শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

যে কারণে রংপুরে আওয়ামী লীগের ভয়াবহ বিপর্যয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে রংপুরে আওয়ামী লীগের ভয়াবহ বিপর্যয়

হিসাব-নিকাশ চলছে কী কারণে ভয়াবহ ফল বিপর্যয় হয়েছে রংপুর সিটিতে আওয়ামী লীগের। সব প্রার্থীর চেয়ে মোট ভোটে চমক দেখিয়েছেন জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। বিএনপি আগে থেকেই রংপুরে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী ছিল না। কিন্তু আওয়ামী লীগের সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু টানা পাঁচ বছর মেয়রের দায়িত্ব পালন করেন। কুমিল্লার পর রংপুরের এ হার নিয়ে দলের একটি গ্রুপ নিজেদের অন্যভাবে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও বাস্তবতা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা। 

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকারের গোছানো নির্বাচনী পরিকল্পনার অভাব, জাতীয় পর্যায়ে টানা ক্ষমতায় থাকার কারণে সার্বিক সরকারবিরোধী সেন্টিমেন্ট, রংপুরে ঝন্টুর পরিকল্পিত উন্নয়ন না করা, সাধারণ মানুষের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার ও দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব ফল বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ। কয়েক বছর ধরে সংগঠনের দিকে নজর দেওয়ার চেয়ে স্থানীয় নেতারা অভ্যন্তরীণ বিরোধে বেশি সময় কাটিয়েছেন। মেয়র পদে নিত্যনতুন ভোগবিলাসী প্রার্থীদের আনাগোনা, হেলিকপ্টার নিয়ে ওড়াউড়ি, নায়ক-নায়িকাদের নাচানাচি দলের ভিতরে সংকট তৈরি করেছিল। যার বিরূপ প্রভাব মেয়র নির্বাচনে পড়ে। রংপুর আওয়ামী লীগের একজন নেতা বলেন, ঝন্টুর বিরুদ্ধে দলের কারা কাজ করেছেন তাও বের করতে হবে। যারা পরিকল্পিতভাবেই আওয়ামী লীগকে ডুবিয়েছেন তাদের কথা দলের নীতিনির্ধারক মহল জানে। 

এর বিপরীতে জাতীয় পার্টির মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা খুবই জনপ্রিয় প্রার্থী। গত মেয়র নির্বাচনে তিনি দলের মনোনয়ন পাননি। তার পরও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিলেন। এ কারণে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এবার তার ভাতিজাকে বাদ দিয়ে তাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় একটি টিম দলের গ্রুপিং বন্ধে সক্ষম হলেও আওয়ামী লীগ তা পারেনি। বরং আওয়ামী লীগের গ্রুপিং সর্বনাশ ডেকে আনে। 

কুমিল্লার পর রংপুরের বিপর্যয় আগামী সিটি নির্বাচনগুলোয় পড়বে না আওয়ামী লীগ নেতারা এমনটি মনে করলেও পর্যবেক্ষকদের মধ্যে উৎকণ্ঠা রয়েছে। অনেকে মনে করেন, রংপুর আর কুমিল্লা থেকে শিক্ষা না নিলে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব সরকারি দলে পড়তে পারে। এদিকে আমাদের রংপুর প্রতিনিধি শাহজাদা মিয়া আজাদ জানান, পাঁচ বছর মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে রংপুর সিটি এলাকায় চোখে পড়ার মতো উন্নয়ন করেছিলেন সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।

সিটি এলাকায় আওয়ামী লীগেরও ৫০-৬০ হাজার ভোট রয়েছে। ৬০ হাজার ভোট রয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়ের। নিজেরও ৪০ হাজারের বেশি পকেট ভোট রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন ঝন্টু। এত ভোট, এত উন্নয়ন কোনোটাই নৌকার জয়ের পালে হাওয়া লাগাতে সহায়তা করেনি। বরং নৌকার ভরাডুবি হয়েছে। ৯৮ হাজার ৯৮ ভোটের ব্যবধানে ঝন্টুকে পরাজিত করে নগর পিতা হলেন জাতীয় পার্টির মোস্তফা। সিটির প্রথম নির্বাচনে নাগরিক কমিটির প্রার্থী হয়ে ঝন্টু ২৮ হাজারের বেশি ভোটে মোস্তফাকে পরাজিত করে মেয়র হয়েছিলেন। তখন ঝন্টু পেয়েছিলেন ১ লাখ ৬ হাজার ২৫৫ ভোট। আর মোস্তফা ৭৭ হাজার ৮০৫ ভোট। আর এবার ঝন্টু পেয়েছেন ৬২ হাজার ৪০০ এবং মোস্তফা ১ লাখ ৬০ হাজার ৪৮৯ ভোট। 

কেন এমন হলো— নৌকাডুবির কারণ খুঁজতে গিয়ে দুটি কারণ উঠে এসেছে। বেশির ভাগ নগরবাসী মনে করেন, মানুষের সঙ্গে ঝন্টুর খারাপ আচরণই নৌকার জন্য কাল হয়েছে। আবার কেউ বলছেন ঝন্টুকে নৌকা প্রতীক দেওয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ সক্রিয়ভাবে তার পক্ষে কাজ করেনি। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের যে ১৩ নেতা মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন তারা ঝন্টুর পক্ষে গণসংযোগে অংশ নিলেও তা ছিল ‘লোক দেখানো’। ওই নেতারা ঝন্টুকে মনেপ্রাণে মেনে নিতে পারছিলেন না। ঝন্টুকে হারানোর পেছনে তারাও অনুঘটকের কাজ করেছেন। 

সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) রংপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মলয় কিশোর ভট্টাচার্য বলেন, ‘জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক। তারা জনপ্রতিনিধিদের কাছ থেকে অর্থ-সম্পদ চায় না। তারা চায় জনপ্রতিনিধি হবেন জনবান্ধব। তাদের কাছ থেকে ভালো আচরণ, সম্মান আশা করে সবাই। ঝন্টু সাহেব তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে ঝন্টুর পাশাপাশি নৌকার পরাজয় হয়েছে বলে আমি মনে করি।’ বাংলাদেশ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস) রংপুর জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ আবদুল ওয়াহেদ মিঞা বলেন, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সাহেব দীর্ঘদিন রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন। ২৬ বছর ধরে রংপুর সদর আসনের এমপি। তিনি কোনো উন্নয়ন করেননি। সিটিতে যত উন্নয়ন হয়েছে তা গত ১০ বছরে হয়েছে। পাঁচ বছরে ২০৩ বর্গকিলোমিটার আয়তনের সিটি করপোরেশনে সব সমস্যা সমাধান করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। মেয়র ঝন্টু অনেক উন্নয়ন করেছেন। এর পরও মানুষ নৌকার ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল কেন? আমি মনে করি, এর পেছনে দুটি কারণ— একটি হলো ঝন্টু সাহেবের খারাপ আচরণ। মানুষ তার কাছ থেকে ভালো আচরণ পায় না। মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তিনি মানুষকে মানুষ মনে করতেন না। যে কারণে এবারের ভোট তার জন্য কাল হয়েছে। আর দ্বিতীয় কারণ হলো আওয়ামী লীগ ঝন্টু সাহেবকে মনোনয়ন দিয়েছে ঠিকই কিন্তু ভোটের মাঠে স্থানীয় আওয়ামী লীগকে তার পক্ষে কোমর বেঁধে কাজ করতে দেখা যায়নি। দলীয় প্রার্থীকে জয়ী করে আনার জন্য ভোটের যত রকম কৌশল রয়েছে তা প্রয়োগ করা হয়নি। স্থানীয় নেতারা দায়সারাভাবে কাজ করেছেন। ফলে ভোটাররা লাঙ্গলের ওপর আস্থা রেখেছেন।’ 

জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোতাহার হোসেন মণ্ডল মওলা বলেন, ‘আমাদের প্রার্থী ঝন্টু ভাইয়ের পক্ষে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেছি। আমি দেখেছি মানুষ নৌকাকে ভোট দিতে চায়, ঝন্টু সাহেবের আচরণে তারা তার প্রতি ভীষণ ক্ষুব্ধ। কিছুতেই ভোটারদের সমর্থন আদায় করা যাচ্ছিল না। এ ছাড়া আমাদেরও যে গাফিলতি ছিল না তা নয়, আমরা অনেকেই একনিষ্ঠ হয়ে কাজ করতে পারিনি।’ ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চব্বিশ হাজারী এলাকার ভোটার রায়হানুল কবীর, আশরাফুল আলমসহ বেশ কয়েকজন বলেন, ‘গত নির্বাচনে আমরা এলাকার মানুষ ঝন্টুর পক্ষে কাজ করেছিলাম। চব্বিশ হাজারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২ হাজার ৯০০ ভোটের মধ্যে ঝন্টু পেয়েছিলেন ১ হাজার ৭০০। এবার পেয়েছেন মাত্র ৩৪৪ ভোট। গতবার মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর আমরা তার অফিসে এলাকার একটা উন্নয়নকাজের জন্য গিয়েছিলাম। তিনি আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বের করে দিয়েছিলেন। ভোটে তার ফলও পেয়েছেন। এলাকার মানুষ লাঙ্গলে ভোট দিয়েছে।’

বিডি প্রতিদিন/২৩ ডিসেম্বর ২০১৭/ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
এনবিআর-বিআইডব্লিউটিএ’র টানাপোড়েন থাকবে না : নৌ উপদেষ্টা
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে বৃষ্টির মধ্যেও শাহবাগ অবরোধ
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৬১
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর : জুলাইয়ের বেতন দেরিতে পাবেন শিক্ষক-কর্মচারীরা
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
২০ শতাংশ শুল্ক সরকারের আরেকটি সফলতা : আসিফ নজরুল
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
আমরা বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছি : খলিলুর রহমান
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ১৭ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত
ওভালে ব্যাটিং বিপর্যয়ে ২২৪ রানে থামল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি
প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কহার কমায় স্বস্তিতে বাংলাদেশ : বিজিএমইএ সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?
ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রহস্যময় পোস্ট, রাজনীতিতে নামছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪
কুয়াকাটা সৈকত থেকে ১ জেলের লাশ উদ্ধার, নিখোঁজ ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’
‘সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের ৩ কি.মি. রাস্তা দ্রুত নির্মাণ করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা
টানা বৃষ্টির মধ্যেও বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ১৩৮
ডেঙ্গুতে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ১৩৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে