শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

ব্যাংকিং ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ক্রুটিমুক্ত নয় : অর্থমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকিং ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ক্রুটিমুক্ত নয় : অর্থমন্ত্রী

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ব্যাংকিং খাতকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে পরিচালনার বিবরণ দিয়েও বলেছেন, "ব্যাংকিং ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ক্রুটি মুক্ত নয়। আমি স্বীকার করি ব্যাকিংখাতকে পূর্ণাঙ্গভাবে ত্রুটিমুক্ত করা যায়নি। তবে আমাদের চেষ্টার কমতি আছে বলে মনে করি না। এগুলো কার্যকর করতে একটু সময় লাগে।"

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদেও শীতকালীন অধিবেশনে আজ বৃহস্পতিবারের  বৈঠকে সিদ্ধান্ত প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন। 

সংসদের কার্য প্রণালী বিধির ১৩৭ ধারা বলে উত্থাপিত সিদ্ধান্ত প্রস্তাবে ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনিয়ম ও ত্রুটিমুক্তভাবে পরিচালিত করার জন্য স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হোক’। বেসরকারি সদস্যদেও কার্য দিবসে সিদ্ধান্ত প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন সরকার দলীয় সদস্য মো: ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬)। আরো ১০ জন এমপি প্রস্তাবের প্রতি সমর্থন জানিয়ে অবিলম্বে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে সংশোধনী প্রস্তাব আনেন। 

নোটিশের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, মাননীয় সদস্য যে প্রস্তাব দিয়েছেন সেখানে তিনি যা চেয়েছেন, সেটি হচ্ছে এসব কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হোক। দেশের ব্যাংকসমূহের অনিয়ম ও ত্রুটি বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে শুরু হয় এবং এক সময় মারাত্মক আকার ধারণ করে। 

এসময় তিনি আর্থিক খাত বিশেষ করে ব্যাংকিংখাতের সুশাসন নিশ্চিতে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, একসময় ডিফল্ট ঋণ হয়ে ছিল ৪০ শতাশং। এখন আছে-১১/১২ শতাংশ। ২০১৩ সালে সরকার ব্যাংকিং আইন সংশোধন করে। এটা একটা চলামান প্রসেস। দু‘দিন আগে আরেকটি সংশোধনী পাস করেছি। এসময় অর্থমন্ত্রী ইসরাফিল আলমের প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করার অনুরোধ জানান। পরে স্পিকার ১৩৮ বিধি মোতাবেক তা প্রত্যাহারের আহবান জানালে তিনি তা প্রত্যাহার করে নেন।

এর আগে ইসরাফিল আলম বলেন, বর্তমান সরকার রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যে উন্নয়ন হয়েছে ইতিপূর্বে বাংলাদেশ নয় তৃতীয় বিশ্বের কোন দেশেই এত দ্রুত এত উন্নয়ন করতে পারেনি। এজন্য গৌরব বোধ করি। কিন্তু আমাদের আর্থিক ও ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে সবসময় কোন না কোন বিতর্ক সমস্যা এবং সমালোচনা আমাদেরকে প্রায়ই বিব্রত করে। আমাদেরকে বাকরুদ্ধ করে, হতাশ করে। যারা এসব আইন প্রয়োগের দায়িত্বে আছে, প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে আছে তাদের ব্যর্থতার জন্য আর্থিক সেক্টর বিপর্যয়ের মুখে বিপন্নতার মুখে পতিত হয়েছে। আর তার দায়িত্ব সরকার ও সংসদকে গ্রহণ করতে হচ্ছে। আওয়ামী লীগকেও বহন করতে হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, অর্থনৈতিক সাফল্য অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে ব্যাংক খাতের কিছু কিছু বিশৃঙ্খলার কারণে। এ খাতে শুদ্ধাচার প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে দেশের অগ্রগতি বাধা পড়বে। ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে রাষ্ট্র পরিচালনার সঙ্কট দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। বিদায়ী বছরে ব্যাংক খাত নড়বড়ে অবস্থায় পড়েছে। ৫৭টির মধ্যে ২০টির মত আর্থিক অবস্থা ছিলো দৃশ্যমানভাবে খারাপ। 

সরকার দলীয় নওগার এমপি আরো বলেন, খেলাপি ঋণ মারাত্মক ভাবে বৃদ্ধি পায়, কমবেশি সব ব্যাংকেই সুশাসনের অভাব ছিলো। নামে-বেনামে ইচ্ছামতো ঋণ নেওয়ার হয়েছে। ব্যাংকের পরিচালক, নির্বাহী বড় কর্মকর্তারা এসব কাজের সাথে জড়িত ছিলো- এরজন্য তদন্ত করার দরকার নেই। খোলা চোখে মানুষ দেখেছে, জেনেছে। মন্ত্রণালয়, সরকার, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে থেকে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই।  ব্যাংক খাতের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রন ও তদারকি বৃদ্ধি পাওয়ার চেয়ে দুর্বল হয়েছে। কিছু কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে যা জোড়াতালি দেওয়ার মত। যা প্রয়োজনের তুলনায় যথার্থ ছিলো না। 

তিনি আরও বলেন, "রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের পরিমান আশঙ্কাজনকজভাবে বেড়েছে। লুটপাটের পরেও সরকারকে হাজার হাজার কোটি টাকা মূলধনের যোগান দিতে হচ্ছে। যে টাকা জনগণের ট্যাক্সের টাকা, সাধারণ মানুষের ঘাম ঝরানো টাকা। নতুন ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। তারপরও নতুন নতুন লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ হয়নি। সাধারণ মানুষ ব্যাংকে টাকা রেখে ফেরত পায় না। এত সফলতা, এত অহঙ্কার, এত গৌরব ম্লান করে দিয়েছে ব্যাংকিং খাতের ব্যর্থতা।  সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাংক নিয়ে চরম সন্দেহ-সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে।" 

ইসরাফিল বলেন, যেসব ব্যাংক টাকা আত্মসাৎ করে সেসব ব্যাংক টিকিয়ে রাখার কোন যৌক্তিকতা নেই। যারা শর্ত পূরণ করতে পারে না, তাদের লাইসেন্স নবায়ন না করে কেন বাতিল করা হচ্ছে না। কেন তাদের সনদ নবায়ন করা হচ্ছে তাও জানতে চান তিনি।

 

বিডি-প্রতিদিন/ আব্দুল্লাহ সিফাত তাফসীর

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সর্বশেষ খবর
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও
মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও

দেশগ্রাম

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট
অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট

দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার
রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে
অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু
চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

টুনটুনির বুদ্ধি
টুনটুনির বুদ্ধি

ডাংগুলি

শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা