শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

মহামানব জন্মেছিলেন টুঙ্গিপাড়ার শ্যামল ছায়া গাঁয়। এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। ছেলেবেলায় বাবা-মা ডাকতেন খোকা বলে। কিশোর বয়সেই মানুষের প্রতি অগাধ মায়া-মমতা। গরিবের পাশে দাঁড়ানো চরিত্রে দেখা যায়। অন্যায়ের প্রতিবাদে রুখে দাঁড়ানোর। মা আদরে প্রশ্রয় দিতেন। বাবা চাইতেন লেখাপড়া করবে। ব্যারিস্টার হবে। ছেলে অল্প বয়সেই পাঠ নিলেন রাজনীতিতে। কলকাতায় পাঠানো হলো পড়াশোনায়। সেখানেই ছাত্ররাজনীতিতে সক্রিয়। নেতৃত্বে সাহসে সাংগঠনিক ক্যারিশমায় রাজপথের প্রতিবাদে নজর কাড়লেন সবার। তরুণদের মুজিব ভাই হতে থাকলেন। তারপর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়ালেন। স্নেহ-সান্নিধ্য পেলেন মহাত্মা গান্ধীর। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের। মওলানা ভাসানীর পরে। শেরেবাংলা সম্পর্কে নানা হলেও তার নেতা হলেন সোহরাওয়ার্দী। একজন আপাদমস্তক অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাজনীতিবিদ হিসেবে সততা সাহস নীতি ও আদর্শের প্রতি অবিচল থেকে, দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর মমতা নিয়ে তিনি রাজনীতির মঞ্চে তাঁর আবির্ভাব ঘটালেন। সাম্প্রদায়িক পাকিস্তান রাষ্ট্রটি জিন্নাহ ইসলাম মুসলমান পাকিস্তান-এ চার অনুভূতি নিয়ে জন্ম নিলে শেখ মুজিবুর রহমান এটাকে মেনে নেননি। এক বছর না যেতেই তিনি ’৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি রুমে ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করলেন। পরের বছরই আওয়ামী লীগের জন্ম। কারাগারে বসে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হলেও কর্মী দরদি মন আর সাংগঠনিক শক্তিতে তিনিই হলেন দলের প্রাণ মধ্যমণি। ভাসানী বেরিয়ে গেলেন। সোহরাওয়ার্দীর আকস্মিক মৃত্যু পাকিস্তানি শাসকদের কঠিন দুঃশাসন, তাদের প্রতাপশালী তাঁবেদার রাজনৈতিক শক্তি, সব প্রতিকূলতা তাঁকে রুখে দাঁড়াতে পারেনি। ভাষা আন্দোলনের সিঁড়িপথে জেল জুলুম সয়ে একটি জাতিকে ছয় দফা থেকে স্বাধিকার স্বাধীনতার পথে তিনি জাগালেন। ’৬৯ সালে ৩৮ মাসের কারাশৃঙ্খল ভেঙে তিনি গণঅভ্যুত্থানে বের হলেন যখন তখন জাতির অবিসংবাদিত নেতাই নন, নয়নের মণি বঙ্গবন্ধু হয়ে গেলেন লাখ লাখ জনতার চিৎকারে আনন্দে। তিনিই স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছেন দুর্ধর্ষ সাহসে লড়েছেন এবং সব পরিকল্পনায় কোথাও ভুল না করে সফল হয়েছেন। কোনো আলোচনার পথে নয়, কোনো গোপন রাজনীতির অন্ধকার পথেও নয়, প্রকাশ্য দিবালোকে জনগণের মাঝখানে দাঁড়িয়ে জনগণকে নিয়ে অকুতোভয় এক দুঃসাহসী নেতা হিসেবে এই বিপ্লবের বিরল ইতিহাস গড়েছেন। এমন সুদর্শন নির্লোভ দুর্ধর্ষ সাহসী নেতা ও সুপুরুষ বাঙালির রাজনৈতিক ইতিহাসেই নয়, বিশ্বরাজনীতিতেও আসবে না। ’৭০-এর নির্বাচনে তিনি ঐক্য গড়েননি, নিজের ইমেজে দলকে নিরঙ্কুশ বিজয়ে জাতির নির্বাচিত একক নেতার উচ্চতায়ই বসাননি, স্বাধীনতার অগ্নিগর্ভ বাংলায় জাতিকে এক মোহনায় মিলিত করেছেন। তিনি স্বাধীনতার ডাকে যে মোহনবাঁশিতে সুর তুলেছিলেন গোটা জাতি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণ গণহত্যার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর সেই সুরের জাদুতে প্রতিরোধ যুদ্ধ গড়ে তোলেন। তিনিই প্রমাণ করেছিলেন দেশের স্বাধীনতায় জীবন তুচ্ছ। ত্যাগের কোনো বিকল্প নেই। তাঁর পরিকল্পনায় মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী আমরা কত রক্ত আর লড়াইয়ে। ৫৫ বছরের জীবনে ৫০ বছরেই তিনি জাতির পিতা হলেন। একজন মহান নেতা এমনি হয় না। ৫০ বছরের ১৩ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন।  ফাঁসির রশি বারবার ঝুলেছে, কবর খোঁড়া হয়েছে, আপস তাঁর চরিত্রে ছিল না। দেশটাই বাড়ি জনগণই তার পরিবার। এমন বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা ও বিশ্বের তাবৎ শোষিত মানুষের হয়ে তেজোদীপ্ত ভরাট কণ্ঠের দীর্ঘদেহী ব্যক্তিত্ব ও কোমল হৃদয়ের উদার গণতান্ত্রিক নেতার আবির্ভাব বিশ্বরাজনীতিতে আসবেন না। ৭ মার্চের মতোন এমন ১৮ মিনিটের ভাষণে রাজনীতির কবিও জন্ম নেবেন না। পাকিস্তানি শাসকদের অস্ত্রের শাসনকে অচল করে দিয়ে গোটা দেশে ক্ষমতায় না গিয়ে প্রতিটি নির্দেশ জনগণের মাঝে কার্যকর করে তিনিই বলতে পেরেছিলেন, আমিই রাষ্ট্র। এই মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই বাংলাদেশের আত্মা ও আদর্শ। বাংলাদেশের আরেক নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মানেই সৎ নির্লোভ চরিত্রে দেশ ও মানুষকে, জনগণের স্বার্থকে হৃদয়ের ভালোবাসায় ধারণ করে মানবকল্যাণে নিবেদিত করা। একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত মানবিক উন্নত আধুনিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ।

এ দেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের পর বহু বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সত্যকে আড়াল করতে যে যার মতো লজ্জাজনকভাবে মিথ্যাচার করেছেন। ইতিহাস বিকৃতির নির্লজ্জ বেহায়াপনায় যার যার মতোন বলেছেন ও লিখেছেন কিন্তু পাকিস্তানের গোয়েন্দা নথি থেকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষে অবস্থান নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নিক্সন প্রশাসনের অবমুক্ত দলিল, পরাজিত শক্তির লেখা বইসহ সবখানে বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার একমাত্র স্তম্ভ। গৌরবের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে পাশে থাকা ভারতের নথিপত্র থেকে পশ্চিমা গণমাধ্যমে মূল সত্য এখনো বহাল। সব সূত্র বলছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই বাঙালি জাতির স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং সেই লক্ষ্য অর্জনে সফলতা দক্ষতার সঙ্গে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম দুর্ধর্ষ এক সাহসী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মহান নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা, মহানায়ক ঘোষক এবং মুক্তিযুদ্ধ তাঁর ডাকেই সংঘটিত হয়েছে। সব কিছুর মূলে ছিল তাঁরই পরিকল্পনা এবং নির্দেশ। বঙ্গবন্ধুর মোহনবাঁশিতেই ’৭১ সালের মার্চে গোটা জাতি উত্তাল হয়ে তার অঙ্গুলিহেলনে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে।    

ঢাকায় কর্মরত ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি এখন লন্ডনে অবসর জীবনের পড়ন্ত বেলায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬২ সালের ২৪ ডিসেম্বর গভীর রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে লেখা চিঠি হস্তান্তর করে শশাঙ্ক এস ব্যানার্জিকে বলেছিলেন, ‘আমি ভারতের কাছে সমমর্যাদার বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে স্বাধীনতার প্রশ্নে সমর্থন চাইছি। মাথা নত করে হাত পাতছি না। চীনের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে ভারত এখন দুনিয়ায় ইজ্জত হারিয়েছে। আমাকে স্বাধীনতা সংগ্রামে সহযোগিতা ও সমর্থন দিলে ভারতের হারানো ইজ্জত যেমন ফিরে আসবে, মর্যাদা যেমন বাড়বে; তেমনি আমার বাঙালি স্বাধীন আবাস ভূমি পাবে। আমরা স্বাধীন হব।’ সেই সময় পূর্ববাংলার ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় উপ-দূতাবাসের রাজনৈতিক অফিসার শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি আমার সঙ্গে দীর্ঘ আলাপচারিতায় এসব কথা বলেছেন। ১০ জুলাই ২০১৯, সামারের চমৎকার বিকালে তাঁর লন্ডনের বাসভবনে টানা দুই ঘণ্টা তিনি আমার সঙ্গে আলাপকালে বঙ্গবন্ধুই যে মহান স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা, পরিকল্পনাকারী এবং দুঃসাহসী নেতা হিসেবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে বাস্তবায়ন করেন তার নির্মোহ ইতিহাস তুলে ধরেন।

১৯৫৫ সালে ফরেন চাকরিতে যোগ দেওয়া শশাঙ্ক ব্যানার্জি ’৮৫ সালে অবসর নেন। ’৬২ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার স্বপ্ন সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও তার পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু হত্যার পূর্ব পর্যন্ত নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন। বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাঁর আত্মিক সম্পর্ক ছিল। এমন সুপুরুষ, এমন কণ্ঠ ও সহজ সরল ভাষার বক্তৃতায় জনগণকে তীব্রভাবে আকর্ষণ, উদ্দীপ্ত, উত্তেজিত ও সংগঠিত করার মতোন, একজন অসীম সাহসী দেশপ্রেমিক ও অমায়িক ব্যবহারের বিচক্ষণ নেতা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

শশাঙ্ক এস ব্যানার্জি বলেছেন, ১৯৬০ সালে তাঁকে পলিটিক্যাল অফিসার হিসেবে ভারতীয় উপ-হাইকমিশনে নিয়োগ দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকায় আসার আগে আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ও যোগাযোগ বাড়ানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। যদিও তখন আওয়ামী লীগ বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে গড়ে ওঠেনি। ১৯৬২ সালের ২৫ মার্চ ছিল খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিনের উৎসব। তখন তিনি পুরান ঢাকার চক্রবর্তী ভিলায় বসবাস করেন। বাড়িটির পাশেই ছিল দৈনিক ইত্তেফাক অফিস। ২৪ ডিসেম্বর রাতে তিনি তাঁর সহধর্মিণীসহ এক সহকর্মীর বাসায় বড়দিনের আনন্দ অনুষ্ঠান ও নৈশভোজ শেষে রাত ১২টার পর পর বাসায় ফিরে পেছনের দরজা দিয়ে প্রবেশ করেন। ঘরে প্রবেশ করতে না করতেই সামনের দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ শুনতে পান। দরজা খুলে দেখেন ১৪ বছরের এক ভদ্র, বিনয়ী অচেনা কিশোর দাঁড়িয়ে। সালাম বিনিময় করে সেই কিশোর ছেলেটি তাঁকে বলল, ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া আপনাকে নিয়ে যেতে আমাকে পাঠিয়েছেন। দরজা খোলার আগে কড়া নাড়ার শব্দে শশাঙ্ক এস ব্যানার্জি চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন। নিশ্চিত হতে পারছিলেন না, মধ্যরাতের পর এই অসময়ে কে বাড়ির দরজায় কড়া নাড়ল? তিনি ভ্রƒকুঁচকে ভাবছিলেন, কেউ কি তাঁকে অনুসরণ করছিল? ঢাকায় আসার আগে তাঁকে নিজের এবং পরিবারের অতিরিক্ত নিরাপত্তায় সতর্ক থাকতে বলা হয়েছিল। দৈনিক ইত্তেফাক ও তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার লেখা নিয়মিত পড়ে মুগ্ধ হলেও কখনো দেখা হয়নি। ছেলেটি আরও বলল, মানিক মিয়ার সঙ্গে আরেকজন ভদ্রলোক আছেন। কিন্তু সেই ভদ্রলোক কে? ছেলেটি তা আর বলল না। তিনি ইতস্তত করে করে গোলকধাঁধার মতো মানিক মিয়ার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে বসলেন। যা ছিল প্রথাবিরোধী। ব্যানার্জি বলেন, কিন্তু আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, ‘যাই ঘটুক না কেন আমি সেই অজানার উদ্দেশ্যে যাব।’ ছেলেটিকে বলে দিলেন, চলে যেতে এবং মানিক মিয়াকে জানাতে যে, কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি দেখা করতে আসছেন।

শশাঙ্ক ব্যানার্জির ভাষায়, পরিচয়ের সময় মুজিব শক্ত হাতে প্রবল ঝাঁকুনি দিয়ে আমার সঙ্গে করমর্দন করলেন এবং তাঁকে তুমি সম্বোধন করে কথা বলতে শুরু করলেন। তিনি মুগ্ধ ও অভিভূত হয়ে তাঁকে বললেন, আপনি আমাকে তুমি বলতে পারেন কিন্তু আমি আপনাকে তুমি বলতে পারব না। শেখ মুজিব তাঁর চোখের দিকে এমনভাবে তাকালেন যেন ভীষণ জরুরি একটা কিছু বলার জন্য তিনি উসখুস করছেন। হাসিমুখে চোখ মিটমিট করে তাঁকে ব্যানার্জি বললেন, আপনার সঙ্গে পরিচিত হয়ে ভীষণ আনন্দিত হয়েছি। তবে জানতে চাইছি, এটা কি একটি ঐতিহাসিক করমর্দন? শেখ মুজিবের ত্বরিত জবাব ছিল, কেন নয়? ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থেচার সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর বলেছিলেন, এই সোভিয়েত নেতার সঙ্গে পশ্চিমের লেনদেন সম্ভব। তেমনি এ ঘটনার অনেক বছর আগে ’৬২ সালের শীতের রাতে তাঁর মনেও যে গোপন কথাটি দানা বেঁধে উঠেছিল, সেটি হচ্ছে, ‘শেখ মুজিবের সঙ্গে ভারতের লেনদেন সম্ভব।’ সেদিন শেখ মুজিবের পরনে ছিল লুঙ্গি, পায়ে চপ্পল, চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা, গায়ে পাঞ্জাবি ও চাদর। শেখ মুজিবকে তিনি বললেন, এই অধমের সঙ্গে আপনি কেন দেখা করতে চাইলেন? কেন ডাকলেন? তিনি বললেন, তোমার সঙ্গে খুব দরকারি কথা আছে। আমি প্রশ্ন করলাম, গণতন্ত্রের জন্য কি ভারতের কাছে সাহায্য চান? তিনি কিছুটা ইতস্তত করে বললেন, না। গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করলেও আমি পাকিস্তানের জন্মের পর থেকে যেটির কথা চিন্তা করছি, সেটি শুনলে চমকে উঠবে না তো? শশাঙ্ক এস ব্যানার্জি তখন বিস্ময় নিয়ে তাঁর দিকে তাকালেন। মুজিব দৃঢ়তার সঙ্গে বললেন, আমি পূর্ববাংলার স্বাধীনতার কথা চিন্তা করছি। শেখ মুজিবের কথা শুনে আমি শুধু চমকেই যাইনি, রীতিমতো দাঁড়িয়ে গেলাম। অবাক হয়ে বললাম, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা যদি জানে মেরে ফেলবে। এটা তো সাংঘাতিক ব্যাপার। এটা প্রকাশ হবে না তো! প্রকাশ হলে দেশদ্রোহী মামলা হবে। সাবধান, এভাবে ওপেন বলবেন না। আপনাদের প্রাণ তো যাবেই; ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে। তবে আপনারা নিশ্চিত থাকুন, আমার তরফ থেকে এটি ফাঁস হবে না। মুজিব বললেন, তাদের তরফ থেকেও ফাঁস হবে না। ব্যানার্জি বলেন, সেদিন এই দুই মহান ব্যক্তির সঙ্গে তাঁর প্রথম সাক্ষাৎ হলেও তাঁদের কর্মকান্ডের সঙ্গে তিনি মানসিকভাবে জড়িয়ে ছিলেন। নেহেরু শেখ মুজিবের আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা ও বিপ্লবের ক্ষেত্র তৈরি দেখে যেতে না পারলেও বিশ্বাস করতেন একমাত্র শেখ মুজিবুর রহমানই বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেন এবং সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নেতৃত্বের যোগ্যতা রাখেন। আর ইন্দিরা গান্ধী ক্ষমতায় আসার পর অবলোকন করেছেন, একজন সাহসী নেতা হিসেবে শেখ মুজিব তাঁর জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামকে কীভাবে ত্বরান্বিত করে তাঁর দলকে জনপ্রিয় ও জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে সংগ্রামের পথে সফলভাবে ইতি টেনেছেন।

কেবল শশাঙ্ক এস ব্যানার্জির বক্তব্যেই নয়, এ দেশের সুমহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের বীর গোয়েন্দা নথি সবখানেই স্বাধীনতার মহানায়ক হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামই উচ্চারিত হয়েছে।

আমির হোসেন আমুর কাছ থেকে জানা যায়, সামরিক শাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ১৫ দলের বৈঠক বিভিন্ন দলের অফিসে বা নেতাদের বাসায় হতো। সেই সময় একটি বৈঠক অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাপ কার্যালয়ে হয়েছিল। বৈঠকের একপর্যায়ে বিরতিকালে পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত তাকে ন্যাপ সভাপতি ও মুজিবনগর সরকারের আরেক উপদেষ্টা অধ্যাপক মোজাফ্ফরের কক্ষে নিয়ে যান। সেই সময় অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমদও তাকে বলেছেন, “তোমাদের নেতা শেখ মুজিব কোনো দিন পাকিস্তান রাষ্ট্রে বিশ্বাসী ছিলেন না। আমরা যখন গণতান্ত্রিক যুবলীগ গঠন করতে বসলাম তখন তিনি আমার হাতে একটি চিরকুট গুঁজে দেন। তাতে লেখা ছিল, ‘যারা পাকিস্তানের প্রতি অনুগত থাকবে এবং পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে বিরোধিতা করবে তাদের কমিটিতে রাখা যাবে না’।

আমির হোসেন আমু বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির সঙ্গে পূর্ববাংলা ষড়যন্ত্রের শিকার হলো। দেশ ভাগ করে ব্রিটিশরা যখন চলে যাবে বলে আলোচনা শুরু হলো, তখন ১৯৪০ সালে লাহোর বৈঠকে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক অখ- বাংলা নিয়ে রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাব দিলে গৃহীত হয়েছিল। পরবর্তীতে ’৪২ সালে আবার মুসলিম লীগ নেতারা এটা পরিবর্তন করেন। ’৪৬ সালে পাকিস্তান ইস্যুতে ভোট হলে পাঁচটি প্রদেশের চারটি পাঞ্জাব, বেলুচিস্তান, ফ্রন্টইয়ার, সিন্ধু প্রদেশে মুসলিম লীগ হেরে যায়। একমাত্র বাংলায় সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে মুসলিম লীগ সরকার গঠন করে। আর অন্যখানে অন্যরা সরকার গঠন করে। বাংলা ভাগ করে পূর্ব পাকিস্তান সৃষ্টির পাঁয়তারা শুরু হলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রেস কনফারেন্স করে বিরোধিতা করেন। শেষ পর্যন্ত ষড়যন্ত্র করে পূর্ব পাকিস্তানের অংশকে পাকিস্তানের অংশে পরিণত করল। আর পাকিস্তানিরা তাদের সেই ষড়যন্ত্র থেকে বুঝতে পারল সোহরাওয়ার্দী মুখ্যমন্ত্রী থাকলে আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। তাই পরে তারা তাকে বাদ দিয়ে খাজা নাজিমুদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী করে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের জন্ম দিল।

আমির হোসেন আমু বলেন, সেই সময়কার পরিস্থিতি এখন বসে ভাবলে যতটা সহজ মনে হয় বাস্তবে তখন তার চেয়ে অনেক বেশি কঠিন ছিল। ইসলাম, জিন্নাহ, পাকিস্তান, মুসলমান তখন একাকার। এ অবস্থায় বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়ে দেওয়া দুঃসাহসিক লড়াই ছিল, যা সাদামাঠাভাবে দেখার সুযোগ নেই। অনেকে মনে করতে পারেন, ’৫২-র ভাষা আন্দোলন, ’৬৬-র ছয় দফা, ’৬৯-র গণঅভ্যুত্থান ও ’৭১-র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ খুব সহজেই স্বাধীনতা লাভ করে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত আসার সংগ্রাম যে কতটা কঠিন ছিল তা পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে যে লড়াই শুরু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তিনি কেবল বুঝেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের ধর্মঘটে নেতৃত্ব দিয়ে যে সূচনা করেছিলেন, পরবর্তীতে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটানোর লড়াই জনগণের মধ্যে চেতনার বারুদ জ্বালিয়ে দেওয়া ছিল অসাধ্য সাধন। সেটি তিনি করেছেন।

শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন সভাপতি ও শেখ ফজলুল হক মণি যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন তিনি ’৬২-এর হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে ছাত্র সমাজের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। আবদুর রাজ্জাক যখন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তখন বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা প্রচারে ছাত্রলীগের কর্মীদের মাঠে-ময়দানে কাজে লাগিয়েছেন। আবদুর রউফ ও খালেদ মোহাম্মদ আলী যখন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ও তোফায়েল আহমেদ ডাকসুর ভিপি তখন তারা ছাত্র সমাজের ঐক্যবদ্ধ ১১ দফার ছাত্র-গণআন্দোলন গড়ে তুলতে ভূমিকা রেখেছেন। সেই গণঅভ্যুত্থানে আগরতলা বা রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিব মামলা থেকে ৩৮ মাসের কারাবরণ শেষে সব রাজবন্দীসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিলাভ করে জনগণের মাঝে এসে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা বরেণ্য পার্লামেন্টারিয়ান মুজিববাহিনীর অন্যতম প্রধান ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের নায়ক তোফায়েল আহমেদ আমাকে বলেছেন, ৭ জুন হরতালের সিদ্ধান্ত, বঙ্গবন্ধুসহ সব রাজবন্দীর মুক্তি এবং কতিপয় প্রস্তাব বাস্তবায়নের দাবিতে ২০ মে ১৯৬৬ আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে ঘোষণা করা হয়। দেশব্যাপী সেই হরতাল বাস্তবায়নে শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে সব ছাত্রনেতা মাঠে কাজ করেন। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, তিনি তখন তৎকালীন ইকবাল হল বর্তমান জহুরুল হক হলের ভিপি ও মাঠের কর্মী। ৭ জুনের হরতালে সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু, সৈয়দ মাজহারুল হক বাকী, আবদুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী, নূরে আলম সিদ্দিকীসহ অনেকেই তখন রাজপথে ছিলেন। শেখ ফজলুল হক মণি সেদিন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন। তখন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রক্টর ছিলেন ড. ওদুদুর রহমান। তিনি শেখ মণিকে বললেন, ‘মণি! তুমি এখন ছাত্র নও। তুমি ক্যাম্পাস থেকে চলে যাও। তুমি না গেলে আমার চাকরি যাবে।’ শেখ মণি তখন বিনয়ের সঙ্গে হরতালের কর্মসূচি পালনের নির্দেশ দিয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করলেন। সেদিনের হরতালে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে হরতাল সফল করার দায়িত্বে ছিলেন খালেদ মোহাম্মদ আলী ও নূরে আলম সিদ্দিকী। তেজগাঁওয়ের শ্রমিক মনু মিয়াসহ ১১ জন শহীদ হন এবং ৮০০ লোককে গ্রেফতার করা হয়। সেদিনের স্বতঃস্ফূর্ত হরতালকারীদের ওপর পুলিশ নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে দমন-পীড়ন চালায়।

তোফায়েল আহমেদের ভাষায়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ’৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে সম্মিলিত বিরোধী দলের কনভেনশনে বাংলার গণমানুষের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকারের দাবি সংবলিত ‘ম্যাগনাকার্টা’খ্যাত ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি বিষয়সূচিতে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব উত্থাপন করেন। কিন্তু সভার সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ আলী গ্রহণ না করায় বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসে ১১ তারিখ ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন এবং ২০ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে ছয় দফা দলীয় কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করা হয়। ছয় দফা ঘোষণার পর জনমত সংগঠিত করতে ২৫ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে জনসভায় ছয় দফাকে নতুন দিগন্তের মুক্তিসনদ হিসেবে উল্লেখ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘একদিন সমগ্র পাক-ভারতের মধ্যে ব্রিটিশ সরকারের জবরদস্ত শাসনব্যবস্থাকে উপেক্ষা করে এই চট্টগ্রামের জালালাবাদ পাহাড়ে বীর চট্টলের বীর সন্তানরা স্বাধীনতার পতাকা উড্ডীন করেছিল। আমি চাই যে, পূর্ব পাকিস্তানের বঞ্চিত মানুষের জন্য দাবি আদায়ের সংগ্রামী পতাকাও চট্টগ্রামবাসীরা চট্টগ্রামেই প্রথম উড্ডীন করুন।’ চট্টগ্রামের জনসভার পর দলের কাউন্সিল সামনে রেখে ছয় দফার যৌক্তিকতা তুলে ধরে তিনি একের পর এক জনসভা শুরু করেন। ছয় দফার পক্ষে জনমত গড়ে তুলতে থাকেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ছয় সদস্যবিশিষ্ট উপকমিটি গঠন করে ‘আমাদের বাঁচার দাবি ছয় দফা কর্মসূচি’ শীর্ষক একটি পুস্তিকা মুদ্রিত ও প্রকাশিত হয় এবং তার প্রচার চালানো হয়।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ছয় দফার প্রচার সমর্থন ও জনমত গঠনে দৈনিক ইত্তেফাক ও তার সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া অসীম সাহসী ভূমিকা রাখেন, যা গোটা দেশবাসী জানে। এখনো সেই সময়ের দৈনিক ইত্তেফাক খুললেই ছয় দফাসহ বঙ্গবন্ধুর একেকটি জনসভা ইত্তেফাক আট কলামে ব্যানার লিড করেছে। বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণকে ছয় দফার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ, উত্তাল করেছে। আর তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া তাঁর ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে যেমন জনমত গঠনে ভূমিকা রেখেছেন,  তেমনি ইত্তেফাককে ছয় দফা প্রচারের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের  মুখপত্রে পরিণত করেছিলেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’
রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮
বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে
গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা
শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা
মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম
দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প
নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা