শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও আবদুর রহমান টুলু, গাবতলী (বগুড়া) থেকে
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার গাবতলী। আর এ কারণেই বিভিন্ন নির্বাচনে বগুড়ায় বিএনপির ভোটের পাল্লা ভারী থাকে। কিন্তু জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার এই বাড়ি অবহেলিতভাবেই পড়ে আছে। প্রত্যন্ত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ এই বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ করে না কেউই। শুধু তাই নয়, দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় কয়েকবার বিএনপি থাকলেও কোনো উন্নয়ন হয়নি জিয়ার বাপ-দাদার এই ভিটেবাড়ির। বিএনপির রাজনীতি করে অনেকেই হয়েছেন এমপি-মন্ত্রী। হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিকও। বানিয়েছেন দামি বাড়ি, কিনেছেন দামি গাড়ি। কিন্তু কখনো কেউ দলের প্রতিষ্ঠাতার বাড়িঘরের উন্নয়নে নজর দেননি। গ্রামবাসী বলছেন, জিয়াউর রহমান অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠাবান ছিলেন। নিজের বাড়ির উন্নয়ন করেননি। ব্যস্ত থাকতেন দেশের নানা কাজে। মাঝেমধ্যে জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তানরা বাড়িতে এসেছেন। খালেদা জিয়া তো একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনিও এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেননি। অথচ জিয়াউর রহমানের বাড়ির আশপাশে অনেকেরই রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। বগুড়া জেলা শহর থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ী নামক এক প্রত্যন্ত গ্রামে জিয়াউর রহমানের বাড়ির অবস্থান। আর এখানেই জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান জিয়া।

গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু দক্ষিণে সরোবর খালসংলগ্ন পশ্চিম পাশেই জিয়াউর রহমানের বাড়ি। বাড়িতে রোকেয়া বেগম নামে এক বৃদ্ধা তার ছেলেকে নিয়ে বসবাস করছেন। বাড়ির সামনেই সংযুক্ত দুটি টিনের ঘর; যার প্রবেশমুখে অস্পষ্টভাবে লেখাসংবলিত একটি নেমপ্লেটে খোদাই অক্ষরে শহীদ জিউয়ার রহমান মিসিরুন্নেছা জহুরা খাতুন, জিয়াবাড়ী, বাগবাড়ী, বগুড়া রয়েছে। বাড়ির ভিতরে পশ্চিম পাশে দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি এক তলা পাকা ঘর। ছাদে এক পাশে একটি ছোট্ট কক্ষও রয়েছে। ওই পাকা ঘরের সম্মুখভাগেই লেখা ২২ শে আষাঢ় ১৩০২, ১৮৯৫। জানতে চাইলে রোকেয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম জানান, এটি বাড়ি নির্মাণের তারিখ। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় প্রতি বছরই জন্ম ও মৃত্যু দিবসে এ বাড়িতে জিয়ার নামে দোয়া-মিলাদ মাহফিল হতো। এখন আর হয় না। বাড়ির এমন অবস্থা যা দেখে কেউ কখনো বলবেন না এটি সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি। বাড়ির সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে গাছের ডাল-পাতা। পাকা ঘরটি সেই যে কবে রং করা হয়েছে তা দেখলেই বোঝা যায়। ঘরটির পেছনে পাকা ঘাটসহ একটি পুকুর রয়েছে। ঘরের উত্তর পাশে ছাপড়ার নিচে বাড়ি দেখাশোনা করা রোকেয়া বেগম গরু পালেন। বাড়ির সামনের অংশে অনেকটুকু খোলা জায়গা। তবে রোকেয়া বেগমরা থাকেন সামনের টিনশেড ঘরটিতে। পাকা ঘরটির কক্ষগুলোয় কোনোমতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ঘরটির দেয়ালের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ঘরের দরজায় সবসময়ই তালা দেওয়া থাকে। মাঝেমধ্যে খুলে তা পরিষ্কার করেন রোকেয়া ও তার ছেলে। জিয়ার বাড়ির উত্তর ও দক্ষিণে কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন বাড়ি রয়েছে। এ সময় প্রতিবেশী শমসের আলী (৮০) বলেন, ‘চাকচিক্য বাড়ি করলি মানুষ বলিত্ত ক্ষমতায় আইসে নিজর বাড়ি বানাইচ্ছে।’ জিয়ার বাড়ির পুব পাশের সরোবর খালটি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকাকালে এই এলাকার কৃষি জমিতে সেচের জন্য নিজেই খনন করেন। এদিকে বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু পুবে এগোলেই দেখা যায় জিয়াউর রহমানের নামে একটি কলেজ। কলেজ মাঠের উত্তর পাশে বড় আকৃতির একটি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। শহীদ জিয়া কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রভাষক আমিনুল হক তালুকদার বলেন, ‘আমার বাড়ি জিয়াউর রহমানের বাড়ির পাশেই। আমি ছোটবেলায় বহুবার দেখেছি জিয়াউর রহমানকে।’ তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের জন্ম এখানে হলেও জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন বাইরে। জিয়াউর রহমান এই গ্রামের বাগবাড়ী কে এম মাইনার স্কুলে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পড়েছেন।’ শহীদ জিয়া কলেজের অধ্যক্ষ ফজলার রহমান বলেন, ‘সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি এ রকম কোথাও দেখিনি। তিনি অতি সাধারণ মানুষ হওয়ায় বাপ-দাদার ভিটেবাড়ি এমন; যা অনেকটা অবহেলিত অবস্থায় পড়ে আছে।’

অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার পূর্বপুরুষের বাড়ি ছিল একই উপজেলার পাশের মহিষাবান গ্রামে। ওই বাড়িতে গিয়েও দেখা যায় একই অবস্থা। বহু পুরনো জরাজীর্ণ একটি টিনশেড ঘর রয়েছে। বাড়ির সামনে দুটি কবর। এর একটি গত বছরের ২৩ নভেম্বর মারা যাওয়া জিয়ার ছোট ভাই আহমেদ কামাল বিলুর। এ বাড়িতেও কেউ থাকেন না। ওসমান আলী মণ্ডল নামের একজন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাড়িটি দেখাশোনা করছেন।

পাশের বাড়ির মো. শামসুর রহমান তারা মাস্টার বলেন, ‘শুধু জিয়াউর রহমানই নন, তার পূর্বপুরুষরাও এমনই ছিলেন। এরা উদারপন্থি ও পরোপকারী লোক হওয়ায় নিজের বাড়ির খোঁজখবর রাখেননি কখনো।’ বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কতটুকু সৎ থাকলে সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির বাড়ি এমন থাকে বলুন! শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতাও। আর এই জিয়াউর রহমান ইচ্ছা করলে বাড়ি-গাড়ি কত কিছুই করতে পারতেন। কিন্তু উনি তা করেননি।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান তথা উপমহাদেশের কোথাও কোনো এমন রাজনৈতিক পরিবার নেই। যাদের এমন বাড়িঘর।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শোকরানা বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এতটাই সৎ ছিলেন যে তিনি তার নিজের বাড়ির অবকাঠামো উন্নয়ন করেননি। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি ছিলেন। যে কারণে তার প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি কয়েকবার ক্ষমতায় আসে।’

এই বিভাগের আরও খবর
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স
২৬ জেলায় নির্মিত হচ্ছে আধুনিক তথ্য কমপ্লেক্স
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আবু সাঈদ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল
লাল ফিতায় বন্দি ঋণের সহায়তা ফাইল
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
ল্যান্ডমাইনবিরোধী চুক্তি থেকে সরে আসছে ইউক্রেন
ল্যান্ডমাইনবিরোধী চুক্তি থেকে সরে আসছে ইউক্রেন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে মহানগর যুবদলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে মহানগর যুবদলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সুনামগঞ্জে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইইউবিতে চালু হলো সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াই-ফাই
আইইউবিতে চালু হলো সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ওয়াই-ফাই

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

লক্ষ্মীপুরে মাদকের টাকার জন্য বৃদ্ধ বাবাকে হত্যা, ছেলে গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে মাদকের টাকার জন্য বৃদ্ধ বাবাকে হত্যা, ছেলে গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি
মোনাশ কলেজের গ্র্যাজুয়েশন কনভোকেশন আয়োজন করলো ইউসিবিডি

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশন ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় যোগ দিলেন জঁ পেসমে
বিশ্বব্যাংকের নতুন ডিভিশন ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় যোগ দিলেন জঁ পেসমে

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান
এনটিআরসিএ কার্যালয়ের সামনে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাসব্যাপী গণসংযোগ ও ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি জাগপার
মাসব্যাপী গণসংযোগ ও ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল
বাবু ভাইয়া ফিরছেন! ‘হেরা ফেরি থ্রি’-তে থাকছেন পরেশ রাওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড
হাতিরঝিলে শিশু ধর্ষণচেষ্টা: আসামির ১০ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজারে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান
সার্কের বিকল্প জোট গঠনে একসঙ্গে কাজ করছে চীন-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের সহায়তাকারী উদ্যোক্তা ও কম্পিউটার কর্মীদের প্রশিক্ষণ
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের সহায়তাকারী উদ্যোক্তা ও কম্পিউটার কর্মীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা পরিচয়ে বিয়ে, শেষ রক্ষা হলো না যুবকের
সেনা পরিচয়ে বিয়ে, শেষ রক্ষা হলো না যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে
বিশ্বের প্রথম রোবট ফুটবল ম্যাচ: এআই প্রযুক্তির নতুন ইতিহাস চীনে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় ডেঙ্গু সচেতনতা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিনের ২ দিনের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন
শ্যালকের হাতে দুলাভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস
ইসলামী মূল্যবোধ ও জাতীয় স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে খেলাফত মজলিস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’
‘ঐকমত্য কমিশনের সব প্রস্তাব মানার ধারণা থেকে বের হতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম