শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৮, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জবানবন্দিতে মাহমুদুর রহমান

সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি

♦ জড়িত বিদেশি শক্তি ♦ হাসিনার সেনাবাহিনী বিদ্বেষ বাকশাল পতন থেকেই ♦ বাংলাদেশকে অঘোষিত উপনিবেশ করেছিল ভারত ♦ ক্যান্টনমেন্ট থানায় আমাকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করা হয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০২৪ সালের মহান জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের ইতিহাসে নিকৃষ্টতম এক ফ্যাসিস্ট শাসকের পতন হয়েছে। এই ফ্যাসিবাদের সৃষ্টি হয়েছিল সূক্ষ্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে। যাতে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদের সঙ্গে একটি বিদেশি শক্তি জড়িত ছিল। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের ৪৬তম সাক্ষী হিসেবে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-১ এ এ জবানবন্দি দেন তিনি। গতকাল তার জবানবন্দি শেষ না হওয়ায় আজ ফের দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

এ মামলার অপর দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। সাক্ষ্য নেওয়ার সময় গতকালও তিনি ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন। এর আগে সকালে কারাগার থেকে তাকে ট্রাইব্যুনালে আনে পুলিশ।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এমএইচ তামীম প্রমুখ। পলাতক আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেনও ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।

মাহমুদুর রহমান তার জবানবন্দিতে বলেন, ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতাসীন হওয়ার পর তিনি বুঝতে পেরেছিলেন, ‘বাংলাদেশে একটি ফ্যাসিস্ট শাসন কায়েম করতে হলে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে দুর্বল করা আবশ্যক। কারণ, দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর নৈতিকতা যদি উচ্চ থাকে, তাহলে তারা কোনো অবস্থাতেই একটি বিদেশি শক্তির ইঙ্গিতে দেশে কোনো পুতুল সরকারকে মেনে নেবে না। এ জন্য শেখ হাসিনা ক্ষমতাসীন হওয়ার মাত্র দুই মাসের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে বিডিআর হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এই পরিকল্পনায় শেখ পরিবারের সদস্য ও তার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপস সরাসরি জড়িত ছিলেন। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে থেকে বিডিআরের কিছু সদস্যের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে তাপসসহ অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতা বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পরিস্থিতি তৈরি করেন। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো বিডিআর হত্যাকাণ্ডে তাপসের জড়িত থাকার সব প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও তাকে কখনো বিচারের মুখোমুখি করা হয়নি।’

জবানবন্দিতে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে শেখ হাসিনার সেনাবাহিনীর প্রতি একধরনের ঘৃণা ছিল। এটি বাকশালের পতনের সময় থেকে শুরু হয়েছিল। সেই সময় সেনাবাহিনীর একাংশ, যারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তাদের বিদ্রোহে একদলীয় বাকশাল শাসনের পতন হয়। প্রকৃতপক্ষে শেখ মুজিবের মধ্যেও সেনাবিদ্বেষ ছিল।’

মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘‘সেনাবাহিনীকে নিয়ন্ত্রণের পর ফ্যাসিস্ট শাসন দীর্ঘস্থায়ী করতে শেখ হাসিনা সরকার বিচার বিভাগ নিয়ন্ত্রণের দিকে মনোনিবেশ করেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে এটিকে রাষ্ট্রযন্ত্রের নিপীড়নের হাতিয়ারে পরিণত করা হয়। আমি এর প্রতিবাদে ২০১০ সালে আমার দেশ পত্রিকায় ‘স্বাধীন বিচারের নামে তামাশা’ শিরোনামে একটি মন্তব্য প্রতিবেদন লিখি। আমি লিখেছিলাম, বিচার বিভাগ স্বাধীন না থাকলে মানুষের অধিকার, গণতন্ত্র কিছুই থাকবে না। এই লেখার জন্য আমার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দেয় এবং আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’’ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রথা বাতিলের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকার পরিবর্তনের সুযোগ রহিত করা হয় জানিয়ে জবানবন্দিতে মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘সেনাবাহিনী এবং বিচার বিভাগের ওপর রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার করার পর ফ্যাসিস্ট সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমনের দিকে মনোনিবেশ করে। এই লক্ষ্যে তারা সর্বপ্রথম ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোকে টার্গেট করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী গণজাগরণ মঞ্চের নামে শাহবাগে মব কালচারের সৃষ্টি করা হয়। সেখানে বিচারের দাবির পরিবর্তে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য সরকারের সহযোগিতায় বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।

একতরফা নির্বাচনের বিষয়ে মাহমুদুর রহমান তার জবানবন্দিতে বলেন, ‘২০১৩ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনা সেনাবাহিনী এবং বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিতে সমর্থ হন। বিরোধী রাজনৈতিক দলসমূহের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সরকারি নিপীড়ন আরম্ভ হয়। এ পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা বুঝতে পারেন যে, একতরফা নির্বাচন হলে তিনি সামাল দিতে পারবেন এবং এর পরে বাংলাদেশে তিন তিনটি নির্বাচনি তামাশা মঞ্চস্থ হয়। প্রথমটি ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে, দ্বিতীয়টি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এবং তৃতীয়টি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।’

আয়নাঘরে নিয়ে নিজের ওপর চালানো নির্যাতনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘২০১০ সালে আমি প্রথমবার গ্রেপ্তার হওয়ার পর আমাকে আয়নাঘর নামে পরিচিত র‌্যাব-১ এর টিএফআই সেলে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালত থেকে রিমান্ডে নিয়ে আমাকে প্রথমে ডিবি অফিসে নিয়ে যায়। তারপর আইন বহির্ভূতভাবে আদালতের কোনো নির্দেশ ছাড়াই ডিবি থেকে আমাকে আয়নাঘরে নেওয়া হয়। সেখানে নিয়ে আমার চোখ বাঁধা হয় এবং হ্যান্ডকাফ পরানো হয়। তারপর অন্ধকার সেলে নিয়ে আমাকে গারদের শিকের সঙ্গে হ্যান্ডকাফ দিয়ে আটকে রাখে। টিএফআই সেলে আমাকে শারীরিক নির্যাতন করা না হলেও বিভিন্ন উপায়ে মানসিক নির্যাতন করা হয়েছিল। চোখ বাঁধা অবস্থায় আমি পাশের সেলগুলোতে আটকদের আর্তনাদ শুনতে পাচ্ছিলাম।’

জবানবন্দিতে তিনি বলেন, ‘আমাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছিল ক্যান্টনমেন্ট থানায়। রাত ১টার দিকে পুরো থানার বাতি নিভিয়ে দিয়ে ৫-৬ জন আততায়ী আমার সেলে প্রবেশ করে আমাকে বিবস্ত্র করে। আমার পরনে শুধু আন্ডারওয়্যার ছিল। আমাকে একটা জাম্পস্যুট পরিয়ে আমার দুই হাত বেঁধে ফেলা হয়। আততায়ীরা আমার ওপর টর্চার শুরু করলে খুব দ্রুত আমি জ্ঞান হারাই। জ্ঞান ফিরলে আমি দেখতে পাই আমাকে সেল থেকে ডিউটি অফিসারের রুমে মেঝেতে ফেলে রাখা হয়েছে। আমার সব শরীর পানিতে ভিজা ছিল। ধারণা করতে পারি আমার জ্ঞান ফেরানোর জন্য আমার শরীরে পানি ঢালা হয়েছে।’

মাহমুদুর রহমান তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, ‘শেখ হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার পেছনে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ, মিডিয়া এবং রাজনীতিবিদরা তার সহযোগী হিসেবে ভূমিকা পালন করেছেন। সরকারের বিভাগগুলোর মধ্যে বিচার বিভাগ, পুলিশ, নির্বাচন কমিশন এবং সেনাবাহিনী বিশেষ করে ডিজিএফআইয়ের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের বাইরে থেকে ভারত শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি ছিল। দক্ষিণ এশিয়ায় ভারত সব সময় তার আধিপত্য কায়েম করতে চেয়েছে। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে ভারত বাংলাদেশকে প্রকৃতপক্ষে একটি অঘোষিত উপনিবেশে পরিণত করেছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব ঢাকায় এসে জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধ্য করেছিলেন। এর মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছে।’

আশুলিয়ায় ছয় লাশ পোড়ানোর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু : জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় ঢাকার আশুলিয়ায় ছয়জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ এক সাক্ষীর জবানবন্দি ও জেরা শেষ হয়েছে। পরে আরেকজন সাক্ষীর জবানবন্দি চলমান রেখে আগামীকাল পর্যন্ত এ মামলার কার্যক্রম মুলতবি করেছেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, রবিবার সূচনা বক্তব্য দিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর। আজ (গতকাল) সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, এই মামলায় প্রসিকিউশনের প্রথম সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দিয়েছেন ওই ঘটনায় শহীদ হওয়া আস সাবুরের ভাই জেরওয়ানুল ইসলাম। তার জেরাও সমাপ্ত হয়েছে। দ্বিতীয় সাক্ষী শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজলের বাবা মো. খলিলুর রহমানের সাক্ষ্য গ্রহণ চলমান রয়েছে।

আশুলিয়ায় ছয়জন আন্দোলনকারীকে গুলি করে হত্যার পর পুলিশের ভ্যানে তুলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ওই সময় জীবিত ছিলেন একজন। এমন বর্বরতা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। সেই ঘটনায় ১৬ জনের বিরুদ্ধে বিচারকাজ চলছে। এর মধ্যে আটজন পলাতক। সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে আজ আনুষ্ঠানিক পর্ব শুরু হয়েছে। আগামীকাল থেকে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
ঢাকা ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের শান্তিচুক্তি
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
পদ্মার চরে অপারেশন ফার্স্ট লাইট, ৫৮ জন গ্রেপ্তার
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির ঘরে কমতে পারে আরও
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
শাপলা তুলতে গিয়ে চার স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
ডিবি পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা ছিনতাই
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঘুমন্ত যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত
গতবারের চেয়ে বেশি ম্যাচ জিততে চাই: শান্ত

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়
দুরারোগ্য রোগে আক্রান্তদের হজের অনুমতি দেবে না সৌদি সরকার : ধর্ম মন্ত্রণালয়

২ মিনিট আগে | জাতীয়

'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'
'ইরানকে অস্থিতিশীল ও বিশ্বমঞ্চে  দুর্বল করে দেবে খরা'

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি
নাগরিক সেবা প্লাটফর্মে যুক্ত হলো ডিএনসিসি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ
ইতিহাসে প্রথম: কার্বন শোষণ নয় ছাড়ছে গাছ, বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্বেগ

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি
কর্মবিরতিতে কোটালীপাড়ায় ১৮৭ বিদ্যালয়ে ক্লাস হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত
টেস্ট নেতৃত্বে ফেরার কারণ জানালেন শান্ত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান
রাতে স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছেন তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
শরীয়তপুরে আইনজীবী সমিতিসহ দু’টি স্থানে বোমা হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন
ভালুকায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ভেজালবিরোধী মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামি গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের
তুষারঝড়ের মাঝেই রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল, কপাল পুড়ল সমিতদের

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি
ডিএমপির ৫ এডিসিকে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের
১১ কোটির অবৈধ সম্পদ : বেনজীরের বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দুদকের

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’
‘রাজনৈতিক প্রভাবে কেউ যেন দুর্নীতির পথে না হাঁটে’

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
নারায়ণগঞ্জে পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল নেলসনের লড়াই
বৃষ্টিতে ভেসে গেল নেলসনের লড়াই

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় মেলা ও পিঠা উৎসব
নওগাঁয় মেলা ও পিঠা উৎসব

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ মিনিটেই বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের গ্যালারির টিকিট শেষ
৬ মিনিটেই বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের গ্যালারির টিকিট শেষ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ
বগুড়ায় দুই পা হারানো আহাদের পাশে সাবেক এমপি মোশারফ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন
পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতির কোনও নির্দেশ দেননি পুতিন: ক্রেমলিন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত
রংপুরে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা
বিরলে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অপরাধে ৫ জনকে জেল-জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি
রোমাঞ্চকর জয়ে শীর্ষে ফিরল পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ
চট্টগ্রামে এক উপজেলায় মিললো দুই অজ্ঞাত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে