শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৩, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

রায় ও ভাঙন আতঙ্কে বিএনপি

কর্মীদের চোখ খালেদা তারেকের দিকে
শফিউল আলম দোলন
অনলাইন ভার্সন
রায় ও ভাঙন আতঙ্কে বিএনপি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মামলার রায় ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে বিএনপির ভিতরে চলছে নানামুখী আলোচনা। শুধু তাই নয়, এক ধরনের আতঙ্কও তৈরি হয়েছে। যদিও দলীয় নেতারা বলছেন, আতঙ্কের কিছু নেই। যে কোনো মূল্যে দলীয় ঐক্য ধরে রাখা হবে। চেয়ারপারসনের সাজা হলে সরকারবিরোধী একক আন্দোলনে যাবে বিএনপি। কোথাও কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। যারা দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে তারা চিরতরে হারিয়ে যাবে। অতীতেও অনেকেই এমন করেছিল। আজ তারা কোথাও নেই। সংকট মোকাবিলা করেই বিএনপি আগামীর রাজনীতি করবে। তারপরও ত্যাগী নেতারা মনে করেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির ভিতরে অন্তর্কলহ সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। বিশেষ করে দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দুটি মামলার গতি বাড়ায় এ আশঙ্কা জোরালো হচ্ছে। বিএনপির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৯ ডিসেম্বর ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচি যেসব নেতার জন্য সফল হয়নি বলে দলে আলোচনা আছে, তাদের দিকেই সন্দেহের দৃষ্টি। এরা সরকারের কাছ থেকে নানা সুবিধা নিয়ে বিএনপিকে আবারও ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যেতে চাচ্ছে। বিএনপি ঘরানার বুদ্ধিজীবীরাও দল ভাঙার বিষয়টি উড়িয়ে দিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণতন্ত্র যখন সমাজের ভিতরে শিকড় গাড়তে পারেনি, তখন অন্যভাবে হলেও দলটাকে (বিএনপিকে) ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টা হতেই পারে। আর তা নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মী, সমর্থক সবাই উদ্বেগ ও আতঙ্কে আছেন। গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দল ভাঙার চেষ্টা হতেই পারে। অতীতেও হয়েছে। নেতা-কর্মীরাও উদ্বিগ্ন এবং আতঙ্কিত। তবে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে কিছুই হবে না। আমার বিশ্বাস, শেষ পর্যন্ত বিএনপিকে কেউ ভাঙতে পারবে না।’  নাম প্রকাশ না করে বিএনপির কয়েকজন নেতা জানান, কেন্দ্রীয় অনেক নেতার মধ্যেই হঠাৎ আবার সরকার প্রীতি বেড়ে গেছে। তারা নানা কায়দায় চেষ্টা করছেন, দলীয় সিদ্ধান্তগুলো সরকারের অনুকূলে নিতে। এমনকি তারা আর্থিকসহ নানা সুযোগ-সুবিধার প্রস্তাবও দিচ্ছেন কিছু নেতাকে। যারা তাদের কথা শুনছেন না, তাদের নানারকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। নতুন করে মামলা-মোকদ্দমা দেওয়া শুরু হয়েছে। এরাই ২০১৩ সালের ১৯ ডিসেম্বর কৌশলে বেগম খালেদা জিয়াকে দিয়ে ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ কর্মসূচি ডেকে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের ঢাকায় এনে বিপদে ফেলেছিলেন। সেই ব্যক্তিরা এবারও মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে দলকে বিপদে ফেলার জন্য তত্পর হয়ে ওঠেছেন। এ প্রক্রিয়ায় দলের স্থায়ী কমিটির দু-একজন সদস্যসহ কেন্দ্রীয় কমিটির ডজন খানেক নেতা জড়িত থাকার কথা দলে আলোচনা আছে। এ ছাড়া চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ের দুজন বিতর্কিত কর্মকর্তাও এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দল ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সূত্রে জানা গেছে। বেগম খালেদা জিয়াকে মামলার চাপ দিয়ে সরকারের প্রস্তাবগুলোতে রাজি করাতে না পারলে শেষ পর্যন্ত তাকে অন্তরীণ করে হলেও সরকারি এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চান তারা। এদের কেউ কেউ আগামী সংসদের বিরোধী দলের নেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বলে নেতা-কর্মীরা ধারণা করছেন।

এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কারা কী করছেন, জানি না। তবে জন্মের পর থেকেই বিএনপির বিরুদ্ধে বার বার ষড়যন্ত্র হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত কেউই সফল হয়নি। এ সরকারও ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সফল হবে না। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে দল ভাঙার যত চেষ্টাই করা হোক না কেন, তা কখনোই সফল হবে না। অতীতেও তারা অনেক চেষ্টা করেছে, ওয়ান-ইলেভেন এর সময়ও করেছে, পারেনি। মামলা-হামলা দিয়ে কখনো জনআন্দোলন ঠেকানো যায় না। কাজেই তারাও (সরকার) সফল হবে না। স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে আবারও একটি প্রতারণার নির্বাচন করতে চাচ্ছে সরকার। এর আগে দল ভাঙতে চায় তারা। কিন্তু এবার আর তা হবে না। সেই চেষ্টা করলে নতুন বছরে এই সরকারকে উচ্চ মাশুল দিয়ে বিদায় নিতে হবে। বিএনপি সমর্থক বুদ্ধিজীবী ও দলের ত্যাগী নেতারা মনে করেন, দলের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য প্রধানত দায়ী বেগম খালেদা জিয়ার ঘরে বসে থাকা। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। আর সে জন্য বিএনপিকেও বদলাতে হবে। বদলাতে হবে চেয়ারপারসনের অফিসের সময়সূচি। কোনোক্রমেই রাত ১০টার পর তার অফিসে থাকা ঠিক হবে না। আবার অফিসে আসতেও হবে তাঁকে বিকাল ৪টার মধ্যে। এ প্রসঙ্গে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অঘোষিতভাবে অন্তরীণ করেই রাখা হয়েছে। এ জন্য অনেকটা তিনি নিজেই দায়ী। আর ঘরে বসে না থেকে তাঁর উচিত সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সফর করা। তা না হলে দল ভাঙার ষড়যন্ত্র মোকাবিলা সম্ভব হবে না। তৃণমূল সফর করলে দল যেমন চাঙ্গা হবে, সরকারও ষড়যন্ত্র থেকে পিছিয়ে যেতে বাধ্য হবে।


বিডি প্রতিদিন/৩১ ডিসেম্বর ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
গণতন্ত্র চর্চা করলে সমাজের বৈষম্য হ্রাস পায় : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৮
ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৮
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত
ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত
সর্বশেষ খবর
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

এই মাত্র | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান
তেহরানে ভয়াবহ পানি সংকটের শঙ্কা, সতর্ক করলেন পেজেশকিয়ান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'
'বাংলাদেশে সংঘবদ্ধ পাচারচক্র নিশ্চিহ্ন করতে শক্ত আইনি কাঠামোর প্রয়োজন'

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার
নাটোরে হাত-পা-মুখ বাঁধা অবস্থায় ঝালমুড়ি বিক্রেতা উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'
'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প
অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন
পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া
মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার
টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা