শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ড

'থ্রিলার মুভি'কেও হার মানায় বিউটি হত্যার কাহিনী

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
'থ্রিলার মুভি'কেও হার মানায় বিউটি হত্যার কাহিনী

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জের চাঞ্চল্যকর বিউটি হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটিত হয়েছে। মামলার বাদী বিউটির বাবা ছায়েদ আলী শনিবার পাঁচ ঘণ্টার জবানবন্দিতে নিজেই অকপটে স্বীকার করে নিলেন মেয়ে হত্যার চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। 

হত্যার রাতে নিজেই নানার বাড়ি থেকে নিয়ে এসে বিউটিকে তুলে দিয়েছেন খুনিদের হাতে। ধর্ষণকারী বাবুল নয়, মামলার সাক্ষী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ময়নাই বিউটির হত্যাকারী। ১৬৪ ধারায় আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির বরাত দিয়ে এমন তথ্যই নিশ্চিত করেছেন হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার বিধান ত্রিপুরা। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহূত সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। 

শনিবার বিকালে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ব্রিফিংকালে পুলিশ সুপার জানান, গ্রাম্য রাজনীতির বলি হয়েছেন বিউটি। এই হত্যাকাণ্ডের সাথে রংপুরের আইনজীবী হত্যাকাণ্ডের অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। 

স্বাধীনতার মাস মার্চে লাল-সবুজের পতাকায় বিউটির হত্যা নিয়ে যে পোস্টটি সারা দেশে ভাইরাল হয়, তদন্তে এর সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র পাওয়া গেছে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো কিছু ভাইরাল হলে মামলা ও তদন্তে মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটে। 

আলোচিত কিশোরী বিউটি হত্যা মামলার বাদী বিউটির বাবা ছায়েদ আলী আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত হবিগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলামের আদালতে ছায়েদ আলী এ জবানবন্দি দেন। পরে প্রতিবেশী ময়না মিয়ার স্ত্রী আছমা আক্তারের বক্তব্যও রেকর্ড করে আদালত। 

প্রথম দফায় দায়ের করা ধর্ষণ মামলার সাক্ষী বিউটির চাচা ময়না মিয়াকে বৃহস্পতিবার আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এসব জিজ্ঞাসাবাদেই বেরিয়ে আসে নতুন তথ্য। শেষ পর্যন্ত ময়না মিয়া শুক্রবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে হত্যাকাণ্ডে নিজের জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। প্রকাশ করেন জড়িত অন্যদের নাম। 

হত্যার ঘটনায় বিউটির নানী ফাতেমা বেগম সাক্ষী হিসেবে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এরপর শুক্রবার রাতে একই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন গ্রেফতার বাবুল মিয়া। তিনি প্রথম দফায় বিউটিকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। তবে হত্যাকাণ্ডে তার সংশ্লিষ্টতা নেই বলে আদালতকে জানিয়েছেন বাবুল।

অন্যদিকে, বাবুলের মা ইউপি সদস্য কলমচান বিবিকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে শুক্রবার রাতে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বিউটির মা হুসনে আরা ও ভাই সাদেক মিয়া পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।

পুলিশ সুপার বলেন, বিউটিকে ধর্ষণকারী বাবুল মিয়া অলিপুরে প্রাণ কোম্পানিতে সুপারভাইজার হিসেবে চাকরি করত। তার মা বিগত ইউপি নির্বাচনে সংরক্ষিত নারী সদস্য নির্বাচিত হন। ফলে এলাকায় তার অর্থ ও প্রভাব রয়েছে। একই এলাকার ছায়েদ মিয়ার মেয়ে বিউটি আক্তার স্থানীয় মোজাহের উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত। বাবুলের কুদৃষ্টি পড়ে তার ওপর।

বিউটির সাথে প্রেমের সম্পর্ক করে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখায় সে। অলিপুর এলাকায় এক হাজার টাকায় একটি রুম ভাড়া নিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত বিউটিকে নিয়ে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বসবাস করে বাবুল। ৯ ফেব্রুয়ারি বিউটিকে প্রাণ কোম্পানিতে চাকরি দেবে বলে সেখানে নিয়ে যায়। 

খবরটি জানতে পারেন পাশেই আরএফএলের ফ্যাক্টরিতে চাকরি করা বিউটির মা হুসনে আরা। তিনি এবং বিউটির বাবা ছায়েদ আলী প্রাণ কোম্পানিতে গিয়ে মেয়েকে উদ্ধার করেন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় শালিসের মাধ্যমে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। কিন্তু বাবুল বিউটিকে বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় শালিসে কোনো সমাধান হয়নি। পরে বিউটিকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে তিন দিন রাখা হয়। 

১৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে অপহরণসহ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন বিউটির বাবা ছায়েদ আলী। ৪ মার্চ শায়েস্তাগঞ্জ থানায় মামলাটি এফআইআর হিসেবে নথিভুক্ত হয়। ১২ মার্চ বিউটিকে থানায় আনা হয়। পরে মেডিকেল পরীক্ষা করার পর আদালতে বিউটি জবানবন্দি দেয়। বাবুল তাকে বিয়ে করলে মামলা তুলে নেবে বলেও সেখানে জানায় বিউটি। 

বিউটিকে বাড়িতে আনার পর দিশাহারা হয়ে পড়েন বাবা ছায়েদ আলী। বাড়িতে মেয়েকে না রেখে পাঠিয়ে দেওয়া হয় লাখাই উপজেলার গুণীপুর গ্রামে নানী ফাতেমা বেগমের বাড়িতে। এ সুযোগে নতুন করে ফন্দি আঁটেন বিউটির দূরসম্পর্কের চাচা ময়না মিয়া। বিগত ইউপি নির্বাচনে ব্রাহ্মণডোরা ইউনিয়নের ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সংরক্ষিত নারী আসনের মেম্বার পদে নির্বাচনে অংশ নেন আওয়ামী লীগ নেতা ময়না মিয়ার স্ত্রী আছমা আক্তার ও বাবুলের মা কলমচান বিবি। কথা ছিল কলমচান নির্বাচনে অংশ না নিয়ে আছমা আক্তারকে ছাড় দেবেন। শেষ পর্যন্ত কথা না রেখে কলমচান নির্বাচনে অংশ নেন এবং তার কাছে পরাজিত হন ময়না মিয়ার স্ত্রী আছমা আক্তার। এরই জের ধরে বিউটিকে অপহরণের পর ধর্ষণের ঘটনায় মামলায় সাক্ষী হন আওয়ামী লীগ নেতা ময়না মিয়া। মামলায় আসামি করা হয় কলমচান বিবি ও তার ছেলে বাবুল মিয়াকে। ছায়েদ আলীকে ময়না মিয়া প্রায়ই বোঝাতে থাকেন, বাবুল যদি বিউটিকে বিয়ে না করে তাহলে এই নষ্ট মেয়েকে কেউ বিয়ে করবে না। 

অন্য সন্তানদেরও আর বিয়ে হবে না। এর চেয়ে যদি বিউটিকে মেরে বাবুল মিয়া ও তার মা কলমচান বিবিকে ফাঁসানো হয়, তাহলে প্রতিশোধও নেওয়া হবে, তার অন্য সন্তানরা রক্ষা পাবে। একপর্যায়ে ময়না মিয়ার ফাঁদে পা দেন ছায়েদ আলী। ময়না মিয়া ১০ হাজার টাকায় একজন পেশাদার খুনিকে ভাড়া করে আড়াই হাজার টাকা অগ্রিম প্রদান করেন। পরে ঘটনার দিন রাতে ছায়েদ আলী, বাবুল মিয়া ও ভাড়াটে খুনি গুণীপুর গ্রামে যান। 

শাশুড়ি ফাতেমা বেগমকে ছায়েদ আলী বলেন, বিউটিকে চেয়ারম্যানের কাছে নেওয়ার জন্য তিনি এসেছেন। পরে লাখাই উপজেলার হরিণাকোণ গ্রামে রাত ২টার দিকে বিউটিকে হত্যা করা হয়। ভাড়াটে লোক বিউটির হাত-পা বেঁধে ধরে রাখেন আর ময়না মিয়া ছুরি দিয়ে পাঁচটি আঘাত করে হত্যা করেন বিউটিকে। পরে রক্ত ধুয়ে লাশটি হাওরে ফেলে রাখা হয়। লাশ পাওয়ার খবর শুনে বিউটির বাড়িতে নানী ফাতেমা বেগম এলে তাকে শাসিয়ে দেওয়া হয় কোনো কিছু না বলার জন্য। 

পুলিশ সুপার জানান, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ছায়েদ আলী ও ময়না মিয়ার গুণীপুর গ্রামে উপস্থিতির প্রমাণ পান তারা। এ ছাড়া আচরণে সন্দেহ হলে পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। ভাড়াটে খুনিকে ধরতে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাকে গ্রেফতার করতে পারলে আরও তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে। 

পুলিশ সুপার আরও বলেন, বাবুল মিয়া সরাসরি হত্যায় জড়িত না থাকলেও তার কারণেই যেহেতু এ ঘটনা ঘটেছে, তাই অবশ্যই তাকে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে মামলার অভিযোগপত্রে রাখা হবে। 

উল্লেখ্য, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ব্রাহ্মণডোরা গ্রামের বিউটি আক্তার (১৬) গত ১৬ মার্চ রাতে নানীর বাড়ি গুণীপুর গ্রাম থেকে নিখোঁজ হয়। পরদিন গুণীপুর গ্রাম থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে শায়েস্তাগঞ্জের হাওরে তার লাশ পাওয়া যায়। এ সময় তার শরীরের একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এ ঘটনায় ১৮ মার্চ বিউটির বাবা ছায়েদ আলী বাদী হয়ে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। এখন তিনি নিজেই ওই মামলায় আসামি।

বিডি প্রতিদিন/০৮ এপ্রিল ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
মালদ্বীপে ভ্রমণ ভিসায় গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
মৎস্য খাতের অবদানে প্রকৃতি ও পানির প্রতি সদয় হতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
গ্রেফতার দেখানো হয়েছে আনিসুল ও হেলালুদ্দীনকে
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সৌদিতে হজ কাউন্সিলর হলেন কামরুল ইসলাম
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৭ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সর্বশেষ খবর
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান
দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই
‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ
রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের
ঘুমধুম সীমান্তে আরাকান আর্মি সন্দেহে আটক ২, স্বীকারোক্তি একজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান
পঞ্চগড়ে মৎস্য সপ্তাহ উদ্বোধন, সচেতনতার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত
গোপালগঞ্জে মৎস্য সপ্তাহে মাছের পোনা অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
মোংলায় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের পরদিন ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মৎস্য সপ্তাহে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষ্যে নেত্রকোনায় পোনা অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি
রবিবার থেকে সীমানা নির্ধারণের শুনানি করবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের স্বাস্থ্য পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করছে : অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি
সোনারগাঁয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি
ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে গাজার ফিলিস্তিনিদের অনাহারে রাখছে: অ্যামনেস্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের উপপরিচালককে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা