শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

নার্গিস বেগম (ছদ্মনাম) সৌদি আরব থেকে দুই বছর আগে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার আগে নার্গিস তার স্বামী বা নিজের বাড়ির লোকদের কোনো খবর না জানিয়েই চুপচাপ ফেরেন। এরপর ঢাকায় তার গ্রামের পরিচিত এক নারীর বাসায় ওঠেন। সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার এই নারী তার মালিকের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। পরে গর্ভধারণ করলে দেশে ফেরেন। এসেই গোপনে গর্ভপাত করান এবং তার স্বামীর কাছে ফিরে যান। নার্গিসের মতো আরও অনেক নারী শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করেন এবং লোকলজ্জার ভয়ে ও সংসার টিকিয়ে রাখতে গোপনে অবৈধ গর্ভপাত করান। হাতে গোনা কয়েকজন কিছু এনজিওর সহায়তা নিয়ে সন্তান প্রসব করে পরে পরিত্যাগপত্র দিয়ে সন্তানটিকে সেই প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় রেখে যান।

দেশের প্রবাসী নারীদের নিয়ে কাজ করে এমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় পরিচিতদের কাছে লুকিয়ে রেখে এই নারী শ্রমিকরা নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। দু-একজন ছাড়া স্বামী ও তার পরিবার নারী শ্রমিকটি গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন এটি জানার পর আর সংসার করতে পারেন না। জানাজানি হলে এই নারীদের তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে অনেকে আবার বিদেশে কাজের জন্য পাড়ি জমান। আর না হলে পথেঘাটে ঘুরে বেড়ান। আর যারা গর্ভপাতের সুযোগ পান না তারা সাহায্যকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে সন্তান জন্ম দেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নারী শ্রমিকরা গর্ভধারণের বিষয়টি লুকিয়ে রাখেন এবং দেশে ফেরার পর লুকিয়ে গর্ভপাত করান। এক্ষেত্রে ভ্রƒণ হত্যার পাশাপাশি তারা অনিরাপদ গর্ভপাতের মাধ্যমে নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই নারী শ্রমিকরা শিশুটির জন্ম দিয়ে তার মুখ পর্যন্ত দেখতে চান না। কিন্তু আমরা এই নবজাতক শিশুদের ভবিষ্যৎ ও সুস্থতার কথা ভেবে বিশেষ করে তাদের বুকের দুধ পান করানোর জন্য এ মায়েদের কিছুদিন শিশুটির সঙ্গে থাকার অনুরোধ করি। এর মধ্যে কিছু নারী শ্রমিক অনুরোধে সাড়া দেন, অনেকেই দেন না। যে নারীরা অনুরোধ রাখেন তারা কিছুদিন আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে শিশুদের বুকের দুধ পান করান। এরপর এই শিশুদের পরিত্যাগপত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে পরিত্যাগ করে দিয়ে যান। এরপর এসব শিশুর অভিভাবক হিসেবে আমরা তাদের দেখভাল ও লালন-পালন করি। বাংলাদেশ অভিবাসী মহিলা শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের (বমসা) সেক্রেটারি শেখ রুমানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের কাছে চার বছর আগে যে ১১ জন প্রবাসী নারী শ্রমিক সহায়তা নিতে এসেছিলেন তারা সিলেটের। এদের অধিকাংশই নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। এরা সৌদি আরব, জর্ডান ও দুবাই থেকে দেশে ফেরেন। সংসার করার জন্য তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে দুবাইফেরত গর্ভবতী এক নারী তার সন্তান প্রসব করেন। সে লুঙ্গি দিয়ে শিশু সন্তানটিকে পেঁচিয়ে রাতের আঁধারে আমাদের অফিসে আসেন। এ সময় এই নারী ও তার সন্তানকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে দুজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে এই নারীর স্বামী সেই সন্তানকে গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় না। তবে যে নারীরা ইনজেকশনের মাধ্যমে গর্ভপাত করিয়ে ভ্রƒণ হত্যা করেন তারা নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। পরবর্তীতে নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভোগেন।

ভাগ্যহারা শিশু যেভাবে ভাগ্য ফিরে পায় : ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দুজন নারী প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে গর্ভধারণ করে আহ্ছানিয়া মিশনের সহায়তা নিয়েছেন। বছরে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন নারী শ্রমিক অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফিরে এখানে সাহায্য নিতে আসেন। এরই মধ্যে এ ধরনের ৩৫ থেকে ৪০টি শিশুর অভিভাবকত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের সেবা না হলে শিশুগুলো হয়তো আর পৃথিবীর আলো দেখতে পারত না। কিংবা পথশিশু হিসেবেই তারা বেড়ে উঠত। জানা যায়, দেশে দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার কোনো বিধান না থাকায় অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এর ৭ ও ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী আহ্ছানিয়া মিশন প্রবাসী নারী শ্রমিকদের এই সন্তানদের নিঃসন্তান দম্পতিদের পরিবারে প্রতিপালনের জন্য দিয়ে থাকে। যারা নিঃসন্তান এবং দীর্ঘ সময় যে দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এসব শিশুর প্রতিপালন করতে দেওয়া হয়। সাধারণত একেকটি শিশুর প্রতিপালনের জন্য অনেক আবেদন থাকে। চিকিৎসক, ব্যাংকার ও প্রকৌশলীদের সন্তান প্রতিপালনের জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয়। দম্পতিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাদের যোগ্যতা থাকে শেষ পর্যন্ত তাদেরই সন্তানটিকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাছাই করে স্থানীয় প্রশাসন ও এফিডেভিট এবং কোর্টের রায়ের মাধ্যমে শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ছয় মাস পর্যন্ত তাদের নজরদারি করার পর একটি অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়। এরপর কোর্টের মাধ্যমে অবশেষে আইনত শিশুটি সেই দম্পতির সন্তান হয়ে যায়।

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের টিম লিডার এস কে মোহাব্বত হোসেন বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রবাসী যে নারী শ্রমিকরা বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফেরেন তারা গর্ভে থাকা অবস্থায় ভ্রƒণটি নষ্ট করে ফেলেন। এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রতি ১০ জন নারী যারা মালিকের অত্যাচারের শিকার হয়ে গর্ভধারণ করে দেশে আসেন তাদের মধ্যে আটজনই ভ্রƒণ নষ্ট করে দেওয়াকে নিরাপদ মনে করেন। আর দুজন যাদের আর গর্ভপাতের সুযোগ থাকে না বা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা পায় তারা শিশুটিকে পৃথিবীতে আনেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভিকটিম হয় তারা পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে এই নারীরা ট্রমাটাইজড হয়ে যান। ফলে শুধু ভিকটিম নয়, এসব ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝতে ভিকটিমের পরিবারসহ কমিউনিটিকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে দেশে নারী ভিকটিমদের জন্য সরকারি যে সুযোগ-সুবিধা তা পর্যাপ্ত নয়। জানা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, দুবাই এবং কিছু ক্ষেত্রে ভারতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা যেমন-সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, বরিশাল ও কুড়িগ্রামের নারী শ্রমিকরা বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কাজ করতে যান এবং বিদেশে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে দেশে আসেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ ধরনের নারীদের কাউন্সেলিং সুবিধা প্রয়োজন। কিন্তু একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি দেশের ২৫টি জেলায় ডিস্ট্রিক্ট সার্ভিস ডিরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ভিকটিমদের সমন্বিতভাবে সেবা দেওয়া যাবে। এর আওতায় এসব নারী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপার্জনের জন্য দক্ষতা তৈরি করার মতো সেবা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে এসব নারীর দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে তখন তাদের পরিবারেও ফিরে যাওয়ার সুযোগ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার অর্থ উদ্ধারে ১২ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
পাচার অর্থ উদ্ধারে ১২ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
তিন কিশোরের স্বপ্ন বন্দি ভারতের কারাগারে
তিন কিশোরের স্বপ্ন বন্দি ভারতের কারাগারে
অভিবাসীরা উপার্জিত অর্থের পুরোটাই দেশে পাঠাচ্ছেন
অভিবাসীরা উপার্জিত অর্থের পুরোটাই দেশে পাঠাচ্ছেন
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভাসমাবেশ করলেই ব্যবস্থা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভাসমাবেশ করলেই ব্যবস্থা
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৩৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৮.৩৬ শতাংশ
ভারতে সাত বছরে সর্বনিম্ন ইলিশ রপ্তানি
ভারতে সাত বছরে সর্বনিম্ন ইলিশ রপ্তানি
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে আরও তিনজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে আরও তিনজনের সাক্ষ্য
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন
আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন
সর্বশেষ খবর
বাউবির বিএ ও বিএসএস ১০ অক্টোবরের পরীক্ষা স্থগিত
বাউবির বিএ ও বিএসএস ১০ অক্টোবরের পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন
ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন

৩১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

৩৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মায় নৌকাডুবি, বিজিবির তৎপরতায় সকল আরোহী উদ্ধার
পদ্মায় নৌকাডুবি, বিজিবির তৎপরতায় সকল আরোহী উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট সম্প্রসারণে নজর দিচ্ছেন জাপানের তাকাইচি
জোট সম্প্রসারণে নজর দিচ্ছেন জাপানের তাকাইচি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল স্টার সিনেপ্লেক্সে একটি টিকিট কিনলে একটি ফ্রি
কাল স্টার সিনেপ্লেক্সে একটি টিকিট কিনলে একটি ফ্রি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে ভারতে আদানি ডিফেন্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে ভারতে আদানি ডিফেন্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদের টাকা আদায়ে বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত গ্রেফতার
সুদের টাকা আদায়ে বৃদ্ধকে খুঁটিতে বেঁধে নির্যাতন, অভিযুক্ত গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই নির্মাণ শ্রমিক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিকে আবারও চিঠি দিল এনসিপি
শাপলা প্রতীক চেয়ে ইসিকে আবারও চিঠি দিল এনসিপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কারাগারে বন্দি ছয় ভারতীয় নাগরিকের আদালতে দায় স্বীকারের আবেদন
কারাগারে বন্দি ছয় ভারতীয় নাগরিকের আদালতে দায় স্বীকারের আবেদন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোবেল এনে দেয়া ‘নিরাপত্তা রক্ষী' কোষ আসলে কি?
নোবেল এনে দেয়া ‘নিরাপত্তা রক্ষী' কোষ আসলে কি?

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কর্ণফুলী ইপিজেডে সড়ক দুর্ঘটনায় গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু
কর্ণফুলী ইপিজেডে সড়ক দুর্ঘটনায় গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির পরিচালকরা কে কোন কমিটির দায়িত্ব পেলেন
বিসিবির পরিচালকরা কে কোন কমিটির দায়িত্ব পেলেন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ফুল মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ফুল মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের ‘মানসিক স্বাস্থ্য’ খোঁচায় থুনবার্গের ব্যঙ্গাত্মক জবাব
ট্রাম্পের ‘মানসিক স্বাস্থ্য’ খোঁচায় থুনবার্গের ব্যঙ্গাত্মক জবাব

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালি
দিনাজপুরে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষ্যে র‌্যালি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যাক্রোঁ কি আগাম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ডাক দেবেন?
ম্যাক্রোঁ কি আগাম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ডাক দেবেন?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭১৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭১৫

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার
২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইদহে খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝিনাইদহে খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে প্রবাসী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট পারভেজের গণসংযোগ
গাজীপুরে প্রবাসী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট পারভেজের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণে বিশেষ অভিযান
সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণে বিশেষ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবিরের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ছাত্রদলের
শিবিরের বিরুদ্ধে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‍্যাঙ্কিংয়ে মারুফার উন্নতি
র‍্যাঙ্কিংয়ে মারুফার উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাইরে বসবাস, ১৩ রোহিঙ্গাসহ দুই আশ্রয়দাতা আটক
ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাইরে বসবাস, ১৩ রোহিঙ্গাসহ দুই আশ্রয়দাতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে সালিশে হাতুড়িপেটায় হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে সালিশে হাতুড়িপেটায় হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা