শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

প্রকল্পে গুরুত্ব উপেক্ষায় রেল, কর্মকর্তাদের আগ্রহ নেই রেলসেবায়
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান ৩৯টি প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালকসহ (পিডি) প্রায় সাড়ে ৪০০ কর্মী রেলের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত। মাঠপর্যায়ের এসব কর্মকর্তা প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত হওয়ার কারণে রেলপথের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। রেল পরিচালনা ও রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে মনোযোগ না দেওয়ায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোনো না কোনো এলাকায় লাইনচ্যুত হয়ে আটকে যাচ্ছে রেলরুট। যাত্রীসেবা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। নিরাপদ এই বাহনটির দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে আতঙ্কিত যাত্রীরা। কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্পের কাজেই মনোযোগ বেশি রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। রেলওয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রমে তাদের কোনো মনোযোগ নেই। রেলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা প্রকল্পমুখী হয়ে পড়ায় তাদের কার্যকরী সেবা পাচ্ছে না রেল। এর প্রভাব পড়ছে রেল পরিচালনায়।   

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সারা দেশে রেলওয়ের সেবা বিস্তৃতির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার রেলে ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রায় ৯৯ শতাংশ প্রকল্পেই প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হলেন রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তা। বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাদের কর্মদক্ষতার ওপরই রেলের অপারেশনাল সাফল্য নির্ভর করে। কিন্তু প্রকল্পে মনোযোগী হওয়ার কারণে এসব কর্মকর্তা না পারছেন প্রকল্পে শতভাগ সময় দিতে, না পারছেন রেললাইন এবং ট্রেন পরিচালনায় সময় দিতে। এ বিষয়টি রেলের সংকট আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ জন্য রেলের বাইরে থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার কথা উঠেছে। অন্যদিকে রেলের অভিজ্ঞ জনবল প্রকল্প তদারকিতে না থাকলে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মানসম্পন্ন কাজ আদায় করা কঠিন বলে মনে করছেন অনেকে। এক্ষেত্রে রেলের অবসরে যাওয়া কর্মীদের একটা অংশকে প্রকল্পে যুক্ত করা যায় কিনা সেটা ভাবা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং প্রকল্পের অন্যান্য দায়িত্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতেই আগ্রহী। চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ৩৯টি প্রকল্পের সঙ্গে ৩৮ জন প্রকল্প পরিচালকসহ প্রায় সাড়ে ৪০০ রেল কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাও রয়েছেন। প্রতিটি প্রকল্পে রেলের প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কর্মকর্তা কাজ করছেন। রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলের দুই অঞ্চলের (পূর্ব ও পশ্চিম) প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জোনের দুই প্রধান প্রকৌশলী দুটি প্রকল্পের পরিচালক। পূর্ব জোনের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল গেজ রেলওয়ে লিংক বাংলাদেশ অংশের প্রকল্প পরিচালক। পশ্চিম জোনের প্রধান প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম ফিরোজী খুলনা-দর্শনা জংশন ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক। ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন পশ্চিম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক। প্রকল্পটি শেষ পর্যায়ে। পতেঙ্গা বে-টার্মিনাল রেলওয়ে লিংক নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন রেলওয়ে পূর্ব জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এহসান জাবির। রেলওয়ের ৫৭৫ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার বেজড টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন সংস্থাটির প্রধান সংকেত এবং টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী বেনু রঞ্জন সরকার। ইতিমধ্যে প্রকল্পটি শেষ হয়েছে। এভাবে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও অন্যান্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণ ও মনোযোগের অভাবে রেলে দুর্ঘটনা, লাইনচ্যুতি, শিডিউল বিপর্যয় স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটছে। অথচ কারিগরি উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে অ্যানালগ থেকে সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড ও প্যানেল বোর্ড নিয়ন্ত্রিত হয়েছে রেলওয়ে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রেল পরিচালনায় যুক্ত ব্যক্তিদের স্বার্থের দ্বন্দ্বে রেলপথে প্রযুক্তির ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় কর্মকর্তারা প্রকল্পের প্রতিই ঝুঁকছেন। রেলপথ-ইঞ্জিন-কোচ যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যেও রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। প্রায় নিয়মিত দুর্ঘটনা বাড়ছে। করোনা প্রতিরোধের লকডাউন শেষে গত ১১ আগস্ট রেল যোগাযোগ চালু হলে তার পরদিনই দুর্ঘটনায় পড়ে রেল। গাজীপুরের ধীরাশ্রম রেলওয়ে স্টেশন কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হওয়ার তিন ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। ১২ আগস্ট দুপুরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনের চারটি চাকা ধীরাশ্রম স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। এর ফলে তিন ঘণ্টা ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সব ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। যেখানে ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত হয়েছে সেখানে রেললাইনে পাথর ছিল না। নিয়ম অনুযায়ী রেললাইন ছুঁই ছুঁই পর্যায়ে পাথর থাকার কথা। অথচ রেলপথে মাইলের পর মাইল পর্যাপ্ত পাথর নেই। অন্যদিকে লাইনের অনেক জায়গায় নাটবোল্টু-ক্লিপ-ফিশপ্লেট, খোলা রয়েছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের মাঠপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তাদের প্রায় ৮০ শতাংশই বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত। প্রকল্পে সম্পৃক্ত এসব কর্মকর্তাকে মাঠপর্যায়ে কাজে পাওয়া যায় না। ফলে ট্রেন পরিচালনা কিংবা রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান সরকারের আমলে ২০০৯-২০১৯ সময়ের গত ১১ বছরে ১৩৮টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। এসব ট্রেন অপারেশনে আনা হয় পুরাতন, আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে যাওয়া ইঞ্জিন দিয়ে। ফলে কাক্সিক্ষত গতি পাওয়া যাচ্ছে না রেল পরিচালনায়।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেই কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। ফলে রেলের অপারেশনাল কার্যক্রমে তাদের মনোযোগ কম। প্রকল্প গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাইরে থেকে আনার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এর ফলে চলমান রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় রেলের প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সংস্থার বাইরে থেকে আনতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছিল। সেই অনুরোধ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিডি সেলে তা গুরুত্ব পায়নি। তবে পদ্মা রেলসেতু লিংক প্রকল্পে রেলওয়ের বাইরে থেকে পিডি নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, রেলে দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে রেলপথ ও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ জন্য লোকবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া জরুরি। মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তাদের প্রকল্পে সম্পৃক্ত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রেলওয়ের সাবেক এক মহাপরিচালক বলেন, রেল যাতায়াতের জন্য নিরাপদ বাহন। তবে কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে বর্তমান উন্নয়নের সুফল পাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষের মধ্যে এ পথ নিয়ে যে আশা-ভরসা রয়েছে তা ধরে রাখতে মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি সেকশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে দুর্ঘটনা একেবারেই কমে আসবে। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক জানান, রেলওয়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই জরুরি। কিন্তু সেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে অবহেলা-দায়িত্বহীনতা খুবই ভয়ানক। এতে রেলপথ আরও ভয়ানক হয়ে উঠবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম