শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৪, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৮

বিএনপিতে এবার নো খালেদা নো ইলেকশন বিতর্ক

মাহমুদ আজহার
অনলাইন ভার্সন
বিএনপিতে এবার নো খালেদা নো ইলেকশন বিতর্ক

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। শঙ্কার বার্তা নিয়েও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে দশম জাতীয় সংসদ বর্জন করা দল বিএনপি। অবশ্য দলটিতে নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিতর্কও এখন তুঙ্গে। গেল নির্বাচন বর্জন করার পক্ষে থাকা একটি অংশ এখনো আগের অবস্থানেই রয়েছে।

‘সহায়ক সরকার’, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ’ আর ‘নো খালেদা নো ইলেকশন’-এমন দাবি নিয়েই তারা মাঠে সক্রিয়। এসব শর্ত পূরণ না করলে তারা এখনই একাদশ জাতীয় নির্বাচন বর্জনের পক্ষে হুমকিও দিচ্ছেন। দলের প্রধান বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকেও নির্বাচন বর্জনের পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরছেন।

তবে দলের বড় অংশই মনে করছে, নির্বাচন বর্জন কোনো সমাধান নয়। নির্বাচনে গিয়েই পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। সরকারের কাছ থেকে দাবি আদায়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। একই ভাবে যে কোনো পরিস্থিতিতেই নির্বাচনে যেতে হবে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করবে— এমনটা মাথায় রেখেই দলকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করতে হবে।

কোনো কারণে একাদশ নির্বাচন বর্জন করলে দলের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়তে পারে বলেও শঙ্কা এই নেতাদের। আর নির্বাচন বর্জন করলে পরিণতি কী হয়, তাও বিএনপি এখন বুঝতে পারছে। তবে এ অংশের নেতাদের সরকারের ‘দালাল’ বলে আখ্যা দিচ্ছেন নির্বাচন বয়কটের হুমকি দেওয়া নেতারা। আবার তাদেরও স্পষ্টভাবেই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ‘দালাল’ বলে আখ্যা দিচ্ছেন নির্বাচনে যেতে ইচ্ছুক নেতারা।

তবে নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে খোদ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও। সম্প্রতি তিনি ছাত্রদলের এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বিএনপি নির্বাচনে যাবেই। ক্ষমতাসীনরা চাইলেও বিএনপিকে নির্বাচন থেকে বাইরে রাখা যাবে না। তবে সেই নির্বাচন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে হতে হবে।’

এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২০১৪ সালে বিএনপির নির্বাচন বর্জন করার পক্ষেও যথেষ্ট যুক্তি রয়েছে। আবার গেলেও বেশ সুবিধা হতো বলেই মনে করছেন দলের কেউ কেউ। তবে বিএনপির জাতীয় নির্বাচন বর্জন করে নয়, সরকারকে চাপে রেখে দাবি আদায় করা উচিত। নির্বাচন বয়কটে সমস্যা আরও বাড়ে। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে। তারা দলকেও সেই ভাবে তৈরি করছে। মোটামুটি সুষ্ঠু নির্বাচন হলেই বিএনপি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।’

বিএনপির বড় অংশই বলছে, যে কোনো পরিস্থিতিতেই নির্বাচনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। কোনো কারণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে জেলে যেতে হলেও তিনি সেখান থেকেই লড়বেন। কারণ, আইনের স্বাভাবিক নিয়মে তাকে অযোগ্য করা কঠিন হবে।

যারা কথায় কথায় নির্বাচন বয়কটের কথা বলছেন, তারা কার্যত নিজেদেরই ক্ষতি করছেন। এর মধ্যে বড় একটি অংশেরই নিজের নির্বাচনী এলাকার অবস্থা বেহাল। আবার কারও কারও নির্বাচনী কোনো এলাকাই নেই। তাই তারা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে নন।

বিএনপির সিনিয়র নেতাদের অনেকেই এখন আত্মসমালোচনা করছেন, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নেওয়াটাও বড় ভুল ছিল। ওই নির্বাচনে অংশ নিলে আজকে বিএনপির পরিস্থিতি এমন আকার ধারণ করত না।

ওই সময় দলের ছোট্ট একটি গ্রুপ বেগম জিয়াকে নির্বাচন বর্জন করার জন্য নানা যুক্তিতর্ক তুলে ধরে। কার্যত, তারা বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দিতে চায় না। একটি প্রতিবেশী রাষ্ট্রের ইঙ্গিতেই ওই চক্রটি বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখেছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের বিভিন্ন সংস্থাও সহায়তা করেছে।বিএনপির কেউ কেউ আর্থিকভাবেও বেশ লাভবান হয়েছেন বলেও দলের ভিতরে-বাইরে আলোচনা চলছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপিতে থেকে যারা কথায় কথায় নির্বাচন বর্জনের হুমকি দেন, সহায়ক ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলেন কিংবা নো খালেদা নো ইলেকশন বলেন, তারা মূলত সরকারের দালাল। তারাই বেগম জিয়াকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে চান। তবে আমার মনে হয়, এবার বেগম জিয়া আর সেই ভুল করবেন না। যত প্রতিকূল পরিস্থিতিই আসুক না কেন, তা মোকাবিলা করে নির্বাচনে যাবে বিএনপি। নইলে বিএনপির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়বে।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তারেক শামসুর রেহমান বলেন, ‘নির্বাচনে গিয়েই বিএনপিকে পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। নির্বাচন বয়কট কোনো সমাধান নয়। আমার আশঙ্কা এবার বিএনপি নির্বাচনে না গেলে দল মূলধারা থেকে ভেঙে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যাবে। তাই বিএনপিকে এখন সব নির্বাচনমুখী কর্মসূচিই দেওয়া উচিত। সরকারকে চাপে রেখে দাবি আদায় করতে হবে। আমি মনে করি, বিএনপির নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখাও এখন দেওয়া উচিত। এ নিয়ে সব মহলেই পর্যালোচনা হতে পারে।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
আড়িয়াল খাঁর ভাঙন নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও
মা হারা দুই শিশুর পাশে ইউএনও

দেশগ্রাম

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট
অজ্ঞান করে টাকা ও সোনা লুট

দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার
রপ্তানির অগ্রিম আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা প্রত্যাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে
অবরোধ-বিক্ষোভ পার্বত্যাঞ্চলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ ৮ অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু
চাকসুতে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচার শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

টুনটুনির বুদ্ধি
টুনটুনির বুদ্ধি

ডাংগুলি

শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনে উত্থানে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা