শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

প্রকল্পে গুরুত্ব উপেক্ষায় রেল, কর্মকর্তাদের আগ্রহ নেই রেলসেবায়
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রেলের ৩৯ প্রকল্পে সাড়ে ৪০০ কর্মী

বাংলাদেশ রেলওয়ের চলমান ৩৯টি প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালকসহ (পিডি) প্রায় সাড়ে ৪০০ কর্মী রেলের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত। মাঠপর্যায়ের এসব কর্মকর্তা প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত হওয়ার কারণে রেলপথের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। রেল পরিচালনা ও রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে মনোযোগ না দেওয়ায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রায় প্রতিদিনই দেশের কোনো না কোনো এলাকায় লাইনচ্যুত হয়ে আটকে যাচ্ছে রেলরুট। যাত্রীসেবা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। নিরাপদ এই বাহনটির দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে আতঙ্কিত যাত্রীরা। কর্মকর্তারা বলছেন, প্রকল্পের কাজেই মনোযোগ বেশি রেলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। রেলওয়ের দৈনন্দিন কার্যক্রমে তাদের কোনো মনোযোগ নেই। রেলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা প্রকল্পমুখী হয়ে পড়ায় তাদের কার্যকরী সেবা পাচ্ছে না রেল। এর প্রভাব পড়ছে রেল পরিচালনায়।   

বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, সারা দেশে রেলওয়ের সেবা বিস্তৃতির লক্ষ্যে বর্তমান সরকার রেলে ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রায় ৯৯ শতাংশ প্রকল্পেই প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হলেন রেলের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তা। বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাদের কর্মদক্ষতার ওপরই রেলের অপারেশনাল সাফল্য নির্ভর করে। কিন্তু প্রকল্পে মনোযোগী হওয়ার কারণে এসব কর্মকর্তা না পারছেন প্রকল্পে শতভাগ সময় দিতে, না পারছেন রেললাইন এবং ট্রেন পরিচালনায় সময় দিতে। এ বিষয়টি রেলের সংকট আরও বাড়িয়ে তুলেছে। এ জন্য রেলের বাইরে থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার কথা উঠেছে। অন্যদিকে রেলের অভিজ্ঞ জনবল প্রকল্প তদারকিতে না থাকলে ঠিকাদারদের কাছ থেকে মানসম্পন্ন কাজ আদায় করা কঠিন বলে মনে করছেন অনেকে। এক্ষেত্রে রেলের অবসরে যাওয়া কর্মীদের একটা অংশকে প্রকল্পে যুক্ত করা যায় কিনা সেটা ভাবা যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চলমান বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক এবং প্রকল্পের অন্যান্য দায়িত্বের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতেই আগ্রহী। চলতি ২০২০-২০২১ অর্থবছরে মোট ৩৯টি প্রকল্পের সঙ্গে ৩৮ জন প্রকল্প পরিচালকসহ প্রায় সাড়ে ৪০০ রেল কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাও রয়েছেন। প্রতিটি প্রকল্পে রেলের প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কর্মকর্তা কাজ করছেন। রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলের দুই অঞ্চলের (পূর্ব ও পশ্চিম) প্রধান প্রকৌশলীর দায়িত্ব সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পূর্ব ও পশ্চিম জোনের দুই প্রধান প্রকৌশলী দুটি প্রকল্পের পরিচালক। পূর্ব জোনের প্রধান প্রকৌশলী মো. সুবক্তগীন আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েল গেজ রেলওয়ে লিংক বাংলাদেশ অংশের প্রকল্প পরিচালক। পশ্চিম জোনের প্রধান প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম ফিরোজী খুলনা-দর্শনা জংশন ডাবল লাইন নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক। ঈশ্বরদী থেকে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যন্ত নতুন রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন পশ্চিম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক। প্রকল্পটি শেষ পর্যায়ে। পতেঙ্গা বে-টার্মিনাল রেলওয়ে লিংক নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন রেলওয়ে পূর্ব জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী এহসান জাবির। রেলওয়ের ৫৭৫ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার বেজড টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেম স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক হচ্ছেন সংস্থাটির প্রধান সংকেত এবং টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী বেনু রঞ্জন সরকার। ইতিমধ্যে প্রকল্পটি শেষ হয়েছে। এভাবে রেলওয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা ও প্রকৌশলী বিভিন্ন প্রকল্পের পরিচালক ও অন্যান্য পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণ ও মনোযোগের অভাবে রেলে দুর্ঘটনা, লাইনচ্যুতি, শিডিউল বিপর্যয় স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দুর্ঘটনায় প্রাণহানির মতো ঘটনাও ঘটছে। অথচ কারিগরি উৎকর্ষতার মধ্য দিয়ে অ্যানালগ থেকে সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড ও প্যানেল বোর্ড নিয়ন্ত্রিত হয়েছে রেলওয়ে। কিন্তু আধুনিক প্রযুক্তির সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। রেল পরিচালনায় যুক্ত ব্যক্তিদের স্বার্থের দ্বন্দ্বে রেলপথে প্রযুক্তির ব্যবহার করা যাচ্ছে না। রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, বিভিন্ন প্রকল্পে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকায় কর্মকর্তারা প্রকল্পের প্রতিই ঝুঁকছেন। রেলপথ-ইঞ্জিন-কোচ যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ না হওয়ায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যেও রেলপথ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। প্রায় নিয়মিত দুর্ঘটনা বাড়ছে। করোনা প্রতিরোধের লকডাউন শেষে গত ১১ আগস্ট রেল যোগাযোগ চালু হলে তার পরদিনই দুর্ঘটনায় পড়ে রেল। গাজীপুরের ধীরাশ্রম রেলওয়ে স্টেশন কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত হওয়ার তিন ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। ১২ আগস্ট দুপুরে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনের চারটি চাকা ধীরাশ্রম স্টেশনে লাইনচ্যুত হয়। এর ফলে তিন ঘণ্টা ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী সব ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়। যেখানে ট্রেনের চাকা লাইনচ্যুত হয়েছে সেখানে রেললাইনে পাথর ছিল না। নিয়ম অনুযায়ী রেললাইন ছুঁই ছুঁই পর্যায়ে পাথর থাকার কথা। অথচ রেলপথে মাইলের পর মাইল পর্যাপ্ত পাথর নেই। অন্যদিকে লাইনের অনেক জায়গায় নাটবোল্টু-ক্লিপ-ফিশপ্লেট, খোলা রয়েছে। সূত্র জানায়, রেলওয়ের মাঠপর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কর্মকর্তাদের প্রায় ৮০ শতাংশই বিভিন্ন প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত। প্রকল্পে সম্পৃক্ত এসব কর্মকর্তাকে মাঠপর্যায়ে কাজে পাওয়া যায় না। ফলে ট্রেন পরিচালনা কিংবা রেলপথ রক্ষণাবেক্ষণে বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান সরকারের আমলে ২০০৯-২০১৯ সময়ের গত ১১ বছরে ১৩৮টি নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। এসব ট্রেন অপারেশনে আনা হয় পুরাতন, আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে যাওয়া ইঞ্জিন দিয়ে। ফলে কাক্সিক্ষত গতি পাওয়া যাচ্ছে না রেল পরিচালনায়।  বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রেলের প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেই কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। ফলে রেলের অপারেশনাল কার্যক্রমে তাদের মনোযোগ কম। প্রকল্প গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে প্রকল্প পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বাইরে থেকে আনার বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। এর ফলে চলমান রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে। রেলপথ মন্ত্রণালয় রেলের প্রকল্পে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সংস্থার বাইরে থেকে আনতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছিল। সেই অনুরোধ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিডি সেলে তা গুরুত্ব পায়নি। তবে পদ্মা রেলসেতু লিংক প্রকল্পে রেলওয়ের বাইরে থেকে পিডি নেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের সাবেক কর্মকর্তারা বলছেন, রেলে দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে রেলপথ ও ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ জন্য লোকবল নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া জরুরি। মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তাদের প্রকল্পে সম্পৃক্ত করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রেলওয়ের সাবেক এক মহাপরিচালক বলেন, রেল যাতায়াতের জন্য নিরাপদ বাহন। তবে কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণ না করা হলে বর্তমান উন্নয়নের সুফল পাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষের মধ্যে এ পথ নিয়ে যে আশা-ভরসা রয়েছে তা ধরে রাখতে মাঠপর্যায়ে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ দায়িত্ব পালন নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি সেকশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারলে দুর্ঘটনা একেবারেই কমে আসবে। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক শামসুল হক জানান, রেলওয়ের প্রকল্প বাস্তবায়ন নিশ্চয়ই জরুরি। কিন্তু সেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে রেলপথ এবং ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে অবহেলা-দায়িত্বহীনতা খুবই ভয়ানক। এতে রেলপথ আরও ভয়ানক হয়ে উঠবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ