শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জুন, ২০২৩

যোগাযোগ বেড়েছে গ্রাম-শহরের

♦ পদ্মা সেতুর বছরপূর্তি আজ ♦ চলেছে ৫৬ লাখ ৫৪ হাজার ২০৮ যানবাহন ♦ ৭৭৯ কোটি ৮৭ হাজার টাকা টোল ♦ সুদিন ব্যবসা-বাণিজ্যে ♦ বদলেছে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতি
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
যোগাযোগ বেড়েছে গ্রাম-শহরের

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে ২১ জেলার রাজধানীর সঙ্গে সহজ যোগাযোগ স্থাপনের জন্য বাধা ছিল পদ্মা সেতু। দেশ-বিদেশি নানামুখী ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ২৫ জুন উদ্বোধন করেন স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। সে হিসেবে আজ পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের প্রথম বছর পূর্তি।

গত এক বছরে পদ্মা সেতুর কারণে পাল্টে গেছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দৃশ্যপট। অর্থনৈতিক,  সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাটসহ এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-যাত্রায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। সবচেয়ে বড় সুবিধা গ্রামের সঙ্গে যোগাযোগ বেড়েছে শহরের। রাস্তাঘাটের বৈপ্লবিক পরিবর্তন হওয়ায় রাজধানী ঢাকাসহ এ অঞ্চলের জেলা শহরের সঙ্গে গ্রামের যোগাযোগ বেড়েছে। এর ফলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সরাসরি উপকারভোগী হচ্ছেন। কৃষক, জেলে, খামারি, উদ্যোক্তারা তাদের উৎপাদিত পণ্য খুব দ্রুত সময়ে ঢাকাসহ অনেক জেলায় পৌঁছাতে পারছেন কম সময়ে। জীবনমানও বদলে যাচ্ছে এ অঞ্চলের মানুষের। দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধিতেও অবদান রাখতে শুরু করেছে। গত বছর ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করার পর দিন ২৬ জুন সকাল ৬টায় সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। গত এক বছরে সেতু দিয়ে ৫৬ লাখ ৫৪ হাজার ২০৮টি যানবাহন চলাচল করেছে। যানবাহন চলাচল বাবদ সেতু থেকে ৭৭৯ কোটি ৭৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকা টোল আদায় করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র ছিল। ষড়যন্ত্রকারীদের মুখে ছাই দিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বাংলাদেশের ‘সক্ষমতা’ বিশ্ববাসীকে জানান দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু বাংলাদেশের সাহস-গৌরব-সততার প্রতীক। পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যয়, দৃঢ় মনোবল ও আস্থার প্রতীক। এই সেতু নির্মাণের ফলে দেশের দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। গত এক বছরের ব্যবসা, বাণিজ্যসহ নানা দিকে মানুষের জীবন যাত্রার পরিবর্তন এসেছে। যাতায়াত ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠছে। এই অঞ্চলের সব জেলার মানুষ ইতোমধ্যে পদ্মা সেতুর সুফল পাওয়া শুরু করছে। পদ্মার ফলে দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধিতেও অবদান রাখতে শুরু করেছে। বৈশ্বিক সংকট কেটে গেলে জিডিপির প্রবৃদ্ধি আরও বাড়বে।’ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, সেতু হওয়ার আগে দক্ষিণাঞ্চলের কেউ অসুস্থ হলে ঢাকায় আনার জন্য ফেরির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। কখনো ফেরি আসতে দেরি হলে কতজনের মা, বাবা-ভাইবোন, সন্তান ফেরি ঘাটেই মারা যেতেন, এখন সেই পরিস্থিতি নেই। মানুষ সহজেই যাতায়াত করতে পারছে। দক্ষিণাঞ্চলের উৎপাদিত পণ্য ঢাকায় সহজেই নিয়ে আসতে পারছে। পদ্মা সেতুর উপকার শুধু ২১ জেলার মানুষই নয়, গোটা দেশের মানুষও পেতে শুরু করেছে।’ এ বিষয়ে সেতু বিভাগের সচিব মো. মঞ্জুর হোসেন বলেন, এ পর্যন্ত পদ্মা সেতু দিয়ে ৫৬ লাখের বেশি যানবাহন চলাচল করেছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর টোলের টাকা দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের চার কিস্তির ৬৩২ কোটি টাকা ঋণ পরিশোধ করেছে সেতু বিভাগ। পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে ঢাকা যোগাযোগ আরও সহজ হয়েছে।’ আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে পদ্মা সেতুতে অটো টোল বুথ চালু হবে বলে জানান তিনি।

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ স্থাপনে পদ্মা নদীই ছিল একমাত্র বাধা। পদ্মায় সেতু হওয়ায় সে বাধা কেটেছে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের। পদ্মা সেতু চালুর পর দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো গ্রামের সঙ্গে শহুরে মানুষের যোগাযোগ বেড়েছে। পদ্মা সেতুর ফলে রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ বারবার শিকড়ে ফিরতে পারছে। নিজ গ্রামে যখন-তখন আসার সুযোগ তৈরি হয়েছে। রাজধানী ঢাকায় যেতে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের যে অসহনীয় ভোগান্তি, তার অবসান ঘটেছে। দীর্ঘদিনের একঘেয়েমি নৌযাত্রা আর ঘাটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার চিত্র নিমিষেই বদলে যায়। যে কোনো প্রয়োজনেই রাজধানীমুখী হতে থাকে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। কাজ শেষে ঘরে ফিরতেও তাড়া নেই, গাড়িতে চড়ে বসলেই বাড়ি পৌঁছাতে পারছেন। ফলে গ্রামের বাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ছে। শুক্র-শনিবার ছুটির দিনকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবারই বাড়ি ফিরতে থাকেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার মানুষ। দুই দিন বাড়ি থেকে রবিবার ঢাকা গিয়ে সরাসরি অফিস করেন তারা। এ প্রসঙ্গে শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একক প্রচেষ্টায় পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আজ পদ্মা সেতুর সুফল ভোগ করছেন। সবচেয়ে বড় কথা গ্রামের সঙ্গে শহরের যোগাযোগ বেড়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের উৎপাদিত পণ্য এখন রাজধানীসহ সারা দেশে যাচ্ছে। এমনকি বিদেশেও যাচ্ছে। আমূল পরিবর্তন হতে চলেছে দক্ষিণাঞ্চলে। কাজেই এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। জাতীয় কিংবা স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে তারা কিন্তু নৌকায় ভোট দেবেন, শেখ হাসিনাকে ভোট দেবেন, আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন। এই অঞ্চলের মানুষের প্রতি কিন্তু আওয়ামী লীগেরও বিশ্বাস আছে।’

দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার ৩ লাখ জেলের এখন সুদিন। পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে ৬ ঘণ্টায় তারা তাজা ইলিশ রাজধানীতে পৌঁছানোর সুযোগ পাচ্ছেন। প্রতিদিনের মাছ প্রতিদিনই ঢাকাসহ রাজধানীর আশপাশের জেলায়ও নিয়ে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, বরিশাল, খুলনা, সাতক্ষীরাসহ ২১ জেলার জেলেরা সাগরের ইলিশসহ বিভিন্ন প্রকারের মাছ ধরে দ্রুত ঢাকাসহ চট্টগ্রামে নিয়ে যেতে পারছেন। বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র (বিএফডিসি) দেশের সামুদ্রিক মাছের সব থেকে বড় পাইকারি বাজার। এ কেন্দ্রে প্রতিদিন হাজার টন ইলিশসহ বিভিন্ন প্রকার মাছ নদী, সাগর থেকে ধরে নিয়ে আসে জেলেরা। এ কেন্দ্রের মাছ সড়ক পথে নিয়ে যায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে। মাওয়া পার হয়ে ঢাকাসহ দেশের ৪০টি জেলায় ইলিশসহ বিভিন্ন মাছ সরবরাহ করেন আড়তদার-পাইকাররা। এতদিন ফেরিঘাটে যানজটের বিড়ম্বনায় যথাসময়ে আড়তে পৌঁছাতে পারত না। পথেই নষ্ট হতো। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর এ সমস্যার সমাধান হয়েছে বলে জানিয়েছেন বরগুনা ও পাথরঘাটার ব্যবসায়ীরা। তারা পাচ্ছে এসব পণ্যের বাড়তি দামও। এর সুফল পাচ্ছেন পাইকার থেকে শুরু করে প্রান্তিক জেলেরাও। দেশের রপ্তানি আয়ও বাড়ছে। সমৃদ্ধি ঘটছে অবহেলিত এলাকার মানুষের। শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক ছাবেদুর রহমান খোকা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক সময় পদ্মা সেতু নির্মাণ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের প্রাণের দাবি ছিল। কারণ পদ্মা সেতু না থাকায় এই অঞ্চলের মানুষের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকসহ নানা দিক থেকে পিছিয়ে ছিল। কিন্তু পদ্মা সেতু নির্মাণের কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের সেই দুঃখ, কষ্ট ও বেদনা কিন্তু আর নেই। এখন শরীয়তপুর, মাদারীপুরসহ দক্ষিণের উৎপাদিত মাছ, সবজি সহজেই ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারছে। শুধু রাজধানীতে নয়, বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে মাছ ও সবজি। ঢাকায় বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত পিরোজপুরের বাসিন্দা রেজাউল কবির বলেন, সেতু হওয়ার আগে বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনতে কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা লেগে যেত। আর কখনো রাতে ঘনকুয়াশা, আবহাওয়ার জটিলতায় ফেরিই চলত না। অন্যদিকে রাজবাড়ী আরিচা-পাটুরিয়া ঘাট হয়ে ঢাকায় আসতে অতিরিক্ত ২-৪ ঘণ্টা লাগত। ফলে রোগীকে বাঁচানো কঠিন। পদ্মা এখন আমাদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দিয়েছে। আমার বাবা সম্প্রতি স্ট্রোক করায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে ঢাকায় নিয়ে আসায় সঠিক সময়ে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দিতে পারছি। পদ্মা সেতু যে আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছে তা বলে বোঝানো যাবে না।’ কাওসার নামের মাদারীপুরের এক বাসিন্দা বলেন, পরিবারের সবাই গ্রামে থাকে। তাই ইচ্ছে হলেই বাড়ি চলে আসি। বৃহস্পতিবার অফিস করে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই গ্রামে আসি। আবার রবিবার গিয়ে অফিস করি। গত এক বছরে অসংখ্যবার গ্রামে যাওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুর বড় সুফল আমার কাছে এটাই।

এক বছরে পদ্মা সেতুর গাড়ি ও টোল : গত বছর ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন পদ্মা সেতু। উদ্বোধনের পরের দিন ২৬ জুন সকাল ৬টায় সেতুটি যানবাহন চলাচলের জন্য খৃুলে দেওয়া হয়। গত এক বছরে সেতু দিয়ে ৫৬ লাখ ৫৪ হাজার ২০৮টি যানবাহন চলাচল করেছে। ২০২৩ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বাবদ সেতু থেকে ৭৭৯ কোটি ৭৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকা টোল আদায় করে কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া গত ১৯ জুন পদ্মা সেতু নির্মাণে নেওয়া ঋণের তৃতীয় ও চতুর্থ কিস্তি বাবদ ৩১৬ কোটি ২ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে সেতু বিভাগ। এর আগে গত ৫ এপ্রিল প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ৩১৬ কোটি ৯০ লাখ ৯৭ হাজার ৪৯ টাকা ঋণ পরিশোধ করেছিল সেতু বিভাগ। এ নিয়ে মোট ৬৩২ কোটি টাকার বেশি ঋণ পরিশোধ করা হয় বলে সেতু বিভাগ সূত্র জানায়।

২০২২ সালের ২৬ জুলাই অর্থ বিভাগের সঙ্গে একটি সংশোধিত চুক্তি অনুসারে, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ৩৫ বছরের মধ্যে ১৪০ কিস্তির (প্রতি বছর চারটি কিস্তি) মাধ্যমে ঋণ পরিশোধ করবে। ২০৫৬-৫৭ অর্থবছর পর্যন্ত এই ঋণ পরিশোধ অব্যাহত থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
আগস্টে দেশে বেড়েছে ভুয়া তথ্য ও গুজব
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও বাড়ল
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
কক্সবাজারে উচ্ছেদ আতঙ্ক, বিক্ষোভ স্থানীয়দের
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
সমুদ্রগামী জাহাজ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
পেটে ঢুকে পিঠ দিয়ে গুলি বেরিয়ে যায়
লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ
বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে মৌসুমে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
হরতালে অচল বাগেরহাট ফরিদপুরে অবরোধ
সর্বশেষ খবর
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়
একটি ইলিশ বিক্রি ৮ হাজার ৭৫০ টাকায়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫
শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম
১০ লাখ গাছ লাগিয়ে গ্রিন চট্টগ্রাম

নগর জীবন

সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে

সাহিত্য

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

শরৎ রানী
শরৎ রানী

ডাংগুলি

মিষ্টি তালের পিঠা
মিষ্টি তালের পিঠা

ডাংগুলি