শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

উচ্চ আদালত

সব নিয়োগই হয়েছে দলীয় বিবেচনায়

♦ রয়েছে চাপা ক্ষোভ ♦ ব্যাপক সংস্কার চান আইনজীবীরা ♦ নেই স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস ♦ ঝুলে আছে বিচারপতি নিয়োগ আইন
আরাফাত মুন্না
সব নিয়োগই হয়েছে দলীয় বিবেচনায়

উচ্চ আদালতের বিচারপতি নিয়োগ থেকে শুরু করে আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনায় আইন কর্মকর্তা নিয়োগ। এতদিন সবই হয়েছে দলীয় বিবেচনায়। স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সরকারই এসব পদে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়নি বলেই অভিযোগ করেছেন আইনজীবীরা। খোদ বিচারপতিদের মধ্যেও রয়েছে চাপা ক্ষোভ। সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অনেক আইনজীবী ও বিচারপতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ গড়ে তুলতে এবং সুপ্রিম কোর্টের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নেতাদের ভূমিকা চান তারা। এসব নিয়োগ পদ্ধতিতে চান ব্যাপক সংস্কার।

সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা এবং সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও তৈরি হয়নি উচ্চ আদালতে বিচারক (বিচারপতি) নিয়োগ সংক্রান্ত আইন। সদ্য বিদায়ী সরকার ২০১২ সালে আইনটি প্রণয়নের প্রথম উদ্যোগ নেয়। তারপর কেটে গেছে এক যুগের বেশি। এ সময়ে আইনটির খসড়া প্রণয়ন করা হলেও তা চূড়ান্ত হয়নি। সদ্য বিদায়ী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বারবার আশ্বাস দিলেও এখনো খসড়াই রয়ে গেছে। জানা গেছে, উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগ হয়ে আসছে ক্ষমতাসীন দলের পছন্দ অনুযায়ী। এক্ষেত্রে সংবিধানে থাকা ১০ বছরের অভিজ্ঞতার বাধ্যবাধকতা পূরণ করে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও অধস্তন আদালতের বিচারকদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেওয়া হয় বিচারপতিদের। তবে অনেক সময়ই ১০ বছরের অভিজ্ঞতার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা পূরণ না করার অভিযোগ পাওয়া যায়। এদিকে সংবিধানে শুধু অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগের বিষয়ে অনুচ্ছেদ থাকলেও রাষ্ট্রপক্ষের অন্য আইনজীবী নিয়োগের বিষয়ে কিছু বলা নেই। নেই এ সংক্রান্ত কোনো আইন। উচ্চ ও নিম্ন আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিয়োগে স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠন জরুরি হলেও নানা জটিলতায় এ সংক্রান্ত আইন আটকে আছে ১৬ বছর। সরকার প্রধান, আইনমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী আইনজীবী নেতাদের সন্তুষ্টি সাপেক্ষে বর্তমানে এসব পদে নিয়োগ পান প্রত্যাশী আইনজীবীরা। অনেক সময়ই পাওয়া যায় অর্থনৈতিক লেনদেনের অভিযোগ। উচ্চ আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেলের পর অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা রাষ্ট্রপক্ষের মামলায় লড়েন। অধস্তন আদালতে লড়েন পাবলিক প্রসিকিউটর, স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটররা, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটরা। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার পরিবর্তে শুধু দলীয় আনুগত্য হয় তাদের নিয়োগের প্রধান শর্ত। এসব নিয়োগে লাগে না কোনো বিজ্ঞপ্তি বা পরীক্ষা। আইন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিগত ২০০২ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের চূড়ান্ত অনুমোদনের পর অ্যাটর্নি সার্ভিস অধ্যাদেশ সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী একই বছরের ১৫ মে অনুমোদন দেন রাষ্ট্রপতি। এর তিন দিন পর ১৮ মে গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। ওই অধ্যাদেশের ক্ষমতাবলে একই বছর ২ জুন সরকারি অ্যাটর্নি অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর সংসদে অনুমোদন না হওয়ায় আলোর মুখ দেখেনি বিচার কার্যক্রমের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ‘স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস আইন’। এদিকে স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিসের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে উচ্চ আদালতে একাধিক রিট হলেও সুফল মেলেনি। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি এ বি এম ওয়ালিউর রহমান খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিচারপতিদের আদালতে না আসা প্রমাণ করে, তারা দলীয় বিচারপতি। তিনি বলেন, এখন এটা প্রমাণিত বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ দলীয় বিবেচনায় চালিয়েছে সদ্য বিদায়ী সরকার। প্রধান বিচারপতি থেকে শুরু করে আপিল বিভাগের সব বিচারপতি দলীয় ভাবেই নিয়োগ পেয়েছেন। দলীয় এজেন্ডা নিয়েই তারা বেশি কাজ করেছেন। বিচার বিভাগকে রাজনীতিকীকরণ করায় এখন সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। এ সংকটের উত্তরণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংবিধানে বা আইনের মাধ্যমে পেশাজীবী রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। আমি যখন আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত নেতা ছিলাম, তখনো এ কথা বলেছিলাম। পেশাজীবীরা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত হওয়ার কারণে এই সমস্যাগুলো হচ্ছে। ভবিষ্যতের সংকট কাটাতে মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে দ্রুত ‘বিচারপতি নিয়োগ আইন’ ও ‘স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস আইন’ প্রণয়ন করতে হবে।

ছাত্র নেতৃত্বের উদ্দেশে বিচারপতির ফেসবুক স্ট্যাটাস : স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ গড়ে তুলতে এবং সুপ্রিম কোর্টের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে ছাত্র নেতৃত্বকে কয়েকটি পরামর্শ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ। নিজের এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি এসব পরামর্শ দেন। স্ট্যাটাসে বিচারপতি হাসান আরিফ লিখেছেন, ‘বিচারপ্রার্থী মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দলীয় রাজনীতির জাঁতাকলে পড়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। বর্তমানে কোনো দলীয় সরকার নেই। তাই নতুন বাংলাদেশের কারিগর, সন্তানতুল্য ছাত্রছাত্রীদের জন্য দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে সুপ্রিম কোর্টের একজন জ্যেষ্ঠ বিচারক হিসেবে কথাগুলো বলা আমার নৈতিক দায়িত্ব মনে করছি। নি¤েœ বর্ণিত কাজগুলো বাস্তবায়িত না হলে সুপ্রিম কোর্ট সবসময় বিতর্কিতই থেকে যাবে এবং তোমাদের স্বপ্নের দেশ গঠনে বড় বাধা হয়ে থাকবে বলে মনে করি।

কাজগুলো নিম্নরূপ- ‘১) বিচারপতি নিয়োগে দল-নিরপেক্ষ আইন প্রণয়ন করা। ২) হাই কোর্ট বিভাগের বেঞ্চ গঠনে প্রধান বিচারপতির একচ্ছত্র ক্ষমতায় চেক অ্যান্ড ব্যালান্সের ব্যবস্থা রাখা। ৩) হাই কোর্ট বিভাগের জি এ কমিটি এবং জাজেজ কমিটি গঠনে প্রধান বিচারপতির একচ্ছত্র ক্ষমতায় লাগাম টানা। ৪) হাই কোর্ট বিভাগের বিচারকদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতার ব্যত্যয় ঘটিয়ে আপিল বিভাগে নিয়োগ সাংবিধানিকভাবে বন্ধ করা। ৫) একই ভাবে আপিল বিভাগের বিচারকদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতার ব্যত্যয় ঘটিয়ে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ সাংবিধানিক ভাবে বন্ধ করা। ৬) বিচারকদের দুর্নীতি ও পক্ষপাতমূলক আচরণ বন্ধে বিচারক এবং সাংসদদের সমন্বয়ে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিতামূলক সাংবিধানিক পদ্ধতি প্রণয়ন করা।’ ফেসবুক পোস্টে ছাত্রদের উদ্দেশে লিখেছেন, ‘মনে রাখবা, বিচারপতিরা আসমান থেকে নেমে আসে না। তোমাদের অগ্রজদেরই কেউ কেউ বিচারপতি হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
মসজিদ-মন্দির নিয়ে নতুন মামলা নয়
মসজিদ-মন্দির নিয়ে নতুন মামলা নয়
বড়দিন-থার্টিফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা
বড়দিন-থার্টিফার্স্ট নাইটে রাজধানীতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা
মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই বোট ডুবি, উদ্ধার ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই বোট ডুবি, উদ্ধার ৬
দুদকের মামলায় মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় মামুনের খালাসের রায় বহাল
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
নিজের তৈরি অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অণুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
ওড়নায় ফাঁস উদ্ধার তিন লাশ
ওড়নায় ফাঁস উদ্ধার তিন লাশ
পাখিদের রাজত্ব
পাখিদের রাজত্ব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের কর্মবিরতি
আশুলিয়ায় পোশাকশ্রমিকদের কর্মবিরতি
পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে
পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে
ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান চাপায় চারজন নিহত
ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান চাপায় চারজন নিহত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

দুটি ছড়া
দুটি ছড়া

ডাংগুলি

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

বিজয়ের গান
বিজয়ের গান

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া

ডাংগুলি

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা