শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদ সম্মেলনে শারুন চৌধুরীসহ সব দোষীর বিচার দাবি ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রীর

চট্টগ্রামের ব্যাংকার আবদুল মোর্শেদ চৌধুরীকে হুমকি ও মানসিক চাপ প্রয়োগে আত্মহত্যায় বাধ্য করায় শারুন চৌধুরীসহ সব অভিযুক্তকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন মোর্শেদ চৌধুরীর স্ত্রী ও স্বজনরা। গতকাল সকালে রাজধানীর

সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে মারা যাওয়া ব্যাংকারের স্ত্রী শিক্ষিকা ইশরাত জাহান চৌধুরী তাঁর স্বামীর আত্মহত্যার নেপথ্যে জড়িতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু অভিযোগ তুলে ধরেন। এ সময় মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বেগম, বড় ভাই আবদুল আরশাদ চৌধুরী ও কন্যা মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম উপস্থিত ছিলেন। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, আমার স্বামীর আত্মহত্যার প্রায় আড়াই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো এক অদৃশ্য কারণে সম্পূর্ণ তথ্যপ্রমাণ থাকা সত্ত্বেও অপরাধী ও অভিযুক্তরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পাশাপাশি তারা বিভিন্নভাবে আমাকে ও আমার পরিবারকে চাপের মুখে রেখেছে।

ইশরাত জাহান চৌধুরী আরও বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদের আত্মহত্যার নেপথ্যের কাহিনিগুলো একটু তুলে ধরতে চাই। একজন মানুষ চলে গেছে, এত সহজে যায়নি। এটার সুষ্ঠু বিচারের দাবি আমি আপনাদের কাছে রাখছি। সবার আগে আমি আল্লাহর কাছে রেখেছি। ২০১৮ সাল থেকে ঘটনা শুরু। তখন থেকে আমরা জেনেছি, কিন্তু শুরু আরও আগে থেকে। এরপর টানা প্রায় চার বছর আমার স্বামীকে কথিত পাওনাদারদের নিপীড়ন ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে। তারা মূলত পাওনাদার নয়, দাবিদার। কারণ, তাদের সব পাওনা আমার স্বামী মোর্শেদ পরিশোধ করে দিয়েছে। ওইসব দাবিদারের অব্যাহত মানসিক চাপ, প্রাণনাশের হুমকি, ঘরবাড়িতে হামলায় অতিষ্ঠ হয়ে জীবন সম্পর্কে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন আমার স্বামী। ওই হামলা, হুমকি আর চাপ সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু।

তিনি বলেন, শারুনের পার্টনার নাইম উদ্দিন সাকিব, পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবাল গং আমার স্বামীকে ২০০৮ সাল থেকে কিছু কিছু করে ব্যবসায় খাটানোর জন্য ২৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তার বিপরীতে মোর্শেদ লাভসহ তাদের ৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। তা সত্ত্বেও অতিরিক্ত লাভ নেওয়ার জন্য শারুন চৌধুরীর সেই সহযোগীরা জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের অলিখিত চেক ও স্ট্যাম্পের ভয় দেখিয়ে আরও টাকা দিতে চাপ দেয়। নানাভাবে হুমকি দেয়। ফ্ল্যাটে হামলা চালায়। পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। জীবনযাত্রা সংকুচিত করে ফেলে। অতিষ্ঠ হয়ে মোর্শেদ দেশ ছেড়ে চলেও যেতে চেয়েছিল। ইশরাত জাহান চৌধুরী বলেন, মোর্শেদের ফুফাতো ভাই জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও রায়হান জামিল। এদের সঙ্গে মোর্শেদ ব্যবসায় জড়িয়েছিল। জাবেদ ইকবালের সঙ্গে মোর্শেদের সরাসরি কোনো লেনদেন ছিল না। জাবেদ ইকবাল মূলত পারভেজ ইকবালের হয়ে ২০১৮ সাল থেকে অমানবিকভাবে মানসিক নির্যাতন ও হতাশা দিয়ে যাচ্ছিল। মোর্শেদের আত্মহত্যায় সরাসরি অভিযুক্ত জাবেদ ইকবাল, পারভেজ ইকবাল, নাইম উদ্দিন সাকিব ও শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। অথচ এদের কারও সঙ্গে তার সরাসরি লেনদেন ছিল না। 

তিনি বলেন, একদিন নাইম উদ্দিন সাকিব এসে বলে মেশিনটা চালাতে হবে। মেশিনটা অফ করা যাবে না। মেশিন অফ হলে গোস্ত যেভাবে খেয়েছি, আমি তোমার বাসায় এসে ঘাড় থেকে গোস্ত তুলে খেয়ে নিব। এটা ছিল প্রথম হুমকি। এমন ধারাবাহিক হুমকির পর তার বাবা-মাকে জানানো হয়। এরপর মোর্শেদের অফিসে গিয়ে সাকিব হাতে ছুরি নিয়ে ঘোরাত। আর হুমকি দিত। এরপর মোর্শেদ আমাকে বলে, ওরা ওদের পাওনা পেয়ে গেছে। তারপরও অতিরিক্ত টাকা দাবি করছে। ওরা আমাকে বাঁচতে দেবে না। চলো আমরা দেশ ছেড়ে চলে যাই। এরপর মোর্শেদ জাপানের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা ম্যানেজ করে। এরপরও আমরা ১০/১৫ দিন চিন্তা করছিলাম যাব কি যাব না। এ খবর পেয়ে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে সাকিবের বাবা আবু মো. মোহসিন তার বাসা এমএম প্যালেস, সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নেওয়া হয়। আমিও ওই বাসায় যাই। ভিতরে গিয়ে দেখি ১৬/১৭ জন বসা। সেখানে মোর্শেদকে ডেকে নিয়ে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে শারীরিক নির্যাতন করে। ওই দিন জোরপূর্বক ৬/৭টি স্ট্যাম্প ও অলিখিত চেকে সই করিয়ে নেয়। মোবাইল ও পাসপোর্ট কেড়ে নেয়। এমএম প্যালেস আসলে ছিল টর্চার সেল। পরের দিনই আমরা পাঁচলাইশ থানায় গিয়েছিলাম কিন্তু থানা আমাদের কেস নেয়নি। এরপরও তাদের চাপে টাকা দিতে চেয়েছিল। তখন সে বলেছিল, আমাকে একটু সময় দাও। কিন্তু মোর্শেদ বুঝতে পারছে না টাকা সে কোথা থেকে দেবে। ২০১৮ সাল ছিল সাকিবের গ্রুপ, এরপর এলো জাবেদের গ্রুপ। জাবেদের গ্রুপ আমাদের বাসায় এসে আমাদের ধরে নিয়ে যাবে এমন অবস্থা। তখন আমরা পালিয়ে গেলাম। আমাদের ননাসের ভাসুর ব্যবসায়ী আজম খান আমাদের আশ্রয় দিলেন। আজম খান আশ্বাস দিয়ে জানালেন, আমি বিষয়টি দেখছি।

সংবাদ সম্মেলনে ইশরাত বলেন, ২০১৯ সালে জাবেদ ইকবাল এবং পারভেজ ইকবালের দৌরাত্ম্য বেড়ে গেল। তারা বিভিন্ন পলিটিক্যাল মানুষকে দিয়ে ফোন করানো শুরু করে। ভয় লাগানোর জন্য বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন করিয়েছে। ২০১৯ সালের মে মাসে শারুন চৌধুরী ফোন করে মোর্শেদকে চট্টগ্রামের রেডিসন হোটেলে দেখা করতে বলে। শারুন সরাসরি বিনিয়োগ না করেও কেন পারভেজের হয়ে হস্তক্ষেপ করছেন, চাপ প্রয়োগ করছেন, তা জানতে চেয়েছিল মোর্শেদ। মোর্শেদ জানতে চায়- ‘আপনার সঙ্গে তো কোনো লেনদেন নেই। আপনি কেন মাঝখানে কথা বলছেন?’ তখন মোর্শেদ যেতে রাজি হয়নি। পাল্টা উত্তরে শারুন চৌধুরী বলেন, ‘লেনদেন আছে কি নেই, তা নিয়েও এখন কথা হবে। আগে আসেন। না হলে আপনি কোথায় আছেন বলেন, আমি আসব।’ এ কথা শুনে মোর্শেদ ফোন রেখে দেয়। এরপর মোর্শেদ আমাদেরকে বাসায় দরজা বন্ধ করে থাকতে বলে আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। এরপর শারুন চৌধুরী তার দলবল নিয়ে ৪/৫টা গাড়িতে গুন্ডা ছেলেপেলে নিয়ে বাসায় আসে। তবে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গাড়িতেই বসা ছিল। এর একটা ভিডিও ফুটেজ আছে, সেটি দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন। পারভেজ ইকবাল ৭/৮ জনকে নিয়ে লিফটে করে ওপরে উঠে বাসার দরজা ধাক্কাতে থাকে। এ সময় দরজা খুলতে না চাইলে লাথি মারতে থাকে তারা। নিজের ও শিশুকন্যার নিরাপত্তার জন্য দরজা খুলতে না চাইলেও দরজার অন্য প্রান্ত থেকে হুমকি দিয়ে পারভেজ ইকবাল দরজা খুলতে চাপ দিতে থাকেন। এরপর তার কাছে একটা ফোন আসে, তখন সে চলে যায়। ওই রাতে আজম ভাই ফোন করলে শারুন, বাচ্চু ও পারভেজ আজম ভাইয়ের বাসায় যায়। আজম ভাইয়ের বাসায় মোর্শেদকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে শারুন চৌধুরী। শার্টের কলার ধরে টানে, চশমা খুলে ফেলে দেয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ ঘটনার পর চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি-নর্থ) বিজয় বসাকের অফিসে যাই। তিনি সব ঘটনা শোনার পর পাঁচলাইশ থানায় পাঠিয়ে কেস করান। এরপর একদিন ডিসি নর্থের অফিসে পারভেজ, জাবেদ, বাচ্চু ও মোর্শেদকে ডাকাল। ওইখানে মোর্শেদকে একটা ডিট করানো হলো। বলা হলো, মোর্শেদকে ১২ কোটি টাকা দিতে হবে। অথচ এই টাকা তারা আদৌ পাওনা নয়। আরশাদুল আলম বাচ্চুর সঙ্গে লেনদেন না থাকলেও সে সেদিন উপস্থিত ছিল। কারণ, সে ছিল শারুনের প্রক্সি। এসব ঘটনা চলতে শারুন ও বাচ্চু যুক্ত হয়ে পড়ল। কয়েক দফায় ৬ কোটি টাকা মোর্শেদকে দিয়ে পরিশোধ করিয়েছে। আরেক দিন ডিসি বিজয় বসাকের অফিসে বসে মোর্শেদকে হুমকি দেন শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল। এর আগে ছিল শারুন আর বাচ্চু। এরপর যুক্ত করা হয় রাসেলকে। সর্বশেষ রাসেল ফোনে হুমকি দিয়ে বলেছিল, বিপদ হয়ে যাবে। তাদের সঙ্গে কোনো লেনদেন না থাকলেও তারা ক্রমগত হুমকি-ধমকি দিয়ে এসেছে। অর্থাৎ তারা টাকা আদায়ের জন্য কন্ট্রাকে কাজ করছিল বলে মনে হয়েছে। একদিন ডেকে পাঠান ডিসি বিজয় বসাকও, তিনি পুলিশ দিয়ে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, মোর্শেদ চৌধুরীর সঙ্গে শারুন চৌধুরীর সরাসরি কোনো ব্যবসায়িক লেনদেন না থাকলেও পারভেজ ইকবাল ও জাবেদ ইকবালের মাধ্যমে শারুন চৌধুরী ব্যবসার অর্থ বিনিয়োগ করেন বলে তিনি শুনেছেন। দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু হলে শারুন আত্মগোপনে যান, এরপর থেকে তিনি আর সরাসরি কোনো বৈঠকে হাজির হননি। ‘আত্মহত্যার প্ররোচনাকারী কারা?’ এমন প্রশ্নে ব্যাংকার মোর্শেদের স্ত্রী বলেন, সুইসাইড নোট অনুযায়ী আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী হিসেবে মামলায় অভিযুক্ত যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদুল হক চৌধুরী রাসেল, চিটাগাং চেম্বারের সাবেক দুই পরিচালক জাবেদ ইকবাল, তার ভাই পারভেজ ইকবাল ও নাইম উদ্দিন সাকিব। এ ছাড়াও বিভিন্ন সূত্রে শারুন চৌধুরী ও আরশাদুল আলম বাচ্চু গংদের নামও উঠে এসেছে।

সাংবাদিকদের উদ্দেশে ইশরাত চৌধুরী বলেন, আমার স্বামী মোর্শেদ চৌধুরীর আত্মহত্যার নেপথ্যে থাকা শারুন চৌধুরীকে বাঁচাতেই কি আসামিদের ধরা হচ্ছে না? আমি অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।মোর্শেদ চৌধুরীর মা নুর নাহার বলেন, আমি আমার চার সন্তানকে কষ্ট করে মানুষ করেছি। আমার দুই ছেলের সুখী ও সাজানো পরিবার ছিল। মোর্শেদ মারা যাওয়ায় তার পরিবারের পাশাপাশি আরেক ছেলেও মানসিক কষ্টে রয়েছে। মোর্শেদের আত্মহত্যার প্ররোচনাকারীদের কারণে তাকেও পালিয়ে থাকতে হয়েছিল।

মোর্শেদ চৌধুরীর মেয়ে মোবাশ্বিরা জাহান চৌধুরী জুম বলে, আমার পাপা ছিল আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। আমার পাপাকে ভয়াবহ মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল। যার কারণে আমার পাপা আত্মহত্যা করেছে। আমি এর বিচার চাই। এ বিচারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই। বাবার সঙ্গে শেষ আলাপনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি নানুবাড়িতে ছিলাম। পাপা ভিডিও কলে শেষবার আমার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তখন তিনি আমাকে টেনশন করতে মানা করেছিলেন।

উল্লেখ্য, শারুন চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রনেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু গংয়ের অব্যাহত চাপ, হুমকি ও হামলার কারণে নিরুপায় হয়ে ব্যাংকার মোর্শেদ চৌধুরী গত ৭ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে