শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, রবিবার, ২০ মে, ২০১৮ আপডেট:

যে বাঙালি নারীর হাতের ইশারায় উঠ-বস করতো দু'টি বাঘ!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে বাঙালি নারীর হাতের ইশারায় উঠ-বস করতো দু'টি বাঘ!

কলকাতার লালবাতি এলাকার রাম বাগানে ১৮৭৯ সালে এক বাঙালি হিন্দু পরিবারে সুশীলা সুন্দরীর। তিনি বিখ্যাত হয়ে ওঠেন গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস -এর সুশীলা সুন্দরী হিসেবে। এটা তার আসল নাম ছিল কিনা সেটা নিয়েও সংশয় আছে। ছোটোবেলা থেকেই সুশীলার নানা রকম ব্যায়ামের দিকে প্রবল আগ্রহ ছিল। কলকাতার সিমলা অঞ্চলে প্রফেসর প্রিয়নাথ বোস ব্যায়ামের আখড়া খুললে সুশীলা ও তার বোন কুমুদিনী সেখানে যোগ দেন এবং সার্কাসে যুক্ত হয়ে পড়েন। এবং খুব দ্রুতই অন্যান্য খেলার সঙ্গে বাঘের খেলা দেখাতে শুরু করেন।

এর আগে সার্কাসে বাঘের খেলা দেখানো হলেও সেই বাঘগুলোকে চেন দিয়ে বেঁধে তবে খেলা দেখানো হত। গ্রেট ইন্ডিয়ান সার্কাসের শ্যামাকান্ত বন্দ্যোপাধায় ‘গোপাল’ নামের বাঘের সঙ্গে কুস্তি লড়তেন। কিন্তু এই খেলায় বাঘের গলায় চেন পরানো থাকত। এবং সেই চেনের শেষ প্রান্ত থাকত অন্য এক লোকের হাতে। বিপদের বিন্দুমাত্র আশঙ্কা থাকলে সেই চেন টেনে বাঘকে সরিয়ে দেওয়া হত।

সে অর্থে বোসেদের সার্কাসে বাঘ খোলা রাখা হত। গ্র্যান্ড সার্কাসে বাদল চাঁদের পর যিনি এই খেলা দেখাতেন তিনি আর কেউ নন , এই বাঙালি মেয়ে সুশীলা। তার খেলা দেখাবার সময় বাঘেরা থাকত মুক্ত। খাঁচার ভেতর ঢুকে সুশীলা বাঘকে আদর করতেন , চুমু খেতেন। তাদের নিজের কথামতো দাঁড় করাতেন, বসাতেন , গর্জন করাতেন। এমনকি তিনি তাদের সঙ্গে বাহুযুদ্ধও করতেন , তাদের বিস্তৃত চোয়াল জনসমক্ষে দেখাতেন। এর পর এসব খেলা দেখানোর পর তিনি তাদের উপর হেলান দিয়ে দাঁড়াতেন ছবি তোলার উদ্দেশ্যে। টানা আধ ঘণ্টার খেলার শেষে ছবি তোলা হলে উচ্ছ্বসিত দর্শকদের করতালির মধ্যে তিনি এসে দাঁড়াতেন স্টেজে।

বাঘের সঙ্গে খেলার জন্য সর্বাধিক আলোচিত হলেও তিনি আর একটি খেলা দেখতেন , সেটিও ছিল অতি বিখ্যাত -জীবন্ত সমাধি। সার্কাসের রিংয়ের এক কোণে সুশীলাকে গর্ত করে পুঁতে দেওয়ার পর সেই কবরের উপর বেশ কিছু দর্শক ঝাঁপাঝাঁপি লাফালাফি করে দেখতেন, ঠিকমতো কবর দেওয়া হয়েছে কিনা। তার পর সেখানে ঘোড়ার খেলা দেখানো হত। সেই শো শেষ হলে সুশীলা গর্তের মধ্যে থেকে হাসতে হাসতে স্টেজের উপর উঠে আসতেন।

জানা যায় একবার সার্কাসে শো চলাকালীন সুশীলাকে কবর দেবার পর হঠাৎ ঝড় ও মুষলধারে বৃষ্টি নামে। সার্কাসের শো বন্ধ করে দিতে হয়। বাড়ি ফিরে প্রফেসর বোসের মনে পড়ে সুশীলাকে কবর থেকে তোলা হয়নি। তিনি দ্রুত ফিরে যান মাঠে। দেখেন সেই কবর থেকে সুশীলা গায়ের জোরে উঠে এসেছেন মাটি ফুঁড়ে।

পুরনো কলকাতার ইতিহাসে কান পাতলে শোনা যায়, গ্রেট বেঙ্গলের খ্যাতনামা জাদুকর, প্রিয়নাথের ডানহাত ম্যাজিশিয়ান গণপতির সঙ্গে মন দেওয়া নেওয়া হয়েছিল সুশীলার। ইনি সার্কাসে যোগ দেন বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকার জন্যে, কিন্তু অল্প সময়ে তার প্রতিভা প্রিয়নাথ বসুর নজরে আসেন। পরে গণপতি অন্য দলে যোগ দিলেও সুশীলা পুরনো দল ছেড়ে গণপতির নতুন দলে যোগ দেননি। কথিত আছে যে, সুশীলাকে ছাড়া নাকি নতুন দলে ভোজবাজি জমাতে পারতেন না গণপতি।

যা হোক, এ শক্তিময়ী সুশীলা সুন্দরীর ভক্ত সংখ্যা ও জনপ্রিয়তা যে তুঙ্গে ছিল তাতে কোনও সন্দেহ ছিল না। সুশীলা সুন্দরীর খ্যাতি সেই সময়ে এতই বৃদ্ধি পেয়েছিল যে সব সময় ভারতীয়দের নিন্দা করা ‘ইংলিশম্যান’ পত্রিকার সম্পাদকও লিখতে বাধ্য হন ‘হিন্দু স্ত্রীলোকদিগের দুর্নাম যে তাহারা বড় ভীরু, কিন্ত্ত এই সুশীলা সুন্দরী একগাছি ছড়ি পর্যন্ত না লইয়া, নির্ভয়ে ব্যাঘ্র -বিবরে প্রবেশপূর্বক দুইটি বাঘের সহিত খেলায় এরূপ অমিত সাহসের পরিচয় দেন, যে তাহা দেখিলে সত্যই চমকিত হইতে হয়।’ 

খ্যাতির মধ্য গগনেই সুশীলাকে সার্কাস থেকে সরে যেতে হয় এক দুর্ঘটনার জেরে। সুশীলা যে বাঘদু’টিকে নিয়ে খেলা দেখাতেন তাদের একটি মারা গেলে নতুন এক বাঘ ‘ফরচুন ’কে নিয়ে খেলা দেখাতে যান তিনি। এই বাঘটি তখনও পুরোপুরি ট্রেনিং পেয়ে উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি। শোনা যায় , এই বাঘটির উপযুক্ত খাবার না পাওয়ার কারণে সেদিন তাকে আধপেটা করে রাখা হয়েছিল। সব খেলা শেষ করে সুশীলা যখন বাঘের গায়ে হেলান দিয়ে শুয়েছিলেন তখন হঠাত্ বাঘটি থাবা দিয়ে জোরে আঘাত করলে ভীষণভাবে আহত হন তিনি। অতি কষ্টে সুশীলার প্রাণ রক্ষা হলেও ক্ষত বিক্ষত শরীর নিয়ে আর রিং -য়ে ফেরা সম্ভব হয়নি তার।

১৯২৪ সালের মে মাসে সুশীলার মৃত্যু হয়। আর তার সঙ্গেই অবসান ঘটে ভারতীয় সার্কাসের সর্বাপেক্ষা সাহসী, জনপ্রিয় , অপ্রতিদ্বন্দ্বী, কিংবদন্তি এক নায়িকার। আজ সার্কাসের মেয়েদের নানান খেলা দেখাবার সুযোগ থাকলেও ১২০-৩০ বছর আগে সুশীলা সুন্দরী যে সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন, যুগের প্রেক্ষিতে তার তুলনা একমাত্র তিনিই। সূত্র: এই সময়

বিডি প্রতিদিন/২০ মে, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
সর্বশেষ খবর
তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি
পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন
বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’
‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এবার কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’
‘এবার কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি
প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউএস ওপেনের পর্দা উঠছে আজ
ইউএস ওপেনের পর্দা উঠছে আজ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে জোর

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু রোগী ১০০ ছাড়াল
সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু রোগী ১০০ ছাড়াল

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’
‘কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই ইউটিউব ভিডিওতে এআই সম্পাদনা নিয়ে বিতর্ক
অনুমতি ছাড়াই ইউটিউব ভিডিওতে এআই সম্পাদনা নিয়ে বিতর্ক

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগস্টের ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার
আগস্টের ২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘কেউ থালায় খাবার সাজিয়ে দেবে না’
‘কেউ থালায় খাবার সাজিয়ে দেবে না’

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনায় ৫ পিস স্বর্ণের বারসহ নারী আটক
খুলনায় ৫ পিস স্বর্ণের বারসহ নারী আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় সাত বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
নেত্রকোনায় সাত বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএসইর লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা ছাড়াল
ডিএসইর লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থেরাপির জগতে এআই চ্যাটবটের উত্থান: স্বস্তি নাকি ঝুঁকি?
থেরাপির জগতে এআই চ্যাটবটের উত্থান: স্বস্তি নাকি ঝুঁকি?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহালের 
দাবিতে হরতাল মহাসড়ক অবরোধ
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহালের  দাবিতে হরতাল মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে আগুনে পুড়ল ৩ গরু
কুড়িগ্রামে আগুনে পুড়ল ৩ গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লায় একই পরিবারের চারজন নিহত: উল্টোপথে আসা সেই বাস জব্দ
কুমিল্লায় একই পরিবারের চারজন নিহত: উল্টোপথে আসা সেই বাস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে পিছিয়ে দেশ
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে পিছিয়ে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজলকে ‘মোটা’ বলে কটাক্ষ
কাজলকে ‘মোটা’ বলে কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৩০
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৩০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা