শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

শৃঙ্খলা ফেরেনি মুদ্রাবাজারে

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
শৃঙ্খলা ফেরেনি মুদ্রাবাজারে

নানা রকম উদ্যোগ নেওয়া হলেও ডলারের বাজারে শৃঙ্খলা ফেরেনি। ডলারের বাজারে সরবরাহও খুব একটা বাড়েনি। ব্যাংকে নির্ধারিত দরে ডলার পাওয়া না গেলেও ব্যাংকের বাইরে বাড়তি দরে ডলার ঠিকই পাওয়া যাচ্ছে। অনেক দিন ধরে ডলারের একক রেট চালুর চাপ দিয়ে আসছেন আইএমএফ ও ব্যবসায়ীরা। কিন্তু অজানা কারণে সরকার তা চালু করতে পারছে না। চলমান এ সংকট উত্তরণে ডলারের একক রেট নীতি কার্যকর করা এবং সরবরাহ বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন মুদ্রাবাজার বিশেষজ্ঞরা। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনো ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। আগামী বছর থেকে বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ দুই গুণের বেশি বাড়বে। ফলে সামনের দিনগুলোতে ডলারের চাহিদা কখনই কমবে না। এ খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সরবরাহ বাড়াতে না পারলে সংকট আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় ডলারের সরবরাহ বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে না পারলে এ সংকট উত্তরণ সম্ভব নয়। অন্যদিকে ডলারের সঙ্গে ইউরোসহ অন্য বৈদেশিক মুদ্রার দামও বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একেক জায়গায় একেক রেট কার্যকর রেখে বাজারটাকে কখনই স্বাভাবিক রাখা যাবে না। এ কারণে সবার জন্য একক রেট কার্যকর করতে হবে। একই সঙ্গে ডলার পাচার রোধ করতে হবে। এ ছাড়া রপ্তানি আয়ের একটা মোটা অঙ্ক দেশে আসছে না। এটা সবার কাছে পরিষ্কার। এ তথ্যটা সরকার জানে। বাংলাদেশ ব্যাংকও জানে। ফলে ওই ডলারটা কেন আসছে না? কারা আনছে না। তাদের ধরতে হবে। আসছে বাজেটে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনায় সংস্কার আনার ব্যাপারেও জোর দিয়েছেন তিনি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে ডলারের বিপরীতে টাকার মান এক ধাপে প্রায় ৭ টাকা কমানো হয় গত ৮ মে। এর ফলে ব্যাংকিং খাতে ১১৭ টাকায় প্রতি ডলার বিক্রি হওয়ার কথা। বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্য ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইটেও ডলারের সর্বোচ্চ দর ১১৭ টাকা দেখানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ব্যাংকগুলোতে এই দরে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না। এলসি খোলার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীরা এখনো ব্যাংকের ওপর পুরোপুরি নির্ভর করতে পারছেন না। খোলাবাজারেও ডলারের সংকট কাটছে না। দর এখনো চড়া। গতকালও খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১২০-১২২ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এমনকি বিদেশ ভ্রমণের জন্য কোনো ব্যাংক থেকে ডলার অ্যান্ডোর্স করতে চাইলে তা করে দিচ্ছে। অথচ ডলার দিচ্ছে না। অর্থাৎ ব্যাংকগুলো ডলার দিতে পারছে না। দিলেও দাম বেশি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন ঘটনাও ঘটছে যে, কোনো ব্যক্তি বিদেশ ভ্রমণের জন্য ব্যাংক থেকে ডলার নিতে চাইলে কর্মকর্তারা গ্রাহকদের চাহিদামতো ডলার দিতে পারছেন না। উল্টো গ্রাহকদের খোলা বাজার থেকে ডলার সংগ্রহের ব্যাপারে উৎসাহ দিচ্ছেন। এটা অবশ্য অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে।

গতকালও প্রথম প্রজন্মের একটি বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান শাখায় এমন ঘটনা ঘটেছে। বাবুল সরকার (ছন্দনাম) নামের একজন বায়িং হাউস ব্যবসায়ী বিদেশ ভ্রমণের জন্য ডলার খুঁজছিলেন। তার প্রয়োজন ছিল ৩ থেকে ৪ হাজার ডলার। কয়েকটি ব্যাংক ঘুরেও তিনি তা ম্যানেজ করতে পারেননি। এর আগে চলতি মাসের প্রথম দিকেই এমন ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। সে সময় এক সপ্তাহ ধরে খোঁজার পর মতিঝিলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের প্রধান শাখার এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার কাছে যান। তিনি ব্যাংক থেকে নির্ধারিত দরে ডলার সরবরাহে অপারগতা প্রকাশ করেন। পরে ওই গ্রাহকের অনুরোধ ও ব্যক্তিগত সম্পর্কের কারণে ওই কর্মকর্তা সাজু সরকারকে নিজ কক্ষে বসিয়ে রেখে কার্ব মার্কেটে ডলারের সন্ধান করেন। প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর কার্ব মার্কেটের এক ব্রোকারকে ফোন করে ডেকে আনেন ওই ব্যাংক কর্মকর্তা। তারপর ১২১ টাকা দরে দেড় হাজার ডলার দিতে সমর্থ হন। এমন পরিস্থিতি এখনো বিরাজমান।

মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম একজন গার্মেন্টস ব্যবসায়ী (বায়িং হাউস)। তিনি ব্যবসায়িক কাজের জন্য আমেরিকা যাবেন। তাকে সেখানে বেশ কিছুদিন থাকতে হবে। এ জন্য বেশ কিছু ডলারের প্রয়োজন। নিজে ব্যবসায়ী হওয়া সত্ত্বেও গত প্রায় এক মাস ধরে ৫ হাজার ডলার জোগাড় করতে তাকে বেগ পেতে হচ্ছে। যদিও তিনি নিজেও একজন রপ্তানিকারক। নিজের অর্জিত রপ্তানি আয়ের অর্থও ব্যাংক থেকে সময়মতো তুলতে পারছেন না। ফলে পড়েছেন উভয় সংকটে। একদিকে ডলার সংকট। অন্যদিকে বিদেশ ভ্রমণ করাও অনেক জরুরি। কেননা বায়ারদের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক ধরতে হলে তাকে ৩০ মে-র আগেই ঢাকা ছাড়তে হবে। অবশেষে তিনিও শরণাপন্ন হয়েছেন খোলা বাজারের। বিভিন্ন সোর্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করে খোলা বাজার থেকে ডলার ম্যানেজ করেছেন। অবশ্য সেটা এখনো তিনি হাতে পাননি। এদিকে প্রস্তাবিত বৈদেশিক মুদ্রা ও বিনিময় ব্যবস্থাপনা আইন-২০২৩ সংসদে পাসের অপেক্ষায় রয়েছে। এই আইন পাসের ক্ষেত্রে আইএমএফের চাপও রয়েছে। আগামী মাসে বাজেট অধিবেশন বসতে যাচ্ছে। সেটা নিতান্তই বাজেট অধিবেশন। ফলে এ আইন পাস হতে আরও বিলম্বই হবে বলে মনে করেন অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা।

এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সবখানে একটা জবাবদিহিতার বিষয় থাকা জরুরি। শক্ত জবাবদিহিতা ছাড়া কোথাও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নয় বলে তিনি মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ভোলায় প্লাস্টিক দূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল
এশিয়ান কাপ নিশ্চিত করে ৫০ লাখ টাকা পাচ্ছে নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋতুপর্ণার ঝলকে উচ্ছ্বসিত পাহাড়
ঋতুপর্ণার ঝলকে উচ্ছ্বসিত পাহাড়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসি
অধিনায়ক হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক