শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

হোশি কোনিও হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর:
অনলাইন ভার্সন
হোশি কোনিও হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি

জাপানি নাগরিক হোশি কোনিও হত্যা মামলায় নিষিদ্ধ জঙ্গি দল জেএমবির পাঁচ সদস্যকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন রংপুরের বিশেষ জজ আদালত।

মঙ্গলবার ছয় আসামির মধ্যে কারাগারে থাকা পাঁচ আসামির উপস্থিতিতে জনাকীর্ণ বিচারকক্ষে রায় ঘোষণা করেন আদালতের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার।  

রায়কে ঘিরে আদালত চত্বরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সকাল সোয়া নয়টায় কারাগারে থাকা পাঁচ আসামিকে আদালতে আনা হয়। সাড়ে নয়টায় রায় পড়া শুরু করেন বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার। সোয়া এগারোটায় ৬২ পৃষ্ঠার রায় পড়া শেষে রায় ঘোষণা করেন তিনি।
সংঘবদ্ধ হয়ে একই উদ্দেশ্যে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রংপুরের পীরগাছা উপজেলার পশুয়া টাঙ্গাইলপাড়া এলাকার জেএমবির আঞ্চলিক কমান্ডার মাসুদ রানা ওরফে মন্ত্রী (৩৩), একই এলাকার জেএমবি সদস্য ইছাহাক আলী (৩৪), লিটন মিয়া (৩২), গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়ার চর এলাকার সাখাওয়াত হোসেন ওরফে রাহুল (৩০) এবং কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার মকর রামাল্লী এলাকার আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লবের (৩১) বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। এছাড়া প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করেন আদালত।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব পলাতক রয়েছেন। তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক ইব্রাহীম কবীর জানান, আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব গত বছরের জানুয়ারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত।

এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় কারাগারে আটক জেএমবি সদস্য আবু সাঈদকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক।

তবে আবু সাঈদ কাউনিয়া উপজেলায় মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা এবং রংপুরের বাহাই নেতা রুহুল আমীনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামী। কোনিও হত্যা মামলায় আবু সাঈদ খালাস পেলেও আপাতত তিনি মুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা।  
 
রায় ঘোষণার পর বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার বলেন, “দেশকে অস্থিতিশীল করার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করাই ছিল বিদেশী নাগরিক কুনিও হোশিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য। দেশের বিরুদ্ধে এমন জঘন্য অপরাধ করার জন্য পাঁচ আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি প্রাপ্য বলে আমি মনে করি”।   

এ মামলার অভিযোগপত্রে আরও দুজনের নাম ছিল। তাদের মধ্যে পলাতক জেএমবির সদস্য সাদ্দাম হোসেন ওরফে রাহুল গত ৫ জানুয়ারি রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় কাউন্টার টেরোরিজম পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এবং নজরুল ইসলাম ওরফে বাইক নজরুল ওরফে হাসান গত বছরের ২ অগাস্ট ভোরে রাজশাহীতে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।

দণ্ডপ্রাপ্ত মাসুদ রান ওরফে মন্ত্রী, ইছাহাক আলী, লিটন মিয়া, সাখাওয়াত হোসেন ওরফে রাহুল কাউনিয়া উপজেলায় মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা এবং বাহাই নেতা রুহুল আমীনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামি। আর আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব বাহাই নেতা হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগ পত্রভুক্ত আসামি।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা বলেন, “আমরা প্রত্যাশিত রায় পেয়েছি। এ রায়ের মাধ্যমে অপর জঙ্গিরা ধর্মের নামে মানুষ হত্যার মত অপরাধ থেকে বিরত থাকবেন”।  

আসামি পক্ষের আইনজীবী আবুল হোসেন তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “ন্যায্য বিচার পাইনি। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে”।

 
আসামিদের পরিবার যা বললেন,  মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মাসুদ রানা ওরফে মন্ত্রীর স্ত্রী আলেমা বেগম বলেন, অন্যায়ভাবে আমার স্বামীকে সাজা দেওয়া হয়েছে। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে কোনোদিন জড়িত ছিলেন না। ন্যায়বিচার পাইনি। আমরা শিগগিরই উচ্চ আদালতে আপিল করব। একই কথা বলেন মাসুদ রানার বড় বোন হনুফা খাতুন। তবে অন্য আসামিদের পরিবারের কেই কথা বলতে রাজি হননি।

বিচারের ১৭ মাস, ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবর সকালে রংপুর নগরীর মুন্সিপাড়ার ভাড়া বাড়ি থেকে রিকশায় করে কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউনিয়নের আলুটারি গ্রামে ঘাসের খামারে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন ৬৬ বছর বয়সী  হোশি কোনিও। ওই দিনই কাউনিয়া থানার তৎকালীন ওসি রেজাউল করিম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির নামে হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউনিয়া থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানী গত বছরের ৩ জুলাই জেএমবির আট সদস্যের বিরুদ্ধে রংপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে মামলাটি বিশেষ জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়। ৬০ কার্যদিবসে ৫৭জন সাক্ষির মধ্যে ৫৫ জনের সাক্ষ্য নেওয়ার মধ্যদিয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। দুই সাক্ষি ভারতে পালিয়ে যাওয়ায় আদালত সাক্ষ্য গ্রহণ শেষের ঘোষণা দেন। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামী সাখাওয়াতের পক্ষে একজন সাফাই সাক্ষি দেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ২৮ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য দিন ঠিক করে দেন বিচারক।

কোনিওকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই মাস ধরে: মামলার তদন্ত কর্মকর্তার বরাতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা বলেন, রংপুর নগরীর নুরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে আসামিরা দুই মাস ধরে হোশি কোনিওকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। আসামিরা ২০১৫ সালের ২ অগস্ট নূরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাসের পাশাপাশি একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা কেনেন। অটোরিকশায় করে তারা কোনিওর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেন। কোনিওকে প্রথম গুলি করেন মাসুদ রানা। গুলিটা কোনিওর গলায় লাগে। পরে মাসুদের সঙ্গী সাদ্দাম হোসেন ওরফে রাহুল  কোনিওর বুকে ও হাতে গুলি করেন। এতে ঘটনাস্থলেই কোনিও মারা যান।

ভালো লোক ছিলেন কোনিও: রংপুর নগরীর মুন্সীপাড়ার জাকারিয়া বালার জাপান প্রবাসী ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের সূত্র ধরে ২০১১ সাল থেকে রংপুরে যাতায়াত শুরু করেন কোনিও। সর্বশেষ ২০১৫ সালের ১ মে রংপুরে এসে জাকারিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন কোনিও। সেখানে থেকে কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউনিয়নের আলুটারি গ্রামে জাপানি কয়েল ঘাসের খামার করছিলেন কোনিও। আলুটারি গ্রামের মানুষ তাকে নিপাট ভদ্রলোক বলেই জানত। কারও সাথে দেখা হলে হেসে হেসে কথা বলতেন। ভাঙা ভাঙা বাংলায় সালাম দিতেন, কেউ সালাম দিলে তার জবাবও দিতেন।

কে এই কোনিও: উত্তর-পূর্ব জাপানের ইওয়াতে জেলার অধিবাসি কোনিও। সেখানে লেখাপড়া শেষে চলে আসেন তোচিগি শহরে। সেখানেই থাকতেন তিনি। কোনিও বিয়ে করেননি। তার বাবা-মা জীবিত নেই। ভাই-বোন আছেন কিনা সেটা জানা যায়নি বলে জানান কোনিও যে ভাড়িতে থাকতেন, তার মালিক জাকারিয়া বালা।   
 
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন কোনিও: নিহত হওয়ার আড়াই মাস আগে ১৫ জুলাই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া নাম নিয়েছিলেন কোনিও। যে বাড়িতে থাকতেন সেই বাড়ি সংলগ্ন মুন্সিপাড়া কাদেরিয়া জামে মসজিদের ইমাম সিদ্দিক হোসেন জানান, তার কাছেই কলেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন কোনিও। এরপর থেকে তিনি নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। ধর্মীয় বই পড়তেন।
রংপুরেই শেষ ঘুম: নিহত হওয়ার পর জাপান দূতাবাসের অনুরোধে ১২ অক্টোবর গভীর রাতে মুন্সিপাড়া কবরস্থানেই কোনিওকে দাফন করে স্থানীয় প্রশাসন। কবরস্থানের লাশ দাফনের রেজিস্ট্রারেও গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া নামেই লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ
অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ
'আমার বাসা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে' বিবিসিকে বললেন তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তা
'আমার বাসা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দিয়েছে' বিবিসিকে বললেন তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তা
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
মানবতার সেবা বিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য : সালেহউদ্দিন আহমেদ
মানবতার সেবা বিজ্ঞানের মূল উদ্দেশ্য : সালেহউদ্দিন আহমেদ
এসএসএফ'র প্রতি যে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এসএসএফ'র প্রতি যে আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এইচএসসি পরীক্ষায় যেসব ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে
এইচএসসি পরীক্ষায় যেসব ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল
দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত
নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন খাদ্যপণ্য কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় অনুমোদনহীন খাদ্যপণ্য কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় বিএনপির দুই নেতাকে কুপিয়ে জখম
পাকুন্দিয়ায় বিএনপির দুই নেতাকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
কক্সবাজারে ইয়াবা পাচার মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে পাহাড় ধসে একজনের প্রাণহানি
কক্সবাজারে পাহাড় ধসে একজনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টিতে আবারও পাহাড়ধসের শঙ্কা
রাঙামাটিতে টানা বৃষ্টিতে আবারও পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা