শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও আবদুর রহমান টুলু, গাবতলী (বগুড়া) থেকে
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় জিয়ার বাড়ি খবর নেয় না কেউ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার গাবতলী। আর এ কারণেই বিভিন্ন নির্বাচনে বগুড়ায় বিএনপির ভোটের পাল্লা ভারী থাকে। কিন্তু জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার এই বাড়ি অবহেলিতভাবেই পড়ে আছে। প্রত্যন্ত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ এই বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ করে না কেউই। শুধু তাই নয়, দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় কয়েকবার বিএনপি থাকলেও কোনো উন্নয়ন হয়নি জিয়ার বাপ-দাদার এই ভিটেবাড়ির। বিএনপির রাজনীতি করে অনেকেই হয়েছেন এমপি-মন্ত্রী। হয়েছেন কোটি কোটি টাকার মালিকও। বানিয়েছেন দামি বাড়ি, কিনেছেন দামি গাড়ি। কিন্তু কখনো কেউ দলের প্রতিষ্ঠাতার বাড়িঘরের উন্নয়নে নজর দেননি। গ্রামবাসী বলছেন, জিয়াউর রহমান অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠাবান ছিলেন। নিজের বাড়ির উন্নয়ন করেননি। ব্যস্ত থাকতেন দেশের নানা কাজে। মাঝেমধ্যে জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী খালেদা জিয়া ও তাঁর সন্তানরা বাড়িতে এসেছেন। খালেদা জিয়া তো একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনিও এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেননি। অথচ জিয়াউর রহমানের বাড়ির আশপাশে অনেকেরই রয়েছে দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। বগুড়া জেলা শহর থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ী নামক এক প্রত্যন্ত গ্রামে জিয়াউর রহমানের বাড়ির অবস্থান। আর এখানেই জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান জিয়া।

গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু দক্ষিণে সরোবর খালসংলগ্ন পশ্চিম পাশেই জিয়াউর রহমানের বাড়ি। বাড়িতে রোকেয়া বেগম নামে এক বৃদ্ধা তার ছেলেকে নিয়ে বসবাস করছেন। বাড়ির সামনেই সংযুক্ত দুটি টিনের ঘর; যার প্রবেশমুখে অস্পষ্টভাবে লেখাসংবলিত একটি নেমপ্লেটে খোদাই অক্ষরে শহীদ জিউয়ার রহমান মিসিরুন্নেছা জহুরা খাতুন, জিয়াবাড়ী, বাগবাড়ী, বগুড়া রয়েছে। বাড়ির ভিতরে পশ্চিম পাশে দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি এক তলা পাকা ঘর। ছাদে এক পাশে একটি ছোট্ট কক্ষও রয়েছে। ওই পাকা ঘরের সম্মুখভাগেই লেখা ২২ শে আষাঢ় ১৩০২, ১৮৯৫। জানতে চাইলে রোকেয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম জানান, এটি বাড়ি নির্মাণের তারিখ। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় প্রতি বছরই জন্ম ও মৃত্যু দিবসে এ বাড়িতে জিয়ার নামে দোয়া-মিলাদ মাহফিল হতো। এখন আর হয় না। বাড়ির এমন অবস্থা যা দেখে কেউ কখনো বলবেন না এটি সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি। বাড়ির সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে গাছের ডাল-পাতা। পাকা ঘরটি সেই যে কবে রং করা হয়েছে তা দেখলেই বোঝা যায়। ঘরটির পেছনে পাকা ঘাটসহ একটি পুকুর রয়েছে। ঘরের উত্তর পাশে ছাপড়ার নিচে বাড়ি দেখাশোনা করা রোকেয়া বেগম গরু পালেন। বাড়ির সামনের অংশে অনেকটুকু খোলা জায়গা। তবে রোকেয়া বেগমরা থাকেন সামনের টিনশেড ঘরটিতে। পাকা ঘরটির কক্ষগুলোয় কোনোমতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ঘরটির দেয়ালের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ঘরের দরজায় সবসময়ই তালা দেওয়া থাকে। মাঝেমধ্যে খুলে তা পরিষ্কার করেন রোকেয়া ও তার ছেলে। জিয়ার বাড়ির উত্তর ও দক্ষিণে কয়েকটি দৃষ্টিনন্দন বাড়ি রয়েছে। এ সময় প্রতিবেশী শমসের আলী (৮০) বলেন, ‘চাকচিক্য বাড়ি করলি মানুষ বলিত্ত ক্ষমতায় আইসে নিজর বাড়ি বানাইচ্ছে।’ জিয়ার বাড়ির পুব পাশের সরোবর খালটি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকাকালে এই এলাকার কৃষি জমিতে সেচের জন্য নিজেই খনন করেন। এদিকে বাগবাড়ী মোড় থেকে একটু পুবে এগোলেই দেখা যায় জিয়াউর রহমানের নামে একটি কলেজ। কলেজ মাঠের উত্তর পাশে বড় আকৃতির একটি স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। শহীদ জিয়া কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রভাষক আমিনুল হক তালুকদার বলেন, ‘আমার বাড়ি জিয়াউর রহমানের বাড়ির পাশেই। আমি ছোটবেলায় বহুবার দেখেছি জিয়াউর রহমানকে।’ তিনি বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের জন্ম এখানে হলেও জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন বাইরে। জিয়াউর রহমান এই গ্রামের বাগবাড়ী কে এম মাইনার স্কুলে দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পড়েছেন।’ শহীদ জিয়া কলেজের অধ্যক্ষ ফজলার রহমান বলেন, ‘সাবেক একজন রাষ্ট্রপতির বাড়ি এ রকম কোথাও দেখিনি। তিনি অতি সাধারণ মানুষ হওয়ায় বাপ-দাদার ভিটেবাড়ি এমন; যা অনেকটা অবহেলিত অবস্থায় পড়ে আছে।’

অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের বাপ-দাদার পূর্বপুরুষের বাড়ি ছিল একই উপজেলার পাশের মহিষাবান গ্রামে। ওই বাড়িতে গিয়েও দেখা যায় একই অবস্থা। বহু পুরনো জরাজীর্ণ একটি টিনশেড ঘর রয়েছে। বাড়ির সামনে দুটি কবর। এর একটি গত বছরের ২৩ নভেম্বর মারা যাওয়া জিয়ার ছোট ভাই আহমেদ কামাল বিলুর। এ বাড়িতেও কেউ থাকেন না। ওসমান আলী মণ্ডল নামের একজন স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বাড়িটি দেখাশোনা করছেন।

পাশের বাড়ির মো. শামসুর রহমান তারা মাস্টার বলেন, ‘শুধু জিয়াউর রহমানই নন, তার পূর্বপুরুষরাও এমনই ছিলেন। এরা উদারপন্থি ও পরোপকারী লোক হওয়ায় নিজের বাড়ির খোঁজখবর রাখেননি কখনো।’ বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কতটুকু সৎ থাকলে সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির বাড়ি এমন থাকে বলুন! শুধু তাই নয়, তিনি বাংলাদেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতাও। আর এই জিয়াউর রহমান ইচ্ছা করলে বাড়ি-গাড়ি কত কিছুই করতে পারতেন। কিন্তু উনি তা করেননি।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান তথা উপমহাদেশের কোথাও কোনো এমন রাজনৈতিক পরিবার নেই। যাদের এমন বাড়িঘর।’

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ শোকরানা বলেন, ‘সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এতটাই সৎ ছিলেন যে তিনি তার নিজের বাড়ির অবকাঠামো উন্নয়ন করেননি। তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি ছিলেন। যে কারণে তার প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি কয়েকবার ক্ষমতায় আসে।’

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সর্বশেষ খবর
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও
মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও

দেশগ্রাম

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট
অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট

দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার
রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে
অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু
চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

টুনটুনির বুদ্ধি
টুনটুনির বুদ্ধি

ডাংগুলি

শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা