শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৯, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

সন্তানের সঙ্গে মায়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার আহ্বান প্রধামন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সন্তানের সঙ্গে মায়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ার আহ্বান প্রধামন্ত্রীর

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তার জিরো টলারেন্স নীতি পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সন্তানের সঙ্গে মায়েদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। যাতে করে আর কেউ সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকাসক্তির পথে না যায়। সন্তানের জন্য সব থেকে বড়ো বন্ধু হবেন ‘মা’। মা’য়ের কাছে সন্তান যেন নির্দ্বিধায় তার যে কোন সমস্যার কথা বলতে পারে সেই ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার রাজধানীর ফার্মগেটস্থ বাংলাদেশ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশেষ সম্মেলনে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, একটা কথা মা-বোনদের বলে রাখি- বাংলাদেশে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের কোন স্থান নাই। মাদকাসক্তি থেকে সন্তানদের রক্ষা করতে হবে। এ জন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে এবং যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আর ছেলে-মেয়েরা যেন লেখাপড়া শিখে মানুষের মত মানুষ হয় সেদিকে দৃষ্টি দিতে হবে।'


অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আশরাফুননেছা মোশাররফ। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতু ও পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

প্রধানমন্ত্রী নারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, নিজেদেরকে কখনও অপাংতেয় ভাবা যাবে না। প্রত্যেকটি মানুষেরই কর্মদক্ষতা আছে, কর্মক্ষমতা আছে। যার যেটুকু আছে সেটা দেশের কাজে লাগাতে হবে।

সম্মেলনের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা এবং দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। প্রধানমন্ত্রী শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। এরপর সাংস্কৃতিক সমন্বয় পরিষদের শিল্পীদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই শোক প্রস্তাব পাঠ করেন মহিলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শিরিন রোকসানা।

এরপরই শোক প্রস্তাবে আনা নিহতদের, একাত্তরের শহীদ এবং সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আত্মাহুতি দানকারী সকল শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।

সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক ও মহিলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সাফিয়া খাতুন স্বাগত বক্তৃতা করেন। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা ও শিশু বিষয়ক সম্পাদক ফজিলাতুননেছা ইন্দিরা এমপি। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পিনু খান এমপি।

শেখ হাসিনা নারীদের উদ্দেশ্যে বলেন, অত্যন্ত দুঃখের বিষয় সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নারীরাও কোন কোন ক্ষেত্রে সম্পৃক্ত হয়ে যাচ্ছে। মেয়েরা মায়ের জাত আর ইসলাম শান্তির ধর্ম। মানুষ হত্যা করে কীভাবে তারা ইসলাম ধর্ম পালন করছে আমি জানি না। যারা এরকম নিরীহ মানুষ হত্যা করবে তাদের স্থান কখনও বেহেশেতে হতে পারে না। মানুষ হত্যা মহাপাপ, মানুষ হত্যাকারীর স্থান হবে দোজখে।

তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যেকটি নেতা-কর্মী, ভাই-বোনদের আমি বলব আপনারা বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যারা এসেছেন- তারা নিজ নিজ পরিবারে লক্ষ্য রাখবেন। ছেলে-মেয়রা কোথায় যায় এবং কার সঙ্গে মেশে, কী করে, পড়াশোনা ঠিকমতো করছে কিনা, স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত যাচ্ছে কিনা, তার খবর রাখবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর আপনারা দেখেছেন তাদের অত্যাচার-নির্যাতনের মাত্রা কোথায় চলে গিয়েছিল। সারাদেশে ৩ হাজার ৩৩৬ জন অগ্নিদগ্ধ এবং সাড়ে ৩শ’ জনকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়। স্কুল ছাত্র অনিক আর হৃদয়কে আমি চিকিৎসা করাচ্ছি। যতই চিকিৎসা করাই তাদের দেখলে কষ্ট লাগে- বোমার আঘাতে তাদের সৃষ্ট ক্ষত সারাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে। ৬ বছরের শিশু রুপা, অন্তঃস্বত্তা নারী মনোয়ারা বেগম, স্কুল শিক্ষিকা শামসুন্নাহার ঝর্ণাও বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস থেকে রেহাই পায়নি।

প্রধানমন্ত্রী ২০০১ সালের পর বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতার চিত্র তুলে ধরে বলেন, ভোলার লালমোহন ও আশাপাশের গ্রামে ১০ বছরের শিশু থেকে ৬৫ বছরের বৃদ্ধ কেউ বিএনপি-জামায়াতের অত্যাচার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। পাক হানাদারবাহিনীর মতই তারা বর্বর সন্ত্রাস-নির্যাতন চালিয়েছে।

তিনি বলেন, রাজশাহীর ৭ বছরের শিশু রজুফা ধর্ষিত হয়েছে। নেত্রকোনাতেও নারীদের ওপর নির্যাতন হয়েছে, রাজশাহীতে মহিমা আত্মহত্যা করেছে। খুলনায় রুমাকে তুলে আনতে গেলে সে আত্মহত্যা করে ইজ্জত রক্ষা করেছে।

শেখ হাসিনা বলেন, রংপুরের নিসবেদগঞ্জে, যারা তীর ধনুক নিয়ে এক সময় পাক পানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল তারাও ভয়াবহ সন্ত্রাস, নির্যাতন ও পাশবিকতার শিকার হয়েছে। বসতবাড়ি দখল করে রাতারাতি পুকুর কেটে বসতবাড়ি নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। পুকুরের পাশে চুলা দেখতে পেয়ে সেটি যে বসতবাড়ি ছিল তা চিহ্নিত করা গেছে।

তিনি আরো বলেন, মাদারিপুরে ২ বছরের শিশু রোকসানাকে মায়ের কোল থেকে কেড়ে নিয়ে চুলায় নিক্ষেপ করে হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ বছরগুলোতেও একই কায়দায় জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে নির্যাতন করেছে জামায়াত-বিএনপি’র সন্ত্রাসীরা। একদিকে জাতীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে। অন্যদিকে, মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে।

‘সেই দৃশ্যতো এখনো চোখে ভাসে। সেই যন্ত্রনা নিয়ে এখনো অনেকে বেঁচে আছেন,’ বলেন প্রধানমন্ত্রী।

সম্মেলন উপলক্ষে সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মার্চ মাস আমাদের স্বাধীনতার মাস। এই মাসেই জাতির পিতা ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে ঘোষণা দেন ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।' আবার এই মাসের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু জন্মগ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রত্যেক ঘরে যে দুর্গ গড়ে তোলার নির্দেশ দিয়েছিলেন সেই দুর্গই গড়ে তোলেন বাংলার নারী সমাজ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের দিনে আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি আমার মা বেগম ফজিলাতুননেছা মুুজিবের কথা। তিনি ছিলেন জাতির পিতার ছায়াসঙ্গী। কারাগারে থাকার সময় এক হাতে সংসার সামলে জাতির পিতার মামলা পরিচালনা করা, সংগঠন চালানো আবার আন্দোলন জমিয়ে তোলা- সবই করেছেন একহাতে।

‘বিশ্বে যা কিছু মহান চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’ মায়ের সম্পর্কে বলতে গিয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা থেকে এই অংশটি উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটা সমাজ গড়ে তুলতে হলে সমাজের সকলের জন্যই সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগই বাংলাদেশের একমাত্র সংগঠন যেখানে গঠনতন্ত্র এবং ঘোষণাপত্রেও নারীর অধিকার নিশ্চিত করা হয়।

স্থানীয় সরকারের সকল পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার তথ্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় সংসদে বর্তমানে ২১ জন সরাসরি নির্বাচিত নারী সদস্য এবং সংরক্ষিত আসনে ৫০ জন প্রতিনিধি রয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় দেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে নারী উন্নয়নে তার সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের চিত্র তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় তার রাজনৈতিক অঙ্গীকার ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, উন্নত-সমৃদ্ধ সোনারবাংলা গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

তিনি উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় আওয়ামী লীগ যেন পুনরায় সরকার গঠনে সক্ষম হয় সে জন্য মহিলা আওয়ামী লীগের সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি তার সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পর্কে দেশবাসীকে বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে গিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের অবহিত করার আহবান জানান।

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
রিমান্ড শেষে কারাগারে অভিনেতা সিদ্দিক
রিমান্ড শেষে কারাগারে অভিনেতা সিদ্দিক
নতুন মামলায় গান বাংলার তাপসসহ গ্রেফতার ৪
নতুন মামলায় গান বাংলার তাপসসহ গ্রেফতার ৪
ভারত ও পাকিস্তানকে সংযত হওয়ার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারত ও পাকিস্তানকে সংযত হওয়ার আহ্বান বাংলাদেশের
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শূন্যে নামিয়ে আনতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শূন্যে নামিয়ে আনতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ জরুরি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে বদলি
সর্বশেষ খবর
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের দেয়াল টপকে হাজতির পালানোর চেষ্টা, ভিডিও ভাইরাল
কারাগারের দেয়াল টপকে হাজতির পালানোর চেষ্টা, ভিডিও ভাইরাল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর মরদেহ উদ্ধার
নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে মামলার আসামি গ্রেফতার
যশোরে মামলার আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের হানা
নেত্রকোনা বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের হানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেহেরপুর বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
মেহেরপুর বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মশালা থেকে সরিয়ে নেওয়া হল পাঞ্জাব বনাম মুম্বাই ম্যাচ
ধর্মশালা থেকে সরিয়ে নেওয়া হল পাঞ্জাব বনাম মুম্বাই ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
পাবনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া
‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে দুই দেশের তারকাদের ত্রিমুখী প্রতিক্রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লে-অফ স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে আজ চেন্নাইয়ের মুখোমুখি কলকাতা
প্লে-অফ স্বপ্ন টিকিয়ে রাখতে আজ চেন্নাইয়ের মুখোমুখি কলকাতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোড়া খুন মামলার আসামি ৫ দিনের রিমান্ডে
জোড়া খুন মামলার আসামি ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা
ববি উপাচার্যের বাসভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ইইউ’র সহযোগিতা চায় ইউজিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে থাকা বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ
ভারতে থাকা বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ