শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

প্রকল্পে গুরুত্ব উপেক্ষায় রেল, কর্মকর্তাদের আগ্রহ নেই রেলসেবায়
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান ৩৯টি প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালকসহ (পিডি) প্রায় সাড়ে ৪০০ কর্মী রেলের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত। মাঠপর্যায়ের এসব কর্মকর্তা প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত হওয়ার কারণে রেলপথের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। রেল পরিচালনা ও রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে মনোযোগ না দেওয়ায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোনো না কোনো এলাকায় লাইনচ্যুত হয়ে আটকে যাচ্ছে রেলরুট। যাত্রীসেবা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। নিরাপদ এই বাহনটির দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে আতঙ্কিত যাত্রীরা। কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্পের কাজেই মনোযোগ বেশি রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। রেলওয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রমে তাদের কোনো মনোযোগ নেই। রেলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা প্রকল্পমুখী হয়ে পড়ায় তাদের কার্যকরী সেবা পাচ্ছে না রেল। এর প্রভাব পড়ছে রেল পরিচালনায়।   

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সারা দেশে রেলওয়ের সেবা বিস্তৃতির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার রেলে ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রায় ৯৯ শতাংশ প্রকল্পেই প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হলেন রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তা। বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাদের কর্মদক্ষতার ওপরই রেলের অপারেশনাল সাফল্য নির্ভর করে। কিন্তু প্রকল্পে মনোযোগী হওয়ার কারণে এসব কর্মকর্তা না পারছেন প্রকল্পে শতভাগ সময় দিতে, না পারছেন রেললাইন এবং ট্রেন পরিচালনায় সময় দিতে। এ বিষয়টি রেলের সংকট আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ জন্য রেলের বাইরে থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার কথা উঠেছে। অন্যদিকে রেলের অভিজ্ঞ জনবল প্রকল্প তদারকিতে না থাকলে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মানসম্পন্ন কাজ আদায় করা কঠিন বলে মনে করছেন অনেকে। এক্ষেত্রে রেলের অবসরে যাওয়া কর্মীদের একটা অংশকে প্রকল্পে যুক্ত করা যায় কিনা সেটা ভাবা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং প্রকল্পের অন্যান্য দায়িত্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতেই আগ্রহী। চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ৩৯টি প্রকল্পের সঙ্গে ৩৮ জন প্রকল্প পরিচালকসহ প্রায় সাড়ে ৪০০ রেল কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাও রয়েছেন। প্রতিটি প্রকল্পে রেলের প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কর্মকর্তা কাজ করছেন। রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলের দুই অঞ্চলের (পূর্ব ও পশ্চিম) প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জোনের দুই প্রধান প্রকৌশলী দুটি প্রকল্পের পরিচালক। পূর্ব জোনের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল গেজ রেলওয়ে লিংক বাংলাদেশ অংশের প্রকল্প পরিচালক। পশ্চিম জোনের প্রধান প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম ফিরোজী খুলনা-দর্শনা জংশন ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক। ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন পশ্চিম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক। প্রকল্পটি শেষ পর্যায়ে। পতেঙ্গা বে-টার্মিনাল রেলওয়ে লিংক নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন রেলওয়ে পূর্ব জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এহসান জাবির। রেলওয়ের ৫৭৫ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার বেজড টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন সংস্থাটির প্রধান সংকেত এবং টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী বেনু রঞ্জন সরকার। ইতিমধ্যে প্রকল্পটি শেষ হয়েছে। এভাবে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও অন্যান্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণ ও মনোযোগের অভাবে রেলে দুর্ঘটনা, লাইনচ্যুতি, শিডিউল বিপর্যয় স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটছে। অথচ কারিগরি উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে অ্যানালগ থেকে সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড ও প্যানেল বোর্ড নিয়ন্ত্রিত হয়েছে রেলওয়ে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রেল পরিচালনায় যুক্ত ব্যক্তিদের স্বার্থের দ্বন্দ্বে রেলপথে প্রযুক্তির ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় কর্মকর্তারা প্রকল্পের প্রতিই ঝুঁকছেন। রেলপথ-ইঞ্জিন-কোচ যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যেও রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। প্রায় নিয়মিত দুর্ঘটনা বাড়ছে। করোনা প্রতিরোধের লকডাউন শেষে গত ১১ আগস্ট রেল যোগাযোগ চালু হলে তার পরদিনই দুর্ঘটনায় পড়ে রেল। গাজীপুরের ধীরাশ্রম রেলওয়ে স্টেশন কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হওয়ার তিন ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। ১২ আগস্ট দুপুরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনের চারটি চাকা ধীরাশ্রম স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। এর ফলে তিন ঘণ্টা ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সব ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। যেখানে ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত হয়েছে সেখানে রেললাইনে পাথর ছিল না। নিয়ম অনুযায়ী রেললাইন ছুঁই ছুঁই পর্যায়ে পাথর থাকার কথা। অথচ রেলপথে মাইলের পর মাইল পর্যাপ্ত পাথর নেই। অন্যদিকে লাইনের অনেক জায়গায় নাটবোল্টু-ক্লিপ-ফিশপ্লেট, খোলা রয়েছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের মাঠপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তাদের প্রায় ৮০ শতাংশই বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত। প্রকল্পে সম্পৃক্ত এসব কর্মকর্তাকে মাঠপর্যায়ে কাজে পাওয়া যায় না। ফলে ট্রেন পরিচালনা কিংবা রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান সরকারের আমলে ২০০৯-২০১৯ সময়ের গত ১১ বছরে ১৩৮টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। এসব ট্রেন অপারেশনে আনা হয় পুরাতন, আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে যাওয়া ইঞ্জিন দিয়ে। ফলে কাক্সিক্ষত গতি পাওয়া যাচ্ছে না রেল পরিচালনায়।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেই কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। ফলে রেলের অপারেশনাল কার্যক্রমে তাদের মনোযোগ কম। প্রকল্প গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাইরে থেকে আনার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এর ফলে চলমান রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় রেলের প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সংস্থার বাইরে থেকে আনতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছিল। সেই অনুরোধ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিডি সেলে তা গুরুত্ব পায়নি। তবে পদ্মা রেলসেতু লিংক প্রকল্পে রেলওয়ের বাইরে থেকে পিডি নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, রেলে দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে রেলপথ ও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ জন্য লোকবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া জরুরি। মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তাদের প্রকল্পে সম্পৃক্ত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রেলওয়ের সাবেক এক মহাপরিচালক বলেন, রেল যাতায়াতের জন্য নিরাপদ বাহন। তবে কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে বর্তমান উন্নয়নের সুফল পাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষের মধ্যে এ পথ নিয়ে যে আশা-ভরসা রয়েছে তা ধরে রাখতে মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি সেকশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে দুর্ঘটনা একেবারেই কমে আসবে। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক জানান, রেলওয়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই জরুরি। কিন্তু সেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে অবহেলা-দায়িত্বহীনতা খুবই ভয়ানক। এতে রেলপথ আরও ভয়ানক হয়ে উঠবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা