শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০৬, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান

অনলাইন ডেস্ক
দেশ পুনর্গঠনের জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, আমরা আন্দোলন করেছি, বিএনপির নেতাকর্মীরা আন্দোলন করেছেন। তবে বিএনপির একক আন্দোলনে আন্দোলন সফল হয়নি। আরও অনেকগুলো রাজনৈতিক দল, সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ একত্রে নেমে এসেছিল বলেই আন্দোলন সফল হয়েছে। তার মানে স্বৈরাচারকে বিদায় করেছে সকলে মিলে। তিনি বলেন, স্বৈরাচারকে খেদিয়ে দিয়েছে, বিদায় করেছে, পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে সকলের মিলিত প্রচেষ্টায়, লক্ষ্য কোটি মানুষের মিলিত প্রচেষ্টায়। ঠিক সেইভাবে পরবর্তীতে দেশকে গড়তে হলে বিএনপি শুধু একা পারবে না। দেশকে গড়তে হলে পুনর্গঠন করতে হলে আমাদের জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। দল মত নির্বিশেষে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। যেভাবে জুলাই-আগস্ট মাসে আন্দোলনের সময় দল মত নির্বিশেষে সবাই রাজপথে নেমে এসেছিল, ঠিক সেইভাবে মিলে দেশকে পুনর্গঠন করতে হবে।

রবিবার (০৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বরিশাল নগরের বান্দরোডস্থ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ বিষয়ক কমিটির আয়োজনে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্তি’ শীর্ষক বিভাগীয় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চ্যুয়ালি দেওয়া সমাপনী বক্তব্যে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।

কর্মশালায় উপস্থিতি নেতাদের উদ্দেশে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, যদি আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে পুনর্গঠন করতে হয় তাহলে এখানে সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে আপনাদের অর্থাৎ বিএনপিকে পালন করতে হবে। কথায় কথায় অনেকেই বলে থাকেন, দেশে এই মুহূর্তে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি সবচেয়ে বড় দল। কাজেই এই যে মানুষের আস্থা, বিএনপির সামনে যে সবচেয়ে বড় সম্ভাবনা, এটিকে সফল করা সম্ভব একমাত্র আমরা যদি দেশকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারি, সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারি। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মতামত থাকবেই, থাকতে পারে। আমাদের ৩১ দফাই শেষ না, এটি কোনো ধর্মীয় গ্রন্থ না যে, এটিকে পরিবর্তন করা যাবে না। অবশ্যই এখানে নতুন জিনিস ইনক্লুড করা যাবে। কোনো ব্যক্তি, কোনো সংগঠন, কোনো দল যদি ভালো প্রস্তাবনা দেয় অবশ্যই সেটি আমরা গ্রহণ করব। কিন্তু আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে করতে হবে।

তারেক রহমান আরও বলেন, দেশকে যদি পুনর্গঠন করতে হয় বিএনপি একা পারবে না, সবাইকে সাথে নিয়ে করতে হবে। এজন্য আমরা জাতীয় সরকারের কথা বলেছি। আমরা আন্দোলনরত যে দলগুলো ছিলাম, একসাথে আমরা আন্দোলন করেছি, আমরা চাই সকল দলকে নিয়ে এমন একটি সরকার গঠন করতে যেখানে সব মানুষ তাদের মতামত রাখতে পারবেন এবং সকলে মিলে কাজ করতে পারবেন।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনার আমার মতো সরাসরি রাজনীতি করছি, মিছিল-মিটিং করছি; সমাজে এরকম অনেক মানুষ রয়েছেন, যারা সরাসরি হয়তো রাজনীতিতে জড়িত নন কিংবা জড়িত হতে চান না। কিন্তু দেশের জন্য তারা কাজ করতে চান, তাদের বক্তব্য রাখতে চান, মতামত রাখতে চান, দেশ পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখতে চান। এরমধ্যে হতে পারে সাংবাদিক, চিকিৎসক, কবি, সাহিত্যিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। সেইজন্য ৩১ দফার মধ্যে আমরা উচ্চকক্ষ কথাটি বলেছি। যাতে এরকম যারা আছেন তাদের উচ্চকক্ষে স্থান দিতে পারি, তাদের মতামত নিতে পারি, জানতে পারি এবং তারাও ভূমিকা রাখতে পারেন।

তারেক রহমান বলেন, পলাতক স্বৈরাচার যেরকম ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সব জায়গাতে বিভেদ তৈরি করে দেশের ব্যালেন্সটাকে নষ্ট করে দিয়েছিল। আমরা চাচ্ছি দেশকে পুনর্গঠন করতে, স্বাভাবিক করতে। দশতলা একটি বিল্ডিং তৈরি করতে অনেক শ্রমিকের অনেক পরিশ্রম লাগে, কিন্তু সেটি ভেঙে ধুলোর সাথে গুঁড়িয়ে দিতে একজন মানুষই যথেষ্ট। এরকম সবকিছু গড়তেই অনেক মানুষের প্রয়োজন হয়। ৩১ দফার আলোকে অবশ্যই আমরা দেশকে পুনর্গঠন করতে চাই কিন্তু দেশকে পুনর্গঠন করতে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মানুষের আস্থা আছে বিএনপির প্রতি, কিন্তু এ আস্থাকে ধরে রাখতে হবে। আর সেই আস্থাকে কে ধরে রাখবে? আমি একা পারব না, বরিশাল বিভাগের মঞ্চে সেলিমা আপা বসে আছেন, তিনিও একা পারবেন না, আমি সেলিমা আপা মিলেও পারব না। কিন্তু সকলে মিলে যেমন দেশকে পুনর্গঠন করতে পারব এবং আস্থাকে ধরে রাখতে হলে প্রত্যেককে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখতে হবে।

তিনি বলেন, আমি বা কয়েকজন সিনিয়র নেতা মিলে জনগণের আস্থা ধরে রাখতে পারব না।  বিএনপির প্রতি জনগণের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসা ধরে রাখতে হলে সকলকে মিলে চেষ্টা করতে হবে।

উপস্থিত নেতাদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ৩১ দফা শুধু বিএনপির নেতাকর্মীদের জন্য নয়, এটি অবশ্যই দেশ ও দেশের মানুষের জন্য। আজ এখানে যারা এসেছেন তারা নেতা হিসেবে এখানে উপস্থিত হয়েছেন। অতএব আপনারা বিএনপিকে প্রতিনিধিত্ব করেন, বিএনপির অ্যাম্বাসেডর আপনারা। সহকর্মীবৃন্দ বিভাগ থেকে জেলার নেতৃবৃন্দকে এখানে রেখেছি, এখন আপনাদের অধীনস্ত যতগুলো ইউনিট আছে, সেখানে ছোট ছোট কর্মশালা করতে হবে। নেতাকর্মীকে এডুকেট করতে হবে, আপনারা যা জানলেন, যা শিখলেন, যা বুঝলেন একথাগুলো তাদের বলতে হবে। এরপরে তারা পৌরসভা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পাড়ামহল্লা সর্বত্র দেশের মানুষের কাছে বিএনপির এই বক্তব্যগুলো নিয়ে যাবে।

বরিশাল বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আ ক ন কুদ্দুসুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান, ৩১ দফা প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, মজিবর রহমান সরোয়ার, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা ড. মাহদী আমিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)-এর মহাসচিব ও বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য প্রফেসর মোর্শেদ হাসান খান, বিএনপির বরিশাল বিভাগের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হক নান্নু, নির্বাহী কমিটির সদস্য নেওয়াজ হালিমা আরলী, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা হাবিব প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের লড়াই চলবে : শফিকুর রহমান
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের লড়াই চলবে : শফিকুর রহমান
নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতন্ত্র পরিপূর্ণতা পাবে না : সাইফুল
নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতন্ত্র পরিপূর্ণতা পাবে না : সাইফুল
নির্বাচন ছাড়া দেশে স্থিতিশীলতা আসবে না: এ্যানি
নির্বাচন ছাড়া দেশে স্থিতিশীলতা আসবে না: এ্যানি
বেগমপাড়া তৈরির রাজনীতি দেশের মানুষ চায় না : চরমোনাই পীর
বেগমপাড়া তৈরির রাজনীতি দেশের মানুষ চায় না : চরমোনাই পীর
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সবাইকে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে: রাশেদ
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সবাইকে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে: রাশেদ
ছাত্রদলের ১০ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ছাত্রদলের ১০ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
বিচার বিভাগ পরাধীন থাকলে কল্যাণরাষ্ট্র সম্ভব নয় : ফয়জুল করীম
বিচার বিভাগ পরাধীন থাকলে কল্যাণরাষ্ট্র সম্ভব নয় : ফয়জুল করীম
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান নুর
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান নুর
‘অন্যায় ঠেকাতে জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নের মানুষকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা হবে’
‘অন্যায় ঠেকাতে জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নের মানুষকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা হবে’
‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ : রিজভী
‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ : রিজভী
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
বাকেরগঞ্জে টমটম ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে কলেজ ছাত্র নিহত
বাকেরগঞ্জে টমটম ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে কলেজ ছাত্র নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ এড়াতে দেশ ছাড়ছে তরুণরা, ঠেকাতে মরিয়া ইউক্রেনের পুলিশ
যুদ্ধ এড়াতে দেশ ছাড়ছে তরুণরা, ঠেকাতে মরিয়া ইউক্রেনের পুলিশ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বাস ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে বাস ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে দুই মাদক বিক্রেতা আটক
মুন্সীগঞ্জে দুই মাদক বিক্রেতা আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের লড়াই চলবে : শফিকুর রহমান
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে জামায়াতের লড়াই চলবে : শফিকুর রহমান

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি'অর জয়ী কিংবদন্তী ফুটবলার ডেনিস ল আর নেই
ব্যালন ডি'অর জয়ী কিংবদন্তী ফুটবলার ডেনিস ল আর নেই

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র তাপসের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মনির গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মনির গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খো খো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় বাংলাদেশের
খো খো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় বাংলাদেশের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আটক সেই ব্যক্তিকে নিয়ে যা জানাল পুলিশ
আটক সেই ব্যক্তিকে নিয়ে যা জানাল পুলিশ

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

অডিশন দিতে যাওয়ার পথে তরুণ অভিনেতার মৃত্যু
অডিশন দিতে যাওয়ার পথে তরুণ অভিনেতার মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ঝুঁকিতে দেশ, শীর্ষে মূল্যস্ফীতি
পাঁচ ঝুঁকিতে দেশ, শীর্ষে মূল্যস্ফীতি

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইয়ের চেষ্টা, অস্ত্রসহ ছাত্রলীগ নেতা আটক
পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাইয়ের চেষ্টা, অস্ত্রসহ ছাত্রলীগ নেতা আটক

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৮ জয়ে প্রথম দল হিসেবে প্লে-অফে রংপুর
টানা ৮ জয়ে প্রথম দল হিসেবে প্লে-অফে রংপুর

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আরেক মোটরসাইকেল চালক নিহত
হাতিরঝিলে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আরেক মোটরসাইকেল চালক নিহত

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু চুক্তি চূড়ান্ত করার পথে ইরান-রাশিয়া
পরমাণু চুক্তি চূড়ান্ত করার পথে ইরান-রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরের বোলিং তোপে চাপে চট্টগ্রাম
রংপুরের বোলিং তোপে চাপে চট্টগ্রাম

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ২০০ মণ পলিথিন জব্দ
কুমিল্লায় ২০০ মণ পলিথিন জব্দ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে পরিবহন শ্রমিক নেতা আহত
বাড্ডায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে পরিবহন শ্রমিক নেতা আহত

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

খুশদিলের তাণ্ডব: শেষ ৩৬ বলে ৮১ রংপুরের
খুশদিলের তাণ্ডব: শেষ ৩৬ বলে ৮১ রংপুরের

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার নতুন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন আইসিসি প্রধান করিম খান
সিরিয়ার নতুন নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন আইসিসি প্রধান করিম খান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীর জায়লস্করে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফেনীর জায়লস্করে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যালেক্সায় এআই
অ্যালেক্সায় এআই

৮ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালপত্র মেপে না দেওয়ায় ৩ ভাইসহ ৪ জনকে কুপিয়ে জখম
মালপত্র মেপে না দেওয়ায় ৩ ভাইসহ ৪ জনকে কুপিয়ে জখম

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের সমাবেশ
নবীনগরে কৃষক দলের সমাবেশ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শি জিনপিংয়ের বদলে ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন হান ঝেং, তিনি কে?
শি জিনপিংয়ের বদলে ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন হান ঝেং, তিনি কে?

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক প্রোফাইলে যেভাবে মিউজিক যুক্ত করবেন
ফেসবুক প্রোফাইলে যেভাবে মিউজিক যুক্ত করবেন

৯ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লোহিত সাগর বাণিজ্যপথ এখনও ঝুঁকিপূর্ণ: বিশেষজ্ঞদের মতামত
লোহিত সাগর বাণিজ্যপথ এখনও ঝুঁকিপূর্ণ: বিশেষজ্ঞদের মতামত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাছুর হাতে ধরিয়ে ফটোসেশন, ডিম-খিচুড়ি খাইয়ে বিদায়!
বাছুর হাতে ধরিয়ে ফটোসেশন, ডিম-খিচুড়ি খাইয়ে বিদায়!

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে ভাঙল ইলন মাস্কের ‌‘স্টারশিপ’, ব্যাহত বিমান চলাচল
মাঝ আকাশে ভাঙল ইলন মাস্কের ‌‘স্টারশিপ’, ব্যাহত বিমান চলাচল

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শপথে আমন্ত্রণ পেলেন শি জিনপিং, পাননি মোদি!
ট্রাম্পের শপথে আমন্ত্রণ পেলেন শি জিনপিং, পাননি মোদি!

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দু-একদিনের মধ্যেই বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত’
‘দু-একদিনের মধ্যেই বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় মোদিকে এক হাত নিলেন কেজরিওয়াল
সাইফ আলীকে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় মোদিকে এক হাত নিলেন কেজরিওয়াল

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যা: ২১ ঢাবি শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে চার্জশিট
তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যা: ২১ ঢাবি শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে চার্জশিট

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইফের উপর হামলাকারী ‘সেই যুবক’ গ্রেফতার
সাইফের উপর হামলাকারী ‘সেই যুবক’ গ্রেফতার

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাঠ্যবইয়ে আবু সাঈদের মৃত্যুর ভুল তারিখ সংশোধন, জড়িতদের শোকজ
পাঠ্যবইয়ে আবু সাঈদের মৃত্যুর ভুল তারিখ সংশোধন, জড়িতদের শোকজ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান নুর
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান নুর

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির
গাছ খারাপ বলে কাটা পড়েছে কিন্তু আগাছা রয়ে গেছে : জামায়াত আমির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ক্রেডিট কার্ডে বাংলাদেশে খরচ বাড়িয়েছেন বিদেশিরা
ক্রেডিট কার্ডে বাংলাদেশে খরচ বাড়িয়েছেন বিদেশিরা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে ষাঁড় বশে আনার খেলায় ৭ জনের মৃত্যু, আহত ৪০০
ভারতে ষাঁড় বশে আনার খেলায় ৭ জনের মৃত্যু, আহত ৪০০

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উত্তর কোরিয়া স্টাইলে’ চুক্তি সই করতে মস্কোয় ইরানের প্রেসিডেন্ট
‘উত্তর কোরিয়া স্টাইলে’ চুক্তি সই করতে মস্কোয় ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস সব শর্তে সম্মত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে ভোট নয় : নেতানিয়াহু
হামাস সব শর্তে সম্মত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে ভোট নয় : নেতানিয়াহু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু চুক্তি চূড়ান্ত করার পথে ইরান-রাশিয়া
পরমাণু চুক্তি চূড়ান্ত করার পথে ইরান-রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে শঙ্কা
ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল, গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে শঙ্কা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল কলেজের সক্ষমতা বাড়াতে শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
মেডিকেল কলেজের সক্ষমতা বাড়াতে শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ : রিজভী
‘পারিবারিক জিনের’ কারণে যুক্তরাজ্যেও দুর্নীতিতে জড়িয়েছে টিউলিপ : রিজভী

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমি ফেঁসে গেছি : সৃজিত
আমি ফেঁসে গেছি : সৃজিত

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ-কৌশিকসহ ছয় নেতাকে বহিষ্কার
জাবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ-কৌশিকসহ ছয় নেতাকে বহিষ্কার

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিলাসবহুলসহ ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি উঠছে নিলামে
বিলাসবহুলসহ ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি উঠছে নিলামে

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সাইফের আগে টার্গেট ছিলেন শাহরুখ, আতঙ্কে বলিউড
সাইফের আগে টার্গেট ছিলেন শাহরুখ, আতঙ্কে বলিউড

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দিনে তাপমাত্রা কমে বাড়বে শীত
দিনে তাপমাত্রা কমে বাড়বে শীত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: পদত্যাগের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি: পদত্যাগের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : ফারুক
অনতিবিলম্বে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করতে হবে : ফারুক

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল
মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নওফেল পরিবারের ২৫ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করার আদেশ
নওফেল পরিবারের ২৫ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করার আদেশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্যায় ঠেকাতে জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নের মানুষকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা হবে’
‘অন্যায় ঠেকাতে জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নের মানুষকে নিয়ে গ্রুপ তৈরি করা হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আওয়ামী লীগের ভোটার টার্গেট জামায়াতের
আওয়ামী লীগের ভোটার টার্গেট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ভাবনায় শুধুই ভোট
বিএনপির ভাবনায় শুধুই ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর নিচেই অন্ধকার
আলোর নিচেই অন্ধকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মাদক
হাত বাড়ালেই মাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুকুর ভরাট করে স্কুল, মাঠ
পুকুর ভরাট করে স্কুল, মাঠ

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় আশার আলো
জলাবদ্ধতায় আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে যাচ্ছে ব্রয়লার পাঙাশও
নাগালের বাইরে যাচ্ছে ব্রয়লার পাঙাশও

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বেকার অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক
এক বছরে বেকার অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক

নগর জীবন

নির্বাচনে থাকতে চায় জাপার একাংশ
নির্বাচনে থাকতে চায় জাপার একাংশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়াইলে রহস্যে ঘেরা তমাল গাছ
নড়াইলে রহস্যে ঘেরা তমাল গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজার অর্থনীতি পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ
বাজার অর্থনীতি পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাছুর হাতে ধরিয়ে ফটোসেশন, ডিম-খিচুড়ি খাইয়ে বিদায়!
বাছুর হাতে ধরিয়ে ফটোসেশন, ডিম-খিচুড়ি খাইয়ে বিদায়!

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ পরিবারের সবাই আসামি
শেখ পরিবারের সবাই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ইজতেমার জন্য প্রস্তুত টঙ্গী
বিশ্ব ইজতেমার জন্য প্রস্তুত টঙ্গী

পেছনের পৃষ্ঠা

লস অ্যাঞ্জেলেসে পরিস্থিতির উন্নতি
লস অ্যাঞ্জেলেসে পরিস্থিতির উন্নতি

পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করবে না
ভারত বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলেকে ডাক্তার দেখাতে এসে প্রাণ  হারালেন বাবা
ছেলেকে ডাক্তার দেখাতে এসে প্রাণ হারালেন বাবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক এমপি রেজিনা ইসলাম আর নেই
বিএনপির সাবেক এমপি রেজিনা ইসলাম আর নেই

খবর

একজনকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা কেটে দেওয়া হলো দুজনের
একজনকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা কেটে দেওয়া হলো দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে সোনা ও মোবাইল জব্দ
শাহজালালে সোনা ও মোবাইল জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্টস স্ক্যান করবেন যেভাবে
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্টস স্ক্যান করবেন যেভাবে

টেকনোলজি

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় দুই নাগরিক আটক
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় দুই নাগরিক আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাচ্চাকে দুধ খাওয়ায় কবুতর!
বাচ্চাকে দুধ খাওয়ায় কবুতর!

পরিবেশ ও জীবন

বেরিয়ে আসছে নদীর কঙ্কাল
বেরিয়ে আসছে নদীর কঙ্কাল

পরিবেশ ও জীবন

৫০০ টাকা চুরির অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা
৫০০ টাকা চুরির অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠনে চাই হাজার কোটি ডলার
গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠনে চাই হাজার কোটি ডলার

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছত্তিশগড়ে ১২ নকশাল নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে ১২ নকশাল নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জিম্মি মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
জিম্মি মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

পূর্ব-পশ্চিম