শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৩, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

হোশি কোনিও হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর:
অনলাইন ভার্সন
হোশি কোনিও হত্যা মামলায় পাঁচজনের ফাঁসি

জাপানি নাগরিক হোশি কোনিও হত্যা মামলায় নিষিদ্ধ জঙ্গি দল জেএমবির পাঁচ সদস্যকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন রংপুরের বিশেষ জজ আদালত।

মঙ্গলবার ছয় আসামির মধ্যে কারাগারে থাকা পাঁচ আসামির উপস্থিতিতে জনাকীর্ণ বিচারকক্ষে রায় ঘোষণা করেন আদালতের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার।  

রায়কে ঘিরে আদালত চত্বরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সকাল সোয়া নয়টায় কারাগারে থাকা পাঁচ আসামিকে আদালতে আনা হয়। সাড়ে নয়টায় রায় পড়া শুরু করেন বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার। সোয়া এগারোটায় ৬২ পৃষ্ঠার রায় পড়া শেষে রায় ঘোষণা করেন তিনি।
সংঘবদ্ধ হয়ে একই উদ্দেশ্যে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রংপুরের পীরগাছা উপজেলার পশুয়া টাঙ্গাইলপাড়া এলাকার জেএমবির আঞ্চলিক কমান্ডার মাসুদ রানা ওরফে মন্ত্রী (৩৩), একই এলাকার জেএমবি সদস্য ইছাহাক আলী (৩৪), লিটন মিয়া (৩২), গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়ার চর এলাকার সাখাওয়াত হোসেন ওরফে রাহুল (৩০) এবং কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার মকর রামাল্লী এলাকার আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লবের (৩১) বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। এছাড়া প্রত্যেক আসামির ২০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করেন আদালত।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব পলাতক রয়েছেন। তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবন্ধক ইব্রাহীম কবীর জানান, আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব গত বছরের জানুয়ারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুপস্থিত।

এছাড়া রাষ্ট্রপক্ষ অভিযোগ প্রমাণ করতে না পারায় কারাগারে আটক জেএমবি সদস্য আবু সাঈদকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক।

তবে আবু সাঈদ কাউনিয়া উপজেলায় মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা এবং রংপুরের বাহাই নেতা রুহুল আমীনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামী। কোনিও হত্যা মামলায় আবু সাঈদ খালাস পেলেও আপাতত তিনি মুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা।  
 
রায় ঘোষণার পর বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার বলেন, “দেশকে অস্থিতিশীল করার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করাই ছিল বিদেশী নাগরিক কুনিও হোশিকে হত্যার মূল উদ্দেশ্য। দেশের বিরুদ্ধে এমন জঘন্য অপরাধ করার জন্য পাঁচ আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি প্রাপ্য বলে আমি মনে করি”।   

এ মামলার অভিযোগপত্রে আরও দুজনের নাম ছিল। তাদের মধ্যে পলাতক জেএমবির সদস্য সাদ্দাম হোসেন ওরফে রাহুল গত ৫ জানুয়ারি রাতে ঢাকার মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় কাউন্টার টেরোরিজম পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এবং নজরুল ইসলাম ওরফে বাইক নজরুল ওরফে হাসান গত বছরের ২ অগাস্ট ভোরে রাজশাহীতে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।

দণ্ডপ্রাপ্ত মাসুদ রান ওরফে মন্ত্রী, ইছাহাক আলী, লিটন মিয়া, সাখাওয়াত হোসেন ওরফে রাহুল কাউনিয়া উপজেলায় মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা এবং বাহাই নেতা রুহুল আমীনকে গুলি করে হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামি। আর আহসান উল্লাহ আনসারী ওরফে বিপ্লব বাহাই নেতা হত্যা চেষ্টা মামলার অভিযোগ পত্রভুক্ত আসামি।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা বলেন, “আমরা প্রত্যাশিত রায় পেয়েছি। এ রায়ের মাধ্যমে অপর জঙ্গিরা ধর্মের নামে মানুষ হত্যার মত অপরাধ থেকে বিরত থাকবেন”।  

আসামি পক্ষের আইনজীবী আবুল হোসেন তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “ন্যায্য বিচার পাইনি। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে”।

 
আসামিদের পরিবার যা বললেন,  মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মাসুদ রানা ওরফে মন্ত্রীর স্ত্রী আলেমা বেগম বলেন, অন্যায়ভাবে আমার স্বামীকে সাজা দেওয়া হয়েছে। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে কোনোদিন জড়িত ছিলেন না। ন্যায়বিচার পাইনি। আমরা শিগগিরই উচ্চ আদালতে আপিল করব। একই কথা বলেন মাসুদ রানার বড় বোন হনুফা খাতুন। তবে অন্য আসামিদের পরিবারের কেই কথা বলতে রাজি হননি।

বিচারের ১৭ মাস, ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবর সকালে রংপুর নগরীর মুন্সিপাড়ার ভাড়া বাড়ি থেকে রিকশায় করে কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউনিয়নের আলুটারি গ্রামে ঘাসের খামারে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন ৬৬ বছর বয়সী  হোশি কোনিও। ওই দিনই কাউনিয়া থানার তৎকালীন ওসি রেজাউল করিম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির নামে হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউনিয়া থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানী গত বছরের ৩ জুলাই জেএমবির আট সদস্যের বিরুদ্ধে রংপুরের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে মামলাটি বিশেষ জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়। ৬০ কার্যদিবসে ৫৭জন সাক্ষির মধ্যে ৫৫ জনের সাক্ষ্য নেওয়ার মধ্যদিয়ে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। দুই সাক্ষি ভারতে পালিয়ে যাওয়ায় আদালত সাক্ষ্য গ্রহণ শেষের ঘোষণা দেন। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি আসামী সাখাওয়াতের পক্ষে একজন সাফাই সাক্ষি দেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে ২৮ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য দিন ঠিক করে দেন বিচারক।

কোনিওকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই মাস ধরে: মামলার তদন্ত কর্মকর্তার বরাতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা বলেন, রংপুর নগরীর নুরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে আসামিরা দুই মাস ধরে হোশি কোনিওকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। আসামিরা ২০১৫ সালের ২ অগস্ট নূরপুরে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাসের পাশাপাশি একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা কেনেন। অটোরিকশায় করে তারা কোনিওর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেন। কোনিওকে প্রথম গুলি করেন মাসুদ রানা। গুলিটা কোনিওর গলায় লাগে। পরে মাসুদের সঙ্গী সাদ্দাম হোসেন ওরফে রাহুল  কোনিওর বুকে ও হাতে গুলি করেন। এতে ঘটনাস্থলেই কোনিও মারা যান।

ভালো লোক ছিলেন কোনিও: রংপুর নগরীর মুন্সীপাড়ার জাকারিয়া বালার জাপান প্রবাসী ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের সূত্র ধরে ২০১১ সাল থেকে রংপুরে যাতায়াত শুরু করেন কোনিও। সর্বশেষ ২০১৫ সালের ১ মে রংপুরে এসে জাকারিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন কোনিও। সেখানে থেকে কাউনিয়া উপজেলার সারাই ইউনিয়নের আলুটারি গ্রামে জাপানি কয়েল ঘাসের খামার করছিলেন কোনিও। আলুটারি গ্রামের মানুষ তাকে নিপাট ভদ্রলোক বলেই জানত। কারও সাথে দেখা হলে হেসে হেসে কথা বলতেন। ভাঙা ভাঙা বাংলায় সালাম দিতেন, কেউ সালাম দিলে তার জবাবও দিতেন।

কে এই কোনিও: উত্তর-পূর্ব জাপানের ইওয়াতে জেলার অধিবাসি কোনিও। সেখানে লেখাপড়া শেষে চলে আসেন তোচিগি শহরে। সেখানেই থাকতেন তিনি। কোনিও বিয়ে করেননি। তার বাবা-মা জীবিত নেই। ভাই-বোন আছেন কিনা সেটা জানা যায়নি বলে জানান কোনিও যে ভাড়িতে থাকতেন, তার মালিক জাকারিয়া বালা।   
 
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন কোনিও: নিহত হওয়ার আড়াই মাস আগে ১৫ জুলাই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া নাম নিয়েছিলেন কোনিও। যে বাড়িতে থাকতেন সেই বাড়ি সংলগ্ন মুন্সিপাড়া কাদেরিয়া জামে মসজিদের ইমাম সিদ্দিক হোসেন জানান, তার কাছেই কলেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন কোনিও। এরপর থেকে তিনি নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। ধর্মীয় বই পড়তেন।
রংপুরেই শেষ ঘুম: নিহত হওয়ার পর জাপান দূতাবাসের অনুরোধে ১২ অক্টোবর গভীর রাতে মুন্সিপাড়া কবরস্থানেই কোনিওকে দাফন করে স্থানীয় প্রশাসন। কবরস্থানের লাশ দাফনের রেজিস্ট্রারেও গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া নামেই লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
সর্বশেষ খবর
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কিশোরগঞ্জে সাংবাদিক আতাউস সামাদের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে ই-লার্নিং এন্ড আর্নিং প্রকল্পের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল
তীব্র বিক্ষোভের মুখে পূর্ব তিমুরে আজীবন পেনশন বাতিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ
রাজবাড়ীতে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুরে ভৈরব নদে নিখোঁজের ১৮ ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’
‘বাড়তি শুল্ক আরোপে কাজ হচ্ছে, ভারত চাপ দিচ্ছে রাশিয়াকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৩ জঙ্গি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিকে ১.২ বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বাবা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজায় টানা ৯ দিন বাংলাবান্ধায় আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক
মেহেরপুরে ভারতীয় ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’
যুক্তরাষ্ট্রে আঘাত হানতে সক্ষম উত্তর কোরিয়ার দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ‘চূড়ান্ত পর্যায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা