শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১২, রবিবার, ২৫ মার্চ, ২০১৮

'গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী-এমপি বানিয়েছেন তাদের বিচার হওয়া উচিত'

নিজস্ব প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
'গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী-এমপি বানিয়েছেন তাদের বিচার হওয়া উচিত'

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যাকারীদের যারা মন্ত্রী-এমপি বানিয়ে মদদ দিয়েছেন, পুরস্কৃত করেছেন, তাদেরও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  

আজ বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস’ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে শেখ হাসিনা বলেন, যারা যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যাকারীদের মদদ দিয়েছে, মন্ত্রী-এমপি বানিয়েছে তারাও তো সমান অপরাধী। অপরাধীদের যারা পুরস্কৃত করেছে, তাদেরও সমানভাবে বিচার হওয়া দরকার বলে আমি মনে করি। এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন চায়নি। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের কোনো নেতা-নেত্রী, খালেদা জিয়া নিজেই সন্দিহান ৩০ লাখ লোক নাকি মরে নাই। তারা তো নিজেরাই মানুষ খুন করে অভ্যস্ত, তারা তো নিজেরাই মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে। তার কাছে মানুষের কোন দাম নেই। তাদের পক্ষে এটা বলাটাই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় আদৌ তারা বিশ্বাস করে কি-না? আমার সন্দেহ। তিনি বলেন, প্রত্যেক জায়গায় যারা গণহত্যায় শামিল ছিল তাদের মন্ত্রী, এমপি, উপদেষ্টা বড়বড় পদ দিয়ে পুরস্কৃত করেছিল জিয়াউর রহমান। এই হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের মন্ত্রী বানানো, জিয়াউর রহমানও বানিয়েছিল, আবার খালেদা জিয়াও বানিয়েছিল। তারা আর লোক খুঁজে পায় না। ওই গণহত্যাকারীরাই ছিল তাদের পেয়ারের লোক। কারণ তাদের পেয়ারে পাকিস্তান। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গণহত্যাকারী ও সহায়তাকারী উভয়ই সমান অপরাধী। এটা যেন আমাদের প্রজন্মের পর প্রজন্ম ভুলে না যায়। গণহত্যাকারীদের বিচার চলছে। পাকি প্রেমীদের উপযুক্ত জবাব দিতে হবে, তাদের পাকি প্রেম ভুলিয়ে দিতে হবে। তা না করতে পারলে বাঙালি জাতির অস্তিত্ব থাকবে না। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, ‘বাঙালিকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবনা’। আমরা তা প্রমাণ করেছি। স্বল্পন্নোয়ন দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় আসিন হয়েছি। আগামী ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশত বার্ষিকী ও ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুর্বণ জয়ন্তী পালন করবো। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। কি পেলাম কি পেলাম না, তার জন্য রাজনীতি করি না। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যই আমরা রাজনীতি। দেশবাসীকে বলবো- যারা পাকি প্রেম এখনো ভুলতে পারেনি, যাদের অন্তরে এখনো পাকিস্তান তাদের পাকি প্রেম ভুলিয়ে দিতে হবে। তারা পাকি প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে খাক-ডুবে যাচ্ছে যাক। তিনি বলেন, ৭৫’র পর যারাই ক্ষমতায় এসেছিলো, তারা দেশের উন্নয়ন করেনি। কারণ দেশের উন্নয়ন করলে পাকিস্তান অখুশি হবে। তাদের অন্তরে পাকিস্তান। সে কারণে জিয়া-এরশাদ-খালেদা জিয়া দেশের উন্নয়ন করেনি। কারণ তাদের একই এজেন্ডা ছিল পাকিস্তানকে খুশি করা। দীর্ঘ ২১ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে বুঝতে পারে দেশের সরকার মানুষের উন্নয়ন করে। প্রচেষ্টা থাকলে, লক্ষ্য স্থির করে কাজ করলে যে দেশের উন্নয়ন করা যায় আমরা তা প্রমাণ করেছি। 

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভার সূচনা বক্তব্য দেন দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দলের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ ও উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, দলের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুক্তিযুদ্ধ গবেষক কর্নেল (অব.) সাজ্জাদ জহির বীর প্রতীক, দলের কেন্দ্রীয় সদস্য নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান। 

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতার পর আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছিলেন। পাকিস্তানের পাসপোর্টসহ বাংলাদেশ থেকে চলে গিয়েছিল গোলাম আযম, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে সেই গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে। পাকিস্তানি পাসপোর্ট হাতেই কিন্তু গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন করে ওই যুদ্ধাপরাধী, গণহত্যাকারীদের রাজনীতি করার সুযোগ তৈরি করে দেয় জিয়াউর রহমান।

শেখ হাসিনা বলেন, ইয়াহিয়া খান গণহত্যার হুকুম দেন, মেজর জেনারেল টিক্কা খানকে পূর্ববাংলার গণহত্যার দায়িত্ব দেন। আলবদর, আলশামস, রাজাকার এই বিভিন্ন বাহিনী গড়ে তুলে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পথ দেখিয়ে দেয়া হয় আর গণহত্যা চালানো হয়। 
পিলখানার ওয়ার্লেসের মাধ্যমে জাতির পিতার স্বাধীনতার ঘোষণা সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে যায় উলে­খ করে তিনি বলেন, এ দেশের মানুষ কিন্তু প্রতিরোধ শুরু করে। ২৫ মার্চের গণহত্যার আগে থেকেই কিন্তু তারা গণহত্যা করেছে। আন্দোলনের সময়ও তারা হত্যা করেছে। 

২৫ মার্চের নির্মম চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের বাড়ির আশপাশে সব বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়। জাতির পিতা স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ৩২ নম্বরের বাড়িতে আক্রমণ করে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। জাকির খান সাহেব এসে আমাকে, রেহানাকে নিয়ে যান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন বের হই তখন রাস্তায় রাস্তায় লাশ পড়ে থাকতে আমি নিজে দেখেছি। ধানমন্ডি, মিরপুর রোড থেকে শুরু করে ঢাকা শহরে শুধু লাশ আর লাশ। বস্তিতে আগুন দিয়েছিল, মানুষের চিৎকার আর দাউ দাউ করা আগুন। সমস্ত জায়গায় বাড়িতে বাড়িতে ছিল বাংলাদেশের পতাকা, যে বাড়িতে পতাকা দেখেছে সে বাড়িতেই হামলা করেছে। ২৬ মার্চ আমাদের একটি বাড়ীতে আটক রাখা হয়। বাড়ীর উপরে কামান ফিট করে রাখা হয়। বাড়ীর পাশ দিয়ে যারাই যান তাদের উপর চালানো হয় গুলি। ওইদিন হায়দার আকবর খান রনোর মা, বোনকে গুলি করা হয়। গাড়ীর ডাইভার ঘটনাস্থলে নিহত হন। মা বোনের হাতে গুলি লেগে আহত হন। নারায়নগঞ্জের শামসুজ্জামান এবং কাদের সিদ্দিকীর ওই বাসার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় গুলি করা হয়। কিন্তু তারা দ্রুত গাড়ী চালিয়ে যাওয়ার কারণে প্রাণে বেচে যান। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ থেকে শুরু করে পুরো ৯টা মাস গণহত্যা চালিয়েছে। আত্মসমর্পণ করার আগে আমাদের আটক করা হয়। মিত্র বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করার পর অনেকেই ভেবেছিল আমরা বুঝি মুক্ত হয়ে গেছি। 

শেখ হাসিনা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা তৎকালীন বিশ্বের সমস্ত মিডিয়াতে এসেছে। অল্প সময়ে এত মানুষ হত্যা এ রকম গণহত্যা কিন্তু আর কোনো দেশে ঘটে নাই। সেই গণহত্যা গ্রিনিজ বুক অব রেকর্ডেও উঠে এসেছে। এটা ছিল সব থেকে ভয়াবহ, মারাত্মক এবং অধিক সংখ্যার গণহত্যা। ইউটিউবে গিয়ে যদি সার্চ করা যায় অনেক তথ্য এখন পাওয়া যায়। পৃথিবীর এমন কোনো পত্রিকা নাই যেখানে এই গণহত্যার কথা ওঠে নাই। 
২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস পালনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ২৫ মার্চ রাতে আমাদের দেশে গণহত্যা শুরু হয়। গত বছর জাতীয় সংসদে একটি প্রস্তাব এসেছিল আমরা ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ২৫ মার্চকেই আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ে ৭৫’র পর যারাই ক্ষমতায় এসেছে, তারা কোন কাজ করেনি। সে কারণেই আমরা এই দিনকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করছি।

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩০ সেপ্টেম্বর
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩০ সেপ্টেম্বর
মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা: অবৈধ অভিবাসন গুরুতর অপরাধ
মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা: অবৈধ অভিবাসন গুরুতর অপরাধ
ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
ডা. নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড, চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
খায়রুল হকের জামিন শুনানি পেছাল
খায়রুল হকের জামিন শুনানি পেছাল
১২ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে
১২ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
জি কে শামীমের খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
জি কে শামীমের খালাসের রায় স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
সর্বশেষ খবর
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১ হাজার ৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১ হাজার ৫৮০ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরাইলে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
সরাইলে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই গুণী শিল্পীকে নিয়ে ‘বেলা ও বিকেল’
দুই গুণী শিল্পীকে নিয়ে ‘বেলা ও বিকেল’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোয়াইনঘাটে দেড়হাজার ঘনফুট সাদা পাথর উদ্ধার, নৌকা ধ্বংস
গোয়াইনঘাটে দেড়হাজার ঘনফুট সাদা পাথর উদ্ধার, নৌকা ধ্বংস

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
নড়াইলে নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা

৩০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যা করবেন

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভরাডুবির ভয়ে নির্বাচন চাচ্ছে না কিছু খুচরা পার্টি : দুদু
ভরাডুবির ভয়ে নির্বাচন চাচ্ছে না কিছু খুচরা পার্টি : দুদু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে গৃহবধূকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ, দুই নারী আটক
হবিগঞ্জে গৃহবধূকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ, দুই নারী আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইয়েমেনে হুথিদের ‘জ্বালানি অবকাঠামো’তে হামলার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বন্যার্তদের মাঝে বিএনপির ত্রাণ বিতরণ
লালমনিরহাটে বন্যার্তদের মাঝে বিএনপির ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১ কেজি ৭শ’ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হলো ৫ হাজারে
১ কেজি ৭শ’ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হলো ৫ হাজারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩০ সেপ্টেম্বর
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩০ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে আটক রিকশাচালককে হত্যা মামলার আসামি করা হয়নি : ডিএমপি
ধানমন্ডিতে আটক রিকশাচালককে হত্যা মামলার আসামি করা হয়নি : ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্রিকেট ব্যাটে লুকানো ৫,১০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, দুই যুবক আটক
ক্রিকেট ব্যাটে লুকানো ৫,১০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের ওপর হামলা; প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের ওপর হামলা; প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বংশী নদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘ সাভার শাখার নৌভ্রমণ অনুষ্ঠিত
বংশী নদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘ সাভার শাখার নৌভ্রমণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা
আফগানিস্তানে পানির সংকটে সবচেয়ে বেশি ভুগছেন নারীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
রাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ
চরম অনাহারে গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে স্নাতক প্রথমবর্ষের ক্লাস শুরু, র‍্যাগিংয়ে 'জিরো' টলারেন্স
রাবিতে স্নাতক প্রথমবর্ষের ক্লাস শুরু, র‍্যাগিংয়ে 'জিরো' টলারেন্স

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে হত্যা হামলার আসামি, বাদীকে হুমকি
প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে হত্যা হামলার আসামি, বাদীকে হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা: অবৈধ অভিবাসন গুরুতর অপরাধ
মার্কিন দূতাবাসের সতর্কবার্তা: অবৈধ অভিবাসন গুরুতর অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল
না ফেরার দেশে মালয়েশিয়ায় জনপ্রিয় বাংলাদেশি রেস্টুরেন্ট পিঠাঘরের ইসমাইল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অসুস্থ হাজতির ঢামেকে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’
‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ
বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর
পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে
বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে

নগর জীবন

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে
সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল
ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু
চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু

মাঠে ময়দানে

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড
বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড

মাঠে ময়দানে