যান, এরপর থেকে তিনি আর সরাসরি কোনো বৈঠকে হাজির হননি। ‘আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী কারা?’ এমন প্রশ্নে ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী বলেন, সুইসাইড নোট অনুযায়ী আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী হিসেবে মামলায় অভিযুক্ত যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল ও নাইম উদ্দিন সাকিব। এ ছাড়াও বিভিন্ন সূত্রে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গংদের নামও উঠে এসেছে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইশরাত চৌধুরী বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদ চৌধুরীর আত্মহত্যার নেপথ্যে থাকা শারুন চৌধুরীকে বাঁচাতেই কি আসামিদের ধরা হচ্ছে না? আমি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বলেন, আমি আমার চার সন্তানকে কষ্ট করে মানুষ করেছি। আমার দুই ছেলের সুখী ও সাজানো পরিবার ছিল। মোর্শেদ মারা যাওয়ায় তার পরিবারের পাশাপাশি আরেক ছেলেও মানসিক কষ্টে রয়েছে। মোর্শেদের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীদের কারণে তাকেও পালিয়ে থাকতে হয়েছিল।

মোর্শেদ চৌধুরীর মেয়ে মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম বলে, আমার পাপা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমার পাপাকে ভয়াবহ মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল। যার কারণে আমার পাপা আত্মহত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। এ বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই। বাবার সঙ্গে শেষ আলাপনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নানুবাড়িতে ছিলাম। পাপা ভিডিও কলে শেষবার আমার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তখন তিনি আমাকে টেনশন করতে মানা করেছিলেন।

উল্লেখ্য, শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু গংয়ের অব্যাহত চাপ, হুমকি ও হামলার কারণে নিরুপায় হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরী গত ৭ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা