শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

নার্গিস বেগম (ছদ্মনাম) সৌদি আরব থেকে দুই বছর আগে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার আগে নার্গিস তার স্বামী বা নিজের বাড়ির লোকদের কোনো খবর না জানিয়েই চুপচাপ ফেরেন। এরপর ঢাকায় তার গ্রামের পরিচিত এক নারীর বাসায় ওঠেন। সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার এই নারী তার মালিকের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। পরে গর্ভধারণ করলে দেশে ফেরেন। এসেই গোপনে গর্ভপাত করান এবং তার স্বামীর কাছে ফিরে যান। নার্গিসের মতো আরও অনেক নারী শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করেন এবং লোকলজ্জার ভয়ে ও সংসার টিকিয়ে রাখতে গোপনে অবৈধ গর্ভপাত করান। হাতে গোনা কয়েকজন কিছু এনজিওর সহায়তা নিয়ে সন্তান প্রসব করে পরে পরিত্যাগপত্র দিয়ে সন্তানটিকে সেই প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় রেখে যান।

দেশের প্রবাসী নারীদের নিয়ে কাজ করে এমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় পরিচিতদের কাছে লুকিয়ে রেখে এই নারী শ্রমিকরা নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। দু-একজন ছাড়া স্বামী ও তার পরিবার নারী শ্রমিকটি গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন এটি জানার পর আর সংসার করতে পারেন না। জানাজানি হলে এই নারীদের তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে অনেকে আবার বিদেশে কাজের জন্য পাড়ি জমান। আর না হলে পথেঘাটে ঘুরে বেড়ান। আর যারা গর্ভপাতের সুযোগ পান না তারা সাহায্যকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে সন্তান জন্ম দেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নারী শ্রমিকরা গর্ভধারণের বিষয়টি লুকিয়ে রাখেন এবং দেশে ফেরার পর লুকিয়ে গর্ভপাত করান। এক্ষেত্রে ভ্রƒণ হত্যার পাশাপাশি তারা অনিরাপদ গর্ভপাতের মাধ্যমে নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই নারী শ্রমিকরা শিশুটির জন্ম দিয়ে তার মুখ পর্যন্ত দেখতে চান না। কিন্তু আমরা এই নবজাতক শিশুদের ভবিষ্যৎ ও সুস্থতার কথা ভেবে বিশেষ করে তাদের বুকের দুধ পান করানোর জন্য এ মায়েদের কিছুদিন শিশুটির সঙ্গে থাকার অনুরোধ করি। এর মধ্যে কিছু নারী শ্রমিক অনুরোধে সাড়া দেন, অনেকেই দেন না। যে নারীরা অনুরোধ রাখেন তারা কিছুদিন আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে শিশুদের বুকের দুধ পান করান। এরপর এই শিশুদের পরিত্যাগপত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে পরিত্যাগ করে দিয়ে যান। এরপর এসব শিশুর অভিভাবক হিসেবে আমরা তাদের দেখভাল ও লালন-পালন করি। বাংলাদেশ অভিবাসী মহিলা শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের (বমসা) সেক্রেটারি শেখ রুমানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের কাছে চার বছর আগে যে ১১ জন প্রবাসী নারী শ্রমিক সহায়তা নিতে এসেছিলেন তারা সিলেটের। এদের অধিকাংশই নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। এরা সৌদি আরব, জর্ডান ও দুবাই থেকে দেশে ফেরেন। সংসার করার জন্য তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে দুবাইফেরত গর্ভবতী এক নারী তার সন্তান প্রসব করেন। সে লুঙ্গি দিয়ে শিশু সন্তানটিকে পেঁচিয়ে রাতের আঁধারে আমাদের অফিসে আসেন। এ সময় এই নারী ও তার সন্তানকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে দুজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে এই নারীর স্বামী সেই সন্তানকে গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় না। তবে যে নারীরা ইনজেকশনের মাধ্যমে গর্ভপাত করিয়ে ভ্রƒণ হত্যা করেন তারা নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। পরবর্তীতে নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভোগেন।

ভাগ্যহারা শিশু যেভাবে ভাগ্য ফিরে পায় : ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দুজন নারী প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে গর্ভধারণ করে আহ্ছানিয়া মিশনের সহায়তা নিয়েছেন। বছরে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন নারী শ্রমিক অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফিরে এখানে সাহায্য নিতে আসেন। এরই মধ্যে এ ধরনের ৩৫ থেকে ৪০টি শিশুর অভিভাবকত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের সেবা না হলে শিশুগুলো হয়তো আর পৃথিবীর আলো দেখতে পারত না। কিংবা পথশিশু হিসেবেই তারা বেড়ে উঠত। জানা যায়, দেশে দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার কোনো বিধান না থাকায় অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এর ৭ ও ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী আহ্ছানিয়া মিশন প্রবাসী নারী শ্রমিকদের এই সন্তানদের নিঃসন্তান দম্পতিদের পরিবারে প্রতিপালনের জন্য দিয়ে থাকে। যারা নিঃসন্তান এবং দীর্ঘ সময় যে দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এসব শিশুর প্রতিপালন করতে দেওয়া হয়। সাধারণত একেকটি শিশুর প্রতিপালনের জন্য অনেক আবেদন থাকে। চিকিৎসক, ব্যাংকার ও প্রকৌশলীদের সন্তান প্রতিপালনের জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয়। দম্পতিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাদের যোগ্যতা থাকে শেষ পর্যন্ত তাদেরই সন্তানটিকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাছাই করে স্থানীয় প্রশাসন ও এফিডেভিট এবং কোর্টের রায়ের মাধ্যমে শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ছয় মাস পর্যন্ত তাদের নজরদারি করার পর একটি অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়। এরপর কোর্টের মাধ্যমে অবশেষে আইনত শিশুটি সেই দম্পতির সন্তান হয়ে যায়।

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের টিম লিডার এস কে মোহাব্বত হোসেন বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রবাসী যে নারী শ্রমিকরা বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফেরেন তারা গর্ভে থাকা অবস্থায় ভ্রƒণটি নষ্ট করে ফেলেন। এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রতি ১০ জন নারী যারা মালিকের অত্যাচারের শিকার হয়ে গর্ভধারণ করে দেশে আসেন তাদের মধ্যে আটজনই ভ্রƒণ নষ্ট করে দেওয়াকে নিরাপদ মনে করেন। আর দুজন যাদের আর গর্ভপাতের সুযোগ থাকে না বা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা পায় তারা শিশুটিকে পৃথিবীতে আনেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভিকটিম হয় তারা পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে এই নারীরা ট্রমাটাইজড হয়ে যান। ফলে শুধু ভিকটিম নয়, এসব ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝতে ভিকটিমের পরিবারসহ কমিউনিটিকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে দেশে নারী ভিকটিমদের জন্য সরকারি যে সুযোগ-সুবিধা তা পর্যাপ্ত নয়। জানা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, দুবাই এবং কিছু ক্ষেত্রে ভারতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা যেমন-সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, বরিশাল ও কুড়িগ্রামের নারী শ্রমিকরা বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কাজ করতে যান এবং বিদেশে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে দেশে আসেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ ধরনের নারীদের কাউন্সেলিং সুবিধা প্রয়োজন। কিন্তু একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি দেশের ২৫টি জেলায় ডিস্ট্রিক্ট সার্ভিস ডিরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ভিকটিমদের সমন্বিতভাবে সেবা দেওয়া যাবে। এর আওতায় এসব নারী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপার্জনের জন্য দক্ষতা তৈরি করার মতো সেবা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে এসব নারীর দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে তখন তাদের পরিবারেও ফিরে যাওয়ার সুযোগ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ডিবি পরিচয়ে ৩০ লাখ টাকা ছিনতাই গ্রেপ্তার ৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে অবস্থান
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
সম্প্রীতির পুকুর রক্ষায় বিক্ষোভ, ইউএনও অফিসে অবস্থান
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে কারাগারে ভারতীয় যুবক
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে উত্তপ্ত রাজপথ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা