শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

নার্গিস বেগম (ছদ্মনাম) সৌদি আরব থেকে দুই বছর আগে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার আগে নার্গিস তার স্বামী বা নিজের বাড়ির লোকদের কোনো খবর না জানিয়েই চুপচাপ ফেরেন। এরপর ঢাকায় তার গ্রামের পরিচিত এক নারীর বাসায় ওঠেন। সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার এই নারী তার মালিকের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। পরে গর্ভধারণ করলে দেশে ফেরেন। এসেই গোপনে গর্ভপাত করান এবং তার স্বামীর কাছে ফিরে যান। নার্গিসের মতো আরও অনেক নারী শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করেন এবং লোকলজ্জার ভয়ে ও সংসার টিকিয়ে রাখতে গোপনে অবৈধ গর্ভপাত করান। হাতে গোনা কয়েকজন কিছু এনজিওর সহায়তা নিয়ে সন্তান প্রসব করে পরে পরিত্যাগপত্র দিয়ে সন্তানটিকে সেই প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় রেখে যান।

দেশের প্রবাসী নারীদের নিয়ে কাজ করে এমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় পরিচিতদের কাছে লুকিয়ে রেখে এই নারী শ্রমিকরা নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। দু-একজন ছাড়া স্বামী ও তার পরিবার নারী শ্রমিকটি গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন এটি জানার পর আর সংসার করতে পারেন না। জানাজানি হলে এই নারীদের তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে অনেকে আবার বিদেশে কাজের জন্য পাড়ি জমান। আর না হলে পথেঘাটে ঘুরে বেড়ান। আর যারা গর্ভপাতের সুযোগ পান না তারা সাহায্যকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে সন্তান জন্ম দেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নারী শ্রমিকরা গর্ভধারণের বিষয়টি লুকিয়ে রাখেন এবং দেশে ফেরার পর লুকিয়ে গর্ভপাত করান। এক্ষেত্রে ভ্রƒণ হত্যার পাশাপাশি তারা অনিরাপদ গর্ভপাতের মাধ্যমে নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই নারী শ্রমিকরা শিশুটির জন্ম দিয়ে তার মুখ পর্যন্ত দেখতে চান না। কিন্তু আমরা এই নবজাতক শিশুদের ভবিষ্যৎ ও সুস্থতার কথা ভেবে বিশেষ করে তাদের বুকের দুধ পান করানোর জন্য এ মায়েদের কিছুদিন শিশুটির সঙ্গে থাকার অনুরোধ করি। এর মধ্যে কিছু নারী শ্রমিক অনুরোধে সাড়া দেন, অনেকেই দেন না। যে নারীরা অনুরোধ রাখেন তারা কিছুদিন আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে শিশুদের বুকের দুধ পান করান। এরপর এই শিশুদের পরিত্যাগপত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে পরিত্যাগ করে দিয়ে যান। এরপর এসব শিশুর অভিভাবক হিসেবে আমরা তাদের দেখভাল ও লালন-পালন করি। বাংলাদেশ অভিবাসী মহিলা শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের (বমসা) সেক্রেটারি শেখ রুমানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের কাছে চার বছর আগে যে ১১ জন প্রবাসী নারী শ্রমিক সহায়তা নিতে এসেছিলেন তারা সিলেটের। এদের অধিকাংশই নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। এরা সৌদি আরব, জর্ডান ও দুবাই থেকে দেশে ফেরেন। সংসার করার জন্য তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে দুবাইফেরত গর্ভবতী এক নারী তার সন্তান প্রসব করেন। সে লুঙ্গি দিয়ে শিশু সন্তানটিকে পেঁচিয়ে রাতের আঁধারে আমাদের অফিসে আসেন। এ সময় এই নারী ও তার সন্তানকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে দুজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে এই নারীর স্বামী সেই সন্তানকে গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় না। তবে যে নারীরা ইনজেকশনের মাধ্যমে গর্ভপাত করিয়ে ভ্রƒণ হত্যা করেন তারা নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। পরবর্তীতে নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভোগেন।

ভাগ্যহারা শিশু যেভাবে ভাগ্য ফিরে পায় : ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দুজন নারী প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে গর্ভধারণ করে আহ্ছানিয়া মিশনের সহায়তা নিয়েছেন। বছরে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন নারী শ্রমিক অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফিরে এখানে সাহায্য নিতে আসেন। এরই মধ্যে এ ধরনের ৩৫ থেকে ৪০টি শিশুর অভিভাবকত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের সেবা না হলে শিশুগুলো হয়তো আর পৃথিবীর আলো দেখতে পারত না। কিংবা পথশিশু হিসেবেই তারা বেড়ে উঠত। জানা যায়, দেশে দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার কোনো বিধান না থাকায় অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এর ৭ ও ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী আহ্ছানিয়া মিশন প্রবাসী নারী শ্রমিকদের এই সন্তানদের নিঃসন্তান দম্পতিদের পরিবারে প্রতিপালনের জন্য দিয়ে থাকে। যারা নিঃসন্তান এবং দীর্ঘ সময় যে দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এসব শিশুর প্রতিপালন করতে দেওয়া হয়। সাধারণত একেকটি শিশুর প্রতিপালনের জন্য অনেক আবেদন থাকে। চিকিৎসক, ব্যাংকার ও প্রকৌশলীদের সন্তান প্রতিপালনের জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয়। দম্পতিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাদের যোগ্যতা থাকে শেষ পর্যন্ত তাদেরই সন্তানটিকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাছাই করে স্থানীয় প্রশাসন ও এফিডেভিট এবং কোর্টের রায়ের মাধ্যমে শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ছয় মাস পর্যন্ত তাদের নজরদারি করার পর একটি অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়। এরপর কোর্টের মাধ্যমে অবশেষে আইনত শিশুটি সেই দম্পতির সন্তান হয়ে যায়।

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের টিম লিডার এস কে মোহাব্বত হোসেন বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রবাসী যে নারী শ্রমিকরা বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফেরেন তারা গর্ভে থাকা অবস্থায় ভ্রƒণটি নষ্ট করে ফেলেন। এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রতি ১০ জন নারী যারা মালিকের অত্যাচারের শিকার হয়ে গর্ভধারণ করে দেশে আসেন তাদের মধ্যে আটজনই ভ্রƒণ নষ্ট করে দেওয়াকে নিরাপদ মনে করেন। আর দুজন যাদের আর গর্ভপাতের সুযোগ থাকে না বা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা পায় তারা শিশুটিকে পৃথিবীতে আনেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভিকটিম হয় তারা পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে এই নারীরা ট্রমাটাইজড হয়ে যান। ফলে শুধু ভিকটিম নয়, এসব ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝতে ভিকটিমের পরিবারসহ কমিউনিটিকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে দেশে নারী ভিকটিমদের জন্য সরকারি যে সুযোগ-সুবিধা তা পর্যাপ্ত নয়। জানা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, দুবাই এবং কিছু ক্ষেত্রে ভারতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা যেমন-সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, বরিশাল ও কুড়িগ্রামের নারী শ্রমিকরা বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কাজ করতে যান এবং বিদেশে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে দেশে আসেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ ধরনের নারীদের কাউন্সেলিং সুবিধা প্রয়োজন। কিন্তু একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি দেশের ২৫টি জেলায় ডিস্ট্রিক্ট সার্ভিস ডিরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ভিকটিমদের সমন্বিতভাবে সেবা দেওয়া যাবে। এর আওতায় এসব নারী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপার্জনের জন্য দক্ষতা তৈরি করার মতো সেবা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে এসব নারীর দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে তখন তাদের পরিবারেও ফিরে যাওয়ার সুযোগ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন