শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

প্রকল্পে গুরুত্ব উপেক্ষায় রেল, কর্মকর্তাদের আগ্রহ নেই রেলসেবায়
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান ৩৯টি প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালকসহ (পিডি) প্রায় সাড়ে ৪০০ কর্মী রেলের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত। মাঠপর্যায়ের এসব কর্মকর্তা প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত হওয়ার কারণে রেলপথের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। রেল পরিচালনা ও রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে মনোযোগ না দেওয়ায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোনো না কোনো এলাকায় লাইনচ্যুত হয়ে আটকে যাচ্ছে রেলরুট। যাত্রীসেবা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। নিরাপদ এই বাহনটির দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে আতঙ্কিত যাত্রীরা। কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্পের কাজেই মনোযোগ বেশি রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। রেলওয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রমে তাদের কোনো মনোযোগ নেই। রেলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা প্রকল্পমুখী হয়ে পড়ায় তাদের কার্যকরী সেবা পাচ্ছে না রেল। এর প্রভাব পড়ছে রেল পরিচালনায়।   

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সারা দেশে রেলওয়ের সেবা বিস্তৃতির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার রেলে ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রায় ৯৯ শতাংশ প্রকল্পেই প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হলেন রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তা। বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাদের কর্মদক্ষতার ওপরই রেলের অপারেশনাল সাফল্য নির্ভর করে। কিন্তু প্রকল্পে মনোযোগী হওয়ার কারণে এসব কর্মকর্তা না পারছেন প্রকল্পে শতভাগ সময় দিতে, না পারছেন রেললাইন এবং ট্রেন পরিচালনায় সময় দিতে। এ বিষয়টি রেলের সংকট আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ জন্য রেলের বাইরে থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার কথা উঠেছে। অন্যদিকে রেলের অভিজ্ঞ জনবল প্রকল্প তদারকিতে না থাকলে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মানসম্পন্ন কাজ আদায় করা কঠিন বলে মনে করছেন অনেকে। এক্ষেত্রে রেলের অবসরে যাওয়া কর্মীদের একটা অংশকে প্রকল্পে যুক্ত করা যায় কিনা সেটা ভাবা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং প্রকল্পের অন্যান্য দায়িত্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতেই আগ্রহী। চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ৩৯টি প্রকল্পের সঙ্গে ৩৮ জন প্রকল্প পরিচালকসহ প্রায় সাড়ে ৪০০ রেল কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাও রয়েছেন। প্রতিটি প্রকল্পে রেলের প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কর্মকর্তা কাজ করছেন। রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলের দুই অঞ্চলের (পূর্ব ও পশ্চিম) প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জোনের দুই প্রধান প্রকৌশলী দুটি প্রকল্পের পরিচালক। পূর্ব জোনের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল গেজ রেলওয়ে লিংক বাংলাদেশ অংশের প্রকল্প পরিচালক। পশ্চিম জোনের প্রধান প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম ফিরোজী খুলনা-দর্শনা জংশন ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক। ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন পশ্চিম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক। প্রকল্পটি শেষ পর্যায়ে। পতেঙ্গা বে-টার্মিনাল রেলওয়ে লিংক নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন রেলওয়ে পূর্ব জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এহসান জাবির। রেলওয়ের ৫৭৫ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার বেজড টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন সংস্থাটির প্রধান সংকেত এবং টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী বেনু রঞ্জন সরকার। ইতিমধ্যে প্রকল্পটি শেষ হয়েছে। এভাবে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও অন্যান্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণ ও মনোযোগের অভাবে রেলে দুর্ঘটনা, লাইনচ্যুতি, শিডিউল বিপর্যয় স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটছে। অথচ কারিগরি উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে অ্যানালগ থেকে সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড ও প্যানেল বোর্ড নিয়ন্ত্রিত হয়েছে রেলওয়ে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রেল পরিচালনায় যুক্ত ব্যক্তিদের স্বার্থের দ্বন্দ্বে রেলপথে প্রযুক্তির ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় কর্মকর্তারা প্রকল্পের প্রতিই ঝুঁকছেন। রেলপথ-ইঞ্জিন-কোচ যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যেও রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। প্রায় নিয়মিত দুর্ঘটনা বাড়ছে। করোনা প্রতিরোধের লকডাউন শেষে গত ১১ আগস্ট রেল যোগাযোগ চালু হলে তার পরদিনই দুর্ঘটনায় পড়ে রেল। গাজীপুরের ধীরাশ্রম রেলওয়ে স্টেশন কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হওয়ার তিন ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। ১২ আগস্ট দুপুরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনের চারটি চাকা ধীরাশ্রম স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। এর ফলে তিন ঘণ্টা ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সব ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। যেখানে ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত হয়েছে সেখানে রেললাইনে পাথর ছিল না। নিয়ম অনুযায়ী রেললাইন ছুঁই ছুঁই পর্যায়ে পাথর থাকার কথা। অথচ রেলপথে মাইলের পর মাইল পর্যাপ্ত পাথর নেই। অন্যদিকে লাইনের অনেক জায়গায় নাটবোল্টু-ক্লিপ-ফিশপ্লেট, খোলা রয়েছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের মাঠপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তাদের প্রায় ৮০ শতাংশই বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত। প্রকল্পে সম্পৃক্ত এসব কর্মকর্তাকে মাঠপর্যায়ে কাজে পাওয়া যায় না। ফলে ট্রেন পরিচালনা কিংবা রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান সরকারের আমলে ২০০৯-২০১৯ সময়ের গত ১১ বছরে ১৩৮টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। এসব ট্রেন অপারেশনে আনা হয় পুরাতন, আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে যাওয়া ইঞ্জিন দিয়ে। ফলে কাক্সিক্ষত গতি পাওয়া যাচ্ছে না রেল পরিচালনায়।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেই কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। ফলে রেলের অপারেশনাল কার্যক্রমে তাদের মনোযোগ কম। প্রকল্প গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাইরে থেকে আনার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এর ফলে চলমান রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় রেলের প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সংস্থার বাইরে থেকে আনতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছিল। সেই অনুরোধ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিডি সেলে তা গুরুত্ব পায়নি। তবে পদ্মা রেলসেতু লিংক প্রকল্পে রেলওয়ের বাইরে থেকে পিডি নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, রেলে দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে রেলপথ ও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ জন্য লোকবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া জরুরি। মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তাদের প্রকল্পে সম্পৃক্ত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রেলওয়ের সাবেক এক মহাপরিচালক বলেন, রেল যাতায়াতের জন্য নিরাপদ বাহন। তবে কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে বর্তমান উন্নয়নের সুফল পাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষের মধ্যে এ পথ নিয়ে যে আশা-ভরসা রয়েছে তা ধরে রাখতে মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি সেকশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে দুর্ঘটনা একেবারেই কমে আসবে। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক জানান, রেলওয়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই জরুরি। কিন্তু সেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে অবহেলা-দায়িত্বহীনতা খুবই ভয়ানক। এতে রেলপথ আরও ভয়ানক হয়ে উঠবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ