শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

সূচনা বক্তব্যে সিইসির মুখে এবার আওয়ামী লীগের প্রশংসা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সূচনা বক্তব্যে সিইসির মুখে এবার আওয়ামী লীগের প্রশংসা

বিএনপি'র সঙ্গে সংলাপে জিয়াউর রহমান ও দলটির ভূয়সী প্রশংসা করে রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝড় তোলা প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার মুখে এবার শোনা গেল আওয়ামী লীগের প্রশংসা। ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা বলেছেন, দেশের সব অর্জন আওয়ামী লীগের হাত ধরেই এসেছে। দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে রয়েছে।

সেই সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ টেনে প্রাচীনতম দলটির বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরেন সিইসি। বুধবার সকালে নির্বাচন কমিশনে সংলাপের স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন সিইসি।

এসময় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, উপদেষ্টা এইচ টি ইমামসহ সংলাপে অংশ নেওয়া অনেকের চোখে-মুখে 'স্বস্তির হাসি' দেখা গেছে। ২১ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ সংলাপে অংশ নেয় সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে। সিইসির বক্তব্যের সময় আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদের 'স্বস্তির চেহারা' দেখে চার নির্বাচন কমিশনারের চোখে মুখেও ছিল 'প্রশান্তির ছাপ'। 

বিএনপির সঙ্গে সংলাপে জিয়ার গুণগান করায় তা নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের অনেকের সমালোচনার মুখে পড়তে হয় সিইসিকে। এ অবস্থায় বুধবারের সংলাপে আওয়ামী লীগ নিয়ে সিইসি কী বলেন তা নিয়ে আগ্রহ ছিল সবার। বিষয়টি মাথায় নিয়ে মঙ্গলবারই সন্ধ্যায় সিইসি ও চার নির্বাচন কমিশনার একদফা বৈঠক করে আওয়ামী লীগের সামনে কীভাবে নিজেদের উপস্থাপন করবেন।

বুধবার সকাল ১১টায় স্বাগত বক্তব্যের শুরুতে 'অনেক ব্যাখ্যার সুরেই' সিইসি বলেছেন, যে কোনো দলের সঙ্গে সংলাপের আগে সংশ্লিষ্ট দলের প্রোফাইল তুলে ধরা হয়। এ ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রসঙ্গ তুলে ধরছেন বলে উল্লেখ করেন।

পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ হিসেবে আত্মপ্রকাশ থেকে হালের আওয়ামী লীগের উন্নয়নের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে প্রায় ৯ মিনিট বক্তব্য রাখেন কে এম নূরুল হুদা।
সিইসি জানান, 'দেশের প্রাচীন ও ঐতিহাসিক দল আওয়ামী লীগ।' 

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, ইয়ার মোহাম্মদ খান, শামসুল হক, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বর্তমান সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো নিবেদিত নেতার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। ৫২ ভাষা আন্দোলন, ৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণ-আন্দোলন, যা ছাত্র আন্দোলন হিসাবে আমরা জানি; তখনকার সফল নেতারা এখানে রয়েছেন।৭০ এর জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বহু অর্জন, বহুমুখী, গণমুখী সকল আন্দোলন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের ফসল।৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম..বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কন করে দিয়েছে।

সিইসি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হুকুমে এবং এখানে যারা উপস্থিত হয়েছেন তাদের অনেকের অনুপ্রেরণায়, নির্দেশে, পরিচালনায় আমরা তরুণ সন্তানেরা বুকে গ্রেনেড ও কাঁধে অস্ত্র নিয়ে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছি। ঐতিহাসিক সব সফল আন্দোলন আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে। ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে বঙ্গবন্ধু সম্পূর্ণ ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি দেশ গঠনের দায়িত্ব কাঁধে নেন। এক বছরের কম সময়ের মধ্যে দেশকে একটি সংবিধান উপহার দেন; কূটনৈতিক সাফল্যে বহুদেশের আনকূল্য, সমর্থন অর্জন করেন। নির্বাচন কমিশন গঠন করেন, ১৯৭৩ সালে জাতিকে প্রথম সংসদ নির্বাচন উপহার দেন এবং স্বাধীন দেশে প্রথম সংসদীয় সরকার গঠন করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করার হয়। ১৯৭৪ সালের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেন। ১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্ট কালো রাতে জাতির জনকের সপরিবারের হত্যার মধ্য দিয়ে জাতির কালো অধ্যায়ের সূচনা হয়।

বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বরণের পর দলটির কঠিন পরিস্থিতির কথাও তুলে ধরেন সিইসি। জাতীয় চার নেতা হত্যার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি বলেন, জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৮১ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। বহু বাধা বিপত্তি, প্রতিকূলতা, ভয়ঙ্কর সব পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে দলকে সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী।স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ছয় বছরের মাথায় ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদে নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী লীগ।ওই নির্বাচনে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। শেখ হাসিনা  মুসলিম বিশ্বের প্রথম মহিলা বিরোধী দলীয় নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০৮ ও ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদে নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেন এবং রায় কার্যকর করেন। আওয়ামী লীগ দেশকে উন্নয়নের মহাসড়কে তুলে দিয়েছে। উন্নয়নের প্রতিটি খাতে শিক্ষা, সামাজিক, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রসার, পরিবেশ সংরক্ষণ আজ বিশ্ব ধরিত্রীর মুকুট প্রধানমন্ত্রীর মাথায়। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে কূটনৈতিক সমাধান অর্জন বিশ্ব মাতৃকার আসনে সমাসীন প্রধানমন্ত্রী। ইসির আইন-বিধি বিধানের প্রায় সবগুলোই আওয়ামী লীগের আমলে তৈরি করা। বর্তমান ইসি আজ বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বেশি স্বাধীনতা ভোগ করে। যা আওয়ামী লীগ সরকারই প্রদান করেছে। এখানে উপস্থিত অনেকের কাছ থেকে আগের অনেক পর্যােয়ে শিক্ষা, দীক্ষা, সাহস, অনুপ্রেরণা পেয়েছি। অনেকের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করেছি। আজ ভিন্ন পরিস্থিতিতে ইসির দায়িত্ব পালনে আপনাদের সহযোগিতা, পরামর্শ, সুপারিশ কীভাবে নেওয়া যায়; সাহস পুঁজি করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনা করতে সে সহযোগিতা পেতেই আজকের এ সংলাপ আয়োজন ও প্রয়োজন। আওয়ামী লীগের সুপারিশ ইসির সামনে এগিয়ে যেতে ও সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠানে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।

গত ররিবার বিএনপির সঙ্গে সংলাপে সূচনা বক্তব্যে দলটির প্রশংসা করেন সিইসি। তিনি জিয়াউর রহমানকে 'বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা' বলেও উল্লেখ করেন। এজন্য কড়া সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। এই বক্তব্যের জন‌্য সিইসি'র পদত্যাগ দাবি করেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।

বিডি প্রতিদিন/১৮ অক্টোবর, ২০১৭/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
জাতিসংঘ মহাসচিবের জলবায়ু পরিবর্তন যুব উপদেষ্টা পরিষদে বাংলাদেশের ফারজানা
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
মাদরাসা এমপিওভুক্তি নিয়ে সুখবর দিলেন সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সানওয়ে গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে টটেনহ্যামকে হারিয়ে সুপার কাপ জিতল পিএসজি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ
মুরগির খামারের পাশে মিলল অটোরিকশাচালকের লাশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার
বরগুনায় ইয়াবাসহ দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড
ক্লাস ফাঁকি দিয়ে দেয়াল টপকাতেই হাতে ঢুকল রড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে বসতঘর থেকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু
কুমিল্লায় বিষাক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা